বাংলাদেশ ইস্যুতে কংগ্রেসের ‘নীরবতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন উত্তর প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) প্রধান মায়াবতী। আজ শনিবার তিনি বলেছেন, কংগ্রেসের ‘ভুলের’ কারণে বাংলাদেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে যারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে—তাদের বেশির ভাগই দলিত ও দুর্বল শ্রেণির মানুষ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে মায়াবতী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী বাংলাদেশে প্রচুরসংখ্যক হিন্দু বিভিন্ন অপরাধের শিকার হচ্ছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই দলিত ও দুর্বল শ্রেণির মানুষ। কংগ্রেস নীরব থেকেছে এবং এখন কেবল মুসলিম ভোট টানা জন্য “সতর্ক থাকুন” বলে চিৎকার করছে।’
মায়াবতী আরও বলেন, ‘কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি এবং তাদের সমর্থকেরা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।’ উল্লেখ্য, সমাজবাদী পার্টি উত্তর প্রদেশের রাজনৈতিক দল। যারা বিজেপিবিরোধী জোট ইন্ডিয়ার অংশ।’
উত্তর প্রদেশের সাবেক এই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এমন পরিস্থিতিতে বিজেপির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যাতে দলিত সম্প্রদায়ের মানুষ যারা শোষণের শিকার হচ্ছে, তাদের আর কষ্ট পেতে না হয়...অথবা সেখানকার সরকারের সঙ্গে কথা বলে তাদের ভারতে ফিরিয়ে আনা উচিত। কংগ্রেসের ভুলের কারণে তারা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সেখানকার হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ ওঠার পর মায়াবতী এ মন্তব্য করলেন।
এদিকে, বাংলাদেশে অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের পশ্চিমবঙ্গের ফুলবাড়ী স্থলবন্দর হয়ে বাণিজ্য কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। সীমান্তে বেশির ভাগ বিনিময় কেন্দ্র খালি অবস্থায় পাওয়া গেছে। এর আগে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবেন এবং সেখানকার নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। তাঁর সফর এমন একসময়ে হচ্ছে, যখন ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত মাসের মাঝামাঝি ঢাকার বিমানবন্দরে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার এবং পরদিন তাঁকে আদালতে হাজির করার পর চট্টগ্রামে সহিংসতায় আইনজীবীর প্রাণহানির পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। দুই দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ করেছে।
গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং তাঁর ভারতে চলে যাওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের জটিলতা বাড়তে থাকে। বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া সাময়িক বন্ধ রাখে ভারত। এর পর থেকে দেশটিতে বাংলাদেশি রোগী ও পর্যটকের সংখ্যা কমতে থাকে।
বাংলাদেশ ইস্যুতে কংগ্রেসের ‘নীরবতা’ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন উত্তর প্রদেশের সাবেক মুখ্যমন্ত্রী ও বহুজন সমাজ পার্টির (বিএসপি) প্রধান মায়াবতী। আজ শনিবার তিনি বলেছেন, কংগ্রেসের ‘ভুলের’ কারণে বাংলাদেশের মানুষ কষ্ট পাচ্ছে। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, বাংলাদেশে যারা নির্যাতনের শিকার হচ্ছে—তাদের বেশির ভাগই দলিত ও দুর্বল শ্রেণির মানুষ।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আজ শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে মায়াবতী এ কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘প্রতিবেশী বাংলাদেশে প্রচুরসংখ্যক হিন্দু বিভিন্ন অপরাধের শিকার হচ্ছেন। এর মধ্যে বেশির ভাগই দলিত ও দুর্বল শ্রেণির মানুষ। কংগ্রেস নীরব থেকেছে এবং এখন কেবল মুসলিম ভোট টানা জন্য “সতর্ক থাকুন” বলে চিৎকার করছে।’
