চলতি মাসের শুরুতে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জাতিসংঘ। আজ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই অনুষ্ঠান বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাধারণত ১৯৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ যখন কোনো দেশের বর্তমান রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান মারা যান, তখন তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতেও একই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতিসংঘ। এই অনুষ্ঠানে ইব্রাহিম রাইসির ওপর বক্তৃতা দেবেন বিভিন্ন দেশের নেতারা।
তবে যুক্তরাষ্ট্র এই আয়োজনে অংশ নেবে না উল্লেখ এক মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘আমরা কোনোভাবেই এই আয়োজনে অংশ নেব না।’ ইরানের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণসভায় অংশ না নিলেও যুক্তরাষ্ট্র এর আগে জাতিসংঘ আয়োজিত কোনো স্মরণসভায় অংশ নেয়নি এমনটা জানা যায় না।
ইরানের রাইসিকে কট্টরপন্থী বলে বিবেচনা করা হয় পশ্চিমা বিশ্বে। ধারণা করা হচ্ছিল, ইরানের বর্তমান সুপ্রিমো আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উত্তরসূরি হবেন তিনি। কিন্তু তাঁর মৃত্যুতে সব সমীকরণ উল্টে গেছে। গত ১৯ মে ইরান-আজারবাইজান সীমান্তের পার্বত্য এলাকায় রাইসি ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ বেশ কয়েকজনকে নিয়ে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘জাতিসংঘের উচিত ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়ানো, তাদের ওপর কয়েক দশক ধরে নিপীড়ন চালানো নিপীড়কের স্মৃতিচারণ করা নয়।’ এ সময় ওই মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, ‘রাইসি ১৯৮৮ সালে হাজার হাজার রাজনৈতিক বন্দীর বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ অসংখ্য ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।’
ওই মার্কিন কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মানবাধিকারের কিছু ভয়াবহ এবং সবচেয়ে খারাপ রেকর্ড তাঁর আমলে ঘটেছে। এর মধ্যে ইরানি নারীদের বিরুদ্ধে মানবাধিকারের ভয়াবহ লঙ্ঘন তাঁর আমলে ঘটেছে।’ অবশ্য ওই মার্কিন কর্মকর্তা কী ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটেছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
এর আগে, রাইসির মৃত্যুর এক দিন পর ২০ মে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সময় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় তাঁর স্মরণে। সে সময় জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড অনিচ্ছা সত্ত্বেও উঠে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।
চলতি মাসের শুরুতে হেলিকপ্টার দুর্ঘটনায় মারা যাওয়া ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে জাতিসংঘ। আজ বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া এই অনুষ্ঠান বয়কটের ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সাধারণত ১৯৩ সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ যখন কোনো দেশের বর্তমান রাষ্ট্র বা সরকারপ্রধান মারা যান, তখন তাঁর প্রতি সম্মান জানিয়ে অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকে। ইব্রাহিম রাইসির মৃত্যুতেও একই ধরনের উদ্যোগ নিয়েছে জাতিসংঘ। এই অনুষ্ঠানে ইব্রাহিম রাইসির ওপর বক্তৃতা দেবেন বিভিন্ন দেশের নেতারা।
তবে যুক্তরাষ্ট্র এই আয়োজনে অংশ নেবে না উল্লেখ এক মার্কিন কর্মকর্তা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘আমরা কোনোভাবেই এই আয়োজনে অংশ নেব না।’ ইরানের প্রয়াত প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির স্মরণসভায় অংশ না নিলেও যুক্তরাষ্ট্র এর আগে জাতিসংঘ আয়োজিত কোনো স্মরণসভায় অংশ নেয়নি এমনটা জানা যায় না।
ইরানের রাইসিকে কট্টরপন্থী বলে বিবেচনা করা হয় পশ্চিমা বিশ্বে। ধারণা করা হচ্ছিল, ইরানের বর্তমান সুপ্রিমো আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উত্তরসূরি হবেন তিনি। কিন্তু তাঁর মৃত্যুতে সব সমীকরণ উল্টে গেছে। গত ১৯ মে ইরান-আজারবাইজান সীমান্তের পার্বত্য এলাকায় রাইসি ও ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী হোসেইন আমির আবদুল্লাহিয়ানসহ বেশ কয়েকজনকে নিয়ে হেলিকপ্টারটি বিধ্বস্ত হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক মার্কিন ওই কর্মকর্তা আরও বলেছেন, ‘জাতিসংঘের উচিত ইরানের জনগণের পাশে দাঁড়ানো, তাদের ওপর কয়েক দশক ধরে নিপীড়ন চালানো নিপীড়কের স্মৃতিচারণ করা নয়।’ এ সময় ওই মার্কিন কর্মকর্তা বলেন, ‘রাইসি ১৯৮৮ সালে হাজার হাজার রাজনৈতিক বন্দীর বিচারবহির্ভূত হত্যাসহ অসংখ্য ভয়ংকর মানবাধিকার লঙ্ঘনের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।’
ওই মার্কিন কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘মানবাধিকারের কিছু ভয়াবহ এবং সবচেয়ে খারাপ রেকর্ড তাঁর আমলে ঘটেছে। এর মধ্যে ইরানি নারীদের বিরুদ্ধে মানবাধিকারের ভয়াবহ লঙ্ঘন তাঁর আমলে ঘটেছে।’ অবশ্য ওই মার্কিন কর্মকর্তা কী ধরনের মানবাধিকার লঙ্ঘন ঘটেছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি।
এর আগে, রাইসির মৃত্যুর এক দিন পর ২০ মে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের সময় এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয় তাঁর স্মরণে। সে সময় জাতিসংঘে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রবার্ট উড অনিচ্ছা সত্ত্বেও উঠে দাঁড়িয়ে নীরবতা পালন করেন।
তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মহুয়া মৈত্র জীবনে নতুন অধ্যায় শুরু করলেন প্রাক্তন বিজেডি নেতা পিনাকী মিশ্রকে বিয়ে করে। ঘনিষ্ঠ বন্ধু ও আত্মীয়দের উপস্থিতিতে জার্মানির বার্লিনে এই বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। অনেকেই জানতে চাইছেন—কে এই পিনাকী মিশ্র, যিনি মহুয়ার সঙ্গী হলেন জীবনের পথে?
১০ ঘণ্টা আগেশনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
১০ ঘণ্টা আগেবলিউডের ক্ল্যাসিক ‘রাত কে হামসফর’ গানের সঙ্গে নেচেছেন তৃণমূল কংগ্রেসের এমপি মহুয়া মৈত্র ও বিজু জনতা দল (বিজেডি) নেতা পিনাকী মিশ্র। জার্মানির বার্লিনে এই দম্পতির বিয়ের অনুষ্ঠানে তাঁরা এই নৃত্য করেন।
১১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে ইয়াংগুনের ইউনিভার্সিটি অ্যাভিনিউ সড়কের ঐতিহাসিক ৫৪ নম্বর প্লটটি মূলত দেশটির গণতন্ত্রপন্থী নেত্রী অং সান সুচির বাড়ি হিসেবেই বিশ্বজুড়ে পরিচিত। কিন্তু উত্তরাধিকার সূত্রের এই বাড়িটির একটি অংশ বিক্রির জন্য অনুমতি চেয়ে সম্প্রতি আবেদন করেছেন সুচির বড় ভাই অং সান ও।
১১ ঘণ্টা আগে