অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশি নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের কলকাতায় নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন বিজেপির এক সংসদ সদস্য। গতকাল সোমবার রাজ্যসভায় বিজেপি সাংসদ সমীক ভট্টাচার্য এ আহ্বান জানান।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে নির্বাচিত এই সাংসদ বলেন, মৌলবাদী শক্তির প্রতিবাদের কারণে নাসরিনকে তাঁর জন্মভূমি বাংলাদেশ ছাড়তে হয়েছিল।
তসলিমা নাসরিন তাঁর উপন্যাস ‘লজ্জা’ প্রকাশের পর বাংলাদেশে রক্ষণশীলদের আক্রমণের শিকার হন। ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের ক্রমাগত হুমকির মুখে ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এরপর তিনি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করেন এবং পরে ভারতে আশ্রয় নেন।
২০০৪ সালে নাসরিন কলকাতায় আসেন এবং শহরটিকে তাঁর সাহিত্য ও ব্যক্তিগত জীবনের জন্য উপযুক্ত স্থান হিসেবে মনে করেন। তবে ২০০৭ সালে কলকাতায় রক্ষণশীল হিন্দু গোষ্ঠীগুলোর প্রবল প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের মুখে তিনি আবারও শহর ছাড়তে বাধ্য হন। এরপর থেকে তিনি দিল্লি ও অন্যান্য শহরে বসবাস করছেন।
গতকাল রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখার সময় বিজেপি সাংসদ সমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘তসলিমা নাসরিন কলকাতাকে খুব পছন্দ করেন এবং সেখানে ফিরে যেতে চান। আমি সরকারকে অনুরোধ করছি, তাঁর কলকাতায় নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা হোক, যাতে তিনি তাঁর লেখালেখির ওপর মনোযোগ দিতে পারেন।’
সমীক অভিযোগ করেন, অতীতে এক কংগ্রেস নেতা জনসাধারণের মধ্যে নাসরিনের বিরুদ্ধে অসন্তোষ তৈরি করেছিলেন। পরে ওই নেতা কংগ্রেস থেকে বহিষ্কৃত হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন।
তসলিমা নাসরিন বর্তমানে ভারতে অস্থায়ী আবাসিক অনুমতির ভিত্তিতে বসবাস করছেন। প্রতি বছর তাঁকে ভিসার মেয়াদ নবায়ন করিয়ে নিতে হয়। ২০২৪ সালের অক্টোবরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁর আবাসিক অনুমতির মেয়াদ আরও বাড়ায়। তবে দীর্ঘদিন ধরে কলকাতায় ফিরে আসার চেষ্টা করছেন তিনি।
বাংলাদেশি নির্বাসিত লেখিকা তসলিমা নাসরিনের কলকাতায় নিরাপদ প্রত্যাবর্তনের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপের দাবি জানিয়েছেন বিজেপির এক সংসদ সদস্য। গতকাল সোমবার রাজ্যসভায় বিজেপি সাংসদ সমীক ভট্টাচার্য এ আহ্বান জানান।
পশ্চিমবঙ্গ থেকে নির্বাচিত এই সাংসদ বলেন, মৌলবাদী শক্তির প্রতিবাদের কারণে নাসরিনকে তাঁর জন্মভূমি বাংলাদেশ ছাড়তে হয়েছিল।
তসলিমা নাসরিন তাঁর উপন্যাস ‘লজ্জা’ প্রকাশের পর বাংলাদেশে রক্ষণশীলদের আক্রমণের শিকার হন। ধর্মীয় উগ্রপন্থীদের ক্রমাগত হুমকির মুখে ১৯৯৪ সালে তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করতে বাধ্য হন। এরপর তিনি ইউরোপের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করেন এবং পরে ভারতে আশ্রয় নেন।
২০০৪ সালে নাসরিন কলকাতায় আসেন এবং শহরটিকে তাঁর সাহিত্য ও ব্যক্তিগত জীবনের জন্য উপযুক্ত স্থান হিসেবে মনে করেন। তবে ২০০৭ সালে কলকাতায় রক্ষণশীল হিন্দু গোষ্ঠীগুলোর প্রবল প্রতিবাদ ও বিক্ষোভের মুখে তিনি আবারও শহর ছাড়তে বাধ্য হন। এরপর থেকে তিনি দিল্লি ও অন্যান্য শহরে বসবাস করছেন।
গতকাল রাজ্যসভায় বক্তব্য রাখার সময় বিজেপি সাংসদ সমীক ভট্টাচার্য বলেন, ‘তসলিমা নাসরিন কলকাতাকে খুব পছন্দ করেন এবং সেখানে ফিরে যেতে চান। আমি সরকারকে অনুরোধ করছি, তাঁর কলকাতায় নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিত করা হোক, যাতে তিনি তাঁর লেখালেখির ওপর মনোযোগ দিতে পারেন।’
সমীক অভিযোগ করেন, অতীতে এক কংগ্রেস নেতা জনসাধারণের মধ্যে নাসরিনের বিরুদ্ধে অসন্তোষ তৈরি করেছিলেন। পরে ওই নেতা কংগ্রেস থেকে বহিষ্কৃত হয়ে তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দেন।
তসলিমা নাসরিন বর্তমানে ভারতে অস্থায়ী আবাসিক অনুমতির ভিত্তিতে বসবাস করছেন। প্রতি বছর তাঁকে ভিসার মেয়াদ নবায়ন করিয়ে নিতে হয়। ২০২৪ সালের অক্টোবরে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় তাঁর আবাসিক অনুমতির মেয়াদ আরও বাড়ায়। তবে দীর্ঘদিন ধরে কলকাতায় ফিরে আসার চেষ্টা করছেন তিনি।
গাজায় পবিত্র রমজান মাসেও থেকে নেই ইসরায়েলি বর্বরতা। প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতির ইতি টেনে গাজায় গতকাল সোমবার থেকে ফের হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। এখন পর্যন্ত সেই হামলায় আরও ৪ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। আর এই আক্রমণের মুখে গাজায় যুদ্ধবিরতির আলাপ যেন বানের জলে ভেসে গেছে।
৪ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের শুল্ক নীতি নিয়ে কানাডা ও ইউরোপের দেশগুলোর ক্ষুব্ধ ভোক্তারা কোকাকোলা থেকে শুরু করে কোলগেট টুথপেস্ট পর্যন্ত মার্কিন সব পণ্য বর্জন করছেন। পণ্য বর্জনের এই আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীরা বলছেন—ট্রাম্পের নীতির বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর এটাই তাঁদের একমাত্র উপায়।
৯ মিনিট আগেগাজায় পবিত্র রমজান মাসেও থেকে নেই ইসরায়েলি বর্বরতা। প্রায় দুই মাসের যুদ্ধবিরতির ইতি টেনে গাজায় গতকাল সোমবার থেকে ফের হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। এখন পর্যন্ত সেই হামলায় আরও ৪ শতাধিক ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের...
২৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রকে বন্ধুত্বের নিদর্শন হিসেবে স্ট্যাচু অব লিবার্টি উপহার দিয়েছিল ফ্রান্স। তাও প্রায় দেড়শ বছর হয়ে গেছে। তবে সম্প্রতি ফরাসি আইনপ্রণেতা রাফায়েল গ্লুকসম্যান সেই উপহার ফেরত চেয়েছেন। কারণ, তাঁর অভিযোগ—যুক্তরাষ্ট্র এখন স্বৈরশাসকদের পাশে দাঁড়াচ্ছে। মার্কিন সংবাদমাধ্যম পলিটিকোর প্রতিবেদন থেকে এ তথ
১ ঘণ্টা আগে