ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা ড. মনমোহন সিং না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (স্থানীয় সময়) রাত ৯টা ৫১ মিনিটে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (এআইআইএমএস)-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মনমোহন সিংকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর আগে নিজ বাসায় অচেতন হয়ে পড়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও তাকে আর ফিরিয়ে আনতে পারেননি। রাত ৯টা ৫১ মিনিটে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
২০০৯ সালে মনমোহন সিংয়ের সফল করোনারি বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। ২০২১ সালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বেশ কিছুদিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি। বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে সম্প্রতি তার শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি ঘটে।
ড. মনমোহন সিং ১৯৭১ সালে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে সরকারি কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তিনি ভারতের অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর নেতৃত্বে দেশটির অর্থনৈতিক সংস্কারের এক নতুন অধ্যায় সূচিত হয়।
২০১৪ সালে ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া মনমোহন সিং কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর নেতৃত্বে কংগ্রেস গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে রাজ্যসভা থেকে অবসর নেন মনমোহন সিং। এর আগে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে দীর্ঘদিন দেশের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন তিনি।
৯২ বছর বয়সী এই প্রবীণ নেতার মৃত্যুতে ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর অবদানকে স্মরণ করে রাজনৈতিক নেতারা শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। ভারতের ইতিহাসে তিনি একজন সৎ, কর্মঠ এবং দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
ভারতের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও কংগ্রেসের প্রবীণ নেতা ড. মনমোহন সিং না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার (স্থানীয় সময়) রাত ৯টা ৫১ মিনিটে দিল্লির অল ইন্ডিয়া ইনস্টিটিউট অব মেডিক্যাল সায়েন্সেস (এআইআইএমএস)-এ শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানায়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শারীরিক অবস্থার অবনতি হলে মনমোহন সিংকে দ্রুত হাসপাতালে নেওয়া হয়। এর আগে নিজ বাসায় অচেতন হয়ে পড়েছিলেন তিনি। চিকিৎসকরা সর্বোচ্চ চেষ্টা করেও তাকে আর ফিরিয়ে আনতে পারেননি। রাত ৯টা ৫১ মিনিটে তাঁকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
২০০৯ সালে মনমোহন সিংয়ের সফল করোনারি বাইপাস সার্জারি হয়েছিল। ২০২১ সালে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে বেশ কিছুদিন হাসপাতালে ছিলেন তিনি। বয়সজনিত অসুস্থতার কারণে সম্প্রতি তার শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি ঘটে।
ড. মনমোহন সিং ১৯৭১ সালে ভারতের বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ে অর্থনৈতিক উপদেষ্টা হিসেবে সরকারি কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত তিনি ভারতের অর্থমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর নেতৃত্বে দেশটির অর্থনৈতিক সংস্কারের এক নতুন অধ্যায় সূচিত হয়।
২০১৪ সালে ভারতের ১৪তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়া মনমোহন সিং কংগ্রেস নেতৃত্বাধীন জোটের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে টানা দুই মেয়াদে দায়িত্ব পালন করেন। তাঁর নেতৃত্বে কংগ্রেস গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে রাজ্যসভা থেকে অবসর নেন মনমোহন সিং। এর আগে রাজ্যসভার সদস্য হিসেবে দীর্ঘদিন দেশের রাজনীতিতে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেন তিনি।
৯২ বছর বয়সী এই প্রবীণ নেতার মৃত্যুতে ভারতের রাজনৈতিক অঙ্গনে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর অবদানকে স্মরণ করে রাজনৈতিক নেতারা শ্রদ্ধা জানাচ্ছেন। ভারতের ইতিহাসে তিনি একজন সৎ, কর্মঠ এবং দেশপ্রেমিক নেতা হিসেবে স্মরণীয় হয়ে থাকবেন।
মধ্যপ্রাচ্যের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে আরও ঘনীভূত করে তুলছে ইসরায়েল ও ইরানের পারস্পরিক হুমকি। একদিকে কূটনৈতিক আলোচনা থমকে আছে, অন্যদিকে সেনা মহড়া ও প্রক্সি লড়াই—সব মিলিয়ে দুই দেশের মধ্যে সরাসরি যুদ্ধের আশঙ্কা বাড়ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১৪ ঘণ্টা আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
১৫ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১৫ ঘণ্টা আগে