আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে সার্জিও গোরকে মনোনীত করেছেন। তবে এই ব্যক্তিকে একসময় ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক ‘সাপ’ বলে অভিহিত করেছিলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইলন মাস্ক গত জুনে গোরের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। হোয়াইট হাউসের প্রেসিডেনশিয়াল পারসোনেল অফিস বা মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক গোর নাকি ট্রাম্পকে বোঝান যে, মাস্কের ঘনিষ্ঠ জ্যারেড আইজাকম্যানকে নাসা প্রধানের পদে নিয়োগ দেওয়ার মনোনয়ন প্রত্যাহার করা হোক। পরে তা প্রত্যাহার করেন ট্রাম্প। এ নিয়েই ক্ষুব্ধ হন মাস্ক।
গত ১৯ জুন এক্সে মাস্ক লিখেছিলেন, ‘সে (গোর) একটা সাপ।’ এই মন্তব্যটি তিনি করেছিলেন এমন এক পোস্টের জবাবে, যেখানে বলা হয়েছিল, হাজারো কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ যাচাইয়ের দায়িত্বে থাকা গোর নিজেই যথাযথভাবে যাচাইয়ের মুখোমুখি হননি। মাস্ক অভিযোগ করেন, গোর আইন ভঙ্গ করছেন। কারণ, তিনি নিজের স্ট্যান্ডার্ড ফরম ৮৬ (এসএফ-৮৬) প্রকাশ করেননি। নিরাপত্তা ছাড়পত্রের জন্য তদন্তে এই নথি বাধ্যতামূলক।
শোনা যায়, মাস্কের সঙ্গে গোরের সংঘাত শুরু হয় যখন তিনি মার্কিন সরকারের ব্যয় হ্রাস ও কাঠামো ছোট করার উদ্দেশ্যে গঠিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সিতে (ডিওজিই) কর্মরত ছিলেন। গত মে মাসে মাস্ক ওই দপ্তর থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর জুনের শুরুতে ট্রাম্পের সঙ্গেও তাঁর বিরোধ বাধে। কারণ, তিনি ট্রাম্পের বড় আকারের করছাড় ও ব্যয় বাড়ানো সংক্রান্ত বিলকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছিলেন। মাস্কের মতে, এতে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ বেড়ে যাবে।
এদিকে, ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট দিয়ে গোরের মনোনয়ন ঘোষণা করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধু সার্জিও গোর বহু বছর ধরে আমার পাশে থেকেছে। প্রেসিডেনশিয়াল পারসোনেল ডিরেক্টর হিসেবে সার্জিও ও তাঁর টিম রেকর্ড সময়ে আমাদের ফেডারেল সরকারের প্রতিটি বিভাগে প্রায় চার হাজার দেশপ্রেমিককে নিয়োগ দিয়েছে। আমাদের দপ্তর ও সংস্থাগুলো এখন ৯৫ শতাংশেরও বেশি পূর্ণ। সিনেটের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত সার্জিও হোয়াইট হাউসে তাঁর বর্তমান দায়িত্বেই থাকবেন।’
ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে গোরের মনোনয়ন প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চলে আমার এমন একজন মানুষ দরকার, যাঁকে আমি পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারি। সার্জিও একজন অসাধারণ রাষ্ট্রদূত হবেন।’
