আজকের পত্রিকা ডেস্ক
তামিলাগা ভেট্রি কাজাগাম (টিভিকে) সভাপতি ও অভিনেতা বিজয়ের নির্বাচনী সমাবেশে ভয়াবহ পদদলনের ঘটনায় মৃত বেড়ে ৩৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এদের মধ্যে ৯ শিশু এবং ১৭ জন নারী। আহত হয়েছে আরও ৪৬ জন। গতকাল শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কারুরে এ ঘটনা ঘটে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে পুলিশের বরাতে জানানো হয়, বিজয়ের বক্তব্যের একপর্যায়ে ভিড় সামনের দিকে হুড়োহুড়ি করলে কিছু মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে, সেখান থেকেই শুরু হয় পদদলিতের ঘটনা।
একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সমাবেশে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল। এর আগে নামাক্কালে সমাবেশ শেষে বিজয় কারুরের সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সমাবেশে আসতে সাত ঘণ্টারও বেশি দেরি হয় বিজয়ের। ততক্ষণে ভিড় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা গেছে, বিজয় মঞ্চে বক্তব্য শুরু করতেই হুড়োহুড়ি বাড়তে থাকে। অতিরিক্ত ভিড় ও গরমে অনেকেই শ্বাসকষ্টে ভুগতে শুরু করে। পরিস্থিতি বুঝে বিজয় বক্তব্য থামিয়ে তাঁর প্রচারণার জন্য বিশেষভাবে তৈরি বাস থেকে ভিড়ের দিকে পানির বোতল ছুড়ে দিতে থাকেন। একাংশ সমর্থক ভিড় ঠেলে বাসের কাছাকাছি আসতে গিয়ে পড়ে যায়, সেখান থেকে পদদলনের ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর বিজয় ত্রিচি বিমানবন্দর থেকে চেন্নাইয়ের উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে তিনি সংবাদমাধ্যমকে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করেন এবং বিমানবন্দরে ক্যামেরা থেকে নিজের মুখ লুকিয়ে রাখেন। চেন্নাইয়ে অবতরণের পর প্রথমবারের মতো এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
বিজয় বলেন, ‘আমার হৃদয় ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে, আমি যন্ত্রণায় কাতর।’
গতকাল রাত ১টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে তামিলনাড়ুর দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিআইজি জি ভেঙ্কটরামন জানান, বিজয়ের দল প্রথমে কারুর লাইটহাউস রাউন্ডানায় সমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তবে আগের দুটি সমাবেশে বিপুল জনসমাগম হওয়ায় আমরা সেখানে অনুমতি দিইনি, কারণ জায়গাটি ছিল আরও সংকীর্ণ। তারা জানিয়েছিল ১০ হাজার মানুষ আসবে, কিন্তু বাস্তবে ২৭ হাজারেরও বেশি জমায়েত হয়।’
ডিজিপি আরও বলেন, ‘সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে (অনুষ্ঠানের জন্য) অনুমতি চাওয়া হয়েছিল এবং ঘোষণা করা হয়েছিল বিজয় দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে মঞ্চে থাকবেন। বেলা ১১টা থেকে ভিড় জমতে শুরু করে, কিন্তু তিনি সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান। সমাবেশে কোনো পানি বা খাবারের ব্যবস্থা ছিল না। আমরা কাউকে দোষারোপ করছি না, শুধু তথ্য জানাচ্ছি।’
এ ঘটনায় পুলিশ টিভিকের কারুর জেলা সম্পাদক মুথিয়াজাগনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। বিজয়ের সমাবেশ আয়োজনের দায়িত্বে থাকা নেতাদের মধ্যে তিনি একজন ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ঘটনায় তামিলনাড়ু সরকারের কাছ থেকে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন চেয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন এক্সে দেওয়া পোস্টে এ ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্ট বিচারপতি অরুণা জগদেসনের নেতৃত্বে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন।
স্ট্যালিন বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর জনকল্যাণ তহবিল থেকে ১০ লাখ রুপি এবং চিকিৎসাধীনদের জন্য ১ লাখ রুপি আর্থিক সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কারুরে রাজনৈতিক সমাবেশে ঘটে যাওয়া এ মর্মান্তিক ঘটনাকে গভীরভাবে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘যাঁরা প্রিয়জন হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। এই কঠিন সময়ে তাঁদের শক্তি কামনা করছি। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’
এটা প্রথম নয় যে বিজয়ের সমাবেশ বিতর্কের মুখে পড়ল। চলতি মাসের শুরুতে ত্রিচিতে তাঁর প্রথম সমাবেশেও বিপুল ভিড় দেখা যায়। বিমানবন্দর থেকে মঞ্চস্থলে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়িবহর ঘিরে জনতা এমনভাবে ভিড় করেছিল যে ২০ মিনিটের পথ পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ছয় ঘণ্টা। এতে পুরো শহর কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
নিরাপত্তা শঙ্কার কথা উল্লেখ করে পুলিশ টিভিকের এই সমাবেশের জন্য ২৩টি শর্ত আরোপ করেছিল। এর মধ্যে ছিল গাড়িবহরে যুক্ত হওয়ার নিষেধাজ্ঞা, গণসংবর্ধনা এড়ানো এবং গর্ভবতী নারী, প্রবীণ ও শারীরিকভাবে বিশেষ ব্যক্তিদের অনলাইনে অনুষ্ঠান অনুসরণ করার পরামর্শ।
আদালতও জননিরাপত্তা এবং অভিনেতা-রাজনীতিক বিজয়ের দায়িত্ব নিয়ে কড়া পর্যবেক্ষণ করেছিল। বিজয়ের বারবার আহ্বান সত্ত্বেও তাঁর সমর্থকেরা প্রকাশ্যেই অধিকাংশ শর্ত ভঙ্গ করেছিলেন। অনেকেই শিশু ও নবজাতক পর্যন্ত নিয়ে এসেছিলেন সমাবেশে।
তামিলাগা ভেট্রি কাজাগাম (টিভিকে) সভাপতি ও অভিনেতা বিজয়ের নির্বাচনী সমাবেশে ভয়াবহ পদদলনের ঘটনায় মৃত বেড়ে ৩৯ জনে দাঁড়িয়েছে। এদের মধ্যে ৯ শিশু এবং ১৭ জন নারী। আহত হয়েছে আরও ৪৬ জন। গতকাল শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) কারুরে এ ঘটনা ঘটে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে পুলিশের বরাতে জানানো হয়, বিজয়ের বক্তব্যের একপর্যায়ে ভিড় সামনের দিকে হুড়োহুড়ি করলে কিছু মানুষ অজ্ঞান হয়ে পড়ে, সেখান থেকেই শুরু হয় পদদলিতের ঘটনা।
