
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কোনো বাইরের শক্তি ভারতের ভূমি দখল করতে এলে আমরা কি ললিপপ চুষব! মূলত বাংলাদেশের কতিপয় রাজনৈতিক নেতার বক্তব্যের আলোকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই কথা বলেছেন বলে দাবি করা হয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে। গতকাল সোমবার মমতা পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় এই কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বাংলাদেশ ইস্যুতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং বাংলাদেশে দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্যে প্ররোচিত না হতে বলেন। মমতা জানান, পশ্চিমবঙ্গ সব সময় কেন্দ্রের যেকোনো সিদ্ধান্তের পাশে থাকবে। মমতা বলেন, ‘শান্ত থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং মানসিক শান্তি বজায় রাখুন।’
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) এক নেতা সম্প্রতি ঢাকায় এক জনসভায় বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং ওডিশার ওপর বৈধ অধিকার আছে বাংলাদেশের। এই বিষয়টি টেনে মমতা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের রাজ্যে এমনকি ইমামরাও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ ও মন্তব্যের নিন্দা করেছেন। হিন্দু, মুসলিম এবং অন্যান্য সব সম্প্রদায়ের রক্ত একই। আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে যাতে পশ্চিমবঙ্গে পরিস্থিতি আর ঘোলাটে না হয়।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গই দেশের প্রথম রাজ্য।’ রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীসহ সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন কিছু করবেন না যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলতে পারে।’
পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলোকেও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান মমতা। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ উত্তর প্রদেশ নয় যে, আমরা আপনাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করব। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ এবং এর মানুষের স্বার্থে দায়িত্বশীল আচরণ করুন। যদি এখানে ঝামেলা হয়, সেটা কি আপনাদের ওপর প্রভাব ফেলবে না? একইভাবে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি খারাপ হলে সেটার প্রভাব আমাদের আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের ওপর পড়বে। তাই মন্তব্য করার সময় সংযত থাকুন।’
মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই সংযত আচরণ করুন, এটাই আমাদের অনুরোধ।’
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, তাঁর সরকার এবং দল তৃণমূল কংগ্রেস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করবে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে আলোচনা করছেন (করেছেন গতকাল সোমবার)। আমরা প্রয়োজনের বাইরে কিছু বলব না। আলোচনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করুন। আমরা দায়িত্বশীল নাগরিক। আমাদের দেশ ঐক্যবদ্ধ।’
উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব গতকাল সোমবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কিছুটা জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিশ্রি সোমবার সকালে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিমানে করে এক দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছান। হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের অবসানের পর ঢাকায় এটি দিল্লির উচ্চপর্যায়ের প্রথম সফর।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কোনো বাইরের শক্তি ভারতের ভূমি দখল করতে এলে আমরা কি ললিপপ চুষব! মূলত বাংলাদেশের কতিপয় রাজনৈতিক নেতার বক্তব্যের আলোকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই কথা বলেছেন বলে দাবি করা হয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে। গতকাল সোমবার মমতা পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় এই কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বাংলাদেশ ইস্যুতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং বাংলাদেশে দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্যে প্ররোচিত না হতে বলেন। মমতা জানান, পশ্চিমবঙ্গ সব সময় কেন্দ্রের যেকোনো সিদ্ধান্তের পাশে থাকবে। মমতা বলেন, ‘শান্ত থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং মানসিক শান্তি বজায় রাখুন।’
