আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিগ বস ১৯-এর ঘরে ঢোকার পর থেকে খবরের শিরোনাম হতে শুরু করেন তরুণ উদ্যোক্তা, মডেল ও সাবেক মিস এশিয়া তানিয়া মিত্তাল। নিজেকে স্বঘোষিত কোটিপতি দাবি করা এই প্রতিযোগী যখন বলেন, তাঁর ১৫০ জন দেহরক্ষী, ৮০০ জন কর্মচারী এবং গোয়ালিয়রে একটি সাততারা হোটেলের মতো বাড়ি আছে, তখন সবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন তিনি।
ভারতের রিয়েলিটি শোটিতে দর্শকদের বিনোদন দিয়ে চলেছেন তানিয়া। প্রায় ছয় বছর আগে মিস এশিয়া খেতাব জিতেছিলেন তিনি।
পুরোনো এক ভিডিওতে সাফল্যের গোপন রহস্য এবং কাদের কারণে তিনি কোটিপতি হয়েছেন, তা তুলে ধরেন তানিয়া।
ভিডিওতে নিজের জীবনের গল্প বলতে গিয়ে তানিয়া বলেন, ‘যখন স্কুল-কলেজে পড়তাম, তখন ক্লাসের সেরা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আমি ছিলাম না। আমার কোনো বন্ধু ছিল না। কারণ, স্কুলের পর আমি বস্তিতে থাকা ছেলেমেয়েদের সঙ্গে সময় কাটাতাম এবং তাদের কাছ থেকে নতুন নতুন জিনিস শিখতাম। আমি অনেক স্পিকিং কোর্স করেছি। আজ আমি ৫৩টি বিষয়ে দক্ষ।’
কেন তিনি ব্যবসা শুরু করেছিলেন, সে প্রসঙ্গে তানিয়া বলেন, ‘যখন আমি “হ্যান্ডমেড লাভ” (তাঁর উপহারসামগ্রীর কোম্পানি) শুরু করি, তখন আমার মনে হয়েছিল, মানুষ একে অপরের মুখে হাসি ফোটাতে পারে না। চারপাশে অনেক দুঃখ। আমার ব্যবসা নিয়ে আসার পর আমি তাদের মুখে হাসি ফুটিয়েছি।
‘আমি তরুণ-তরুণীদের লক্ষ্য করেছিলাম, যারা প্রেমের সম্পর্কে ছিল। এই দম্পতিরাই আমার পণ্য কিনত উপহার দেওয়ার জন্য। এই তরুণ দম্পতিরাই মাত্র দুই বছরের মধ্যে আমাকে দেশের অন্যতম একজন কোটিপতি বানিয়েছে।’
ভিডিওতে ব্যবসার লাভের পরিমাণও প্রকাশ করেন তানিয়া।
তরুণ এই উদ্যোক্তা ও মডেল বলেন, ‘‘হ্যান্ডমেড লাভ’’-এ আমি দেশলাইয়ের বাক্স বিক্রি করি। এটি আমার সবচেয়ে জনপ্রিয় পণ্য। এটি আমাকে সবচেয়ে বেশি লাভ এনে দেয়। একটি দেশলাইয়ের বাক্সের দাম ১ রুপি। কিন্তু আমি এটি ৬৫ রুপিতে বিক্রি করি। কারণ, আমি নানা ধরনের কারুশিল্পে দক্ষ।
‘আমি বাক্সের ওপর আঁকাআঁকি করি এবং আমার আইডিয়া ও প্রতিভার জন্য ৬৪ রুপি পাই। এটি ৯৯ শতাংশ লাভ। আমার কোম্পানিতে কোনো কর্মচারী ছিল না। সবকিছু নিজের হাতেই করতাম। পণ্য তৈরি করতাম, প্যাকেজিং করতাম; এমনকি কুরিয়ারও করতাম। মাত্র ৬ মাসের মধ্যে আমার সারা ভারতে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক হয়েছিল।’
গ্রাহকদের কাছ থেকে অভিযোগ আসার পর একবার তাঁর ব্যবসা খারাপ দিকে মোড় নেয় বলেও জানান তিনি।
সে সম্পর্কে তানিয়া বলেন, ‘একবার আমি প্রায় ৩০টি পার্সেল ডেলিভারি দিয়েছিলাম, যার সবগুলোই ভেঙে গিয়েছিল। সব গ্রাহক আমাকে ফোন করে খারাপ প্যাকেজিংয়ের জন্য বকাবকি করেছিল। আমার কোম্পানির লোকসান হচ্ছিল। সব গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে হয়েছিল। খুব কেঁদেছিলাম তখন। নিজের ওপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিলাম। পরের দিন আমি কুরিয়ার অফিসে যাই। দ্বিগুণ টাকা দিয়ে তাদের কাছ থেকে প্যাকেজিং শিখি। এরপর আবার নতুন করে শুরু করি।’
তথ্যসূত্র: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
বিগ বস ১৯-এর ঘরে ঢোকার পর থেকে খবরের শিরোনাম হতে শুরু করেন তরুণ উদ্যোক্তা, মডেল ও সাবেক মিস এশিয়া তানিয়া মিত্তাল। নিজেকে স্বঘোষিত কোটিপতি দাবি করা এই প্রতিযোগী যখন বলেন, তাঁর ১৫০ জন দেহরক্ষী, ৮০০ জন কর্মচারী এবং গোয়ালিয়রে একটি সাততারা হোটেলের মতো বাড়ি আছে, তখন সবার আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হন তিনি।
ভারতের রিয়েলিটি শোটিতে দর্শকদের বিনোদন দিয়ে চলেছেন তানিয়া। প্রায় ছয় বছর আগে মিস এশিয়া খেতাব জিতেছিলেন তিনি।
পুরোনো এক ভিডিওতে সাফল্যের গোপন রহস্য এবং কাদের কারণে তিনি কোটিপতি হয়েছেন, তা তুলে ধরেন তানিয়া।
ভিডিওতে নিজের জীবনের গল্প বলতে গিয়ে তানিয়া বলেন, ‘যখন স্কুল-কলেজে পড়তাম, তখন ক্লাসের সেরা শিক্ষার্থীদের মধ্যে আমি ছিলাম না। আমার কোনো বন্ধু ছিল না। কারণ, স্কুলের পর আমি বস্তিতে থাকা ছেলেমেয়েদের সঙ্গে সময় কাটাতাম এবং তাদের কাছ থেকে নতুন নতুন জিনিস শিখতাম। আমি অনেক স্পিকিং কোর্স করেছি। আজ আমি ৫৩টি বিষয়ে দক্ষ।’
কেন তিনি ব্যবসা শুরু করেছিলেন, সে প্রসঙ্গে তানিয়া বলেন, ‘যখন আমি “হ্যান্ডমেড লাভ” (তাঁর উপহারসামগ্রীর কোম্পানি) শুরু করি, তখন আমার মনে হয়েছিল, মানুষ একে অপরের মুখে হাসি ফোটাতে পারে না। চারপাশে অনেক দুঃখ। আমার ব্যবসা নিয়ে আসার পর আমি তাদের মুখে হাসি ফুটিয়েছি।
‘আমি তরুণ-তরুণীদের লক্ষ্য করেছিলাম, যারা প্রেমের সম্পর্কে ছিল। এই দম্পতিরাই আমার পণ্য কিনত উপহার দেওয়ার জন্য। এই তরুণ দম্পতিরাই মাত্র দুই বছরের মধ্যে আমাকে দেশের অন্যতম একজন কোটিপতি বানিয়েছে।’
ভিডিওতে ব্যবসার লাভের পরিমাণও প্রকাশ করেন তানিয়া।
তরুণ এই উদ্যোক্তা ও মডেল বলেন, ‘‘হ্যান্ডমেড লাভ’’-এ আমি দেশলাইয়ের বাক্স বিক্রি করি। এটি আমার সবচেয়ে জনপ্রিয় পণ্য। এটি আমাকে সবচেয়ে বেশি লাভ এনে দেয়। একটি দেশলাইয়ের বাক্সের দাম ১ রুপি। কিন্তু আমি এটি ৬৫ রুপিতে বিক্রি করি। কারণ, আমি নানা ধরনের কারুশিল্পে দক্ষ।
