সম্প্রতি শেষ হলো জনপ্রিয় মার্কিন পপ তারকা টেইলর সুইফটের বিশ্বব্যাপী কনসার্ট ইরাস ট্যুর। বিশ্ব সংগীতের ইতিহাসের বৃহত্তম এই কনসার্ট ট্যুরে ১৪৯টি কনসার্টে ১ কোটি ১৬ লাখ ৮ হাজার দর্শক সুইফটের গানের সুরে ভেসেছেন। তবে তাঁর এক ভক্ত এই গানের উন্মাদনায় মাততে জড়িয়েছেন মারাত্মক অপরাধে। ইরাস ট্যুরের টিকিট কিনতে প্রায় ১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন এই নারী সুইফটি (টেইলর সুইফটের ভক্তদের সুইফটি বলা হয়)।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের বাসিন্দা ৪১ বছর বয়সী জেনিফার টিঙ্কার। একটি রিয়েল এস্টেট সংস্থায় কর্মরত এই নারী টেইলর সুইফটের গান ভীষণ পছন্দ করেন। ইরাস ট্যুরে অংশ নেবেন না—এ কথা তিনি ভাবতেও পারেননি। অর্থ জোগাতে নিজ কর্মস্থলের ১০ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯০ লাখ টাকা) আত্মসাৎ করেন তিনি।
জানা যায়, চুরি করা অর্থের একটি অংশ দিয়ে তিনি ইরাস ট্যুরের টিকিট কেনেন। এই ট্যুরের টিকিটমূল্য ৬০০ ডলার থেকে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত ছিল। ইরাস ট্যুরের টিকিট কেনার পাশাপাশি বিলাসবহুল অবসর কাটানো এবং ৫টি গাড়ি কেনাসহ আরও ব্যয়বহুল পরিকল্পনা করে এ অর্থ আত্মসাৎ করেন জেনিফার।
মার্কিন অ্যাটর্নি অফিস ডিস্ট্রিক্ট অব মেরিল্যান্ড জানায়, জেনিফার ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন। নিয়োগকর্তার অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে অর্থ সরিয়ে নিতেন তিনি।
অ্যাটর্নি অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, জেনিফার রিয়েল এস্টেট সংস্থাটি থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ১০ লাখ ডলারেরও বেশি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। অর্থ স্থানান্তর, চেক, মানি ট্রান্সফার মোবাইল অ্যাপসহ বেশ কিছু মাধ্যম ব্যবহার করে নিজের অ্যাকাউন্টে টাকা সরিয়ে নেন তিনি। নথিপত্রে ভুয়া নাম ব্যবহার করে লেনদেনগুলো বৈধ দেখাতেন জেনিফার।
তিন বছরে (ফেব্রুয়ারি ২০২১ থেকে নভেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত) তিনি ৯০ বারেরও বেশি লেনদেনে এসব অর্থ সরিয়ে নেন। জালিয়াতি ঢাকতে জেনিফার তাঁর নিয়োগকর্তার আর্থিক রেকর্ডও এর মধ্যে যুক্ত করেছিলেন বলে তদন্তে বেরিয়ে আসে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী এ অপরাধে সর্বোচ্চ ২০ বছরের জেল হতে পারে জেনিফারের। আগামী ১০ এপ্রিল শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। এদিন জানা যাবে অবৈধ বিলাসিতার প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে জেনিফারকে কি সাজা ভোগ করতে হয়।
সম্প্রতি শেষ হলো জনপ্রিয় মার্কিন পপ তারকা টেইলর সুইফটের বিশ্বব্যাপী কনসার্ট ইরাস ট্যুর। বিশ্ব সংগীতের ইতিহাসের বৃহত্তম এই কনসার্ট ট্যুরে ১৪৯টি কনসার্টে ১ কোটি ১৬ লাখ ৮ হাজার দর্শক সুইফটের গানের সুরে ভেসেছেন। তবে তাঁর এক ভক্ত এই গানের উন্মাদনায় মাততে জড়িয়েছেন মারাত্মক অপরাধে। ইরাস ট্যুরের টিকিট কিনতে প্রায় ১২ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছিলেন এই নারী সুইফটি (টেইলর সুইফটের ভক্তদের সুইফটি বলা হয়)।
যুক্তরাষ্ট্রের মেরিল্যান্ডের বাসিন্দা ৪১ বছর বয়সী জেনিফার টিঙ্কার। একটি রিয়েল এস্টেট সংস্থায় কর্মরত এই নারী টেইলর সুইফটের গান ভীষণ পছন্দ করেন। ইরাস ট্যুরে অংশ নেবেন না—এ কথা তিনি ভাবতেও পারেননি। অর্থ জোগাতে নিজ কর্মস্থলের ১০ লাখ ডলার (বাংলাদেশি মুদ্রায় ১১ কোটি ৯০ লাখ টাকা) আত্মসাৎ করেন তিনি।
জানা যায়, চুরি করা অর্থের একটি অংশ দিয়ে তিনি ইরাস ট্যুরের টিকিট কেনেন। এই ট্যুরের টিকিটমূল্য ৬০০ ডলার থেকে ৫ হাজার ডলার পর্যন্ত ছিল। ইরাস ট্যুরের টিকিট কেনার পাশাপাশি বিলাসবহুল অবসর কাটানো এবং ৫টি গাড়ি কেনাসহ আরও ব্যয়বহুল পরিকল্পনা করে এ অর্থ আত্মসাৎ করেন জেনিফার।
মার্কিন অ্যাটর্নি অফিস ডিস্ট্রিক্ট অব মেরিল্যান্ড জানায়, জেনিফার ২০২১ থেকে ২০২৩ সালের মধ্যে এই অর্থ আত্মসাৎ করেন। নিয়োগকর্তার অ্যাকাউন্ট থেকে নিজের অ্যাকাউন্টে অর্থ সরিয়ে নিতেন তিনি।
অ্যাটর্নি অফিস এক বিবৃতিতে জানায়, জেনিফার রিয়েল এস্টেট সংস্থাটি থেকে প্রতারণার মাধ্যমে ১০ লাখ ডলারেরও বেশি অর্থ আত্মসাৎ করেছেন। অর্থ স্থানান্তর, চেক, মানি ট্রান্সফার মোবাইল অ্যাপসহ বেশ কিছু মাধ্যম ব্যবহার করে নিজের অ্যাকাউন্টে টাকা সরিয়ে নেন তিনি। নথিপত্রে ভুয়া নাম ব্যবহার করে লেনদেনগুলো বৈধ দেখাতেন জেনিফার।
তিন বছরে (ফেব্রুয়ারি ২০২১ থেকে নভেম্বর ২০২৩ পর্যন্ত) তিনি ৯০ বারেরও বেশি লেনদেনে এসব অর্থ সরিয়ে নেন। জালিয়াতি ঢাকতে জেনিফার তাঁর নিয়োগকর্তার আর্থিক রেকর্ডও এর মধ্যে যুক্ত করেছিলেন বলে তদন্তে বেরিয়ে আসে।
যুক্তরাষ্ট্রের আইন অনুযায়ী এ অপরাধে সর্বোচ্চ ২০ বছরের জেল হতে পারে জেনিফারের। আগামী ১০ এপ্রিল শুনানির দিন ধার্য করা হয়েছে। এদিন জানা যাবে অবৈধ বিলাসিতার প্রায়শ্চিত্ত হিসেবে জেনিফারকে কি সাজা ভোগ করতে হয়।
গাজার প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইহুদি বিদ্বেষী স্লোগান দেওয়া এক শিক্ষার্থীকে সাময়িকভাবে বহিষ্কার করা হয়েছে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়। স্যামুয়েল উইলিয়ামস নামের ওই ছাত্র দর্শন, রাজনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ে পড়ছেন।
৫ ঘণ্টা আগেগাজার বেসামরিক মানুষের ওপর সহিংসতা বন্ধ করে হামাসকে অবিলম্বে অস্ত্র সমর্পণের আহ্বান জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যপ্রাচ্য কমান্ড (সেন্টকম)। আজ বুধবার এক বিবৃতিতে সেন্টকমের প্রধান কমান্ডার ব্র্যাড কুপার বলেন, হামাস যেন দেরি না করে গাজার নিরপরাধ ফিলিস্তিনি নাগরিকদের ওপর গুলি চালানো ও সহিংসতা বন্ধ করে।
৫ ঘণ্টা আগেআসাদের সরকার ২০১২ সালের দিকে কুতাইফা এলাকায় মরদেহ দাফন শুরু করে। সেখানে সেনা, বন্দী ও কারাগারে নিহত ব্যক্তিদের লাশ ফেলা হতো। ২০১৪ সালে এক মানবাধিকারকর্মী স্থানীয় সংবাদমাধ্যমে ছবি প্রকাশের মাধ্যমে ওই গণকবরের অস্তিত্ব প্রকাশ করেন। রয়টার্সের বিশ্লেষণ অনুযায়ী, পরে ওই স্থান পুরোপুরি খালি করা হয়।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সেনা (আইডিএফ) গাজা থেকে সরে যাওয়ার পর সেখানে আবারও নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠায় মরিয়া হয়ে উঠেছে হামাস। এই প্রক্রিয়ার অংশ হিসেবে তারা গাজার বিভিন্ন ‘গোত্র’ বা পারিবারিক সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ওপর কঠোর অভিযান চালাচ্ছে।
৭ ঘণ্টা আগে