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) এক নেতা সম্প্রতি ঢাকায় এক জনসভায় বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং ওডিশার ওপর বৈধ অধিকার আছে বাংলাদেশের। এই বিষয়টি টেনে মমতা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের রাজ্যে এমনকি ইমামরাও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ ও মন্তব্যের নিন্দা করেছেন। হিন্দু, মুসলিম এবং অন্যান্য সব সম্প্রদায়ের রক্ত একই। আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে যাতে পশ্চিমবঙ্গে পরিস্থিতি আর ঘোলাটে না হয়।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গই দেশের প্রথম রাজ্য।’ রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীসহ সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন কিছু করবেন না যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলতে পারে।’
পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলোকেও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান মমতা। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ উত্তর প্রদেশ নয় যে, আমরা আপনাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করব। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ এবং এর মানুষের স্বার্থে দায়িত্বশীল আচরণ করুন। যদি এখানে ঝামেলা হয়, সেটা কি আপনাদের ওপর প্রভাব ফেলবে না? একইভাবে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি খারাপ হলে সেটার প্রভাব আমাদের আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের ওপর পড়বে। তাই মন্তব্য করার সময় সংযত থাকুন।’
মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই সংযত আচরণ করুন, এটাই আমাদের অনুরোধ।’
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, তাঁর সরকার এবং দল তৃণমূল কংগ্রেস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করবে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে আলোচনা করছেন (করেছেন গতকাল সোমবার)। আমরা প্রয়োজনের বাইরে কিছু বলব না। আলোচনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করুন। আমরা দায়িত্বশীল নাগরিক। আমাদের দেশ ঐক্যবদ্ধ।’
উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব গতকাল সোমবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কিছুটা জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিশ্রি সোমবার সকালে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিমানে করে এক দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছান। হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের অবসানের পর ঢাকায় এটি দিল্লির উচ্চপর্যায়ের প্রথম সফর।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কোনো বাইরের শক্তি ভারতের ভূমি দখল করতে এলে আমরা কি ললিপপ চুষব! মূলত বাংলাদেশের কতিপয় রাজনৈতিক নেতার বক্তব্যের আলোকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই কথা বলেছেন বলে দাবি করা হয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে। গতকাল সোমবার মমতা পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় এই কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বাংলাদেশ ইস্যুতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং বাংলাদেশে দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্যে প্ররোচিত না হতে বলেন। মমতা জানান, পশ্চিমবঙ্গ সব সময় কেন্দ্রের যেকোনো সিদ্ধান্তের পাশে থাকবে। মমতা বলেন, ‘শান্ত থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং মানসিক শান্তি বজায় রাখুন।’
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) এক নেতা সম্প্রতি ঢাকায় এক জনসভায় বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং ওডিশার ওপর বৈধ অধিকার আছে বাংলাদেশের। এই বিষয়টি টেনে মমতা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের রাজ্যে এমনকি ইমামরাও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ ও মন্তব্যের নিন্দা করেছেন। হিন্দু, মুসলিম এবং অন্যান্য সব সম্প্রদায়ের রক্ত একই। আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে যাতে পশ্চিমবঙ্গে পরিস্থিতি আর ঘোলাটে না হয়।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গই দেশের প্রথম রাজ্য।’ রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীসহ সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন কিছু করবেন না যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলতে পারে।’
পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলোকেও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান মমতা। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ উত্তর প্রদেশ নয় যে, আমরা আপনাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করব। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ এবং এর মানুষের স্বার্থে দায়িত্বশীল আচরণ করুন। যদি এখানে ঝামেলা হয়, সেটা কি আপনাদের ওপর প্রভাব ফেলবে না? একইভাবে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি খারাপ হলে সেটার প্রভাব আমাদের আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের ওপর পড়বে। তাই মন্তব্য করার সময় সংযত থাকুন।’
মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই সংযত আচরণ করুন, এটাই আমাদের অনুরোধ।’
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, তাঁর সরকার এবং দল তৃণমূল কংগ্রেস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করবে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে আলোচনা করছেন (করেছেন গতকাল সোমবার)। আমরা প্রয়োজনের বাইরে কিছু বলব না। আলোচনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করুন। আমরা দায়িত্বশীল নাগরিক। আমাদের দেশ ঐক্যবদ্ধ।’
উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব গতকাল সোমবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কিছুটা জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিশ্রি সোমবার সকালে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিমানে করে এক দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছান। হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের অবসানের পর ঢাকায় এটি দিল্লির উচ্চপর্যায়ের প্রথম সফর।

পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, কোনো বাইরের শক্তি ভারতের ভূমি দখল করতে এলে আমরা কি ললিপপ চুষব! মূলত বাংলাদেশের কতিপয় রাজনৈতিক নেতার বক্তব্যের আলোকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এই কথা বলেছেন বলে দাবি করা হয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে। গতকাল সোমবার মমতা পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় এই কথা বলেন।
পশ্চিমবঙ্গ বিধানসভায় বক্তব্য রাখতে গিয়ে মমতা বাংলাদেশ ইস্যুতে সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান জানান এবং বাংলাদেশে দেওয়া উসকানিমূলক বক্তব্যে প্ররোচিত না হতে বলেন। মমতা জানান, পশ্চিমবঙ্গ সব সময় কেন্দ্রের যেকোনো সিদ্ধান্তের পাশে থাকবে। মমতা বলেন, ‘শান্ত থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং মানসিক শান্তি বজায় রাখুন।’
টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) এক নেতা সম্প্রতি ঢাকায় এক জনসভায় বলেছিলেন, পশ্চিমবঙ্গ, বিহার এবং ওডিশার ওপর বৈধ অধিকার আছে বাংলাদেশের। এই বিষয়টি টেনে মমতা পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, ‘আমাদের রাজ্যে এমনকি ইমামরাও বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ ও মন্তব্যের নিন্দা করেছেন। হিন্দু, মুসলিম এবং অন্যান্য সব সম্প্রদায়ের রক্ত একই। আমাদের সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে যাতে পশ্চিমবঙ্গে পরিস্থিতি আর ঘোলাটে না হয়।’
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘বাংলাদেশে পরিস্থিতির বিরুদ্ধে সম্মিলিত প্রতিবাদ করার ক্ষেত্রে পশ্চিমবঙ্গই দেশের প্রথম রাজ্য।’ রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বীসহ সবাইকে অনুরোধ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এমন কিছু করবেন না যা পরিস্থিতি আরও জটিল করে তুলতে পারে।’
পাশাপাশি, প্রতিবেশী দেশের পরিস্থিতি নিয়ে মন্তব্য করার ক্ষেত্রে সংবাদমাধ্যমগুলোকেও দায়িত্বশীল ভূমিকা পালনের আহ্বান জানান মমতা। তিনি বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গ উত্তর প্রদেশ নয় যে, আমরা আপনাদের সম্প্রচার নিষিদ্ধ করব। কিন্তু পশ্চিমবঙ্গ এবং এর মানুষের স্বার্থে দায়িত্বশীল আচরণ করুন। যদি এখানে ঝামেলা হয়, সেটা কি আপনাদের ওপর প্রভাব ফেলবে না? একইভাবে, বাংলাদেশে পরিস্থিতি খারাপ হলে সেটার প্রভাব আমাদের আত্মীয়স্বজন এবং বন্ধুবান্ধবদের ওপর পড়বে। তাই মন্তব্য করার সময় সংযত থাকুন।’
মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই সংযত আচরণ করুন, এটাই আমাদের অনুরোধ।’
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী জানান, তাঁর সরকার এবং দল তৃণমূল কংগ্রেস পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুসরণ করবে এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন মন্তব্য করবে না। তিনি বলেন, ‘আমাদের পররাষ্ট্রসচিব বাংলাদেশে আলোচনা করছেন (করেছেন গতকাল সোমবার)। আমরা প্রয়োজনের বাইরে কিছু বলব না। আলোচনার ফলাফলের জন্য অপেক্ষা করুন। আমরা দায়িত্বশীল নাগরিক। আমাদের দেশ ঐক্যবদ্ধ।’
উল্লেখ্য, ভারতের পররাষ্ট্রসচিব গতকাল সোমবার বাংলাদেশের পররাষ্ট্রসচিব মোহাম্মদ জসিম উদ্দীনের সঙ্গে বৈঠক করেন। গত আগস্টে ছাত্র-জনতার আন্দোলনের মুখে তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর থেকে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক কিছুটা জটিল হওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। মিশ্রি সোমবার সকালে ভারতীয় বিমানবাহিনীর বিমানে করে এক দিনের সফরে ঢাকা পৌঁছান। হাসিনার ১৫ বছরের শাসনের অবসানের পর ঢাকায় এটি দিল্লির উচ্চপর্যায়ের প্রথম সফর।

যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৯ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
১৩ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩০ কোটি ডলারের জমকালো বলরুম নির্মাণের জন্য হোয়াইট হাউসের পূর্ব পাশ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা হয়েছে। মার্কিন প্রশাসন এই বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এটি করা হলো। যদিও ট্রাম্প এর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বলরুমের জন্য ভবনটির কোনো অংশ ভাঙা হবে না।
গতকাল শুক্রবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা কিছু ছবিতে দেখা যায়, ঐতিহাসিক ভবনটির পূর্ব পাশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইতিহাসবিদ, হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
অথচ গত জুলাই মাসে ট্রাম্প বলেছিলেন, বলরুম নির্মাণের সময় হোয়াইট হাউসের বিদ্যমান অবকাঠামোর কিছুই ভেঙে ফেলা হবে না।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভবন নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশনের কাছে নকশা না পাঠিয়েই হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলার কাজ করেছেন ট্রাম্প।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, নির্মাণ পরিকল্পনা ‘শিগগির’ জমা দেওয়া হবে।
হোয়াইট হাউসের আরেক কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশন ধ্বংসের অনুমতি নয়, শুধু ভবন নির্মাণের অনুমতি চায়। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হবে।’

প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ৩০ কোটি ডলারের জমকালো বলরুম নির্মাণের জন্য হোয়াইট হাউসের পূর্ব পাশ সম্পূর্ণরূপে ভেঙে ফেলা হয়েছে। মার্কিন প্রশাসন এই বিষয়ে ঘোষণা দেওয়ার কয়েক দিনের মধ্যে এটি করা হলো। যদিও ট্রাম্প এর আগে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন, বলরুমের জন্য ভবনটির কোনো অংশ ভাঙা হবে না।
গতকাল শুক্রবার স্যাটেলাইটের মাধ্যমে তোলা কিছু ছবিতে দেখা যায়, ঐতিহাসিক ভবনটির পূর্ব পাশ ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন ইতিহাসবিদ, হোয়াইট হাউসের সাবেক কর্মকর্তা থেকে শুরু করে সাধারণ জনগণ।
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
অথচ গত জুলাই মাসে ট্রাম্প বলেছিলেন, বলরুম নির্মাণের সময় হোয়াইট হাউসের বিদ্যমান অবকাঠামোর কিছুই ভেঙে ফেলা হবে না।
দ্য গার্ডিয়ান জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভবন নির্মাণ ও সংস্কার কাজের তত্ত্বাবধানকারী কেন্দ্রীয় সংস্থা ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশনের কাছে নকশা না পাঠিয়েই হোয়াইট হাউসের একাংশ ভেঙে ফেলার কাজ করেছেন ট্রাম্প।
গত বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসের এক কর্মকর্তা রয়টার্সকে জানান, নির্মাণ পরিকল্পনা ‘শিগগির’ জমা দেওয়া হবে।
হোয়াইট হাউসের আরেক কর্মকর্তা দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ন্যাশনাল ক্যাপিটাল প্ল্যানিং কমিশন ধ্বংসের অনুমতি নয়, শুধু ভবন নির্মাণের অনুমতি চায়। সঠিক সময়ে প্রয়োজনীয় অনুমতি নেওয়া হবে।’

মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই স
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
১৩ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, এই বহুজাতিক বাহিনীর জাতীয়তা নিয়ে ইসরায়েলের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা একটি আবশ্যকীয় শর্ত। গাজায় ব্যাপক পুনর্গঠন কাজ শুরু হলে একটি নিরাপত্তা শূন্যতা (security vacuum) তৈরি হওয়া রোধ করতে এই বাহিনী গঠন করা হচ্ছে।
এই বাহিনীতে তুরস্ক সৈন্য পাঠাতে আগ্রহী হলেও ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা তুর্কি সৈন্যদের এই বাহিনীতে অংশ নেওয়ার বিষয়ে অনুমোদন দিচ্ছে না।
ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্কে তিক্ততা আগেই বেড়ে গিয়েছিল সিরিয়া নিয়ে। আর ইসরায়েল মনে করে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ।
তবে গাজা স্থিতিশীলতা বাহিনী থেকে তুরস্ককে বাদ দেওয়া বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ তুরস্ক ট্রাম্পের ২০ দফা যুদ্ধবিরতি চুক্তির অন্যতম ‘জামিনদার’ এবং মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম সক্ষম সামরিক শক্তি হিসেবে বিবেচিত।