একজন ঊর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা জানান, সমাবেশে অন্তত ৩০ হাজার মানুষ জড়ো হয়েছিল। এর আগে নামাক্কালে সমাবেশ শেষে বিজয় কারুরের সমাবেশে যোগ দেওয়ার কথা ছিল। কিন্তু সমাবেশে আসতে সাত ঘণ্টারও বেশি দেরি হয় বিজয়ের। ততক্ষণে ভিড় নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়।
বিভিন্ন ভিডিওতে দেখা গেছে, বিজয় মঞ্চে বক্তব্য শুরু করতেই হুড়োহুড়ি বাড়তে থাকে। অতিরিক্ত ভিড় ও গরমে অনেকেই শ্বাসকষ্টে ভুগতে শুরু করে। পরিস্থিতি বুঝে বিজয় বক্তব্য থামিয়ে তাঁর প্রচারণার জন্য বিশেষভাবে তৈরি বাস থেকে ভিড়ের দিকে পানির বোতল ছুড়ে দিতে থাকেন। একাংশ সমর্থক ভিড় ঠেলে বাসের কাছাকাছি আসতে গিয়ে পড়ে যায়, সেখান থেকে পদদলনের ঘটনা ঘটে।
ঘটনার পর বিজয় ত্রিচি বিমানবন্দর থেকে চেন্নাইয়ের উদ্দেশে রওনা হন। সেখানে তিনি সংবাদমাধ্যমকে কোনো মন্তব্য করতে অস্বীকার করেন এবং বিমানবন্দরে ক্যামেরা থেকে নিজের মুখ লুকিয়ে রাখেন। চেন্নাইয়ে অবতরণের পর প্রথমবারের মতো এ বিষয়ে প্রতিক্রিয়া জানান তিনি।
বিজয় বলেন, ‘আমার হৃদয় ভেঙে চুরমার হয়ে গেছে, আমি যন্ত্রণায় কাতর।’
গতকাল রাত ১টার দিকে এক সংবাদ সম্মেলনে তামিলনাড়ুর দায়িত্বপ্রাপ্ত ডিআইজি জি ভেঙ্কটরামন জানান, বিজয়ের দল প্রথমে কারুর লাইটহাউস রাউন্ডানায় সমাবেশ করার অনুমতি চেয়েছিল। তিনি বলেন, ‘তবে আগের দুটি সমাবেশে বিপুল জনসমাগম হওয়ায় আমরা সেখানে অনুমতি দিইনি, কারণ জায়গাটি ছিল আরও সংকীর্ণ। তারা জানিয়েছিল ১০ হাজার মানুষ আসবে, কিন্তু বাস্তবে ২৭ হাজারেরও বেশি জমায়েত হয়।’
ডিজিপি আরও বলেন, ‘সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৩টার মধ্যে (অনুষ্ঠানের জন্য) অনুমতি চাওয়া হয়েছিল এবং ঘোষণা করা হয়েছিল বিজয় দুপুর সাড়ে ১২টার মধ্যে মঞ্চে থাকবেন। বেলা ১১টা থেকে ভিড় জমতে শুরু করে, কিন্তু তিনি সন্ধ্যা ৭টা ৪০ মিনিটে অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছান। সমাবেশে কোনো পানি বা খাবারের ব্যবস্থা ছিল না। আমরা কাউকে দোষারোপ করছি না, শুধু তথ্য জানাচ্ছি।’
এ ঘটনায় পুলিশ টিভিকের কারুর জেলা সম্পাদক মুথিয়াজাগনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। বিজয়ের সমাবেশ আয়োজনের দায়িত্বে থাকা নেতাদের মধ্যে তিনি একজন ছিলেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এ ঘটনায় তামিলনাড়ু সরকারের কাছ থেকে একটি বিস্তারিত প্রতিবেদন চেয়েছে বলে সূত্র জানিয়েছে।
তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এম কে স্ট্যালিন এক্সে দেওয়া পোস্টে এ ঘটনায় গভীর শোক প্রকাশ করেছেন। তিনি অবসরপ্রাপ্ত হাইকোর্ট বিচারপতি অরুণা জগদেসনের নেতৃত্বে এক সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠনের নির্দেশ দিয়েছেন।
স্ট্যালিন বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনায় যারা প্রাণ হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের জন্য মুখ্যমন্ত্রীর জনকল্যাণ তহবিল থেকে ১০ লাখ রুপি এবং চিকিৎসাধীনদের জন্য ১ লাখ রুপি আর্থিক সহায়তা দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি।’