মায়াবতী আরও বলেন, ‘কংগ্রেস, সমাজবাদী পার্টি এবং তাদের সমর্থকেরা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।’ উল্লেখ্য, সমাজবাদী পার্টি উত্তর প্রদেশের রাজনৈতিক দল। যারা বিজেপিবিরোধী জোট ইন্ডিয়ার অংশ।’
উত্তর প্রদেশের সাবেক এই মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘এমন পরিস্থিতিতে বিজেপির নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় সরকারকে দায়িত্ব পালন করতে হবে। যাতে দলিত সম্প্রদায়ের মানুষ যারা শোষণের শিকার হচ্ছে, তাদের আর কষ্ট পেতে না হয়...অথবা সেখানকার সরকারের সঙ্গে কথা বলে তাদের ভারতে ফিরিয়ে আনা উচিত। কংগ্রেসের ভুলের কারণে তারা ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছে।’
বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে সেখানকার হিন্দু সম্প্রদায়ের ওপর নির্যাতনের অভিযোগ ওঠার পর মায়াবতী এ মন্তব্য করলেন।
এদিকে, বাংলাদেশে অস্থিরতার কারণে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের পশ্চিমবঙ্গের ফুলবাড়ী স্থলবন্দর হয়ে বাণিজ্য কার্যত বন্ধ হয়ে গেছে। সীমান্তে বেশির ভাগ বিনিময় কেন্দ্র খালি অবস্থায় পাওয়া গেছে। এর আগে, ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছিল, পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি ৯ ডিসেম্বর বাংলাদেশ সফর করবেন এবং সেখানকার নেতৃবৃন্দের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন। তাঁর সফর এমন একসময়ে হচ্ছে, যখন ভারত-বাংলাদেশের সম্পর্কের মধ্যে উত্তেজনা বৃদ্ধি পেয়েছে।
গত মাসের মাঝামাঝি ঢাকার বিমানবন্দরে সম্মিলিত সনাতনী জাগরণ জোটের নেতা চিন্ময় কৃষ্ণ দাসকে গ্রেপ্তার এবং পরদিন তাঁকে আদালতে হাজির করার পর চট্টগ্রামে সহিংসতায় আইনজীবীর প্রাণহানির পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। দুই দেশই পরস্পরের বিরুদ্ধে জাতীয় পতাকা অবমাননার অভিযোগ করেছে।
গত ৫ আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের পতন এবং তাঁর ভারতে চলে যাওয়ার পর থেকে দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্কের জটিলতা বাড়তে থাকে। বাংলাদেশিদের ভিসা দেওয়া সাময়িক বন্ধ রাখে ভারত। এর পর থেকে দেশটিতে বাংলাদেশি রোগী ও পর্যটকের সংখ্যা কমতে থাকে।
নেপালের প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতা, সাবেক উপপ্রধানমন্ত্রী ও জ্বালানি মন্ত্রী টপ বাহাদুর রায়মাঝি আবারও শিরোনাম হলেন। তবে নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (মার্কস ও লেনিনপন্থী) এই নেতা এবার শিরোনাম হয়েছেন দেশে বিশৃঙ্খলার সুযোগে কারাগার থেকে পলায়ন করে।
৬ মিনিট আগেনেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুতে মঙ্গলবারের তুলনায় বুধবার সকাল কিছুটা শান্ত মনে হলেও পরিস্থিতি এখনো ভয়াবহ। ভোর থেকে এই শহরের প্রধান মোড়গুলোতে ব্যারিকেড বসিয়ে ভেতরের রাস্তা সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সেনারা।
১ ঘণ্টা আগেহিমালয়কন্যা নেপালে সরকারের দুর্নীতি ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিষিদ্ধ করার সিদ্ধান্তের পরিপ্রেক্ষিতে যে আন্দোলন শুরু হয়েছে, এরই মধ্যে অন্তত ২৯ জনের প্রাণ ঝরেছে। এরপর নেপালের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করায় সরকারেরও পতন হয়েছে। দেশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছে সেনাবাহিনী।
২ ঘণ্টা আগেনেপালের পর্যটন এলাকা চন্দ্রগিরিতে একটি কেবল কারে আগুন দিয়েছেন বিক্ষোভকারীরা। নেপালি ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য হিমালয়ান এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এ ছাড়া, বিক্ষোভকারীরা বিভিন্ন মার্কেট, নেতাদের বাসভবন এমনকি থানাতেও আগুন ধরিয়ে দেয়।
৪ ঘণ্টা আগে