ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলে রাশিয়া যদি গণভোটের আয়োজন করে তবে ইউক্রেন ও তার মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে আর কোনো আলোচনার পথ খোলা থাকবে না। স্থানীয় গত রোববার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এই প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে তাদের দাবিকৃত বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করার পর দেশটির সেনাবাহিনী ও তাদের মিত্ররা পূর্ব ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের বিশাল একটি অংশ দখল করে আছে। ওই এলাকার কর্মকর্তারা সেখানে রাশিয়ায় যোগদানের বিষয়ে গণভোট আয়োজনের সম্ভাবনা উপস্থাপন করেছেন।
জেলেনস্কি তাঁর ভাষণে বলেন, ‘কিয়েভ কোনোভাবেই রাশিয়ার কাছে কোনো অঞ্চল ছেড়ে দেবে না। এই বিষয়ে আমরা আমাদের আগের অবস্থানই ধরে রেখেছি। আমাদের দেশের অবস্থান বরাবরই যা ছিল তাই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের যা কিছু তা ছেড়ে দেব না।’
জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘যদি দখলদাররা ছদ্ম-গণভোটের পথ ধরে এগিয়ে যায় তবে তাঁরা ইউক্রেন ও মুক্ত বিশ্বের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ নিজেদের জন্য বন্ধ করে দেবে। অথচ এই আলোচনা রাশিয়ার জন্য স্পষ্টতই প্রয়োজন।’
এদিকে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আলোচনার বিষয়টি নাকচ করেছে ক্রেমলিন। মস্কো জানিয়েছে, এই মুহূর্তে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ভ্লাদিমির পুতিনের আলোচনার খবরের কোনো ভিত্তি নেই। ক্রেমলিন স্থানীয় সময় আজ সোমবার এই তথ্য জানিয়েছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘ভ্লাদিমির পুতিন এবং ভলোদিমির জেলেনস্কির আলোচনা তখনই সম্ভব যখন উভয় পক্ষই তাদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন।’ তবে, মস্কো এবং কিয়েভের মধ্যকার আলোচনা কয়েক মাস ধরেই স্থগিত হয়ে রয়েছে। এর আগে, বেশ কয়েক দফা আলোচনায় বসলেও কোনো ফলাফল বের করে আনা সম্ভব হয়নি এই আলোচনা থেকে।
ইউক্রেনের দখলকৃত অঞ্চলে রাশিয়া যদি গণভোটের আয়োজন করে তবে ইউক্রেন ও তার মিত্র দেশগুলোর সঙ্গে আর কোনো আলোচনার পথ খোলা থাকবে না। স্থানীয় গত রোববার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি এই সতর্কবার্তা উচ্চারণ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এই প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি রাশিয়া ইউক্রেনে তাদের দাবিকৃত বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করার পর দেশটির সেনাবাহিনী ও তাদের মিত্ররা পূর্ব ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের বিশাল একটি অংশ দখল করে আছে। ওই এলাকার কর্মকর্তারা সেখানে রাশিয়ায় যোগদানের বিষয়ে গণভোট আয়োজনের সম্ভাবনা উপস্থাপন করেছেন।
জেলেনস্কি তাঁর ভাষণে বলেন, ‘কিয়েভ কোনোভাবেই রাশিয়ার কাছে কোনো অঞ্চল ছেড়ে দেবে না। এই বিষয়ে আমরা আমাদের আগের অবস্থানই ধরে রেখেছি। আমাদের দেশের অবস্থান বরাবরই যা ছিল তাই রয়ে গেছে। আমরা আমাদের যা কিছু তা ছেড়ে দেব না।’
জেলেনস্কি আরও বলেন, ‘যদি দখলদাররা ছদ্ম-গণভোটের পথ ধরে এগিয়ে যায় তবে তাঁরা ইউক্রেন ও মুক্ত বিশ্বের সঙ্গে আলোচনার সুযোগ নিজেদের জন্য বন্ধ করে দেবে। অথচ এই আলোচনা রাশিয়ার জন্য স্পষ্টতই প্রয়োজন।’
এদিকে, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির আলোচনার বিষয়টি নাকচ করেছে ক্রেমলিন। মস্কো জানিয়েছে, এই মুহূর্তে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ভ্লাদিমির পুতিনের আলোচনার খবরের কোনো ভিত্তি নেই। ক্রেমলিন স্থানীয় সময় আজ সোমবার এই তথ্য জানিয়েছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেশকভ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, ‘ভ্লাদিমির পুতিন এবং ভলোদিমির জেলেনস্কির আলোচনা তখনই সম্ভব যখন উভয় পক্ষই তাদের প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহণ করবেন।’ তবে, মস্কো এবং কিয়েভের মধ্যকার আলোচনা কয়েক মাস ধরেই স্থগিত হয়ে রয়েছে। এর আগে, বেশ কয়েক দফা আলোচনায় বসলেও কোনো ফলাফল বের করে আনা সম্ভব হয়নি এই আলোচনা থেকে।
রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি অব্যাহত রাখায় ভারতের কঠোর সমালোচনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা স্টিফেন মিলার। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রোববার ফক্স নিউজের ‘সানডে মর্নিং ফিউটার্স’ অনুষ্ঠানে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রুশ জ্বালানি কেনার...
১৭ মিনিট আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ভারতের ভিসা বন্ধের কারণে কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশ’ খ্যাত এলাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার কোটি রুপির বেশি। একসময় বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য জমজমাট এই কেন্দ্রটি এখন পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে।
২৫ মিনিট আগেনানা অজুহাতে নিজে দেশের নাগরিকদেরই বাংলাদেশে ঠেলে পাঠাচ্ছে ভারতের বিজেপি সরকার। পশ্চিমবঙ্গ, আসামসহ বাঙালি অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আতঙ্কে আছেন বহু মানুষ। এই ভয়ে কলকাতায় এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেশাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, হামাস যোদ্ধা এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকেরা যা খায়, জিম্মিরাও তা-ই খায়। রেড ক্রসের আহ্বানকে স্বাগত জানালেও তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, গাজার সব মানুষ যেমন আছে জিম্মিরা তেমনই থাকবে। কোনো বিশেষ সুবিধা তাদের দেওয়া হবে না।
১ ঘণ্টা আগে