বাংলাদেশে অভিবাসীদের নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিয়েছে দিল্লি পৌর কর্তৃপক্ষ। দিল্লি পৌর করপোরেশনের (এমসিডি) এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, অঞ্চলটির বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকা অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের সন্তানদের শনাক্ত করতে হবে। পাশাপাশি, দিল্লির বিভিন্ন অঞ্চলে বাংলাদেশি অভিবাসীরা যেসব জমি ‘দখল’ করে রেখেছে, তা উদ্ধারে যথাযথ ব্যবস্থাও নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়েছে, দিল্লি পৌর করপোরেশন এক নির্দেশিকা জারি করেছে, যাতে অঞ্চলটির বিদ্যালয়গুলোতে পাঠরত অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী শিশুদের শনাক্ত করা হয় এবং নিশ্চিত করা হয় যে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কোনো জন্মসনদ প্রদান করা হবে না।
এ ছাড়া, দিল্লি পৌর করপোরেশন সব অঞ্চলের জন্য একটি নির্দেশিকা দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের দখলকৃত জমি থেকে অবৈধ দখল সরিয়ে ফেলার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
গত ১২ ডিসেম্বর গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি দিল্লির (জিএনসিটিডি) স্বরাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান সচিবের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে অতিরিক্ত কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) এবং ডেপুটি কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) এমসিডির কমিশনারের প্রতিনিধিত্ব করেন। বৈঠকে আলোচনার পর এমসিডির সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান ও আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষকে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠক শেষে জারি করা এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘শিক্ষা বিভাগকে পৌর বিদ্যালয়ে ভর্তি করার সময় অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের শনাক্ত করার জন্য উপযুক্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। এটি অনুরোধ করা হচ্ছে যে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী শিশুদের শনাক্ত করার জন্য সঠিক শনাক্তকরণ ও যাচাইকরণ অভিযানও পরিচালনা করা যেতে পারে।’
দিল্লি পৌর করপোরেশনের ডেপুটি কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) বিপি ভরদ্বাজ বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন এবং জন্ম সনদ দেওয়ার সময় জনস্বাস্থ্য বিভাগকে সমস্ত সতর্কতা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কোনো জন্ম সনদ প্রদান করা হবে না। এর পাশাপাশি, তারা অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের জন্য প্রদত্ত জন্ম সনদ যাচাই বা শনাক্ত করার অভিযানও পরিচালনা করবে।’
ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে ক্রমেই বাংলাদেশি অভিবাসী ইস্যু গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। ২০১৯ সালের জাতীয় নির্বাচনের সময় থেকেই বিজেপি ভারতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ ইস্যুকে হাতিয়ার করে ফায়দা তোলার চেষ্টা করেছে। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের সময়ও একই কার্ড খেলেছে দলটি।
জাতীয় পর্যায়ের বাইরেও চলতি বছর ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিজেপি বাংলাদেশি ‘অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুর ধুয়া তুলে ভোট বাগানোর চেষ্টা করেছে। যদিও দলটি এ ক্ষেত্রে খুব একটা সফল হতে পারেনি বলেই বলছে ভারতের গণমাধ্যমগুলো। এরপর, বাংলাদেশ লাগোয়া রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও বাংলাদেশ ইস্যুকে হাতিয়ার করার চেষ্টা করছে বিজেপি। এমনকি বিহারেও একই ইস্যু তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।
বাংলাদেশে অভিবাসীদের নিয়ে কড়া নির্দেশনা দিয়েছে দিল্লি পৌর কর্তৃপক্ষ। দিল্লি পৌর করপোরেশনের (এমসিডি) এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, অঞ্চলটির বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থাকা অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের সন্তানদের শনাক্ত করতে হবে। পাশাপাশি, দিল্লির বিভিন্ন অঞ্চলে বাংলাদেশি অভিবাসীরা যেসব জমি ‘দখল’ করে রেখেছে, তা উদ্ধারে যথাযথ ব্যবস্থাও নিতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর খবরে বলা হয়েছে, দিল্লি পৌর করপোরেশন এক নির্দেশিকা জারি করেছে, যাতে অঞ্চলটির বিদ্যালয়গুলোতে পাঠরত অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী শিশুদের শনাক্ত করা হয় এবং নিশ্চিত করা হয় যে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কোনো জন্মসনদ প্রদান করা হবে না।
