আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি লিখেছে। চিঠিতে তারা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ করেছে, ৬০ দিনের জন্য যুদ্ধবিরতির নিশ্চয়তা দিতে। বিনিময়ে গাজায় আটক রাখা জিম্মিদের অর্ধেককে সঙ্গে সঙ্গে মুক্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে হামাস।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও আলোচনায় সরাসরি জড়িত আরেকটি সূত্র। চিঠিটি এই সপ্তাহেই ট্রাম্পের হাতে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিশ্ব মঞ্চে বিভিন্ন সংকটে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন ট্রাম্প। তিনি বারবার হামাসকে আহ্বান জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নৃশংস হামলার সময় যেসব জিম্মি নেওয়া হয়েছিল, তাদের সবাইকে মুক্তি দিতে। গত সপ্তাহে ইংল্যান্ড সফরে গিয়ে ট্রাম্প বলেছিলেন, জিম্মিদের মুক্তি চান তিনি ‘এখনই—এই মুহূর্তে।’
এ মাসের শুরুর দিকে ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে হামাসকে তাঁর ভাষায় ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দেন। তিনি লিখেছিলেন, ‘সবাই জিম্মিদের বাড়ি ফেরাতে চায়। সবাই এই যুদ্ধের অবসান চায়! ইসরায়েল আমার শর্ত মেনে নিয়েছে। এখন হামাসেরও সময় হয়েছে মেনে নেওয়ার। আমি হামাসকে সতর্ক করেছি, শর্ত না মানলে এর পরিণতি হবে ভয়াবহ। এটিই আমার শেষ সতর্কবার্তা, আর কোনো সতর্কবার্তা আসবে না!’
এর আগে চলতি বছরের ৫ মার্চ ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া আরেক পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারও শেষ সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, ‘জিম্মিদের এখনই মুক্তি দাও, কোনো দেরি নয়। আর যাদের হত্যা করেছ, তাদের মৃতদেহগুলোও অবিলম্বে ফিরিয়ে দাও। নইলে তোমাদের শেষ হয়ে যাবে।’
হামাসকে সতর্ক করে বলেন, ‘আমি ইসরায়েলকে এর (হামাসকে শেষ করার জন্য) জন্য সবকিছু পাঠাচ্ছি, যাতে কাজটা শেষ করা যায়। যদি আমার কথা না মানো, কোনো হামাস সদস্যই নিরাপদ থাকবে না। আমি মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের সঙ্গে দেখা করেছি, তোমরা তাদের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছ। এটিই তোমাদের প্রতি শেষ সতর্কবার্তা! এখনই জিম্মিদের মুক্তি দাও, নইলে পরে ভয়ংকর মূল্য দিতে হবে!’
ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে চিঠি লিখেছে। চিঠিতে তারা মার্কিন প্রেসিডেন্টকে অনুরোধ করেছে, ৬০ দিনের জন্য যুদ্ধবিরতির নিশ্চয়তা দিতে। বিনিময়ে গাজায় আটক রাখা জিম্মিদের অর্ধেককে সঙ্গে সঙ্গে মুক্তি দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে হামাস।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম ফক্স নিউজকে এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন ট্রাম্প প্রশাসনের এক জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা ও আলোচনায় সরাসরি জড়িত আরেকটি সূত্র। চিঠিটি এই সপ্তাহেই ট্রাম্পের হাতে পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
বিশ্ব মঞ্চে বিভিন্ন সংকটে মধ্যস্থতাকারীর ভূমিকা রাখার চেষ্টা করে যাচ্ছেন ট্রাম্প। তিনি বারবার হামাসকে আহ্বান জানিয়েছেন, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে নৃশংস হামলার সময় যেসব জিম্মি নেওয়া হয়েছিল, তাদের সবাইকে মুক্তি দিতে। গত সপ্তাহে ইংল্যান্ড সফরে গিয়ে ট্রাম্প বলেছিলেন, জিম্মিদের মুক্তি চান তিনি ‘এখনই—এই মুহূর্তে।’
এ মাসের শুরুর দিকে ট্রাম্প নিজ মালিকানাধীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে শেয়ার করা এক পোস্টে হামাসকে তাঁর ভাষায় ‘শেষ সতর্কবার্তা’ দেন। তিনি লিখেছিলেন, ‘সবাই জিম্মিদের বাড়ি ফেরাতে চায়। সবাই এই যুদ্ধের অবসান চায়! ইসরায়েল আমার শর্ত মেনে নিয়েছে। এখন হামাসেরও সময় হয়েছে মেনে নেওয়ার। আমি হামাসকে সতর্ক করেছি, শর্ত না মানলে এর পরিণতি হবে ভয়াবহ। এটিই আমার শেষ সতর্কবার্তা, আর কোনো সতর্কবার্তা আসবে না!’
এর আগে চলতি বছরের ৫ মার্চ ট্রুথ সোশ্যালে দেওয়া আরেক পোস্টে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আবারও শেষ সতর্কবার্তা দিয়েছিলেন। তিনি লিখেছিলেন, ‘জিম্মিদের এখনই মুক্তি দাও, কোনো দেরি নয়। আর যাদের হত্যা করেছ, তাদের মৃতদেহগুলোও অবিলম্বে ফিরিয়ে দাও। নইলে তোমাদের শেষ হয়ে যাবে।’
হামাসকে সতর্ক করে বলেন, ‘আমি ইসরায়েলকে এর (হামাসকে শেষ করার জন্য) জন্য সবকিছু পাঠাচ্ছি, যাতে কাজটা শেষ করা যায়। যদি আমার কথা না মানো, কোনো হামাস সদস্যই নিরাপদ থাকবে না। আমি মুক্তি পাওয়া জিম্মিদের সঙ্গে দেখা করেছি, তোমরা তাদের জীবন ধ্বংস করে দিয়েছ। এটিই তোমাদের প্রতি শেষ সতর্কবার্তা! এখনই জিম্মিদের মুক্তি দাও, নইলে পরে ভয়ংকর মূল্য দিতে হবে!’
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৩ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৪ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৬ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে