আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। সেখানে তিনি দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। তাঁর এই সফর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, মাত্র ৭২ ঘণ্টার ব্যবধানে ইসরায়েল কাতারসহ অন্তত ৬টি দেশে হামলা চালানোর পর এই উত্তেজনা তুঙ্গে উঠে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, আজ রোববার থেকে শুরু হওয়া রুবিওর সফরের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কাতারের রাজধানী দোহায় হামাস নেতাদের ওপর অপ্রত্যাশিত হামলার জন্য ইসরায়েলের সমালোচনা করেন।
ইসরায়েলে যাওয়ার আগে রুবিও সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্প এই হামলায় ‘খুশি নন’, তবে এটা ‘আমাদের ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কের প্রকৃতি পরিবর্তন করবে না।’ তবে তিনি যোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল এই হামলার গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আলোচনায় কী ধরনের প্রভাব পড়বে তা নিয়ে আলোচনা করবে।
রুবিও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট চান এটি শেষ হোক এবং শেষ হওয়ার মানে হলো—একসঙ্গে ৪৮ জন বন্দী মুক্তি পাওয়া। হামাস আর কোনো হুমকি নয়, তাই আমরা পরবর্তী ধাপে যেতে পারি—এটা নিশ্চিত করা। আর পরবর্তী ধাপ হলো গাজা কীভাবে পুনর্গঠন করা হবে?’
তিনি আরও বলেন, ‘কীভাবে (গাজায়) নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে? কীভাবে নিশ্চিত করা হবে হামাস আর ফিরে আসবে না? এটাই প্রেসিডেন্টের অগ্রাধিকার...এবং এই সফরের অংশ হিসেবে আমাদের আলোচনা করতে হবে, গত সপ্তাহের কাতার ঘটনাগুলো এই প্রক্রিয়াকে কীভাবে প্রভাবিত করছে।’ রুবিও বলেন, কে এই কাজ করবে, কে অর্থ দেবে এবং প্রক্রিয়ার দায়িত্ব কে নেবে—এখনো ঠিক করা হয়নি।
মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মিত্র কাতারে ইসরায়েলের হামলা হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে করা হয়েছিল। এই নেতৃত্ব গাজা যুদ্ধ বন্ধে নতুন এক চুক্তি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করতে একত্রিত হয়েছিল। হামলায় শীর্ষ নেতৃত্ব বেঁচে গেলেও ছয়জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে এক কাতারের নিরাপত্তা কর্মকর্তাও ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা এটিকে ‘একপক্ষীয় উত্তেজনা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তাদের মতে, এই হামলা যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের স্বার্থের পক্ষে যায় না। ওয়াশিংটন ডিসি থেকে আল–জাজিরার সাংবাদিক রোজিল্যান্ড জর্ডান জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কাতার শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি বিনিময় করেছে।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু শনিবার রাতের দিকে নেতানিয়াহু সামাজিক মাধ্যমে বলেছেন—ইসরায়েলের দৃষ্টিকোণ হলো হামাস নেতৃত্বকে কাতার থেকে বিতাড়িত করা প্রয়োজন। কারণ ইসরায়েলের মতে, হামাস শান্তিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নয়।’ তিনি আরও বলেন, রুবিওর ইসরায়েল সফরে এই বিষয়ে ‘পরবর্তী ধাপ নিয়ে কিছু আলোচনা হবে। বিশেষ করে যেহেতু, ট্রাম্প বলেছেন—তিনি গাজায় যুদ্ধের সমাপ্তি দেখতে চান।’
হামাস বারবার জানিয়েছে, তারা ইসরায়েল থেকে নেওয়া সব বন্দীকে মুক্তি দিতে এবং গাজার নিয়ন্ত্রণ একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের হাতে দিতে রাজি। তবে শর্ত হলো যুদ্ধ শেষ হতে হবে এবং গাজা থেকে ও ইসরায়েলি বাহিনীকে সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহার করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ইসরায়েলে পৌঁছেছেন। সেখানে তিনি দেশটির প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। তাঁর এই সফর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা তীব্র হয়ে উঠেছে। বিশেষ করে, মাত্র ৭২ ঘণ্টার ব্যবধানে ইসরায়েল কাতারসহ অন্তত ৬টি দেশে হামলা চালানোর পর এই উত্তেজনা তুঙ্গে উঠে।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল–জাজিরার খবরে বলা হয়েছে, আজ রোববার থেকে শুরু হওয়া রুবিওর সফরের আগে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কাতারের রাজধানী দোহায় হামাস নেতাদের ওপর অপ্রত্যাশিত হামলার জন্য ইসরায়েলের সমালোচনা করেন।
ইসরায়েলে যাওয়ার আগে রুবিও সাংবাদিকদের বলেন, ট্রাম্প এই হামলায় ‘খুশি নন’, তবে এটা ‘আমাদের ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্কের প্রকৃতি পরিবর্তন করবে না।’ তবে তিনি যোগ করেন, যুক্তরাষ্ট্র ও ইসরায়েল এই হামলার গাজায় যুদ্ধ বন্ধের আলোচনায় কী ধরনের প্রভাব পড়বে তা নিয়ে আলোচনা করবে।
রুবিও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট চান এটি শেষ হোক এবং শেষ হওয়ার মানে হলো—একসঙ্গে ৪৮ জন বন্দী মুক্তি পাওয়া। হামাস আর কোনো হুমকি নয়, তাই আমরা পরবর্তী ধাপে যেতে পারি—এটা নিশ্চিত করা। আর পরবর্তী ধাপ হলো গাজা কীভাবে পুনর্গঠন করা হবে?’
তিনি আরও বলেন, ‘কীভাবে (গাজায়) নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হবে? কীভাবে নিশ্চিত করা হবে হামাস আর ফিরে আসবে না? এটাই প্রেসিডেন্টের অগ্রাধিকার...এবং এই সফরের অংশ হিসেবে আমাদের আলোচনা করতে হবে, গত সপ্তাহের কাতার ঘটনাগুলো এই প্রক্রিয়াকে কীভাবে প্রভাবিত করছে।’ রুবিও বলেন, কে এই কাজ করবে, কে অর্থ দেবে এবং প্রক্রিয়ার দায়িত্ব কে নেবে—এখনো ঠিক করা হয়নি।
মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মিত্র কাতারে ইসরায়েলের হামলা হামাস নেতাদের লক্ষ্য করে করা হয়েছিল। এই নেতৃত্ব গাজা যুদ্ধ বন্ধে নতুন এক চুক্তি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করতে একত্রিত হয়েছিল। হামলায় শীর্ষ নেতৃত্ব বেঁচে গেলেও ছয়জন নিহত হন। নিহতদের মধ্যে এক কাতারের নিরাপত্তা কর্মকর্তাও ছিলেন।
যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তারা এটিকে ‘একপক্ষীয় উত্তেজনা’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন। তাদের মতে, এই হামলা যুক্তরাষ্ট্র বা ইসরায়েলের স্বার্থের পক্ষে যায় না। ওয়াশিংটন ডিসি থেকে আল–জাজিরার সাংবাদিক রোজিল্যান্ড জর্ডান জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র ও কাতার শান্তি স্থাপনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার প্রতিশ্রুতি বিনিময় করেছে।
তিনি বলেন, ‘কিন্তু শনিবার রাতের দিকে নেতানিয়াহু সামাজিক মাধ্যমে বলেছেন—ইসরায়েলের দৃষ্টিকোণ হলো হামাস নেতৃত্বকে কাতার থেকে বিতাড়িত করা প্রয়োজন। কারণ ইসরায়েলের মতে, হামাস শান্তিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ নয়।’ তিনি আরও বলেন, রুবিওর ইসরায়েল সফরে এই বিষয়ে ‘পরবর্তী ধাপ নিয়ে কিছু আলোচনা হবে। বিশেষ করে যেহেতু, ট্রাম্প বলেছেন—তিনি গাজায় যুদ্ধের সমাপ্তি দেখতে চান।’
হামাস বারবার জানিয়েছে, তারা ইসরায়েল থেকে নেওয়া সব বন্দীকে মুক্তি দিতে এবং গাজার নিয়ন্ত্রণ একটি অন্তর্বর্তী প্রশাসনের হাতে দিতে রাজি। তবে শর্ত হলো যুদ্ধ শেষ হতে হবে এবং গাজা থেকে ও ইসরায়েলি বাহিনীকে সম্পূর্ণরূপে প্রত্যাহার করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৩ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৬ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে