অনলাইন ডেস্ক
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বৃহস্পতিবার আহমেদাবাদ থেকে ব্রিটেনের গ্যাটউইকে যাওয়ার কথা ছিল ভারতীয় এই নারীর। মাত্র ১০ মিনিটের জন্য ওই বিমানে উঠতে পারেননি তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, বিমানবন্দরে পৌঁছোতে কিছুটা দেরি হয়েছিল ভূমি চৌহানের। তাই ভাগ্যের জোরে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে গেছেন তিনি। প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘আমার পুরো শরীর এখনো কাঁপছে!’
ভূমি চৌহান একজন প্রবাসী ভারতীয়। থাকেন ব্রিটেনের ব্রিস্টলে। তাঁর স্বামীও সেখানেই থাকেন। ছুটি কাটাতে দেশে এসেছিলেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার বিধ্বস্ত বিমানটিতে চড়ে আবার ব্রিটেনে ফেরার কথা ছিল তাঁর। তবে ১০ মিনিট দেরি হওয়ার কারণে বিমান দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পান তিনি।
ভূমি জানান, বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে আহমেদাবাদের যানজটে আটকে গিয়েছিলেন তিনি। ওই যানজটের কারণেই এ যাত্রায় তিনি রক্ষা পেয়েছেন। দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরে হতবিহ্বল ভূমি বলেন, ‘আমি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার ঈশ্বরই আমাকে বাঁচিয়েছেন।’
বিমানে উঠতে না পেরে বিমানবন্দর ছেড়ে গুজরাটের বাড়িতে ফিরে যান ভূমি। দুপুর দেড়টা নাগাদ তিনি বিমানবন্দর ছাড়েন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৩৮ মিনিটে আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ব্রিটেনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরে উদ্দেশে যাওয়ার পথে ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি। মাত্র ৬২৫ ফুট ওপরে ওঠার পরই একটি মেডিকেল ছাত্রাবাসের ওপর এটি আছড়ে পড়ে। বিমানটিতে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য।
এদিকে, এই দুর্ঘটনায় আশ্চর্যজনকভাবে এক ব্রিটিশ নাগরিকের বেঁচে ফেরার ঘটনা ঘটেছে। বিবিসি জানিয়েছে, জীবিত উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি ব্রিটিশ নাগরিক বিষ্ণু কুমার রমেশ। ৪০ বছর বয়সী এই ব্যক্তি সামান্য আঘাত পেয়েছেন এবং নিজে হেঁটেই দুর্ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে আসেন।
হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘উড্ডয়নের ত্রিশ সেকেন্ড পরই একটা বিকট শব্দ হয়। তারপরই বিমানটি ভেঙে পড়ে। সবকিছু এত দ্রুত ঘটে গেছে।’
রয়টার্স জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৯০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মৃতের সংস্থা আরও বাড়তে পারে। কারণ উদ্ধারকর্মীরা পোড়া বিমানের ধ্বংসাবশেষের ভেতর থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। বিমানটির আরোহীদের মধ্যে ছিলেন ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ, ৭ জন পর্তুগিজ এবং ১ জন কানাডীয় নাগরিক।
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানে বৃহস্পতিবার আহমেদাবাদ থেকে ব্রিটেনের গ্যাটউইকে যাওয়ার কথা ছিল ভারতীয় এই নারীর। মাত্র ১০ মিনিটের জন্য ওই বিমানে উঠতে পারেননি তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানিয়েছে, বিমানবন্দরে পৌঁছোতে কিছুটা দেরি হয়েছিল ভূমি চৌহানের। তাই ভাগ্যের জোরে মৃত্যুর মুখ থেকে বেঁচে গেছেন তিনি। প্রতিক্রিয়া জানাতে গিয়ে সংবাদমাধ্যমকে তিনি বলেছেন, ‘আমার পুরো শরীর এখনো কাঁপছে!’
