অনলাইন ডেস্ক
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা চালানোর কয়েক ঘণ্টা পর ইরান তাদের সবচেয়ে বড় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালিয়েছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি এই হামলার কিছু ফুটেজ প্রচার করেছে। এতে দাবি করা হচ্ছে, ‘খোররামশহর-৪’ ক্ষেপণাস্ত্রটি আজকের হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে।
ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) জানিয়েছে, মার্কিন হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইরান ইসরায়েলে কমপক্ষে ৪০টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে খোররামশহর-৪ ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রায় ২ হাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে এবং প্রায় ১ হাজার ৫০০ কেজির ওয়ারহেড বহনে সক্ষম।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই ক্ষেপণাস্ত্রের নামকরণ করা হয়েছে ১৯৮০-এর দশকে ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় ভয়াবহ লড়াইয়ের সাক্ষী ইরানের ‘খোররামশহর’ শহরের নামে। এটি খাইবার (Kheibar) নামেও পরিচিত, যা সপ্তম শতাব্দীতে দখল করা একটি ইহুদি দুর্গ (বর্তমানে সৌদি আরবে) থেকে নামকরণ করা হয়েছে।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন।
ইসরায়েলের উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, আজ সকালে মার্কিন হামলার প্রতিশোধ হিসেবে চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন।
তেল আবিবের উত্তরাঞ্চলের একটি বেসামরিক এলাকায় এই হামলা হয়। একটি শপিং সেন্টার, একটি ব্যাংক, একটি সেলুনসহ বেশ কিছু স্থান ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত দোকান, ভাঙা গেট এবং রাস্তার ওপর কাচের টুকরো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকতে দেখা গেছে। একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, তাঁর দোতলা বাড়িটি একটি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে, তবে তিনি অক্ষত আছেন; কারণ, তিনি মায়ের বাড়িতে ছিলেন।
নিরাপত্তা সংস্থাগুলোকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেখা গেছে। কিছু রাস্তা অবরোধ করা হয়েছে এবং রাস্তা পরিষ্কার করার জন্য আর্থমুভার মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় রোববার ভোরে ইরানের নাতানজ, ইস্পাহান ও ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোকে তেহরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির মূল অংশ মনে করা হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামলার পর এক বিবৃতিতে ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ‘হয় শান্তি আসবে, নয়তো ইরানের জন্য এমন পরিণতি অপেক্ষা করছে, গত আট দিনে আমরা যা দেখেছি, তার চেয়ে ভয়াবহ হবে।’
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা চালানোর কয়েক ঘণ্টা পর ইরান তাদের সবচেয়ে বড় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ইসরায়েলে পাল্টা হামলা চালিয়েছে। ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভি এই হামলার কিছু ফুটেজ প্রচার করেছে। এতে দাবি করা হচ্ছে, ‘খোররামশহর-৪’ ক্ষেপণাস্ত্রটি আজকের হামলায় ব্যবহৃত হয়েছে।
ইসলামিক রেভল্যুশনারি গার্ড কর্পস (আইআরজিসি) জানিয়েছে, মার্কিন হামলার প্রতিক্রিয়ায় ইরান ইসরায়েলে কমপক্ষে ৪০টি ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে। এর মধ্যে খোররামশহর-৪ ক্ষেপণাস্ত্রও রয়েছে। এই ক্ষেপণাস্ত্র প্রায় ২ হাজার কিলোমিটার দূরের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে এবং প্রায় ১ হাজার ৫০০ কেজির ওয়ারহেড বহনে সক্ষম।
ইরানের রাষ্ট্রীয় টিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এই ক্ষেপণাস্ত্রের নামকরণ করা হয়েছে ১৯৮০-এর দশকে ইরাক-ইরান যুদ্ধের সময় ভয়াবহ লড়াইয়ের সাক্ষী ইরানের ‘খোররামশহর’ শহরের নামে। এটি খাইবার (Kheibar) নামেও পরিচিত, যা সপ্তম শতাব্দীতে দখল করা একটি ইহুদি দুর্গ (বর্তমানে সৌদি আরবে) থেকে নামকরণ করা হয়েছে।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন।
ইসরায়েলের উদ্ধারকর্মীরা জানিয়েছেন, আজ সকালে মার্কিন হামলার প্রতিশোধ হিসেবে চালানো ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে অন্তত ১১ জন আহত হয়েছেন।
তেল আবিবের উত্তরাঞ্চলের একটি বেসামরিক এলাকায় এই হামলা হয়। একটি শপিং সেন্টার, একটি ব্যাংক, একটি সেলুনসহ বেশ কিছু স্থান ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ক্ষতিগ্রস্ত দোকান, ভাঙা গেট এবং রাস্তার ওপর কাচের টুকরো ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকতে দেখা গেছে। একজন স্থানীয় বাসিন্দা জানান, তাঁর দোতলা বাড়িটি একটি ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে গেছে, তবে তিনি অক্ষত আছেন; কারণ, তিনি মায়ের বাড়িতে ছিলেন।
নিরাপত্তা সংস্থাগুলোকে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে দেখা গেছে। কিছু রাস্তা অবরোধ করা হয়েছে এবং রাস্তা পরিষ্কার করার জন্য আর্থমুভার মোতায়েন করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় রোববার ভোরে ইরানের নাতানজ, ইস্পাহান ও ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালায় যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোকে তেহরানের পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির মূল অংশ মনে করা হয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হামলার পর এক বিবৃতিতে ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে বলেছেন, ‘হয় শান্তি আসবে, নয়তো ইরানের জন্য এমন পরিণতি অপেক্ষা করছে, গত আট দিনে আমরা যা দেখেছি, তার চেয়ে ভয়াবহ হবে।’
ইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
২ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৩ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৩ ঘণ্টা আগে