২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী হতে চান সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেনস। এর জন্য সাবেক বস ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ প্রার্থী হতে ইচ্ছুক দলের একগুচ্ছ নেতার সঙ্গে লড়াই করতে হবে তাঁকে।
ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যানটিস, সেনেটর টিম স্কট, সাউথ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিক্কি হ্যালের মধ্যেই প্রেসিডেন্ট পদে রিপাবলিকান প্রার্থী হতে নিজেদের নাম ঘোষণা করেছেন। নর্থ ডাকোটার গভর্নর ডগ বারগাম এবং নিউ জার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিসটিও কিছুদিনের মধ্যেই নিজেদের নাম ঘোষণা করতে পারেন।
সোমবারই নিজের প্রার্থী হওয়ার কাগজপত্র জমা দিয়েছেন মাইক পেনস। আইওয়া থেকে তিনি প্রচার শুরু করতে পারেন। পেনস প্রথমে একটি ভিডিও বার্তা, তার পরে একটি বক্তৃতা দিয়ে প্রচার শুরু করবেন বলে তাঁর ভোট ম্যানেজাররা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
৬৩ বছরের পেনস অর্থডক্স বলে পরিচিত। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে তিনি সরব ছিলেন। আবার অ্যাবরশন বা গর্ভপাতের তিনি তীব্র বিরোধী।
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর থেকে পেনস ক্রমশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে ব্যবধান তৈরি করতে শুরু করেন। প্রকাশ্যে ক্যাপিটলে হামলার প্রতিবাদ করেন। শুধু তাই নয়, ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। পেনস সেই অভিমতও সম্পূর্ণ খারিজ করে দেন। বস্তুত, তখন থেকেই দুই রিপাবলিকান নেতার দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে।
ট্রাম্প অবশ্য ঘোষণা দিয়েছেন, ফের নির্বাচিত হলে ক্যাপিটলে আক্রমণকারীদের শাস্তি মওকুফ করে দেবেন তিনি। তবে ট্রাম্পের তদন্তে পেনসকে তলব করা হয়েছে। ট্রাম্প অতি গোপন তথ্য কীভাবে আলোচনা করতেন, সবার সঙ্গে তা ভাগ করে নিতেন কি না—এসংক্রান্ত এক তদন্তে পেনসকে তদন্তকারীদের সামনে বিবৃতি দিতে হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের বক্তব্য, দীর্ঘদিনের এই রাজনীতিকের পক্ষে ২০২৪ সালের লড়াইয়ে জেতা কঠিন। ট্রাম্পপন্থিরা তাঁকে বিশ্বাসঘাতক বলে মনে করেন। অন্যদিকে ট্রাম্পবিরোধীরা তাঁকে একসময় ট্রাম্পের সঙ্গী হিসেবে চিহ্নিত করেন। ফলে কোনো পক্ষই তাঁকে ভালো চোখে দেখে না বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে রিপাবলিকান দলের প্রার্থী হতে চান সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেনস। এর জন্য সাবেক বস ডোনাল্ড ট্রাম্পসহ প্রার্থী হতে ইচ্ছুক দলের একগুচ্ছ নেতার সঙ্গে লড়াই করতে হবে তাঁকে।
ফ্লোরিডার গভর্নর রন ডিস্যানটিস, সেনেটর টিম স্কট, সাউথ ক্যারোলিনার সাবেক গভর্নর নিক্কি হ্যালের মধ্যেই প্রেসিডেন্ট পদে রিপাবলিকান প্রার্থী হতে নিজেদের নাম ঘোষণা করেছেন। নর্থ ডাকোটার গভর্নর ডগ বারগাম এবং নিউ জার্সির সাবেক গভর্নর ক্রিস ক্রিসটিও কিছুদিনের মধ্যেই নিজেদের নাম ঘোষণা করতে পারেন।
সোমবারই নিজের প্রার্থী হওয়ার কাগজপত্র জমা দিয়েছেন মাইক পেনস। আইওয়া থেকে তিনি প্রচার শুরু করতে পারেন। পেনস প্রথমে একটি ভিডিও বার্তা, তার পরে একটি বক্তৃতা দিয়ে প্রচার শুরু করবেন বলে তাঁর ভোট ম্যানেজাররা সংবাদমাধ্যমকে জানিয়েছেন।
৬৩ বছরের পেনস অর্থডক্স বলে পরিচিত। ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর ক্ষেত্রে তিনি সরব ছিলেন। আবার অ্যাবরশন বা গর্ভপাতের তিনি তীব্র বিরোধী।
ক্যাপিটল ভবনে হামলার পর থেকে পেনস ক্রমশ ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছ থেকে ব্যবধান তৈরি করতে শুরু করেন। প্রকাশ্যে ক্যাপিটলে হামলার প্রতিবাদ করেন। শুধু তাই নয়, ট্রাম্প দাবি করেছিলেন, ২০২০ সালের নির্বাচনে কারচুপি হয়েছে। পেনস সেই অভিমতও সম্পূর্ণ খারিজ করে দেন। বস্তুত, তখন থেকেই দুই রিপাবলিকান নেতার দূরত্ব তৈরি হতে শুরু করে।
ট্রাম্প অবশ্য ঘোষণা দিয়েছেন, ফের নির্বাচিত হলে ক্যাপিটলে আক্রমণকারীদের শাস্তি মওকুফ করে দেবেন তিনি। তবে ট্রাম্পের তদন্তে পেনসকে তলব করা হয়েছে। ট্রাম্প অতি গোপন তথ্য কীভাবে আলোচনা করতেন, সবার সঙ্গে তা ভাগ করে নিতেন কি না—এসংক্রান্ত এক তদন্তে পেনসকে তদন্তকারীদের সামনে বিবৃতি দিতে হয়েছে।
বিশেষজ্ঞদের একাংশের বক্তব্য, দীর্ঘদিনের এই রাজনীতিকের পক্ষে ২০২৪ সালের লড়াইয়ে জেতা কঠিন। ট্রাম্পপন্থিরা তাঁকে বিশ্বাসঘাতক বলে মনে করেন। অন্যদিকে ট্রাম্পবিরোধীরা তাঁকে একসময় ট্রাম্পের সঙ্গী হিসেবে চিহ্নিত করেন। ফলে কোনো পক্ষই তাঁকে ভালো চোখে দেখে না বলে বিশেষজ্ঞদের ধারণা।
চীনের তৈরি অত্যাধুনিক মাল্টিরোল অ্যাটাক হেলিকপ্টার জেট-১০ এখন পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে। এক সপ্তাহ ধরে পাকিস্তানি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবি ও ভিডিওতে দেখা গেছে, পাকিস্তান আর্মি এভিয়েশন কর্পস এই হেলিকপ্টারগুলো মাঠপর্যায়ে ব্যবহার শুরু করেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন...
৫ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান সেনাবাহিনীর বিমান ইউনিটে চীনের তৈরি আধুনিক জেট-১০ অ্যাটাক হেলিকপ্টার আনুষ্ঠানিকভাবে যুক্ত হয়েছে। আজ শনিবার মুলতান গ্যারিসনে সেনাবাহিনী প্রধান ফিল্ড মার্শাল সাইয়েদ আসিম মুনির এই হেলিকপ্টারগুলোর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের হুমকি সত্ত্বেও রাশিয়া থেকে তেল কেনা চালিয়ে যাবে ভারত। এই বিষয়ে ভারত সরকারের সংশ্লিষ্ট দুজন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে এমন তথ্য জানিয়েছেন। একজন কর্মকর্তা বলেছেন, ‘এগুলো দীর্ঘমেয়াদি তেল চুক্তি। রাশিয়া থেকে রাতারাতি তেল কেনা বন্ধ করা এত সহজ নয়।’
৮ ঘণ্টা আগে১৯০৫ সালে বঙ্গভঙ্গের সময় ব্রিটিশ পণ্য বর্জন করে স্বদেশি পণ্য ব্যবহারের ডাক দিয়েছিল ভারতীয়রা। এই ঘটনার প্রায় ১২০ বছর পর, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যেন আবার এক স্বদেশি আন্দোলনের ডাক দিলেন! তবে এবার বিদেশি পণ্য বর্জন নয়, স্বদেশি পণ্যের ব্যবহার বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদি।
৯ ঘণ্টা আগে