এই বাহিনীর নেতৃত্ব মিশরের হাতে যেতে পারে।
এটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী না হলেও ইন্দোনেশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ স্থিতিশীলতা বাহিনীর বেশিরভাগ দেশ চাচ্ছে বাহিনীটিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ম্যান্ডেট দেওয়া হোক।
এর পরিবর্তে, এটি দক্ষিণ ইসরায়েলের শহর কিরিয়াত গাতে অবস্থিত মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক সেল সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার (সিএমসিসি)-এর সঙ্গে সমন্বয় করবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এই সেলের উদ্বোধন করেন। সেলটিতে কয়েকজন ব্রিটিশ, ফরাসি, জর্ডানীয় ও আমিরাতি উপদেষ্টা রয়েছেন। এই সেল গাজায় ত্রাণ সমন্বয়ের ভূমিকাও গ্রহণ করছে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ত্রাণ সহায়তা প্রবেশের প্রধান ক্রসিংগুলো এখনো বন্ধ রয়েছে।
এই বাহিনীর কাজ হবে হামাসকে নিরস্ত্র করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি সরকারকে নিরাপত্তা দেওয়া, যে সরকার গঠন নিয়ে এখনো বিতর্ক চলছে। যুদ্ধ-পরবর্তী গাজায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অংশগ্রহণ বাতিল করে দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে গতকাল শুক্রবার প্রধান ফিলিস্তিনি দলগুলো একমত হয়েছে, রাজনীতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি স্বাধীন কমিটি এই অঞ্চল পরিচালনার দায়িত্ব নেবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গাজায় ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি মৃতদেহ খুঁজে বের করতে পাঠানো তুরস্কের দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বিশেষজ্ঞদের ইসরায়েলের অনুমোদনের জন্য গাজা সীমান্তের কাছে মিশরের সীমানায় অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে যে উত্তেজনা বাড়ছে তারই লক্ষণ এটি।
জীবন সনাক্তকরণ ডিভাইস এবং প্রশিক্ষিত সার্চ ডগ নিয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ৮১ সদস্যের এই দলটি।
শুক্রবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিশ্রুতি মেনে চলতে ইসরায়েলকে চাপে রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও কিছু করা উচিত, যার মধ্যে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা এবং অস্ত্র বিক্রয় নিষিদ্ধ করা।
এদিকে হামাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার প্রশাসন একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিন কমিটির হাতে হস্তান্তর করা হবে, যা স্বাধীন ‘টেকনোক্রেট’দের সমন্বয়ে গঠিত। এই কমিটি আরব দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে মিলিতভাবে জীবন ও মৌলিক সেবার কার্যক্রম পরিচালনা করবে। কায়রোর বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
এদিকে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছেন, এই বহুজাতিক বাহিনীর জাতীয়তা নিয়ে ইসরায়েলের স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করা একটি আবশ্যকীয় শর্ত। গাজায় ব্যাপক পুনর্গঠন কাজ শুরু হলে একটি নিরাপত্তা শূন্যতা (security vacuum) তৈরি হওয়া রোধ করতে এই বাহিনী গঠন করা হচ্ছে।
এই বাহিনীতে তুরস্ক সৈন্য পাঠাতে আগ্রহী হলেও ইসরায়েল জানিয়েছে, তারা তুর্কি সৈন্যদের এই বাহিনীতে অংশ নেওয়ার বিষয়ে অনুমোদন দিচ্ছে না।
ইসরায়েল ও তুরস্কের সম্পর্কে তিক্ততা আগেই বেড়ে গিয়েছিল সিরিয়া নিয়ে। আর ইসরায়েল মনে করে, তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান মুসলিম ব্রাদারহুড ও হামাসের সঙ্গে অতিমাত্রায় ঘনিষ্ঠ।
তবে গাজা স্থিতিশীলতা বাহিনী থেকে তুরস্ককে বাদ দেওয়া বিতর্কিত সিদ্ধান্ত হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। কারণ তুরস্ক ট্রাম্পের ২০ দফা যুদ্ধবিরতি চুক্তির অন্যতম ‘জামিনদার’ এবং মুসলিম দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম সক্ষম সামরিক শক্তি হিসেবে বিবেচিত।
এই বাহিনীর নেতৃত্ব মিশরের হাতে যেতে পারে।
এটি জাতিসংঘের শান্তিরক্ষা বাহিনী না হলেও ইন্দোনেশিয়া ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ স্থিতিশীলতা বাহিনীর বেশিরভাগ দেশ চাচ্ছে বাহিনীটিকে জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের ম্যান্ডেট দেওয়া হোক।
এর পরিবর্তে, এটি দক্ষিণ ইসরায়েলের শহর কিরিয়াত গাতে অবস্থিত মার্কিন নেতৃত্বাধীন সামরিক সেল সিভিল-মিলিটারি কোঅর্ডিনেশন সেন্টার (সিএমসিসি)-এর সঙ্গে সমন্বয় করবে।
গত মঙ্গলবার মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স এই সেলের উদ্বোধন করেন। সেলটিতে কয়েকজন ব্রিটিশ, ফরাসি, জর্ডানীয় ও আমিরাতি উপদেষ্টা রয়েছেন। এই সেল গাজায় ত্রাণ সমন্বয়ের ভূমিকাও গ্রহণ করছে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ত্রাণ সহায়তা প্রবেশের প্রধান ক্রসিংগুলো এখনো বন্ধ রয়েছে।
এই বাহিনীর কাজ হবে হামাসকে নিরস্ত্র করা এবং একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিনি সরকারকে নিরাপত্তা দেওয়া, যে সরকার গঠন নিয়ে এখনো বিতর্ক চলছে। যুদ্ধ-পরবর্তী গাজায় ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের অংশগ্রহণ বাতিল করে দিয়েছেন ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। তবে গতকাল শুক্রবার প্রধান ফিলিস্তিনি দলগুলো একমত হয়েছে, রাজনীতি নিয়ে বিশেষজ্ঞদের সমন্বয়ে একটি স্বাধীন কমিটি এই অঞ্চল পরিচালনার দায়িত্ব নেবে।
গতকাল বৃহস্পতিবার গাজায় ফিলিস্তিনি ও ইসরায়েলি মৃতদেহ খুঁজে বের করতে পাঠানো তুরস্কের দুর্যোগ প্রতিক্রিয়া বিশেষজ্ঞদের ইসরায়েলের অনুমোদনের জন্য গাজা সীমান্তের কাছে মিশরের সীমানায় অপেক্ষা করতে দেখা যায়। তুরস্ক ও ইসরায়েলের মধ্যে যে উত্তেজনা বাড়ছে তারই লক্ষণ এটি।
জীবন সনাক্তকরণ ডিভাইস এবং প্রশিক্ষিত সার্চ ডগ নিয়ে প্রবেশের অপেক্ষায় রয়েছে তুরস্কের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষের ৮১ সদস্যের এই দলটি।
শুক্রবার তুরস্কের প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান সাংবাদিকদের বলেন, প্রতিশ্রুতি মেনে চলতে ইসরায়েলকে চাপে রাখতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও কিছু করা উচিত, যার মধ্যে রয়েছে নিষেধাজ্ঞা এবং অস্ত্র বিক্রয় নিষিদ্ধ করা।
এদিকে হামাসের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত একটি যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়েছে, গাজা উপত্যকার প্রশাসন একটি অন্তর্বর্তীকালীন ফিলিস্তিন কমিটির হাতে হস্তান্তর করা হবে, যা স্বাধীন ‘টেকনোক্রেট’দের সমন্বয়ে গঠিত। এই কমিটি আরব দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে মিলিতভাবে জীবন ও মৌলিক সেবার কার্যক্রম পরিচালনা করবে। কায়রোর বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত হয়েছে।

মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই স
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৯ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইরাকলি গারিবাশভিলির বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির রাজধানী তিবলিসির একটি আদালত প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪০০ ডলার জামিনে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন।
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
শুনানির সময় আদালতে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান গারিবাশভিলি। বিচারক তাঁকে কোনো বিবৃতি দিতে চান কি না জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, ‘কিছুই না।’
পরে তাঁর আইনজীবী আমিরান গিগুয়াশভিলি সাংবাদিকদের জানান, তাঁর মক্কেল কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য দেননি।
প্রসিকিউটর জেনারেল জিওর্গি গভারামিদজের মতে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী উভয় পদে দায়িত্ব পালনের সময় ‘গোপন ও অবৈধ ব্যবসায়িক কার্যকলাপে’ যুক্ত ছিলেন গারিবাশভিলি।
তদন্তকারীদের অভিযোগ, জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ‘বিশেষভাবে বিপুল পরিমাণ অবৈধ আয়’ করেছেন এবং কোম্পানি ও মধ্যস্থতাকারীদের একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেই অর্থ পাচার করেছেন।
গতকাল প্রসিকিউটর জেনারেল গভারামিদজে বলেন, মন্ত্রী পদে থাকাকালে গারিবাশভিলি গোপনে এবং আড়ালে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন এবং অবৈধ উৎস থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি তাঁর আয় ও ব্যয় উভয়ই ঘোষণা করতে বাধ্য ছিলেন।
জর্জিয়ার দণ্ডবিধির ১৯৪ ধারার ৩(জি) উপধারায় দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ ৯ থেকে ১২ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে গারিবাশভিলির।

জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইরাকলি গারিবাশভিলির বিরুদ্ধে বিপুল পরিমাণ অর্থ পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার দেশটির রাজধানী তিবলিসির একটি আদালত প্রসিকিউশনের আবেদন মঞ্জুর করে তাঁকে ৩ লাখ ৬৮ হাজার ৪০০ ডলার জামিনে মুক্তি দেওয়ার নির্দেশ দেন।
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগেও নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