ভূমি চৌহান একজন প্রবাসী ভারতীয়। থাকেন ব্রিটেনের ব্রিস্টলে। তাঁর স্বামীও সেখানেই থাকেন। ছুটি কাটাতে দেশে এসেছিলেন তিনি। আজ বৃহস্পতিবার বিধ্বস্ত বিমানটিতে চড়ে আবার ব্রিটেনে ফেরার কথা ছিল তাঁর। তবে ১০ মিনিট দেরি হওয়ার কারণে বিমান দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা পান তিনি।
ভূমি জানান, বিমানবন্দরে যাওয়ার পথে আহমেদাবাদের যানজটে আটকে গিয়েছিলেন তিনি। ওই যানজটের কারণেই এ যাত্রায় তিনি রক্ষা পেয়েছেন। দুর্ঘটনার খবর পাওয়ার পরে হতবিহ্বল ভূমি বলেন, ‘আমি ঈশ্বরের কাছে কৃতজ্ঞ। আমার ঈশ্বরই আমাকে বাঁচিয়েছেন।’
বিমানে উঠতে না পেরে বিমানবন্দর ছেড়ে গুজরাটের বাড়িতে ফিরে যান ভূমি। দুপুর দেড়টা নাগাদ তিনি বিমানবন্দর ছাড়েন।
বৃহস্পতিবার দুপুর ১টা ৩৮ মিনিটে আহমেদাবাদ বিমানবন্দর থেকে ব্রিটেনের গ্যাটউইক বিমানবন্দরে উদ্দেশে যাওয়ার পথে ভেঙে পড়ে এয়ার ইন্ডিয়ার বিমানটি। মাত্র ৬২৫ ফুট ওপরে ওঠার পরই একটি মেডিকেল ছাত্রাবাসের ওপর এটি আছড়ে পড়ে। বিমানটিতে মোট ২৪২ জন আরোহী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে ২৩০ জন যাত্রী এবং ১২ জন ক্রু সদস্য।
এদিকে, এই দুর্ঘটনায় আশ্চর্যজনকভাবে এক ব্রিটিশ নাগরিকের বেঁচে ফেরার ঘটনা ঘটেছে। বিবিসি জানিয়েছে, জীবিত উদ্ধার হওয়া ব্যক্তি ব্রিটিশ নাগরিক বিষ্ণু কুমার রমেশ। ৪০ বছর বয়সী এই ব্যক্তি সামান্য আঘাত পেয়েছেন এবং নিজে হেঁটেই দুর্ঘটনাস্থল থেকে বেরিয়ে আসেন।
হিন্দুস্তান টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, ‘উড্ডয়নের ত্রিশ সেকেন্ড পরই একটা বিকট শব্দ হয়। তারপরই বিমানটি ভেঙে পড়ে। সবকিছু এত দ্রুত ঘটে গেছে।’
রয়টার্স জানিয়েছে, এই দুর্ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১৯০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। মৃতের সংস্থা আরও বাড়তে পারে। কারণ উদ্ধারকর্মীরা পোড়া বিমানের ধ্বংসাবশেষের ভেতর থেকে মৃতদেহ উদ্ধারের কাজ এখনো চালিয়ে যাচ্ছেন। বিমানটির আরোহীদের মধ্যে ছিলেন ১৬৯ জন ভারতীয়, ৫৩ জন ব্রিটিশ, ৭ জন পর্তুগিজ এবং ১ জন কানাডীয় নাগরিক।
এটাই সফলভাবে জন্ম নেওয়া কোনো শিশুর সবচেয়ে বেশি সময় ধরে হিমায়িত ভ্রূণ হিসেবে থাকার রেকর্ড। এর আগে ১৯৯২ সালে হিমায়িত হওয়া একটি ভ্রূণ থেকে ২০২২ সালে জন্ম নেওয়া যমজ শিশুরাই ছিল এই রেকর্ডের ধারক।
১১ ঘণ্টা আগেমৃত্যুর সময় আদেলের শরীর ছিল শীর্ণ, পেট ছিল ভেতরের দিকে ঢোকানো, হাড়গুলো বেরিয়ে এসেছিল আর মুখ ছিল ফ্যাকাশে। তাঁর এই দুর্বল দেহ গাজার ফিলিস্তিনিদের ওপর চলা ক্ষুধার যুদ্ধের এক করুণ সাক্ষী। ইসরায়েলের অবিরাম হামলার কারণে সেখানে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তা দেওয়া কঠিন হয়ে পড়েছে।
১২ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি দেশটির সরকার ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করার ঘোষণা দেওয়ায় আশাবাদী হচ্ছেন ভ্রমণপ্রেমীরা। তবে গত এপ্রিলে নতুন নিয়মের ঘোষণা এলেও এখনো এটি বাস্তবায়নের কোনো সুনির্দিষ্ট তারিখ জানানো হয়নি।
১৩ ঘণ্টা আগেঅস্ট্রেলিয়ায় বড়দিন উদ্যাপিত হয় বছরে দুবার। একবার ডিসেম্বরের প্রচলিত দিনে, আরও একবার দেশটির শীতের মাস জুলাইয়ে। ‘ক্রিসমাস ইন জুলাই’ এখন শুধু একটি ট্রেন্ড নয়, এটি অস্ট্রেলিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় ঐতিহ্যে পরিণত হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগে