কলকাতা সংবাদদাতা
ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচনের ভোটের প্রচারে বেরিয়ে নির্বাচনী বিধি-নিষেধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লাগাতার হিংসাত্মক ভাষণ দিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মের নামে ভোট চাওয়ার অভিযোগ তুলে এবার মামলা দায়ের হলো শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্টে।
মামলাকারীর তরফে আবেদন জানানো হয়েছে, ধর্মের নামে ভোট চাওয়ার জন্য আগামী ৬ বছর মোদির নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করুক আদালত।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে আজ মঙ্গলবার ১৪ই মে শীর্ষ আদালতে এমনই জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন ফতিমা নামে এক মহিলা।
নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মামলাকারী অভিযোগ করেন, নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী লাগাতার হিন্দু দেবতা ও মন্দিরের নামে ভোট চাইছেন। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এই ঘটনা নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের শামিল। ফলে তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হোক এবং ৬ বছরের জন্য তাঁর নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিধিনিষেধ জারি হোক।
এই মামলায় পার্টি করা হয় নির্বাচন কমিশনকেও। তবে এদিন শুনানি চলাকালীন পত্রপাঠ এই মামলা খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিক্রম নাথ ও বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মার ডিভিশন বেঞ্চ।
আদালতের তরফে জানানো হয়, এই মামলায় আদালত কোনো পদক্ষেপ নিতে পারে না। পাশাপাশি মামলাকারীর উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, ‘এ ক্ষেত্রে আপনি কি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের (নির্বাচন কমিশন) কাছে আবেদন জানিয়েছেন? প্রথমে সেখানে আবেদন জানানো উচিত আপনার।’
যদিও নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে এহেন মামলা এই প্রথমবার নয়, এর আগে মোদির বিরুদ্ধে পদক্ষেপের দাবিতে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন এক আইনজীবী।
তাঁর মামলাও খারিজ করে দিয়েছিল আদালত। সেখানে মামলাকারীর অভিযোগ ছিল, ভোট প্রচারে সাম্প্রদায়িক ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করারও আরজি রাখা হয় আদালতের কাছে।
তবে আদালত জানায়, নির্বাচন কমিশন গোটা বিষয়টি দেখছে। ফলে আদালত কোনো হস্তক্ষেপ করবে না।
ভারতের ১৮ তম লোকসভা নির্বাচনের ভোটের প্রচারে বেরিয়ে নির্বাচনী বিধি-নিষেধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে লাগাতার হিংসাত্মক ভাষণ দিয়ে চলেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তাঁর বিরুদ্ধে ধর্মের নামে ভোট চাওয়ার অভিযোগ তুলে এবার মামলা দায়ের হলো শীর্ষ আদালত সুপ্রিম কোর্টে।
মামলাকারীর তরফে আবেদন জানানো হয়েছে, ধর্মের নামে ভোট চাওয়ার জন্য আগামী ৬ বছর মোদির নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতার ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করুক আদালত।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুলে আজ মঙ্গলবার ১৪ই মে শীর্ষ আদালতে এমনই জনস্বার্থ মামলা দায়ের করেছিলেন ফতিমা নামে এক মহিলা।
নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে মামলাকারী অভিযোগ করেন, নির্বাচনী প্রচারে গিয়ে প্রধানমন্ত্রী লাগাতার হিন্দু দেবতা ও মন্দিরের নামে ভোট চাইছেন। এটা কোনোভাবেই কাম্য নয়। এই ঘটনা নির্বাচনী বিধি ভঙ্গের শামিল। ফলে তাঁর বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেওয়া হোক এবং ৬ বছরের জন্য তাঁর নির্বাচনী প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিধিনিষেধ জারি হোক।
এই মামলায় পার্টি করা হয় নির্বাচন কমিশনকেও। তবে এদিন শুনানি চলাকালীন পত্রপাঠ এই মামলা খারিজ করে দেয় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি বিক্রম নাথ ও বিচারপতি সতীশ চন্দ্র শর্মার ডিভিশন বেঞ্চ।
আদালতের তরফে জানানো হয়, এই মামলায় আদালত কোনো পদক্ষেপ নিতে পারে না। পাশাপাশি মামলাকারীর উদ্দেশে প্রশ্ন করেন, ‘এ ক্ষেত্রে আপনি কি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের (নির্বাচন কমিশন) কাছে আবেদন জানিয়েছেন? প্রথমে সেখানে আবেদন জানানো উচিত আপনার।’
যদিও নরেন্দ্র মোদির বিরুদ্ধে এহেন মামলা এই প্রথমবার নয়, এর আগে মোদির বিরুদ্ধে পদক্ষেপের দাবিতে দিল্লি হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিলেন এক আইনজীবী।
তাঁর মামলাও খারিজ করে দিয়েছিল আদালত। সেখানে মামলাকারীর অভিযোগ ছিল, ভোট প্রচারে সাম্প্রদায়িক ভাষণ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী। এমনকি তাঁর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করারও আরজি রাখা হয় আদালতের কাছে।
তবে আদালত জানায়, নির্বাচন কমিশন গোটা বিষয়টি দেখছে। ফলে আদালত কোনো হস্তক্ষেপ করবে না।
ক্ষমতাসীন জোট এলডিপির উচ্চকক্ষে নিয়ন্ত্রণ ধরে রাখতে ১২৫টি আসনের মধ্যে ৫০টি আসনে জয়লাভ করা প্রয়োজন। কিন্তু কিয়োডো, ইয়োমিউরি এবং নিক্কেই পরিচালিত জরিপ অনুযায়ী, এলডিপি ও তাদের জোটের ছোট অংশীদার কোমেইতো এই আসন অর্জনে ব্যর্থ হতে পারে। যদি এমনটা হয়, তাহলে জাপানের আর্থিক ও রাজনৈতিক পরিস্থিতি...
৩ মিনিট আগেইরানের খোমেইন শহরে একটি সামরিক ঘাঁটির নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে একই পরিবারের চারজন নিহত হওয়ার ঘটনায় দেশজুড়ে তীব্র জনরোষ তৈরি হয়েছে। নিহতদের মধ্যে রয়েছে রাহা শেইখি নামে মাত্র তিন বছর বয়সী এক শিশু। এই ঘটনায় দেশটির সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ক্ষোভের ঝড় বইছে।
৩৪ মিনিট আগেফের নারকীয় হামলার সাক্ষী ওডিশা। বন্ধুর বাড়ি থেকে ফেরার পথে তিন অজ্ঞাতনামা যুবকের হাতে পুড়ে ছারখার এক ১৫ বছরের স্কুলছাত্রী। ঘটনার ভয়াবহতা এমন যে, পুড়ে যাওয়া শরীরের বেশির ভাগ অংশেই থার্ড ডিগ্রি বার্নস ধরা পড়েছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি মন্ত্রী ও ধর্মীয় নেতারা প্রকাশ্যেই বলেন, গাজায় কোনো নিরপরাধ মানুষ নেই। প্রতিটি ফিলিস্তিনি শিশু জন্ম থেকেই সন্ত্রাসী। ফিলিস্তিনি নারীরা মানুষের জন্ম দেন না, জন্ম দেন সন্ত্রাসীর। এমন বক্তব্য শুধু রাষ্ট্রীয় বর্বরতার অনুমোদনই নয়, বরং গণহত্যাকে রাষ্ট্রীয় কৌশলে পরিণত করেছে।
১ ঘণ্টা আগে