এদিকে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কারুরে রাজনৈতিক সমাবেশে ঘটে যাওয়া এ মর্মান্তিক ঘটনাকে গভীরভাবে দুঃখজনক বলে মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেন, ‘যাঁরা প্রিয়জন হারিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের প্রতি আমার সমবেদনা রইল। এই কঠিন সময়ে তাঁদের শক্তি কামনা করছি। আহতদের দ্রুত আরোগ্য কামনা করছি।’
এটা প্রথম নয় যে বিজয়ের সমাবেশ বিতর্কের মুখে পড়ল। চলতি মাসের শুরুতে ত্রিচিতে তাঁর প্রথম সমাবেশেও বিপুল ভিড় দেখা যায়। বিমানবন্দর থেকে মঞ্চস্থলে যাওয়ার পথে তাঁর গাড়িবহর ঘিরে জনতা এমনভাবে ভিড় করেছিল যে ২০ মিনিটের পথ পাড়ি দিতে সময় লেগেছিল ছয় ঘণ্টা। এতে পুরো শহর কার্যত অচল হয়ে পড়ে।
নিরাপত্তা শঙ্কার কথা উল্লেখ করে পুলিশ টিভিকের এই সমাবেশের জন্য ২৩টি শর্ত আরোপ করেছিল। এর মধ্যে ছিল গাড়িবহরে যুক্ত হওয়ার নিষেধাজ্ঞা, গণসংবর্ধনা এড়ানো এবং গর্ভবতী নারী, প্রবীণ ও শারীরিকভাবে বিশেষ ব্যক্তিদের অনলাইনে অনুষ্ঠান অনুসরণ করার পরামর্শ।
আদালতও জননিরাপত্তা এবং অভিনেতা-রাজনীতিক বিজয়ের দায়িত্ব নিয়ে কড়া পর্যবেক্ষণ করেছিল। বিজয়ের বারবার আহ্বান সত্ত্বেও তাঁর সমর্থকেরা প্রকাশ্যেই অধিকাংশ শর্ত ভঙ্গ করেছিলেন। অনেকেই শিশু ও নবজাতক পর্যন্ত নিয়ে এসেছিলেন সমাবেশে।
ভারতের পাঞ্জাবে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার হয়েছেন একজন সিনিয়র আইপিএস কর্মকর্তা। আজ বৃহস্পতিবার অভিযান চালিয়ে রোপার রেঞ্জের ডেপুটি ইন্সপেক্টর জেনারেল (ডিআইজি) হরচরণ সিং ভাল্লারকে আটক করেছে দেশটির কেন্দ্রীয় তদন্ত সংস্থা (সিবিআই)। এ সময় তাঁর কাছ থেকে বিপুল নগদ টাকা, স্বর্ণালংকার, বিলাসবহুল গাড়ি, দামি
৬ ঘণ্টা আগেভারতের কেরালায় বুধবার (১৫ অক্টোবর) মারা যান কেনিয়ার বিরোধীদলীয় নেতা ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী রাইলা ওডিঙ্গা। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) তাঁর মরদেহ একনজর দেখার জন্য কেনিয়ার রাজধানী নাইরোবিতে অপেক্ষা করছিলেন বিপুলসংখ্যক সমর্থক। তাঁদের ওপর নিরাপত্তা বাহিনী গুলি চালালে অন্তত ৪ জন নিহত হন বলে জানিয়েছে স্থানীয়
৭ ঘণ্টা আগেদুই বছর আগে সাজানো-গোছানো এক শহর ছিল গাজা। এ শহরে ছিল বসবাসের উপযোগী ঘরবাড়ি, বাচ্চাদের জন্য স্কুল, চিকিৎসার জন্য হাসপাতাল। কিন্তু ২০২৩ সালের অক্টোবরের পর সবকিছু ধ্বংস হয়ে গেছে। স্থানীয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, দুই বছর ধরে চলা ইসরায়েলি আগ্রাসনে আধুনিক ইতিহাসের নজিরবিহীন ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা।
৭ ঘণ্টা আগেআমেরিকান ওষুধ নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ‘জনসন অ্যান্ড জনসন’-এর বিরুদ্ধে ব্রিটেনে প্রায় ৩ হাজার ভুক্তভোগী মামলা করেছেন। তাঁদের অভিযোগ, কোম্পানিটি জানত তাদের ট্যালকম পাউডার ক্ষতিকর ‘অ্যাসবাস্টাস’ মিশ্রিত ছিল, যা মারাত্মক ক্যানসার সৃষ্টি করতে পারে।
৮ ঘণ্টা আগে