ভারতের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে কানাডার ৭০ কোটি ডলারের বেশি ক্ষতির কারণ হতে পারে। কানাডায় উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়া ভারতীয়দের সংখ্যা কমার আশঙ্কার ভিত্তিতে এ তথ্য দিয়েছে নয়া দিল্লিভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
ইমাজিন্ডিয়া ইনস্টিটিউটের গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪ সালে উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়া উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ৫ শতাংশও কমলেও কানাডার অর্থনীতি ৭০ কোটি ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হবে।
কানাডায় পড়তে যাওয়া বিদেশি শিক্ষার্থীর সবচেয়ে বড় উৎস হলো ভারত। এ শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় বছরে প্রায় ২ লাখে। ২০২২ সালে প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থী কানাডার ভিসা পেয়েছিল।
জানুয়ারিতে প্রথম অর্থনৈতিক হোঁচট
ইমাজিন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট রবিন্দার সাচদেবকে উদ্ধৃত করে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইটিভি ভারত বলছে, ভারতীয় শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর সাধারণত তিনটি ব্যাচে কানাডা যায়—জানুয়ারি, মে এবং সেপ্টেম্বর। জানুয়ারিতেই এর এক–তৃতীয়াংশ বা ৬৬ হাজার যায়।
গবেষণা অনুসারে, ভারত–কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্কে তিক্ততা ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ভীতি সঞ্চার করেছে। এর কারণে কানাডায় উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সংখ্যা হ্রাস পেতে পারে। কানাডায় প্রতি ভারতীয় শিক্ষার্থীর গড় ব্যয় ১৬ হাজার ডলার।
সাচদেব বলেন, ‘এ ব্যয়ের মধ্যে ল্যাপটপ কেনা, আবাসন খরচ, ব্যাংক নিরাপত্তা এবং টিকিট অন্তর্ভুক্ত। দুই বছরে প্রতি শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ও থাকার পেছনে মোট খরচের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৩ হাজার ডলার। কানাডার অর্থনীতিতে শিক্ষার্থী প্রতি ৬৯ হাজার ডলার যুক্ত হয়।’
গবেষণা বলছে, জানুয়ারির ব্যাচে যদি ৫ শতাংশ অর্থাৎ ৩ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী কম ভর্তি হয় তবে কানাডার অর্থনীতির ২৩ কোটি ডলার ক্ষতি হবে।
কানাডার মোট লোকসান
মে এবং সেপ্টেম্বর মাসেও যদি হ্রাসের অনুপাত একই থাকে তবে কানাডার লোকসান বেড়ে হবে ৬৯ কোটি ডলার। ভিসা আবেদনের পরিমাণ কম হলে ভারতে অবস্থিত কানাডার হাই কমিশনের ভিসা ফিসও কম হবে। এতে ৩০ লাখ ডলারের ক্ষতি হতে পারে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
ভারতীয় শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা শেষ করার পর স্থানীয় ব্যবসা–বাণিজ্যে যোগ দেওয়ার মাধ্যমেও কানাডার অর্থনীতিতে অবদান রাখে। কানাডায় ভারতীয় শিক্ষার্থীর হ্রাস পাওয়া মানে হলো দেশটির মজুরি হার বেড়ে যেতে পারে। এতে কানাডার ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
এসব বিষয়গুলো মাথায় রেখেই কানাডার অর্থনীতিতে এ বিরোধ মোট ৭২ কোটি ৭০ লাখ ডলার লোকসানের কারণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ভারতের সঙ্গে বিরোধের জের ধরে কানাডার ৭০ কোটি ডলারের বেশি ক্ষতির কারণ হতে পারে। কানাডায় উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়া ভারতীয়দের সংখ্যা কমার আশঙ্কার ভিত্তিতে এ তথ্য দিয়েছে নয়া দিল্লিভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান।
ইমাজিন্ডিয়া ইনস্টিটিউটের গবেষণা প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০২৪ সালে উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়া উচ্চশিক্ষা নিতে যাওয়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ৫ শতাংশও কমলেও কানাডার অর্থনীতি ৭০ কোটি ডলার ক্ষতির মুখোমুখি হবে।