এই প্রসঙ্গে গোর বলেন, গোর আরও উল্লেখ করেন, ‘আমেরিকান জনগণের সেবা করার চেয়ে আর কোনো কিছুই আমাকে আর কখনোই গর্বিত করেনি। এই প্রশাসনের মহান কাজকর্মের মাধ্যমেই আমরা ঐতিহাসিক ফল অর্জন করছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করাই হবে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় সম্মান।’
উজবেকিস্তানে জন্ম নেওয়া সার্জিও গোর ছোটবেলায় চলে যান ইউরোপের দেশ মাল্টায়। পরে সেখান থেকে পড়াশোনার জন্য পাড়ি দেন যুক্তরাষ্ট্রে। পড়াশোনা শেষে রিপাবলিকান পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি প্রথমে সিনেটর র্যান্ড পলের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এরপর ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য তহবিল সংগ্রহকারী ও বই প্রকাশক হিসেবে কাজ করেন। গোরের ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ভিন্নধর্মী এক অভিজ্ঞতাও। তিনি শখের বসে বিয়েতে ডিজে হিসেবেও কাজ করেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভারতে মার্কিন রাষ্ট্রদূত হিসেবে সার্জিও গোরকে মনোনীত করেছেন। তবে এই ব্যক্তিকে একসময় ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও বিশ্বের শীর্ষ ধনকুবের ইলন মাস্ক ‘সাপ’ বলে অভিহিত করেছিলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইলন মাস্ক গত জুনে গোরের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেন। হোয়াইট হাউসের প্রেসিডেনশিয়াল পারসোনেল অফিস বা মানবসম্পদ বিভাগের পরিচালক গোর নাকি ট্রাম্পকে বোঝান যে, মাস্কের ঘনিষ্ঠ জ্যারেড আইজাকম্যানকে নাসা প্রধানের পদে নিয়োগ দেওয়ার মনোনয়ন প্রত্যাহার করা হোক। পরে তা প্রত্যাহার করেন ট্রাম্প। এ নিয়েই ক্ষুব্ধ হন মাস্ক।
গত ১৯ জুন এক্সে মাস্ক লিখেছিলেন, ‘সে (গোর) একটা সাপ।’ এই মন্তব্যটি তিনি করেছিলেন এমন এক পোস্টের জবাবে, যেখানে বলা হয়েছিল, হাজারো কর্মকর্তা-কর্মচারীর নিয়োগ যাচাইয়ের দায়িত্বে থাকা গোর নিজেই যথাযথভাবে যাচাইয়ের মুখোমুখি হননি। মাস্ক অভিযোগ করেন, গোর আইন ভঙ্গ করছেন। কারণ, তিনি নিজের স্ট্যান্ডার্ড ফরম ৮৬ (এসএফ-৮৬) প্রকাশ করেননি। নিরাপত্তা ছাড়পত্রের জন্য তদন্তে এই নথি বাধ্যতামূলক।
শোনা যায়, মাস্কের সঙ্গে গোরের সংঘাত শুরু হয় যখন তিনি মার্কিন সরকারের ব্যয় হ্রাস ও কাঠামো ছোট করার উদ্দেশ্যে গঠিত ডিপার্টমেন্ট অব গভর্নমেন্ট এফিসিয়েন্সিতে (ডিওজিই) কর্মরত ছিলেন। গত মে মাসে মাস্ক ওই দপ্তর থেকে পদত্যাগ করেন। এরপর জুনের শুরুতে ট্রাম্পের সঙ্গেও তাঁর বিরোধ বাধে। কারণ, তিনি ট্রাম্পের বড় আকারের করছাড় ও ব্যয় বাড়ানো সংক্রান্ত বিলকে কঠোরভাবে সমালোচনা করেছিলেন। মাস্কের মতে, এতে যুক্তরাষ্ট্রের ঋণ বেড়ে যাবে।
এদিকে, ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে পোস্ট দিয়ে গোরের মনোনয়ন ঘোষণা করেছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘আমার প্রিয় বন্ধু সার্জিও গোর বহু বছর ধরে আমার পাশে থেকেছে। প্রেসিডেনশিয়াল পারসোনেল ডিরেক্টর হিসেবে সার্জিও ও তাঁর টিম রেকর্ড সময়ে আমাদের ফেডারেল সরকারের প্রতিটি বিভাগে প্রায় চার হাজার দেশপ্রেমিককে নিয়োগ দিয়েছে। আমাদের দপ্তর ও সংস্থাগুলো এখন ৯৫ শতাংশেরও বেশি পূর্ণ। সিনেটের অনুমোদন না পাওয়া পর্যন্ত সার্জিও হোয়াইট হাউসে তাঁর বর্তমান দায়িত্বেই থাকবেন।’
ভারতের রাষ্ট্রদূত হিসেবে গোরের মনোনয়ন প্রসঙ্গে ট্রাম্প বলেন, ‘বিশ্বের সবচেয়ে জনবহুল অঞ্চলে আমার এমন একজন মানুষ দরকার, যাঁকে আমি পুরোপুরি বিশ্বাস করতে পারি। সার্জিও একজন অসাধারণ রাষ্ট্রদূত হবেন।’
এই প্রসঙ্গে গোর বলেন, গোর আরও উল্লেখ করেন, ‘আমেরিকান জনগণের সেবা করার চেয়ে আর কোনো কিছুই আমাকে আর কখনোই গর্বিত করেনি। এই প্রশাসনের মহান কাজকর্মের মাধ্যমেই আমরা ঐতিহাসিক ফল অর্জন করছি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিত্ব করাই হবে আমার জীবনের সবচেয়ে বড় সম্মান।’
উজবেকিস্তানে জন্ম নেওয়া সার্জিও গোর ছোটবেলায় চলে যান ইউরোপের দেশ মাল্টায়। পরে সেখান থেকে পড়াশোনার জন্য পাড়ি দেন যুক্তরাষ্ট্রে। পড়াশোনা শেষে রিপাবলিকান পার্টির রাজনীতিতে সক্রিয় হন। তিনি প্রথমে সিনেটর র্যান্ড পলের সঙ্গে কাজ শুরু করেন। এরপর ডোনাল্ড ট্রাম্পের জন্য তহবিল সংগ্রহকারী ও বই প্রকাশক হিসেবে কাজ করেন। গোরের ব্যক্তিগত জীবনের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে ভিন্নধর্মী এক অভিজ্ঞতাও। তিনি শখের বসে বিয়েতে ডিজে হিসেবেও কাজ করেছেন।
ইরান বিভিন্ন দেশে অস্ত্র উৎপাদন কারখানা গড়ে তুলেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী আজিজ নাসিরজাদে। তবে এসব দেশের নাম এখনই প্রকাশ করবেন না বলে তিনি স্পষ্ট করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘আমরা কয়েকটি দেশে অস্ত্র কারখানা তৈরি করেছি।
৩১ মিনিট আগেভুক্তভোগী ওই সরকারি কর্মচারী একটি অজানা নম্বর থেকে হোয়াটসঅ্যাপে একটি বার্তা পান। সেই বার্তায় তাঁকে ২০২৫ সালের ৩০ আগস্ট একটি বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়। ওই মেসেজে একটি ফাইল ছিল, যা দেখতে পিডিএফ ফরম্যাটের বিয়ের কার্ডের মতো।
১ ঘণ্টা আগেগত কয়েক সপ্তাহ ধরে কমিশনকে বিরোধীদের একের পর এক অভিযোগের মুখে পড়তে হয়েছে। এসব অভিযোগের মধ্যে আছে ভোট জালিয়াতি, কারচুপি এবং ভোটার তালিকায় অসঙ্গতি।
৩ ঘণ্টা আগেসোনালি খাতুন এক অন্য রকম জীবন পেতে পারতেন, হয়তো মান্টোর ‘টোবা টেক সিং’-এর মতো একজন হতে পারতেন, যার নিজের বলে কোনো দেশ নেই। ভারতের পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ আখ্যা দিয়ে বাংলাদেশে ঠেলে দিয়েছে, আর এখন বাংলাদেশ পুলিশ তাঁকে ‘অবৈধ অভিবাসী’ বলে কারাগারে পাঠিয়েছে। তিনি আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা।
৫ ঘণ্টা আগে