এ ছাড়া, দিল্লি পৌর করপোরেশন সব অঞ্চলের জন্য একটি নির্দেশিকা দিয়েছে। এতে বলা হয়েছে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের দখলকৃত জমি থেকে অবৈধ দখল সরিয়ে ফেলার জন্য যথাযথ ব্যবস্থা নিতে হবে।
গত ১২ ডিসেম্বর গভর্নমেন্ট অব ন্যাশনাল ক্যাপিটাল টেরিটরি দিল্লির (জিএনসিটিডি) স্বরাষ্ট্রবিষয়ক প্রধান সচিবের সভাপতিত্বে একটি বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। যেখানে অতিরিক্ত কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) এবং ডেপুটি কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) এমসিডির কমিশনারের প্রতিনিধিত্ব করেন। বৈঠকে আলোচনার পর এমসিডির সংশ্লিষ্ট বিভাগের প্রধান ও আঞ্চলিক কর্তৃপক্ষকে কিছু প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
বৈঠক শেষে জারি করা এক নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, ‘শিক্ষা বিভাগকে পৌর বিদ্যালয়ে ভর্তি করার সময় অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের শনাক্ত করার জন্য উপযুক্ত প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। এটি অনুরোধ করা হচ্ছে যে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসী শিশুদের শনাক্ত করার জন্য সঠিক শনাক্তকরণ ও যাচাইকরণ অভিযানও পরিচালনা করা যেতে পারে।’
দিল্লি পৌর করপোরেশনের ডেপুটি কমিশনার (হেডকোয়ার্টার) বিপি ভরদ্বাজ বলেন, ‘জন্মনিবন্ধন এবং জন্ম সনদ দেওয়ার সময় জনস্বাস্থ্য বিভাগকে সমস্ত সতর্কতা ও প্রতিরোধমূলক ব্যবস্থা নিতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে যে, অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের কোনো জন্ম সনদ প্রদান করা হবে না। এর পাশাপাশি, তারা অবৈধ বাংলাদেশি অভিবাসীদের জন্য প্রদত্ত জন্ম সনদ যাচাই বা শনাক্ত করার অভিযানও পরিচালনা করবে।’
ভারতের জাতীয় রাজনীতিতে ক্রমেই বাংলাদেশি অভিবাসী ইস্যু গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠছে। ২০১৯ সালের জাতীয় নির্বাচনের সময় থেকেই বিজেপি ভারতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশ ইস্যুকে হাতিয়ার করে ফায়দা তোলার চেষ্টা করেছে। সর্বশেষ জাতীয় নির্বাচনের সময়ও একই কার্ড খেলেছে দলটি।
জাতীয় পর্যায়ের বাইরেও চলতি বছর ঝাড়খণ্ডের বিধানসভা নির্বাচনের সময় বিজেপি বাংলাদেশি ‘অনুপ্রবেশকারী’ ইস্যুর ধুয়া তুলে ভোট বাগানোর চেষ্টা করেছে। যদিও দলটি এ ক্ষেত্রে খুব একটা সফল হতে পারেনি বলেই বলছে ভারতের গণমাধ্যমগুলো। এরপর, বাংলাদেশ লাগোয়া রাজ্য পশ্চিমবঙ্গেও বাংলাদেশ ইস্যুকে হাতিয়ার করার চেষ্টা করছে বিজেপি। এমনকি বিহারেও একই ইস্যু তুলে ধরার চেষ্টা করেছে।
আমেরিকার বর্তমান প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর পূর্বসূরি বারাক ওবামাকে ‘রাষ্ট্রদ্রোহের’ অভিযোগে অভিযুক্ত করেছেন। তিনি জানিয়েছেন, ‘রাশিয়াগেট’ এবং ‘ভোট জালিয়াতি’ নিয়ে ষড়যন্ত্রের অভিযোগে তিনি ওবামা এবং তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ গোয়েন্দা কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে চান।
৩৯ মিনিট আগেতৃণমূল কংগ্রেস এই সিদ্ধান্তকে ‘রাজনৈতিক ভণ্ডামি’ বলে আখ্যা দিয়েছে। তাদের দাবি, ‘এ রাজ্যে যাদের বাংলা ভাষাভাষী বলে নিপীড়ন করা হচ্ছে, সেই একই দল অন্য রাজ্যে তাদের জমি দিচ্ছে! এটা দুমুখো রাজনীতি।’
১ ঘণ্টা আগেইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান বলেছেন, তাঁর দেশ ইসরায়েলের বিরুদ্ধে যেকোনো যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত। এমনকি, দুই দেশের মধ্যে যে যুদ্ধবিরতি চলছে তা নিয়েও তিনি খুব একটা আশাবাদী নন। তবুও ইরান পরমাণু কর্মসূচি বন্ধ করবে না। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেগাজা থেকে নিজেদের ফ্রিল্যান্স সাংবাদিকদের সরিয়ে নিতে চায় ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপি। শিগগিরই তাঁদের উপত্যকা থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করতে ইসরায়েলের প্রতি আকুতি জানিয়েছে সংবাদ সংস্থাটি। কাতারি সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, গতকাল মঙ্গলবার এক বিবৃতিতে এ অনুরোধ জানিয়েছে এ
৩ ঘণ্টা আগে