অনলাইন ডেস্ক
হোয়াইট হাউসের বাইরেই বিক্ষোভ করছিল ইসরায়েলবিরোধীরা, আর ভেতরে একটি নৈশভোজে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে হাস্যরসে মেতে উঠেছিলেন জো বাইডেন। শনিবার রাতে সাংবাদিক, সেলিব্রেটি ও রাজনীতিবিদদের জন্য বার্ষিক এই ভোজসভার আয়োজন করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এ বিষয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম আইটিভি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর বেশির ভাগ পূর্বসূরির মতো নির্বাচনের আগে প্রতিদ্বন্দ্বীকে আক্রমণ করতে হোয়াইট হাউস সংবাদদাতাদের বার্ষিক ভোজসভাকে ব্যবহার করেছেন। আর তিনি এর শুরুটা করেছেন ট্রাম্পের প্রতি সরাসরি কিন্তু হাস্যরসাত্মক একটি উপায়ে।
অতীতে জো বাইডেনকে ‘ঘুমকাতুরে বুড়ো’ বলে একাধিকবার খোঁচা দিয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাই ট্রাম্পের ওপর আক্রমণ শানাতে সেই মন্তব্যেরই জের টেনে আনলেন বাইডেন। মুচকি হেসে তিনি বলেন, ‘আমি একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ, প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি একজন ছয় বছর বয়সীর বিরুদ্ধে!’
এ সময় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে নিজের অবস্থানের পার্থক্য বোঝাতে গিয়ে বাইডেন বলেন, ‘আমার ভাইস প্রেসিডেন্ট আমাকে সমর্থন করেন, সাবেক ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স তাঁকে সমর্থন করতে অস্বীকার করেছেন।’
বক্তব্যের পরবর্তী অংশে আগামী নির্বাচনের ঝুঁকি নিয়ে কথা বলেন বাইডেন। তিনি দাবি করেন, এই নির্বাচনে ট্রাম্প বিজয়ী হলে প্রথম মেয়াদের চেয়েও ক্ষতিকর হবে তাঁর এবারের প্রশাসন। এ সময় নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর ২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটাল হিলে ট্রাম্পের সমর্থকদের দাঙ্গা চেষ্টার প্রসঙ্গও টানেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘আট বছর আগে আমরা এই আলোচনাকে ট্রাম্প-টক হিসাবে লিখতে পারতাম, তবে ৬ জানুয়ারির পরে নয়।’
ভোজসভায় বাইডেনের ভাষণ প্রায় ১০ মিনিট স্থায়ী হয়। এই সময়ের মধ্যে তিনি চলমান যুদ্ধ কিংবা গাজায় ক্রমবর্ধমান মানবিক সংকটের বিষয়ে কোনো কথা বলেননি। তবে তিনি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ায় আটক ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সাংবাদিক ইভান গার্শকোভিচের মুক্তির আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘পুতিনের উচিত অবিলম্বে ইভানকেও মুক্তি দেওয়া।’
হোয়াইট হাউসের বাইরেই বিক্ষোভ করছিল ইসরায়েলবিরোধীরা, আর ভেতরে একটি নৈশভোজে প্রতিদ্বন্দ্বী প্রেসিডেন্ট প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্পকে নিয়ে হাস্যরসে মেতে উঠেছিলেন জো বাইডেন। শনিবার রাতে সাংবাদিক, সেলিব্রেটি ও রাজনীতিবিদদের জন্য বার্ষিক এই ভোজসভার আয়োজন করেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এ বিষয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম আইটিভি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রেসিডেন্ট বাইডেন তাঁর বেশির ভাগ পূর্বসূরির মতো নির্বাচনের আগে প্রতিদ্বন্দ্বীকে আক্রমণ করতে হোয়াইট হাউস সংবাদদাতাদের বার্ষিক ভোজসভাকে ব্যবহার করেছেন। আর তিনি এর শুরুটা করেছেন ট্রাম্পের প্রতি সরাসরি কিন্তু হাস্যরসাত্মক একটি উপায়ে।
অতীতে জো বাইডেনকে ‘ঘুমকাতুরে বুড়ো’ বলে একাধিকবার খোঁচা দিয়েছিলেন সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাই ট্রাম্পের ওপর আক্রমণ শানাতে সেই মন্তব্যেরই জের টেনে আনলেন বাইডেন। মুচকি হেসে তিনি বলেন, ‘আমি একজন প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ, প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি একজন ছয় বছর বয়সীর বিরুদ্ধে!’
এ সময় ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে নিজের অবস্থানের পার্থক্য বোঝাতে গিয়ে বাইডেন বলেন, ‘আমার ভাইস প্রেসিডেন্ট আমাকে সমর্থন করেন, সাবেক ট্রাম্পের ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স তাঁকে সমর্থন করতে অস্বীকার করেছেন।’
বক্তব্যের পরবর্তী অংশে আগামী নির্বাচনের ঝুঁকি নিয়ে কথা বলেন বাইডেন। তিনি দাবি করেন, এই নির্বাচনে ট্রাম্প বিজয়ী হলে প্রথম মেয়াদের চেয়েও ক্ষতিকর হবে তাঁর এবারের প্রশাসন। এ সময় নির্বাচনে হেরে যাওয়ার পর ২০২০ সালের ৬ জানুয়ারি ক্যাপিটাল হিলে ট্রাম্পের সমর্থকদের দাঙ্গা চেষ্টার প্রসঙ্গও টানেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি বলেন, ‘আট বছর আগে আমরা এই আলোচনাকে ট্রাম্প-টক হিসাবে লিখতে পারতাম, তবে ৬ জানুয়ারির পরে নয়।’
ভোজসভায় বাইডেনের ভাষণ প্রায় ১০ মিনিট স্থায়ী হয়। এই সময়ের মধ্যে তিনি চলমান যুদ্ধ কিংবা গাজায় ক্রমবর্ধমান মানবিক সংকটের বিষয়ে কোনো কথা বলেননি। তবে তিনি এক বছরেরও বেশি সময় ধরে রাশিয়ায় আটক ওয়াল স্ট্রিট জার্নালের সাংবাদিক ইভান গার্শকোভিচের মুক্তির আহ্বান জানান। তিনি বলেন, ‘পুতিনের উচিত অবিলম্বে ইভানকেও মুক্তি দেওয়া।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক আলোচনার নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। এই লক্ষ্যে আজ রোববার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
২০ মিনিট আগে‘প্রেসিডেন্ট অ্যাট ওয়ার’ নামে নতুন একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কীভাবে একাধিক মার্কিন প্রেসিডেন্টের জীবন ও শাসনকে প্রভাবিত করেছিল, তা বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া বইটিতে জন এফ কেনেডির প্রেমজীবনের একটি বিতর্কিত অধ্যায় তুলে ধরেছেন লেখক স্টিভেন এম গিলন। ইনগা আরভাদ নামে একজন
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে আরও প্রায় ৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে। গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন কমান্ড (নর্থকম) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার ব্রিগেড কমব্যাট টিম (এসবিসিটি) থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ সেনা এবং তৃতীয় কমব্যাট এভিয়েশন ব্রিগেড থেকে ৫০০
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস ও বোস্টনে শত শত মানুষ ইউক্রেনের প্রতি সংহতি জানিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। ভারমন্টের ওয়েটসফিল্ড শহরেও সমবেত হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। সেখানে ভাইস-প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স তাঁর পরিবার নিয়ে স্কি অবকাশযাপনে গিয়েছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগে