কলকাতা প্রতিনিধি
ভোটার তালিকা সংশোধনের নামে গণতন্ত্রকে ‘আঘাত’ করার অভিযোগে আজ সোমবার ভারতের রাজধানী দিল্লি কার্যত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ইন্ডিয়া জোটের সাংসদেরা পার্লামেন্ট ভবন থেকে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। একপর্যায়ে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ প্রায় ১০০ জন সাংসদ ও নেতাকে আটক করে পুলিশ।
ইন্ডিয়া জোটের অভিযোগ, বিশেষ নিবিড় সংশোধন (স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর) প্রক্রিয়ার আড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে সংখ্যালঘু ও প্রান্তিক ভোটারদের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিরোধী দলগুলোর ভোটব্যাংক ছাঁটাই করা হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের ওপর একটি ভয়াবহ আঘাত। এই অভিযোগের প্রতিবাদেই তারা সংসদ ভবনের মকর দ্বার থেকে নির্বাচন কমিশন পর্যন্ত পদযাত্রা শুরু করেন।
মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
মিছিলটি ইন্ডিয়া গেট হয়ে পরিবহন ভবনের সামনে পৌঁছালে দিল্লি পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের পথ আটকে দেয়। এ সময় মহুয়া মৈত্র ও সুস্মিতা দেব ব্যারিকেডের ওপর উঠে স্লোগান দিতে থাকেন, আর অখিলেশ যাদব ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যান। এরপরই পুলিশ রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ অনেক নেতাকে আটক করে পার্লামেন্ট স্ট্রিট থানায় নিয়ে যায়।
আটকের পর রাহুল গান্ধী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা কোনো রাজনৈতিক লড়াই নয়, এটা সংবিধান বাঁচানোর লড়াই। এক ব্যক্তি, এক ভোট—এটাই আমাদের দাবি।’ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, ‘ওরা ভীতু, সরকার কাপুরুষ।’ শশী থারুর বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ভোটের নিরপেক্ষতা নিয়ে মানুষের মনে সন্দেহ থাকবে, ততক্ষণ নির্বাচন কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতা ক্ষুণ্ন হবে।’ মল্লিকার্জুন খার্গে একে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ’ বলে অভিহিত করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, পদযাত্রার জন্য কোনো অনুমতি ছিল না। তারা মাত্র ৩০ জন সাংসদের কমিশনে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল, কিন্তু ইন্ডিয়া জোট শর্ত ভেঙে বড় মিছিল বের করে, যার ফলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে তাঁদের আটক করা হয়েছে। আজ বিকেল পর্যন্ত আটক হওয়া সব নেতাকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তবে এ ঘটনা দিল্লির রাজনীতিতে নতুন করে উত্তাপ ছড়িয়েছে এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও শিরোনাম হয়েছে।
ভোটার তালিকা সংশোধনের নামে গণতন্ত্রকে ‘আঘাত’ করার অভিযোগে আজ সোমবার ভারতের রাজধানী দিল্লি কার্যত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। ইন্ডিয়া জোটের সাংসদেরা পার্লামেন্ট ভবন থেকে নির্বাচন কমিশন কার্যালয় অভিমুখে পদযাত্রা শুরু করলে পুলিশ তাঁদের বাধা দেয়। একপর্যায়ে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ প্রায় ১০০ জন সাংসদ ও নেতাকে আটক করে পুলিশ।
ইন্ডিয়া জোটের অভিযোগ, বিশেষ নিবিড় সংশোধন (স্পেশাল ইনটেনসিভ রিভিশন বা এসআইআর) প্রক্রিয়ার আড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে সংখ্যালঘু ও প্রান্তিক ভোটারদের নাম তালিকা থেকে বাদ দেওয়া হচ্ছে। এই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিরোধী দলগুলোর ভোটব্যাংক ছাঁটাই করা হচ্ছে, যা গণতন্ত্রের ওপর একটি ভয়াবহ আঘাত। এই অভিযোগের প্রতিবাদেই তারা সংসদ ভবনের মকর দ্বার থেকে নির্বাচন কমিশন পর্যন্ত পদযাত্রা শুরু করেন।
মিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
মিছিলটি ইন্ডিয়া গেট হয়ে পরিবহন ভবনের সামনে পৌঁছালে দিল্লি পুলিশ ব্যারিকেড দিয়ে তাঁদের পথ আটকে দেয়। এ সময় মহুয়া মৈত্র ও সুস্মিতা দেব ব্যারিকেডের ওপর উঠে স্লোগান দিতে থাকেন, আর অখিলেশ যাদব ব্যারিকেড ভেঙে এগিয়ে যান। এরপরই পুলিশ রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধীসহ অনেক নেতাকে আটক করে পার্লামেন্ট স্ট্রিট থানায় নিয়ে যায়।
আটকের পর রাহুল গান্ধী সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটা কোনো রাজনৈতিক লড়াই নয়, এটা সংবিধান বাঁচানোর লড়াই। এক ব্যক্তি, এক ভোট—এটাই আমাদের দাবি।’ প্রিয়াঙ্কা গান্ধী বলেন, ‘ওরা ভীতু, সরকার কাপুরুষ।’ শশী থারুর বলেন, ‘যতক্ষণ পর্যন্ত ভোটের নিরপেক্ষতা নিয়ে মানুষের মনে সন্দেহ থাকবে, ততক্ষণ নির্বাচন কমিশনের বিশ্বাসযোগ্যতা ক্ষুণ্ন হবে।’ মল্লিকার্জুন খার্গে একে ‘গণতন্ত্রের বিরুদ্ধে সরাসরি আক্রমণ’ বলে অভিহিত করেন।
পুলিশ জানিয়েছে, পদযাত্রার জন্য কোনো অনুমতি ছিল না। তারা মাত্র ৩০ জন সাংসদের কমিশনে যাওয়ার অনুমতি দিয়েছিল, কিন্তু ইন্ডিয়া জোট শর্ত ভেঙে বড় মিছিল বের করে, যার ফলে আইনশৃঙ্খলা রক্ষার স্বার্থে তাঁদের আটক করা হয়েছে। আজ বিকেল পর্যন্ত আটক হওয়া সব নেতাকেই মুক্তি দেওয়া হয়েছে। তবে এ ঘটনা দিল্লির রাজনীতিতে নতুন করে উত্তাপ ছড়িয়েছে এবং আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমেও শিরোনাম হয়েছে।
সাম্প্রতিক সামরিক উত্তেজনার কয়েক সপ্তাহ পরই ভারত ও পাকিস্তান দুই দেশ আরব সাগরে পৃথক নৌ মহড়া শুরু করেছে। প্রতিরক্ষা সূত্রের খবর অনুযায়ী, আজ সোমবার থেকে এই মহড়া শুরু হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅ্যান্টার্কটিকার বরফ গলার ফলে ১৯৫৯ সালে দুর্ঘটনায় নিহত এক ব্রিটিশ অভিযাত্রীর দেহাবশেষ আবিষ্কৃত হয়েছে ৬৫ বছর পর। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিবিসি জানিয়েছে, গত জানুয়ারি মাসে পোল্যান্ডের একটি অভিযাত্রী দল অ্যান্টার্কটিকার কিং জর্জ দ্বীপের ইকোলজি গ্লেসিয়ারে কিছু হাড়, একটি হাতঘড়ি, রেডিও ও পাইপ খুঁজে পেয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপপ্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
৩ ঘণ্টা আগে