‘আমি বাক্সের ওপর আঁকাআঁকি করি এবং আমার আইডিয়া ও প্রতিভার জন্য ৬৪ রুপি পাই। এটি ৯৯ শতাংশ লাভ। আমার কোম্পানিতে কোনো কর্মচারী ছিল না। সবকিছু নিজের হাতেই করতাম। পণ্য তৈরি করতাম, প্যাকেজিং করতাম; এমনকি কুরিয়ারও করতাম। মাত্র ৬ মাসের মধ্যে আমার সারা ভারতে প্রায় ২০ হাজার গ্রাহক হয়েছিল।’
গ্রাহকদের কাছ থেকে অভিযোগ আসার পর একবার তাঁর ব্যবসা খারাপ দিকে মোড় নেয় বলেও জানান তিনি।
সে সম্পর্কে তানিয়া বলেন, ‘একবার আমি প্রায় ৩০টি পার্সেল ডেলিভারি দিয়েছিলাম, যার সবগুলোই ভেঙে গিয়েছিল। সব গ্রাহক আমাকে ফোন করে খারাপ প্যাকেজিংয়ের জন্য বকাবকি করেছিল। আমার কোম্পানির লোকসান হচ্ছিল। সব গ্রাহককে টাকা ফেরত দিতে হয়েছিল। খুব কেঁদেছিলাম তখন। নিজের ওপর থেকে বিশ্বাস হারিয়ে ফেলেছিলাম। পরের দিন আমি কুরিয়ার অফিসে যাই। দ্বিগুণ টাকা দিয়ে তাদের কাছ থেকে প্যাকেজিং শিখি। এরপর আবার নতুন করে শুরু করি।’
তথ্যসূত্র: দি ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
যুক্তরাজ্যের সাবেক প্রধানমন্ত্রী টনি ব্লেয়ার গাজায় যুদ্ধবিরতি হলে একটি অন্তর্বর্তী কর্তৃপক্ষ চালুর আলোচনা করছেন। এমনটাই জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি। এমনকি, ওয়াশিংটনে এমন একটি প্রস্তাবও সমর্থন পেয়েছে যেখানে বলা হয়েছে, টনি ব্লেয়ার নিজেই এই কর্তৃপক্ষের নেতৃত্ব দিতে পারেন।
৭ মিনিট আগেক্লাউড কম্পিউটিং সফটওয়্যার ব্যবহার করে লাখ লাখ বেসামরিক ফিলিস্তিনিদের ওপর নজরদারির অভিযোগে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর পরিষেবা সীমিত করছে মার্কিন টেক জায়ান্ট মাইক্রোসফট। গতকাল বৃহস্পতিবার, এক ব্লগ পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন প্রতিষ্ঠানটির প্রেসিডেন্ট এবং ভাইস চেয়ার ব্র্যাড স্মিথ।
৮ মিনিট আগেএবার ট্রাম্পের রোষানলে পড়লেন মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন—এফবিআইয়ের সাবেক পরিচালক জেমস কোমি। মিথ্যা তথ্য দেওয়া ও বিচার প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টির অভিযোগে তাঁর বিরুদ্ধে আদালতে দুটি অভিযোগ গঠন করেছে ভার্জিনিয়ার একটি ফেডারেল গ্র্যান্ড জুরি।
২ ঘণ্টা আগেওয়াইসি বলেন, ‘মোদিজি বলেছেন, বিহারে বাংলাদেশি আছে।’ এ সময় তিনি মোদিকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘মোদিজি, বিহারে বা সীমাঞ্চলে কোনো বাংলাদেশি নেই। তবে আপনার দিল্লিতে বাংলাদেশ থেকে আসা এক বোন আছেন। তাঁকে বাংলাদেশে পাঠান। সীমাঞ্চলে আনুন, আমরা তাঁকে বাংলাদেশেই পৌঁছে দেব।’
২ ঘণ্টা আগে