যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি রুপি বা ৩৫০ কোটি ডলারের বিনিময়ে বেশ কয়েকটি প্রিডেটর ড্রোন কিনছে ভারত। এরই মধ্যে এই বিষয়ে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ১ অক্টোবর ভারত যুক্তরাষ্ট্র থেকে এমকিউ-৯বি অ্যাটাক ড্রোন কেনার লক্ষ্যে একটি সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি রুপির প্রকল্পের অনুমোদ দেয়। এই প্রকল্পের আওতায় ভারত ৩১টি ড্রোন কিনবে। যা ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন অংশের মধ্যে বণ্টন করা হবে। এই ড্রোনগুলো দূরপাল্লার এবং ভারী অস্ত্র বহনে সক্ষম।
এমকিউ-৯ বি–এর উৎপাদক প্রতিষ্ঠান জেনারেল অ্যাটমিকস অ্যারোনটিক্যাল সিস্টেমস এই মনুষ্যবিহীন ড্রোনগুলো তৈরি করার জন্য ‘ভারত ফর্জে’র সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে এবং ভারতে ড্রোনগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি সেন্টার স্থাপনের জন্যও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে।
চুক্তি অনুসারে, ভারতের নৌবাহিনী এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোনের ‘সি-গার্ডিয়ান’ সংস্করণের ১৫টি ড্রোন পাবে এবং সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনী যথাক্রমে ৮টি করে মোট ১৬টি ‘স্কাইগার্ডিয়ান’ ড্রোন পাবে।
এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন হলো এমকিউ-৯ রিপার ড্রোনের একটি সংস্করণ। এই ড্রোনটি ৪০ হাজার ফুটেরও বেশি উচ্চতায় একটানা ৪০ ঘণ্টা উড়তে পারে। এটি ২ হাজার ১৫৫ কেজি পর্যন্ত ভর বহন করতে পারে। নজরদারি সক্ষমতা ছাড়াও এমকিউ-৯ বিকে ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সজ্জিত করা সম্ভব।
এ ছাড়া এই ড্রোন ব্যাপক নির্ভুলতার সঙ্গে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে উড্ডয়ন এবং অবতরণ করতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো ড্রোনটিকে স্থল ও সামুদ্রিক নজরদারি, অ্যান্টি সাবমেরিন এবং অ্যান্টি সারফেস কৌশলে বিভিন্ন ধরনে যুদ্ধ, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ এবং অভিযাত্রী মিশনগুলির জন্য আদর্শ করে তুলেছে।
এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার ভারতের সঙ্গে দেশটির কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে এই চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেছিলেন।
মিলার বলেছিলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-ভারত প্রতিরক্ষা অংশীদারত্ব গত এক দশকে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এটি একটি প্রস্তাবিত বিক্রয় প্রকল্প যা গত বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (যুক্তরাষ্ট্র) সফরের সময় ঘোষণা করা হয়েছিল। আমরা বিশ্বাস করি, এটি ভারতের সঙ্গে কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতা এবং সামরিক সহযোগিতাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি রুপি বা ৩৫০ কোটি ডলারের বিনিময়ে বেশ কয়েকটি প্রিডেটর ড্রোন কিনছে ভারত। এরই মধ্যে এই বিষয়ে একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে দুই দেশের মধ্যে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
গত ১ অক্টোবর ভারত যুক্তরাষ্ট্র থেকে এমকিউ-৯বি অ্যাটাক ড্রোন কেনার লক্ষ্যে একটি সাড়ে ৩৪ হাজার কোটি রুপির প্রকল্পের অনুমোদ দেয়। এই প্রকল্পের আওতায় ভারত ৩১টি ড্রোন কিনবে। যা ভারতের সশস্ত্র বাহিনীর বিভিন্ন অংশের মধ্যে বণ্টন করা হবে। এই ড্রোনগুলো দূরপাল্লার এবং ভারী অস্ত্র বহনে সক্ষম।
এমকিউ-৯ বি–এর উৎপাদক প্রতিষ্ঠান জেনারেল অ্যাটমিকস অ্যারোনটিক্যাল সিস্টেমস এই মনুষ্যবিহীন ড্রোনগুলো তৈরি করার জন্য ‘ভারত ফর্জে’র সঙ্গে একটি চুক্তি করেছে এবং ভারতে ড্রোনগুলোর রক্ষণাবেক্ষণের জন্য একটি সেন্টার স্থাপনের জন্যও প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছে।
চুক্তি অনুসারে, ভারতের নৌবাহিনী এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোনের ‘সি-গার্ডিয়ান’ সংস্করণের ১৫টি ড্রোন পাবে এবং সেনাবাহিনী ও বিমানবাহিনী যথাক্রমে ৮টি করে মোট ১৬টি ‘স্কাইগার্ডিয়ান’ ড্রোন পাবে।
এমকিউ-৯বি প্রিডেটর ড্রোন হলো এমকিউ-৯ রিপার ড্রোনের একটি সংস্করণ। এই ড্রোনটি ৪০ হাজার ফুটেরও বেশি উচ্চতায় একটানা ৪০ ঘণ্টা উড়তে পারে। এটি ২ হাজার ১৫৫ কেজি পর্যন্ত ভর বহন করতে পারে। নজরদারি সক্ষমতা ছাড়াও এমকিউ-৯ বিকে ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে সজ্জিত করা সম্ভব।
এ ছাড়া এই ড্রোন ব্যাপক নির্ভুলতার সঙ্গে লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানতে সক্ষম। এটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে উড্ডয়ন এবং অবতরণ করতে পারে। এই বৈশিষ্ট্যগুলো ড্রোনটিকে স্থল ও সামুদ্রিক নজরদারি, অ্যান্টি সাবমেরিন এবং অ্যান্টি সারফেস কৌশলে বিভিন্ন ধরনে যুদ্ধ, ইলেকট্রনিক যুদ্ধ এবং অভিযাত্রী মিশনগুলির জন্য আদর্শ করে তুলেছে।
এর আগে, গত ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার ভারতের সঙ্গে দেশটির কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতা বৃদ্ধি এবং ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলে সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোর ক্ষেত্রে এই চুক্তির গুরুত্ব তুলে ধরেছিলেন।
মিলার বলেছিলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র-ভারত প্রতিরক্ষা অংশীদারত্ব গত এক দশকে উল্লেখযোগ্য হারে বেড়েছে। এটি একটি প্রস্তাবিত বিক্রয় প্রকল্প যা গত বছর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (যুক্তরাষ্ট্র) সফরের সময় ঘোষণা করা হয়েছিল। আমরা বিশ্বাস করি, এটি ভারতের সঙ্গে কৌশলগত প্রযুক্তি সহযোগিতা এবং সামরিক সহযোগিতাকে আরও এগিয়ে নেওয়ার উল্লেখযোগ্য সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দেবে।’
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
২ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভে আরও একজন নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২-এ। এর মধ্যে গতকাল সোমবারের বিক্ষোভেই প্রাণ হারায় অন্তত ১৯ জন।
২ ঘণ্টা আগে