শুনানির সময় আদালতে কোনো বক্তব্য দিতে অস্বীকৃতি জানান গারিবাশভিলি। বিচারক তাঁকে কোনো বিবৃতি দিতে চান কি না জানতে চাইলে জবাবে তিনি বলেন, ‘কিছুই না।’
পরে তাঁর আইনজীবী আমিরান গিগুয়াশভিলি সাংবাদিকদের জানান, তাঁর মক্কেল কারও বিরুদ্ধে কোনো সাক্ষ্য দেননি।
প্রসিকিউটর জেনারেল জিওর্গি গভারামিদজের মতে, ২০১৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত প্রতিরক্ষামন্ত্রী এবং প্রধানমন্ত্রী উভয় পদে দায়িত্ব পালনের সময় ‘গোপন ও অবৈধ ব্যবসায়িক কার্যকলাপে’ যুক্ত ছিলেন গারিবাশভিলি।
তদন্তকারীদের অভিযোগ, জর্জিয়ার সাবেক প্রধানমন্ত্রী ‘বিশেষভাবে বিপুল পরিমাণ অবৈধ আয়’ করেছেন এবং কোম্পানি ও মধ্যস্থতাকারীদের একটি নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সেই অর্থ পাচার করেছেন।
গতকাল প্রসিকিউটর জেনারেল গভারামিদজে বলেন, মন্ত্রী পদে থাকাকালে গারিবাশভিলি গোপনে এবং আড়ালে বিভিন্ন ধরনের ব্যবসায়িক কার্যক্রমে জড়িত ছিলেন এবং অবৈধ উৎস থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করেন। একজন সরকারি কর্মকর্তা হিসেবে তিনি তাঁর আয় ও ব্যয় উভয়ই ঘোষণা করতে বাধ্য ছিলেন।
জর্জিয়ার দণ্ডবিধির ১৯৪ ধারার ৩(জি) উপধারায় দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বোচ্চ ৯ থেকে ১২ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে গারিবাশভিলির।

মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই স
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৯ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
১৩ মিনিট আগে
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
২ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এয়ারফোর্স ওয়ান বিমানে ট্রাম্পকে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তর কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি তিনি মানতে প্রস্তুত কি না। জবাবে ট্রাম্প বলেন: ‘আমি মনে করি তারা একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি। যখন আপনারা বলেন তাদের পারমাণবিক শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে, আমি বলব—তাদের প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে।’
ট্রাম্পের এ মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, কিম জং-উন গত মাসেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগের ‘বিভ্রান্তিকর’ দাবি ত্যাগ করে, তবে তিনি আলোচনার জন্য প্রস্তুত। উত্তর কোরিয়া এর আগে একাধিকবার নিজেদের একটি ‘পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
ট্রাম্প আগামী বুধবার এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যোগ দিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন অভ্যন্তরীণভাবে কিম জং-উনের সঙ্গে একটি বৈঠক আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা করছে। ট্রাম্প নিজেও আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি সম্ভবত এ বছরই কিমের সঙ্গে আবারও দেখা করবেন।
গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রকরণ মন্ত্রী চুং ডং-ইয়ং বলেন, আগামী সপ্তাহে কোরিয়া উপদ্বীপে সফরের সময় কিমের সঙ্গে ট্রাম্পের সাক্ষাতের জোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে একজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের জানান, এই সফরসূচিতে কোনো বৈঠক ‘তালিকায় নেই’।
দুই নেতার বৈঠকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাতিসংঘ কমান্ড জয়েন্ট সিকিউরিটি এরিয়ায় (জেএসএ) চলতি অক্টোবরের শেষ নাগাদ থেকে নভেম্বরের শুরু পর্যন্ত পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে।
মন্ত্রী চুং জানিয়েছেন, গত বছর প্রথমবার জেএসএ-এর কাছাকাছি এলাকায় উত্তর কোরিয়ার কর্মীদের ‘সাজসজ্জা’ করতে দেখা গেছে। তারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, আগাছা পরিষ্কার করা এবং ফুলের টব গোছানোর কাজ করেছে। এটি সাধারণত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের আগে দেখা যায়।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে কিমের সঙ্গে তিনবার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেছিলেন। তাঁদের শেষ বৈঠকটি ২০১৯ সালে দুই কোরিয়ার সীমান্ত বিভাজনকারী পানমুনজমে (জেএসএ) হয়েছিল। সেই সময় ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার মাটিতে কয়েক কদম হেঁটেছিলেন। উত্তর কোরিয়ার মাটিতে পা রাখা প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট তিনি।
তবে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রাগারের কতটা ত্যাগ করতে ইচ্ছুক এবং বিনিময়ে কী পাবে—এ বিষয় নিয়ে মতানৈক্যের কারণে সেই আলোচনা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে গেছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এশিয়া সফরের উদ্দেশ্যে দেশ ছাড়ার প্রাক্কালে উত্তর কোরিয়াকে ‘একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য এমন এক সময়ে এল, যখন উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উনের সঙ্গে তাঁর বৈঠকের জল্পনা চলছে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এয়ারফোর্স ওয়ান বিমানে ট্রাম্পকে সাংবাদিকেরা জিজ্ঞেস করেছিলেন, ওয়াশিংটনের সঙ্গে আলোচনার পূর্বশর্ত হিসেবে উত্তর কোরিয়াকে একটি পারমাণবিক রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি তিনি মানতে প্রস্তুত কি না। জবাবে ট্রাম্প বলেন: ‘আমি মনে করি তারা একপ্রকার পারমাণবিক শক্তি। যখন আপনারা বলেন তাদের পারমাণবিক শক্তি হিসেবে স্বীকৃতি দিতে হবে, আমি বলব—তাদের প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্র আছে।’
ট্রাম্পের এ মন্তব্যটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। কারণ, কিম জং-উন গত মাসেই ইঙ্গিত দিয়েছিলেন, যদি যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়াকে পারমাণবিক অস্ত্র ত্যাগের ‘বিভ্রান্তিকর’ দাবি ত্যাগ করে, তবে তিনি আলোচনার জন্য প্রস্তুত। উত্তর কোরিয়া এর আগে একাধিকবার নিজেদের একটি ‘পারমাণবিক শক্তিধর রাষ্ট্র’ হিসেবে ঘোষণা করেছে।
ট্রাম্প আগামী বুধবার এশিয়া-প্যাসিফিক ইকোনমিক কো-অপারেশন (এপেক) ফোরামে যোগ দিতে দক্ষিণ কোরিয়ায় পৌঁছাবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
মার্কিন গণমাধ্যমগুলোর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ট্রাম্প প্রশাসন অভ্যন্তরীণভাবে কিম জং-উনের সঙ্গে একটি বৈঠক আয়োজনের বিষয়ে আলোচনা করছে। ট্রাম্প নিজেও আশা প্রকাশ করেছেন, তিনি সম্ভবত এ বছরই কিমের সঙ্গে আবারও দেখা করবেন।
গতকাল শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একত্রকরণ মন্ত্রী চুং ডং-ইয়ং বলেন, আগামী সপ্তাহে কোরিয়া উপদ্বীপে সফরের সময় কিমের সঙ্গে ট্রাম্পের সাক্ষাতের জোর সম্ভাবনা রয়েছে।
তবে একজন ঊর্ধ্বতন মার্কিন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে সাংবাদিকদের জানান, এই সফরসূচিতে কোনো বৈঠক ‘তালিকায় নেই’।
দুই নেতার বৈঠকের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না এলেও দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাতিসংঘ কমান্ড জয়েন্ট সিকিউরিটি এরিয়ায় (জেএসএ) চলতি অক্টোবরের শেষ নাগাদ থেকে নভেম্বরের শুরু পর্যন্ত পর্যটকদের প্রবেশ বন্ধ করে দিয়েছে।
মন্ত্রী চুং জানিয়েছেন, গত বছর প্রথমবার জেএসএ-এর কাছাকাছি এলাকায় উত্তর কোরিয়ার কর্মীদের ‘সাজসজ্জা’ করতে দেখা গেছে। তারা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা, আগাছা পরিষ্কার করা এবং ফুলের টব গোছানোর কাজ করেছে। এটি সাধারণত উচ্চপর্যায়ের বৈঠকের আগে দেখা যায়।
ট্রাম্প তাঁর প্রথম মেয়াদে কিমের সঙ্গে তিনবার উচ্চপর্যায়ের বৈঠকে বসেছিলেন। তাঁদের শেষ বৈঠকটি ২০১৯ সালে দুই কোরিয়ার সীমান্ত বিভাজনকারী পানমুনজমে (জেএসএ) হয়েছিল। সেই সময় ট্রাম্প উত্তর কোরিয়ার মাটিতে কয়েক কদম হেঁটেছিলেন। উত্তর কোরিয়ার মাটিতে পা রাখা প্রথম মার্কিন প্রেসিডেন্ট তিনি।
তবে উত্তর কোরিয়া পারমাণবিক অস্ত্রাগারের কতটা ত্যাগ করতে ইচ্ছুক এবং বিনিময়ে কী পাবে—এ বিষয় নিয়ে মতানৈক্যের কারণে সেই আলোচনা শেষ পর্যন্ত ভেস্তে গেছে।

মমতা বিধানসভায় বলেন, ‘কেউ কেউ বলছে কলকাতা দখল করবে, বিহার দখল করবে। যারা বলছেন, আপনারা ভালো থাকবেন, আপনারা দখল করবেন—আর আমরা ললিপপ খাব। এটা ভাবার কোনো কারণ নেই যে আমরা মুখে আঙুল দিয়ে বসে থাকব। তবে আমরা চাই হিংসা নয় শান্তি ফিরুক। আমি প্রত্যেকের কাছে আবেদন করব এমন কিছু করবেন না যাতে হিংসা বাড়ে। সবাই স
১০ ডিসেম্বর ২০২৪
যুক্তরাষ্ট্রের ঊর্ধ্বতন প্রশাসনিক কর্মকর্তারা গতকাল এবিসি নিউজকে জানান, ট্রাম্প ‘সম্ভবত’ বলরুমটির নামকরণ নিজের নামে করবেন। কেউ কেউ এরই মধ্যে এটিকে ‘দ্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড জে ট্রাম্প বলরুম’ হিসেবে অভিহিত করছেন।
৯ মিনিট আগে
গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর করে স্থিতিশীলতা আনতে ৫ হাজার সদস্যের একটি বাহিনী গঠনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। এ বাহিনীতে অন্তর্ভুক্ত হতে তুরস্কের আগ্রহ থাকলেও আপত্তি জানিয়েছে ইসরায়েল। তারা বলছে, এ বাহিনীতে তুর্কি সেনাদের অংশগ্রহণ চায় না ইসরায়েল।
১৩ মিনিট আগে
বিচারক একা বারবাকাদজে সাবেক প্রধানমন্ত্রীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞাও আরোপ করেছেন এবং তাঁর পাসপোর্ট বাজেয়াপ্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জামিনের অর্থ পরিশোধের জন্য তিনি ৩০ দিন সময় পেয়েছেন বলে জানিয়েছে কিয়েভ পোস্ট।
১ ঘণ্টা আগে