আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আবারও ইরানে হামলার হুঁশিয়ারি দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার স্কটল্যান্ডে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা তাদের পারমাণবিক সক্ষমতা ধ্বংস করেছি। কিন্তু তারা আবার সক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু তা করলে এবার আরও দ্রুত হামলা হবে। আর এবার ধ্বংস এত বেশি হবে যে আঙুল তুলেও দেখাতে পারবে না।’
ইরানকে উদ্দেশ্য করে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ওদের কথাবার্তা-আচরণে আমরা খুবই নেতিবাচক বার্তা পাচ্ছি। তাদের মাথায় রাখা উচিত যে আমরা আগেও হামলা চালিয়েছি, এবারও হামলা চালাতে পিছপা হব না।’
তেহরান তার ‘সার্বভৌম অধিকার’ অনুযায়ী ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ চালিয়ে যাবে—ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচির এই ঘোষণার পরই এল ট্রাম্পের এই হুঁশিয়ারি। ট্রাম্পের হুঁশিয়ারিতে চুপ করে নেই ইরান। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন ‘কোনো হুমকি ও চাপের রাজনীতি ইরানকে টলাতে পারবে না।’ আরাকচি আরও বলেন, ‘বেসামরিক ও চিকিৎসা খাতের প্রয়োজনে আমরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ চালিয়ে যাব। যদি আরেকবার হামলা হয়, তাহলে আমাদের জবাবও হবে কঠোর।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানও এক সাক্ষাৎকারে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ছাড়ার প্রশ্নই ওঠে না। তবে আলোচনার মাধ্যমে এই ইস্যুতে চলমান সংকট সমাধানের পথ খোলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ সময় ১২ দিনের যুদ্ধের বিরতি নিয়ে তিনি খুব আশাবাদী নন বলেও জানান।
গত রোববার ইয়েদিওথ আহরোনোথ পত্রিকায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজের এক বক্তব্য প্রকাশিত হয়, যেখানে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সরাসরি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘আপনি যদি ইসরায়েলকে হুমকি দেন, তাহলে ইসরায়েলের হাত আপনার দিকেও যাবে।’
আবারও ইরানে হামলার হুঁশিয়ারি দিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার স্কটল্যান্ডে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে এক যৌথ সংবাদ সম্মেলনে এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন অনুযায়ী, সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমরা তাদের পারমাণবিক সক্ষমতা ধ্বংস করেছি। কিন্তু তারা আবার সক্ষমতা অর্জনের চেষ্টা করতে পারে। কিন্তু তা করলে এবার আরও দ্রুত হামলা হবে। আর এবার ধ্বংস এত বেশি হবে যে আঙুল তুলেও দেখাতে পারবে না।’
ইরানকে উদ্দেশ্য করে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ওদের কথাবার্তা-আচরণে আমরা খুবই নেতিবাচক বার্তা পাচ্ছি। তাদের মাথায় রাখা উচিত যে আমরা আগেও হামলা চালিয়েছি, এবারও হামলা চালাতে পিছপা হব না।’
তেহরান তার ‘সার্বভৌম অধিকার’ অনুযায়ী ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ চালিয়ে যাবে—ইরানি পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচির এই ঘোষণার পরই এল ট্রাম্পের এই হুঁশিয়ারি। ট্রাম্পের হুঁশিয়ারিতে চুপ করে নেই ইরান। পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন ‘কোনো হুমকি ও চাপের রাজনীতি ইরানকে টলাতে পারবে না।’ আরাকচি আরও বলেন, ‘বেসামরিক ও চিকিৎসা খাতের প্রয়োজনে আমরা ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ চালিয়ে যাব। যদি আরেকবার হামলা হয়, তাহলে আমাদের জবাবও হবে কঠোর।’
ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানও এক সাক্ষাৎকারে পরিষ্কার জানিয়ে দিয়েছেন ইরানের পরমাণু কর্মসূচি ছাড়ার প্রশ্নই ওঠে না। তবে আলোচনার মাধ্যমে এই ইস্যুতে চলমান সংকট সমাধানের পথ খোলা রয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি। এ সময় ১২ দিনের যুদ্ধের বিরতি নিয়ে তিনি খুব আশাবাদী নন বলেও জানান।
গত রোববার ইয়েদিওথ আহরোনোথ পত্রিকায় ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইসরায়েল কাটজের এক বক্তব্য প্রকাশিত হয়, যেখানে তিনি ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনিকে সরাসরি হুমকি দিয়ে বলেন, ‘আপনি যদি ইসরায়েলকে হুমকি দেন, তাহলে ইসরায়েলের হাত আপনার দিকেও যাবে।’
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৬ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৯ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১১ ঘণ্টা আগে