সুদমুক্ত ব্যাংকিং চালু করতে যাচ্ছে পাকিস্তান। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে সংবিধানও সংশোধনও করেছে দেশটি। পাকিস্তানি সংবিধানের ২৬ তম সংশোধনীর মাধ্যমে দেশটি ২০২৮ সালের শুরু থেকেই ‘রিবা’ বা সুদভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা বন্ধ করে সুদমুক্ত ব্যাংকিং চালু করবে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মাওলানা ফজলুর রহমানের নেতৃত্বাধীন আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল জমিয়তে উলেমা-ই-ইসলাম-ফজলের (জেইউআই-এফ) পরামর্শে খসড়া সংশোধনীতে এই ধারাটি যুক্ত করা হয়েছিল। তবে এই বিষয়টি সরকারের জন্য চূড়ান্ত বিলে উপস্থাপন করা কঠিন করে তুলেছিল।
ব্যাংকিং ব্যবস্থায় সুদের অবসান ঘটাতে পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট সংবিধানের ধারা ৩৮—এর (ফ) সংশোধনী অনুমোদন করেছে। এই ধারাটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক কল্যাণের প্রচারের সঙ্গে সম্পর্কিত। বর্তমানে এই ধারায় বলা হয়েছে, ‘যত দ্রুত সম্ভব রিবা (সুদ) নির্মূল করতে হবে।’ একই সঙ্গে সিনেট সরকার যত দূর সম্ভব ২০২৮ সালের ১লা জানুয়ারির এই ব্যবস্থা কার্যকর করার কথা বলেছে।
এর আগে, ২০২২ সালে ফেডারেল শরিয়ত আদালত সরকারকে পাঁচ বছরের মধ্যে দেশে একটি ইসলামি ও সুদমুক্ত ব্যাংকিং ব্যবস্থা বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছিল। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তান মতো একটি ইসলামি রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুদমুক্ত হওয়া উচিত।
পাকিস্তানের ফেডারেল শরিয়ত আদালতের তিন সদস্যের বেঞ্চ এই রায় দিয়েছিল। রায়ে বিচারপতি ড. সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার বলেন, ‘ইসলামি ব্যবস্থার জন্য সুদ (রিবা) বিলোপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং যেকোনো লেনদেন যা রিবার সঙ্গে জড়িত, তা ভুল।’ রায়ে আরও বলা হয়, ‘রিবার বিলোপ এবং এর প্রতিরোধ ইসলামের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ঋণসহ যেকোনো ক্ষেত্রে নেওয়া সুদ রিবার মধ্যে পড়ে, যা ইসলামে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।’
ফেডারেল শরিয়ত আদালত আরও বলেছিল, ‘সরকার অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঋণের ওপর যে সুদ দেয় তাও রিবার অন্তর্ভুক্ত। সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে যে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঋণ এবং লেনদেনগুলো সুদমুক্ত হতে হবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন আইএমএফ ও বিশ্ব ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনও সুদমুক্ত করা উচিত।’
সুদমুক্ত ব্যাংকিং চালু করতে যাচ্ছে পাকিস্তান। এ লক্ষ্যে এরই মধ্যে সংবিধানও সংশোধনও করেছে দেশটি। পাকিস্তানি সংবিধানের ২৬ তম সংশোধনীর মাধ্যমে দেশটি ২০২৮ সালের শুরু থেকেই ‘রিবা’ বা সুদভিত্তিক ব্যাংকিং ব্যবস্থা বন্ধ করে সুদমুক্ত ব্যাংকিং চালু করবে। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম জিও নিউজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মাওলানা ফজলুর রহমানের নেতৃত্বাধীন আঞ্চলিক রাজনৈতিক দল জমিয়তে উলেমা-ই-ইসলাম-ফজলের (জেইউআই-এফ) পরামর্শে খসড়া সংশোধনীতে এই ধারাটি যুক্ত করা হয়েছিল। তবে এই বিষয়টি সরকারের জন্য চূড়ান্ত বিলে উপস্থাপন করা কঠিন করে তুলেছিল।
