আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের মুম্বাইয়ে সেন্ট্রাল লাইনের একটি লোকাল ট্রেনের ঘটনা এটি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এই ট্রেনের ভিড়ে ঠাসাঠাসি নারী কামরায় আসন নিয়ে শুরু হয় সামান্য কথা-কাটাকাটি। কিন্তু তুচ্ছ এই ঝগড়াই শেষ পর্যন্ত রূপ নেয় তীব্র ভাষা বিতর্কে।
ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ছয় থেকে সাতজন নারী একটি আসন নিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়েছেন। মুম্বাই লোকাল ট্রেনে যা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এ ঘটনার সময় এক নারী অপর এক যাত্রীকে মারাঠিতে কথা না বলার জন্য তীব্রভাবে সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মুম্বাইয়ে থাকতে চাইলে মারাঠিতে কথা বলুন, না হলে বেরিয়ে যান।’
এরপর আরও কয়েকজন নারী এই বিতর্কে যুক্ত হন! এভাবে ঝগড়াটি আরও বড় আকার ধারণ করে। ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স এবং গভর্নমেন্ট রেলওয়ে পুলিশ।
এই ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটল, যখন মহারাষ্ট্রে ভাষাভিত্তিক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। রাজ ঠাকরের নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (এমএনএস) সম্প্রতি মারাঠি ভাষাকে কেন্দ্র করে একের পর এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে।
সম্প্রতি মুম্বাইয়ের ভিখরোলিতে একটি হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসকে ঘিরে এক দোকানদারকে মারধর করে এমএনএস কর্মীরা। ভিডিওতে দেখা যায়, দোকানদারকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করাসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হচ্ছে।
১ জুলাই মহারাষ্ট্রের থানে এলাকায়ও এক স্ট্রিট ফুড বিক্রেতাকে মারাঠিতে কথা না বলার কারণে চড় মারা হয়। একইভাবে, পালঘর জেলায় এক অভিবাসী অটোরিকশাচালককে প্রকাশ্যে এমএনএস এবং উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা কর্মীরা মারধর করে।
আরেক ঘটনায়, মুম্বাইয়ের ব্যবসায়ী সুশীল কেডিয়ার অফিসে হামলা চালায় এমএনএস কর্মীরা। কারণ, সুশীল ঘোষণা করেছিলেন, তিনি মারাঠি শিখবেন না। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, পাঁচ থেকে ছয়জন রাজ ঠাকরের সমর্থক ওই অফিসে ঢিল ছুড়ছেন। একজন নিরাপত্তাকর্মী থামাতে গেলেও হামলাকারীরা পুরো ব্যাগ খালি না করা পর্যন্ত থামেনি। পরে ওই ব্যবসায়ী প্রকাশ্যে দুঃখপ্রকাশ করেন।
এই ক্রমবর্ধমান ভাষাভিত্তিক সহিংসতা নিয়ে এখন মহারাষ্ট্র রাজ্যজুড়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।
ভারতের মুম্বাইয়ে সেন্ট্রাল লাইনের একটি লোকাল ট্রেনের ঘটনা এটি। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় এই ট্রেনের ভিড়ে ঠাসাঠাসি নারী কামরায় আসন নিয়ে শুরু হয় সামান্য কথা-কাটাকাটি। কিন্তু তুচ্ছ এই ঝগড়াই শেষ পর্যন্ত রূপ নেয় তীব্র ভাষা বিতর্কে।
ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, ছয় থেকে সাতজন নারী একটি আসন নিয়ে তর্কে জড়িয়ে পড়েছেন। মুম্বাই লোকাল ট্রেনে যা খুবই স্বাভাবিক ঘটনা। তবে এ ঘটনার সময় এক নারী অপর এক যাত্রীকে মারাঠিতে কথা না বলার জন্য তীব্রভাবে সমালোচনা করেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মুম্বাইয়ে থাকতে চাইলে মারাঠিতে কথা বলুন, না হলে বেরিয়ে যান।’
এরপর আরও কয়েকজন নারী এই বিতর্কে যুক্ত হন! এভাবে ঝগড়াটি আরও বড় আকার ধারণ করে। ঘটনাটির তদন্ত শুরু করেছে রেলওয়ে প্রোটেকশন ফোর্স এবং গভর্নমেন্ট রেলওয়ে পুলিশ।
এই ঘটনা এমন এক সময়ে ঘটল, যখন মহারাষ্ট্রে ভাষাভিত্তিক উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। রাজ ঠাকরের নেতৃত্বাধীন মহারাষ্ট্র নবনির্মাণ সেনা (এমএনএস) সম্প্রতি মারাঠি ভাষাকে কেন্দ্র করে একের পর এক বিতর্কে জড়িয়ে পড়েছে।
সম্প্রতি মুম্বাইয়ের ভিখরোলিতে একটি হোয়াটসঅ্যাপ স্ট্যাটাসকে ঘিরে এক দোকানদারকে মারধর করে এমএনএস কর্মীরা। ভিডিওতে দেখা যায়, দোকানদারকে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাইতে বাধ্য করাসহ শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করা হচ্ছে।
১ জুলাই মহারাষ্ট্রের থানে এলাকায়ও এক স্ট্রিট ফুড বিক্রেতাকে মারাঠিতে কথা না বলার কারণে চড় মারা হয়। একইভাবে, পালঘর জেলায় এক অভিবাসী অটোরিকশাচালককে প্রকাশ্যে এমএনএস এবং উদ্ধব ঠাকরের শিবসেনা কর্মীরা মারধর করে।
আরেক ঘটনায়, মুম্বাইয়ের ব্যবসায়ী সুশীল কেডিয়ার অফিসে হামলা চালায় এমএনএস কর্মীরা। কারণ, সুশীল ঘোষণা করেছিলেন, তিনি মারাঠি শিখবেন না। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা যায়, পাঁচ থেকে ছয়জন রাজ ঠাকরের সমর্থক ওই অফিসে ঢিল ছুড়ছেন। একজন নিরাপত্তাকর্মী থামাতে গেলেও হামলাকারীরা পুরো ব্যাগ খালি না করা পর্যন্ত থামেনি। পরে ওই ব্যবসায়ী প্রকাশ্যে দুঃখপ্রকাশ করেন।
এই ক্রমবর্ধমান ভাষাভিত্তিক সহিংসতা নিয়ে এখন মহারাষ্ট্র রাজ্যজুড়ে উদ্বেগ ছড়িয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৫ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৬ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
৮ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১০ ঘণ্টা আগে