কানাডায় পড়তে যাওয়া বিদেশি শিক্ষার্থীর সবচেয়ে বড় উৎস হলো ভারত। এ শিক্ষার্থীর সংখ্যা দাঁড়ায় বছরে প্রায় ২ লাখে। ২০২২ সালে প্রায় ২ লাখ ২৫ হাজার ভারতীয় শিক্ষার্থী কানাডার ভিসা পেয়েছিল।
জানুয়ারিতে প্রথম অর্থনৈতিক হোঁচট
ইমাজিন্ডিয়ার প্রেসিডেন্ট রবিন্দার সাচদেবকে উদ্ধৃত করে স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইটিভি ভারত বলছে, ভারতীয় শিক্ষার্থীরা প্রতি বছর সাধারণত তিনটি ব্যাচে কানাডা যায়—জানুয়ারি, মে এবং সেপ্টেম্বর। জানুয়ারিতেই এর এক–তৃতীয়াংশ বা ৬৬ হাজার যায়।
গবেষণা অনুসারে, ভারত–কানাডার কূটনৈতিক সম্পর্কে তিক্ততা ভারতীয় শিক্ষার্থীদের ভীতি সঞ্চার করেছে। এর কারণে কানাডায় উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের সংখ্যা হ্রাস পেতে পারে। কানাডায় প্রতি ভারতীয় শিক্ষার্থীর গড় ব্যয় ১৬ হাজার ডলার।
সাচদেব বলেন, ‘এ ব্যয়ের মধ্যে ল্যাপটপ কেনা, আবাসন খরচ, ব্যাংক নিরাপত্তা এবং টিকিট অন্তর্ভুক্ত। দুই বছরে প্রতি শিক্ষার্থীর পড়াশোনা ও থাকার পেছনে মোট খরচের পরিমাণ দাঁড়ায় ৫৩ হাজার ডলার। কানাডার অর্থনীতিতে শিক্ষার্থী প্রতি ৬৯ হাজার ডলার যুক্ত হয়।’
গবেষণা বলছে, জানুয়ারির ব্যাচে যদি ৫ শতাংশ অর্থাৎ ৩ হাজার ৩০০ শিক্ষার্থী কম ভর্তি হয় তবে কানাডার অর্থনীতির ২৩ কোটি ডলার ক্ষতি হবে।
কানাডার মোট লোকসান
মে এবং সেপ্টেম্বর মাসেও যদি হ্রাসের অনুপাত একই থাকে তবে কানাডার লোকসান বেড়ে হবে ৬৯ কোটি ডলার। ভিসা আবেদনের পরিমাণ কম হলে ভারতে অবস্থিত কানাডার হাই কমিশনের ভিসা ফিসও কম হবে। এতে ৩০ লাখ ডলারের ক্ষতি হতে পারে বলে গবেষণায় উঠে এসেছে।
ভারতীয় শিক্ষার্থীরা পড়ালেখা শেষ করার পর স্থানীয় ব্যবসা–বাণিজ্যে যোগ দেওয়ার মাধ্যমেও কানাডার অর্থনীতিতে অবদান রাখে। কানাডায় ভারতীয় শিক্ষার্থীর হ্রাস পাওয়া মানে হলো দেশটির মজুরি হার বেড়ে যেতে পারে। এতে কানাডার ক্ষুদ্র ব্যবসা প্রতিষ্ঠানগুলো ৩ কোটি ৪০ লাখ ডলার মূল্যের ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারে।
এসব বিষয়গুলো মাথায় রেখেই কানাডার অর্থনীতিতে এ বিরোধ মোট ৭২ কোটি ৭০ লাখ ডলার লোকসানের কারণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে ৩ দশমিক ৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নতুন অস্ত্র ও বিমান কেনার পরিকল্পনা আপাতত স্থগিত করেছে ভারত। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ভারতীয় রপ্তানি পণ্যের ওপর শুল্ক দ্বিগুণ করে ৫০ শতাংশ করার সিদ্ধান্তের জবাবে এটি দেশটির প্রথম দৃশ্যমান পদক্ষেপ...
২০ মিনিট আগেটেসলার সাইবার-ট্রাক নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই ইলন মাস্ক দাবি করে আসছেন, এটির দেহ স্টেইনলেস স্টিলের এবং বুলেটপ্রুফ জানালাসহ এক অনন্য শক্তিশালী গাড়ি—যেন ভবিষ্যতের এক সাঁজোয়া যান। এবার সেই দাবি যাচাই করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্রের বিমানবাহিনী।
১ ঘণ্টা আগেভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর ১১ বছরের শাসনকালের অন্যতম কঠিন সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। চিরশত্রু পাকিস্তানের সঙ্গে বিতর্কিত যুদ্ধবিরতি, বয়স নিয়ে নতুন করে সমালোচনা এবং প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বহুল প্রচারিত সৌহার্দ্য থাকা সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কূটনৈতিক শীতলতা—সব মিলিয়ে তাঁর
১ ঘণ্টা আগেগত বুধবার ভারতের সুপ্রিম কোর্ট সব বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রককে নির্দেশ দেন, তারা যেন বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলোর বকেয়া দ্রুত পরিশোধ করে। একই সঙ্গে রাজ্য নিয়ন্ত্রকদের অডিট করার ও বকেয়া আদায়ের পরিকল্পনা জমা দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়।
২ ঘণ্টা আগে