ব্যাংকিং ব্যবস্থায় সুদের অবসান ঘটাতে পাকিস্তানের পার্লামেন্টের উচ্চকক্ষ সিনেট সংবিধানের ধারা ৩৮—এর (ফ) সংশোধনী অনুমোদন করেছে। এই ধারাটি সামাজিক ও অর্থনৈতিক কল্যাণের প্রচারের সঙ্গে সম্পর্কিত। বর্তমানে এই ধারায় বলা হয়েছে, ‘যত দ্রুত সম্ভব রিবা (সুদ) নির্মূল করতে হবে।’ একই সঙ্গে সিনেট সরকার যত দূর সম্ভব ২০২৮ সালের ১লা জানুয়ারির এই ব্যবস্থা কার্যকর করার কথা বলেছে।
এর আগে, ২০২২ সালে ফেডারেল শরিয়ত আদালত সরকারকে পাঁচ বছরের মধ্যে দেশে একটি ইসলামি ও সুদমুক্ত ব্যাংকিং ব্যবস্থা বাস্তবায়নের নির্দেশ দিয়েছিল। তাদের যুক্তি ছিল, পাকিস্তান মতো একটি ইসলামি রাষ্ট্রের অর্থনৈতিক ব্যবস্থা সুদমুক্ত হওয়া উচিত।
পাকিস্তানের ফেডারেল শরিয়ত আদালতের তিন সদস্যের বেঞ্চ এই রায় দিয়েছিল। রায়ে বিচারপতি ড. সৈয়দ মোহাম্মদ আনোয়ার বলেন, ‘ইসলামি ব্যবস্থার জন্য সুদ (রিবা) বিলোপ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং যেকোনো লেনদেন যা রিবার সঙ্গে জড়িত, তা ভুল।’ রায়ে আরও বলা হয়, ‘রিবার বিলোপ এবং এর প্রতিরোধ ইসলামের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ। ঋণসহ যেকোনো ক্ষেত্রে নেওয়া সুদ রিবার মধ্যে পড়ে, যা ইসলামে সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ।’
ফেডারেল শরিয়ত আদালত আরও বলেছিল, ‘সরকার অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঋণের ওপর যে সুদ দেয় তাও রিবার অন্তর্ভুক্ত। সরকারকে নিশ্চিত করতে হবে যে অভ্যন্তরীণ ও বাহ্যিক ঋণ এবং লেনদেনগুলো সুদমুক্ত হতে হবে। আন্তর্জাতিক সংস্থা, যেমন আইএমএফ ও বিশ্ব ব্যাংকের সঙ্গে লেনদেনও সুদমুক্ত করা উচিত।’
আট মাসের অন্তঃসত্ত্বা ওয়ালা ফাথি তাঁর তৃতীয় সন্তানের জন্ম দিতে চলেছেন। দেইর আল-বালাহ থেকে তিনি বিবিসিকে বলেন, গাজার মানুষেরা ‘এমন এক বিপর্যয় এবং দুর্ভিক্ষের অভিজ্ঞতা লাভ করছে, যা কেউ কল্পনাও করতে পারবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমার শিশুটি আমার গর্ভেই থাকুক। এই কঠিন পরিস্থিতিতে আমাকে যেন তাকে জন্ম দিতে...
৭ ঘণ্টা আগেএই বিরোধ তীব্র হয় ২০০৮ সালে। কম্বোডিয়া বিতর্কিত এলাকার ১১ শতকের একটি মন্দিরকে ইউনেসকো বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসেবে নিবন্ধন করার চেষ্টা করলে থাইল্যান্ডের তীব্র প্রতিবাদের মুখে পড়ে। এর পর থেকে দুই দেশের মধ্যে বিচ্ছিন্নভাবে অনেকবার সংঘর্ষ হয়েছে, যেখানে উভয় পক্ষের সৈনিক ও বেসামরিক নাগরিক নিহত হয়েছে।
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার মধ্যে বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) রক্তক্ষয়ী সীমান্ত সংঘর্ষ আসিয়ানভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে নতুন এক উত্তেজনার জন্ম দিয়েছে। আসিয়ান সংগঠনটি দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দ্রুত বিকাশমান অঞ্চলে অর্থনৈতিক সহযোগিতার লক্ষ্য নিয়ে কাজ করে। এই অঞ্চলটিতে দীর্ঘদিন ধরেই যুক্তরাষ্ট্র ও চীন প্রভাব...
৯ ঘণ্টা আগেথাইল্যান্ড ও কম্বোডিয়ার বিতর্কিত সীমান্ত এলাকায় সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২৪ জুলাই) সকালে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষে থাইল্যান্ডে অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে বলে খবর পাওয়া গেছে। থাই কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, নিহত ব্যক্তিদের মধ্যে ১১ জনই বেসামরিক নাগরিক এবং একজন সেনাসদস্য।
১১ ঘণ্টা আগে