আল-জাজিরার পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা নিয়ে সারা বিশ্বে যখন নিন্দার ঝড়, তখনো গাজায় নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে যাচ্ছে ইসরায়েল। গাজা সিটিতে পাখির মতো মানুষ খুন করছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার খান ইউনিসে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবু লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, যাতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত পাঁচজন। এর আগে গাজা সিটির বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে আরও পাঁচজন।
এর আগে গত রোববার, আল-শিফা হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের তাঁবু লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে আল-জাজিরার পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করে ইসরায়েলি সেনারা, যা নিয়ে এখনো উত্তপ্ত পুরো বিশ্ব। পুরো বিশ্বই ইসরায়েলের এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। এরই মধ্যে, আবারও গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন।
সম্প্রতি, উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর গাজা সিটি দখলের নীল নকশা করেছে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা। গত ৮ আগস্ট গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনায় অনুমোদন দেয় ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা। তাদের দাবি—গাজায় যুদ্ধ বন্ধের সর্বোত্তম পন্থা ‘গাজা সিটি দখল’। তবে, প্রকৃতপক্ষে এটি কেবলই যুদ্ধের মাত্রা বাড়ানোর একটি কৌশল।
এই অনুমোদনের পরপরই গাজায় নামানোর জন্য প্রায় ৪০ লাখ রিজার্ভ সেনাকে প্রস্তুত করা হচ্ছে। মূল উদ্দেশ্য—গাজা সিটিকে দখল করার মধ্য দিয়ে পুরো গাজার ওপরই নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। গত রোববার এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, যুদ্ধ বাড়ানো নয়, বরং যুদ্ধ বন্ধ করার জন্যই এই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। গাজা সিটি দখল করে সেখানে থাকা হামাসের দুটি ঘাঁটি ধ্বংস করবে ইসরায়েলি সেনারা। ফলে, গোষ্ঠীটি দুর্বল হয়ে পড়বে। আর তারপরই সম্ভব হয়ে পড়বে বাকি জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা। আর এভাবেই বন্ধ হবে যুদ্ধ।
তবে, নেতানিয়াহুর এই বক্তব্যের ওপর ভরসা করতে পারছেন না অনেকেই, এমনকি ইসরায়েলের বহুদিনের মিত্ররাও গাজা সিটি দখলের এই পরিকল্পনার তীব্র সমালোচনা করছেন। জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে এই পরিকল্পনা কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখবে না বলে মনে করেন সাধারণ ইসরায়েলিরাও। এই পরিকল্পনার বিরোধিতা করে ইসরায়েলজুড়ে নতুন করে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।
তবে, বরাবরের মতোই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ উপেক্ষা করে গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনায় এখনো অনড় রয়েছেন একরোখা নেতানিয়াহু এবং তার মন্ত্রিপরিষদ।
আল-জাজিরার পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা নিয়ে সারা বিশ্বে যখন নিন্দার ঝড়, তখনো গাজায় নির্বিচারে বোমাবর্ষণ করে যাচ্ছে ইসরায়েল। গাজা সিটিতে পাখির মতো মানুষ খুন করছে ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাহিনী (আইডিএফ)। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার খান ইউনিসে বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিদের তাঁবু লক্ষ্য করে বোমা হামলা চালিয়েছে ইসরায়েল, যাতে প্রাণ হারিয়েছেন অন্তত পাঁচজন। এর আগে গাজা সিটির বিভিন্ন স্থানে ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছে আরও পাঁচজন।
এর আগে গত রোববার, আল-শিফা হাসপাতালের সামনে সাংবাদিকদের তাঁবু লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে আল-জাজিরার পাঁচ সাংবাদিককে হত্যা করে ইসরায়েলি সেনারা, যা নিয়ে এখনো উত্তপ্ত পুরো বিশ্ব। পুরো বিশ্বই ইসরায়েলের এমন কর্মকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে। এরই মধ্যে, আবারও গাজা উপত্যকায় হামলা চালিয়ে যাচ্ছে নেতানিয়াহুর প্রশাসন।
সম্প্রতি, উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর গাজা সিটি দখলের নীল নকশা করেছে বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা। গত ৮ আগস্ট গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনায় অনুমোদন দেয় ইসরায়েলের নিরাপত্তা মন্ত্রিসভা। তাদের দাবি—গাজায় যুদ্ধ বন্ধের সর্বোত্তম পন্থা ‘গাজা সিটি দখল’। তবে, প্রকৃতপক্ষে এটি কেবলই যুদ্ধের মাত্রা বাড়ানোর একটি কৌশল।
এই অনুমোদনের পরপরই গাজায় নামানোর জন্য প্রায় ৪০ লাখ রিজার্ভ সেনাকে প্রস্তুত করা হচ্ছে। মূল উদ্দেশ্য—গাজা সিটিকে দখল করার মধ্য দিয়ে পুরো গাজার ওপরই নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠা করা। গত রোববার এ নিয়ে সংবাদ সম্মেলন করেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। ওই সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, যুদ্ধ বাড়ানো নয়, বরং যুদ্ধ বন্ধ করার জন্যই এই পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। গাজা সিটি দখল করে সেখানে থাকা হামাসের দুটি ঘাঁটি ধ্বংস করবে ইসরায়েলি সেনারা। ফলে, গোষ্ঠীটি দুর্বল হয়ে পড়বে। আর তারপরই সম্ভব হয়ে পড়বে বাকি জিম্মিদের ফিরিয়ে আনা। আর এভাবেই বন্ধ হবে যুদ্ধ।
তবে, নেতানিয়াহুর এই বক্তব্যের ওপর ভরসা করতে পারছেন না অনেকেই, এমনকি ইসরায়েলের বহুদিনের মিত্ররাও গাজা সিটি দখলের এই পরিকল্পনার তীব্র সমালোচনা করছেন। জিম্মিদের ফিরিয়ে আনতে এই পরিকল্পনা কোনো কার্যকর ভূমিকা রাখবে না বলে মনে করেন সাধারণ ইসরায়েলিরাও। এই পরিকল্পনার বিরোধিতা করে ইসরায়েলজুড়ে নতুন করে শুরু হয়েছে বিক্ষোভ।
তবে, বরাবরের মতোই জাতীয় ও আন্তর্জাতিক চাপ উপেক্ষা করে গাজা সিটি দখলের পরিকল্পনায় এখনো অনড় রয়েছেন একরোখা নেতানিয়াহু এবং তার মন্ত্রিপরিষদ।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৬ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৯ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে