আজকের পত্রিকা ডেস্ক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, চীন দুই সপ্তাহ আগের শুল্ক কমানোর চুক্তিটি লঙ্ঘন করেছে। তাঁর এই অভিযোগের পর বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুই অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা আবার বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার (৩০ মে) নিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, শুল্কের কারণে চীনের অর্থনীতি ‘মারাত্মক ঝুঁকিতে’ পড়েছিল। তাই দ্রুত এই চুক্তি হয়েছিল। তবে তিনি কোনো কারণ ব্যাখ্যা না করেই দাবি করেন, ‘চীন আমাদের সঙ্গে করা চুক্তি পুরোপুরি লঙ্ঘন করেছে।’
প্রসঙ্গত, এই মাসের শুরুতে জেনেভায় দীর্ঘ আলোচনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন একে অপরের পণ্যের ওপর থেকে সাময়িকভাবে শুল্ক কমাতে রাজি হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী, ৯০ দিনের আলোচনা চলাকালে যুক্তরাষ্ট্র চীনা পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক ১৪৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশ করবে। অন্যদিকে চীনও তাদের পাল্টা শুল্ক ১২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করবে। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তখন সতর্ক করে বলেছিলেন, সব শুল্ক একেবারে বাতিল করা হয়নি, কিছু শুধু সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে। যদি আগামী তিন মাসে আলোচনায় নতুন কোনো অগ্রগতি না হয়, তাহলে শুল্ক আগের অবস্থানে ফিরতে পারে।
ট্রাম্পের পোস্টের পর মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার জানান, চীন কিছু মার্কিন কোম্পানিকে নিষিদ্ধ করেছিল। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে চীনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা এখনো সেটা করেনি। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই চীনের বিরুদ্ধে বাণিজ্য চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে এ বিষয়ে চীন এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
গ্রিয়ার আরও জানান, চীন চুক্তির শর্তগুলো ঠিকঠাক মানছে কি না, এটা পর্যবেক্ষণ করছিল যুক্তরাষ্ট্র। তারা ‘খুবই উদ্বিগ্ন’ এ কারণে যে চীন চুক্তির কোনো শর্তই ঠিকঠাক মানছে না। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্র যা করার কথা ছিল, ঠিক তা-ই করেছে। কিন্তু চীনারা চুক্তি মানতে গড়িমসি করছে, যা কোনোভাবেই মানা যায় না।
বেইজিং এখনো এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে কোনো জবাব দেয়নি। এর আগে শুক্রবার মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টও এই বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে একটি মন্তব্য করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা ‘থেমে গেছে’। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বেসেন্টের এই মন্তব্যের বিষয়েও কিছু বলেনি।
বেসেন্ট অবশ্য আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চীনের সঙ্গে আরও আলোচনা হবে এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যে ফোনে কথা হতে পারে।
এদিকে গত বুধবার একটি আদালতের রায়ে ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আদালত বলেছেন, তিনি ক্ষমতা ছাড়িয়ে শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে হোয়াইট হাউস আপিল করায় সেই রায় সাময়িকভাবে স্থগিত হয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিযোগ করেছেন, চীন দুই সপ্তাহ আগের শুল্ক কমানোর চুক্তিটি লঙ্ঘন করেছে। তাঁর এই অভিযোগের পর বিশ্বের সবচেয়ে বড় দুই অর্থনীতির দেশের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা আবার বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার (৩০ মে) নিজের ট্রুথ সোশ্যালে ট্রাম্প লিখেছেন, শুল্কের কারণে চীনের অর্থনীতি ‘মারাত্মক ঝুঁকিতে’ পড়েছিল। তাই দ্রুত এই চুক্তি হয়েছিল। তবে তিনি কোনো কারণ ব্যাখ্যা না করেই দাবি করেন, ‘চীন আমাদের সঙ্গে করা চুক্তি পুরোপুরি লঙ্ঘন করেছে।’
প্রসঙ্গত, এই মাসের শুরুতে জেনেভায় দীর্ঘ আলোচনার পর যুক্তরাষ্ট্র ও চীন একে অপরের পণ্যের ওপর থেকে সাময়িকভাবে শুল্ক কমাতে রাজি হয়েছিল। চুক্তি অনুযায়ী, ৯০ দিনের আলোচনা চলাকালে যুক্তরাষ্ট্র চীনা পণ্য আমদানির ওপর শুল্ক ১৪৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ৩০ শতাংশ করবে। অন্যদিকে চীনও তাদের পাল্টা শুল্ক ১২৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ১০ শতাংশ করবে। তবে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তখন সতর্ক করে বলেছিলেন, সব শুল্ক একেবারে বাতিল করা হয়নি, কিছু শুধু সাময়িকভাবে স্থগিত রাখা হয়েছে। যদি আগামী তিন মাসে আলোচনায় নতুন কোনো অগ্রগতি না হয়, তাহলে শুল্ক আগের অবস্থানে ফিরতে পারে।
ট্রাম্পের পোস্টের পর মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি জেমিসন গ্রিয়ার জানান, চীন কিছু মার্কিন কোম্পানিকে নিষিদ্ধ করেছিল। চুক্তির শর্ত অনুযায়ী এসব প্রতিষ্ঠানের ওপর থেকে চীনের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু তারা এখনো সেটা করেনি। ধারণা করা হচ্ছে, এ কারণেই চীনের বিরুদ্ধে বাণিজ্য চুক্তি লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছেন প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প। তবে এ বিষয়ে চীন এখনো কোনো মন্তব্য করেনি।
গ্রিয়ার আরও জানান, চীন চুক্তির শর্তগুলো ঠিকঠাক মানছে কি না, এটা পর্যবেক্ষণ করছিল যুক্তরাষ্ট্র। তারা ‘খুবই উদ্বিগ্ন’ এ কারণে যে চীন চুক্তির কোনো শর্তই ঠিকঠাক মানছে না। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্র যা করার কথা ছিল, ঠিক তা-ই করেছে। কিন্তু চীনারা চুক্তি মানতে গড়িমসি করছে, যা কোনোভাবেই মানা যায় না।
বেইজিং এখনো এই অভিযোগগুলোর বিষয়ে কোনো জবাব দেয়নি। এর আগে শুক্রবার মার্কিন ট্রেজারি সেক্রেটারি স্কট বেসেন্টও এই বাণিজ্য চুক্তি নিয়ে একটি মন্তব্য করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য আলোচনা ‘থেমে গেছে’। চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বেসেন্টের এই মন্তব্যের বিষয়েও কিছু বলেনি।
বেসেন্ট অবশ্য আশা প্রকাশ করেছেন, আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে চীনের সঙ্গে আরও আলোচনা হবে এবং প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প ও চীনা প্রেসিডেন্ট সি চিন পিংয়ের মধ্যে ফোনে কথা হতে পারে।
এদিকে গত বুধবার একটি আদালতের রায়ে ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের ক্ষমতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। আদালত বলেছেন, তিনি ক্ষমতা ছাড়িয়ে শুল্ক আরোপ করেছেন। তবে হোয়াইট হাউস আপিল করায় সেই রায় সাময়িকভাবে স্থগিত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৩ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৭ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৯ ঘণ্টা আগে