আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা একটি রাজনৈতিক বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আম আদমি পার্টির নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলো তাঁর ডিগ্রির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যদিও বিজেপি ডিগ্রির অনুলিপি প্রকাশ করেছিল ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও প্রকাশ্যে সেগুলোর বৈধতা নিশ্চিত করেছিল, কিন্তু আইনি লড়াই চলমান ছিল।
তবে চলমান এই আইনি লড়াইয়ের মধ্যে দিল্লি হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্নাতক ডিগ্রির তথ্য প্রকাশে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় বাধ্য নয়। আজ সোমবার বিচারপতি শচীন দত্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আপিল মঞ্জুর করে তথ্য কমিশনারের আদেশ বাতিল করে এ রায় দেন। এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের (সিআইসি) আদেশ বাতিল করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ১৯৭৮ সালে বিএ পাস করেন বলে জানা যায়। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক চলায় ২০১৬ ভারতের কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন (সিআইসি) ১৯৭৮ সালের বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সব শিক্ষার্থীর রেকর্ড যাচাইয়ের অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় সিআইসির এই আদেশের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করে। পরে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে প্রথম শুনানির তারিখে এই আদেশ স্থগিত করা হয়।
তবে এই আইনি লড়াই চলমান থেকে। তথ্য জানার অধিকার (right to know) আইনে অনেকে মোদির ডিগ্রির বিষয়ে জানতে চান, বিশেষত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানতে চেয়ে একবার ২৫ হাজার রুপি জরিমানাও দেন।
তবে এবার হয়তো এ বিতর্কের সমাপ্তি ঘটছে। আজকের শুনানিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতে যুক্তি দেন, তথ্য জানার অধিকারের (right to know) চেয়ে গোপনীয়তার অধিকার (right to privacy) বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সিআইসির আদেশ বাতিল করা উচিত।
তুষার মেহতা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে যুক্তি দিয়ে আরও বলেন, তারা শিক্ষার্থীদের তথ্য একটি বিশ্বাসযোগ্য ক্ষমতা হিসেবে ধারণ করে। বৃহত্তর জনস্বার্থের অনুপস্থিতিতে কেবল ‘কৌতূহল’ মেটানোর জন্য আরটিআই আইনের অধীনে ব্যক্তিগত তথ্য চাওয়া যায় না। তথ্য জানার অধিকার (আরটিআই) আইনের উদ্দেশ্য কারও কৌতূহল মেটানো নয়।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আদালতকে এও জানায়, তারা প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির রেকর্ড আদালতে উপস্থাপন করতে রাজি আছে। কিন্তু আরটিআই আইনের অধীনে কারও কৌতূহল মেটাতে বা অপরিচিত কাউকে দিয়ে যাচাই-বাছাই করতে তারা এটি প্রকাশ করতে পারে না।
অন্যদিকে আরটিআই আবেদনকারী নিরজ শর্মার পক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট সঞ্জয় হেগড়ে সিআইসির আদেশের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, বৃহত্তর জনস্বার্থে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য প্রকাশ করার অনুমতি দেয় আরটিআই। আরটিআইয়ের মাধ্যমে যে তথ্য চাওয়া হয়েছে, তা সাধারণত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশ করে থাকে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ড, ওয়েবসাইট ও সংবাদপত্রেও এটি প্রকাশিত হতো।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতা একটি রাজনৈতিক বিতর্কের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। আম আদমি পার্টির নেতৃত্বে বিরোধী দলগুলো তাঁর ডিগ্রির সত্যতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যদিও বিজেপি ডিগ্রির অনুলিপি প্রকাশ করেছিল ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোও প্রকাশ্যে সেগুলোর বৈধতা নিশ্চিত করেছিল, কিন্তু আইনি লড়াই চলমান ছিল।
তবে চলমান এই আইনি লড়াইয়ের মধ্যে দিল্লি হাইকোর্ট রায় দিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির স্নাতক ডিগ্রির তথ্য প্রকাশে দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় বাধ্য নয়। আজ সোমবার বিচারপতি শচীন দত্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের আপিল মঞ্জুর করে তথ্য কমিশনারের আদেশ বাতিল করে এ রায় দেন। এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী মোদির শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য প্রকাশের নির্দেশ দেওয়া কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশনের (সিআইসি) আদেশ বাতিল করা হয়েছে।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নরেন্দ্র মোদি ১৯৭৮ সালে বিএ পাস করেন বলে জানা যায়। বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক চলায় ২০১৬ ভারতের কেন্দ্রীয় তথ্য কমিশন (সিআইসি) ১৯৭৮ সালের বিএ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সব শিক্ষার্থীর রেকর্ড যাচাইয়ের অনুমতি দিয়েছিল। কিন্তু দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয় সিআইসির এই আদেশের বিরুদ্ধে চ্যালেঞ্জ করে। পরে ২০১৭ সালের জানুয়ারিতে প্রথম শুনানির তারিখে এই আদেশ স্থগিত করা হয়।
তবে এই আইনি লড়াই চলমান থেকে। তথ্য জানার অধিকার (right to know) আইনে অনেকে মোদির ডিগ্রির বিষয়ে জানতে চান, বিশেষত রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে। আম আদমি পার্টির অরবিন্দ কেজরিওয়াল জানতে চেয়ে একবার ২৫ হাজার রুপি জরিমানাও দেন।
তবে এবার হয়তো এ বিতর্কের সমাপ্তি ঘটছে। আজকের শুনানিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে সলিসিটর জেনারেল তুষার মেহতা আদালতে যুক্তি দেন, তথ্য জানার অধিকারের (right to know) চেয়ে গোপনীয়তার অধিকার (right to privacy) বেশি গুরুত্বপূর্ণ। তাই সিআইসির আদেশ বাতিল করা উচিত।
তুষার মেহতা দিল্লি বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষে যুক্তি দিয়ে আরও বলেন, তারা শিক্ষার্থীদের তথ্য একটি বিশ্বাসযোগ্য ক্ষমতা হিসেবে ধারণ করে। বৃহত্তর জনস্বার্থের অনুপস্থিতিতে কেবল ‘কৌতূহল’ মেটানোর জন্য আরটিআই আইনের অধীনে ব্যক্তিগত তথ্য চাওয়া যায় না। তথ্য জানার অধিকার (আরটিআই) আইনের উদ্দেশ্য কারও কৌতূহল মেটানো নয়।
তবে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ আদালতকে এও জানায়, তারা প্রধানমন্ত্রীর ডিগ্রির রেকর্ড আদালতে উপস্থাপন করতে রাজি আছে। কিন্তু আরটিআই আইনের অধীনে কারও কৌতূহল মেটাতে বা অপরিচিত কাউকে দিয়ে যাচাই-বাছাই করতে তারা এটি প্রকাশ করতে পারে না।
অন্যদিকে আরটিআই আবেদনকারী নিরজ শর্মার পক্ষে সিনিয়র অ্যাডভোকেট সঞ্জয় হেগড়ে সিআইসির আদেশের পক্ষে যুক্তি দিয়ে বলেন, বৃহত্তর জনস্বার্থে প্রধানমন্ত্রীর শিক্ষাগত যোগ্যতার তথ্য প্রকাশ করার অনুমতি দেয় আরটিআই। আরটিআইয়ের মাধ্যমে যে তথ্য চাওয়া হয়েছে, তা সাধারণত যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয় প্রকাশ করে থাকে। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয়ের নোটিশ বোর্ড, ওয়েবসাইট ও সংবাদপত্রেও এটি প্রকাশিত হতো।
যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে ২ হাজার ৫০০-এর বেশি স্থানে তাদের বিক্ষোভের পরিকল্পনা রয়েছে, যাতে লাখো মানুষ অংশ নেবে। তাদের দাবি, ট্রাম্পের ‘স্বৈরাচারী মনোভাব ও কর্তৃত্ববাদী শাসন’ রুখতেই এই বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়েছে। তাদের ওয়েবসাইটে লেখা, ‘প্রেসিডেন্ট মনে করেন, তিনিই সর্বেসর্বা।
৭ ঘণ্টা আগেসর্বশেষ সফরে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকটি কেমন ছিল, তা একটি শব্দ দিয়েই বর্ণনা করা যায়। আর তা হলো ‘অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ’ বা জেলেনস্কির ভাষায় ‘তীক্ষ্ণ’ (pointed)। তিনি নিজেই এক্সে এভাবে লিখেছেন। এই শব্দের অর্থ বিশ্লেষণ না করলেও বোঝা যায়, জেলেনস্কি আসলে এর মাধ্যমে কী বোঝাতে চেয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তান অভিযোগ করেছে, পাকিস্তান আবারও তাদের সীমান্তে বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে অন্তত ১০ জন নিহত ও বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। এর মাধ্যমে দুই দিনের যুদ্ধবিরতিও ভঙ্গ হয়েছে বলে অভিযোগ তালেবান সরকারের।
১০ ঘণ্টা আগেরাজনাথ সিং বলেন, ‘অপারেশন সিঁদুরের সময় যা ঘটেছিল, তা ছিল ট্রেলার। পাকিস্তানের প্রতি ইঞ্চি মাটি এখন ভারতের ব্রহ্মসের আওতায়।’ প্রতিরক্ষামন্ত্রীর এই বক্তব্যের মধ্যে ছিল একটি কঠোর বার্তা—ভারতের সামরিক প্রতিক্রিয়া কেবল সীমান্তে প্রতিরক্ষামূলক নয়, বরং প্রয়োজনে আক্রমণাত্মক এবং সুনির্দিষ্টও হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগে