আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয় বাহিনী যখন ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে একটি নতুন প্রতিরক্ষা সক্ষমতার পরীক্ষা করছিল, তখন একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তিনি আহত হন।’ এতে আরও বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তির পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে এবং এই ঘটনার ফলে অন্য কোনো ব্রিটিশ হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, তিনি ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, যিনি আজ দুঃখজনকভাবে জীবন হারিয়েছেন, তাঁর পরিবারের প্রতি গভীরতম সমবেদনা ও শোক জানাচ্ছেন।’ এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘তাঁদের সেবা এবং আত্মত্যাগ কখনও ভুলে যাওয়া হবে না।’
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জন হিলি বলেছেন, তিনি ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের একজন সেনা সদস্যের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। প্রিয়জনকে হারানোর এই দুঃসময়ে আমার সমবেদনা তাদের পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথে রয়েছে।’
ওই ব্যক্তি কোন বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন বা তাঁর ভূমিকা কী ছিল তা জানা যায়নি। বিবিসি জানতে পেরেছে, ঘটনাটি শত্রুপক্ষের গোলাগুলির কারণে ঘটেনি বলেই মনে করা হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করবে না বলে জানিয়েছে।
ইউক্রেনে কতজন ব্রিটিশ সেবা সদস্য আছে তা ব্রিটিশ সরকার কখনও নিশ্চিত করেনি। তবে এর আগে স্বীকার করেছে যে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করতে এবং কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা দিতে অল্প সংখ্যক সদস্য সেখানে রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের কোনো সার্ভিস সদস্যের এটিই প্রথম মৃত্যু। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রতিরক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান, তানমনজিৎ সিং ধেসি বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনাটি আমাদের দেশের সেবায় নিয়োজিতদের মুখোমুখি হওয়া ঝুঁকির একটি স্পষ্ট স্মারক, এমনকি যখন তারা ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে কাজ করেন। আমি তাদের পেশাদারিত্ব ও প্রতিশ্রুতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’
ছায়া প্রতিরক্ষা সচিব জেমস কার্টলিডজ বলেন, ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্যের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর শুনে আমি গভীরভাবে দুঃখিত। এই কঠিন সময়ে তার পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।’
তিন বছরেরও বেশি আগে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে লড়াই চলছে। যুদ্ধ শেষ করার জন্য আলোচনার প্রচেষ্টা সম্প্রতি গতি পেয়েছে, যার মধ্যে সোমবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ডাউনিং স্ট্রিট সফরও ছিল। সেখানে কিয়ার স্টারমার ’একটি ন্যায্য ও দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতি’ অর্জনে কিয়েভের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের অঙ্গীকার করেন।
এই বৈঠকটি ছিল জেলেনস্কির একটি প্রচেষ্টার অংশ, যাতে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের পক্ষ থেকে বড় ছাড়সহ একটি শান্তি চুক্তিতে সমর্থন না দেয়। মিত্ররা আশঙ্কা করছে, এই ধরনের চুক্তি ইউক্রেনকে ভবিষ্যতে আক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলে দেবে এবং ইউক্রেন বিকল্প প্রস্তাব হোয়াইট হাউসে পেশ করতে চলেছে।

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয় বাহিনী যখন ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে একটি নতুন প্রতিরক্ষা সক্ষমতার পরীক্ষা করছিল, তখন একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তিনি আহত হন।’ এতে আরও বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তির পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে এবং এই ঘটনার ফলে অন্য কোনো ব্রিটিশ হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, তিনি ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, যিনি আজ দুঃখজনকভাবে জীবন হারিয়েছেন, তাঁর পরিবারের প্রতি গভীরতম সমবেদনা ও শোক জানাচ্ছেন।’ এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘তাঁদের সেবা এবং আত্মত্যাগ কখনও ভুলে যাওয়া হবে না।’
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জন হিলি বলেছেন, তিনি ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের একজন সেনা সদস্যের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। প্রিয়জনকে হারানোর এই দুঃসময়ে আমার সমবেদনা তাদের পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথে রয়েছে।’
ওই ব্যক্তি কোন বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন বা তাঁর ভূমিকা কী ছিল তা জানা যায়নি। বিবিসি জানতে পেরেছে, ঘটনাটি শত্রুপক্ষের গোলাগুলির কারণে ঘটেনি বলেই মনে করা হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করবে না বলে জানিয়েছে।
ইউক্রেনে কতজন ব্রিটিশ সেবা সদস্য আছে তা ব্রিটিশ সরকার কখনও নিশ্চিত করেনি। তবে এর আগে স্বীকার করেছে যে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করতে এবং কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা দিতে অল্প সংখ্যক সদস্য সেখানে রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের কোনো সার্ভিস সদস্যের এটিই প্রথম মৃত্যু। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রতিরক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান, তানমনজিৎ সিং ধেসি বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনাটি আমাদের দেশের সেবায় নিয়োজিতদের মুখোমুখি হওয়া ঝুঁকির একটি স্পষ্ট স্মারক, এমনকি যখন তারা ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে কাজ করেন। আমি তাদের পেশাদারিত্ব ও প্রতিশ্রুতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’
ছায়া প্রতিরক্ষা সচিব জেমস কার্টলিডজ বলেন, ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্যের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর শুনে আমি গভীরভাবে দুঃখিত। এই কঠিন সময়ে তার পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।’
তিন বছরেরও বেশি আগে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে লড়াই চলছে। যুদ্ধ শেষ করার জন্য আলোচনার প্রচেষ্টা সম্প্রতি গতি পেয়েছে, যার মধ্যে সোমবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ডাউনিং স্ট্রিট সফরও ছিল। সেখানে কিয়ার স্টারমার ’একটি ন্যায্য ও দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতি’ অর্জনে কিয়েভের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের অঙ্গীকার করেন।
এই বৈঠকটি ছিল জেলেনস্কির একটি প্রচেষ্টার অংশ, যাতে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের পক্ষ থেকে বড় ছাড়সহ একটি শান্তি চুক্তিতে সমর্থন না দেয়। মিত্ররা আশঙ্কা করছে, এই ধরনের চুক্তি ইউক্রেনকে ভবিষ্যতে আক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলে দেবে এবং ইউক্রেন বিকল্প প্রস্তাব হোয়াইট হাউসে পেশ করতে চলেছে।
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয় বাহিনী যখন ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে একটি নতুন প্রতিরক্ষা সক্ষমতার পরীক্ষা করছিল, তখন একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তিনি আহত হন।’ এতে আরও বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তির পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে এবং এই ঘটনার ফলে অন্য কোনো ব্রিটিশ হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, তিনি ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, যিনি আজ দুঃখজনকভাবে জীবন হারিয়েছেন, তাঁর পরিবারের প্রতি গভীরতম সমবেদনা ও শোক জানাচ্ছেন।’ এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘তাঁদের সেবা এবং আত্মত্যাগ কখনও ভুলে যাওয়া হবে না।’
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জন হিলি বলেছেন, তিনি ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের একজন সেনা সদস্যের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। প্রিয়জনকে হারানোর এই দুঃসময়ে আমার সমবেদনা তাদের পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথে রয়েছে।’
ওই ব্যক্তি কোন বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন বা তাঁর ভূমিকা কী ছিল তা জানা যায়নি। বিবিসি জানতে পেরেছে, ঘটনাটি শত্রুপক্ষের গোলাগুলির কারণে ঘটেনি বলেই মনে করা হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করবে না বলে জানিয়েছে।
ইউক্রেনে কতজন ব্রিটিশ সেবা সদস্য আছে তা ব্রিটিশ সরকার কখনও নিশ্চিত করেনি। তবে এর আগে স্বীকার করেছে যে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করতে এবং কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা দিতে অল্প সংখ্যক সদস্য সেখানে রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের কোনো সার্ভিস সদস্যের এটিই প্রথম মৃত্যু। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রতিরক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান, তানমনজিৎ সিং ধেসি বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনাটি আমাদের দেশের সেবায় নিয়োজিতদের মুখোমুখি হওয়া ঝুঁকির একটি স্পষ্ট স্মারক, এমনকি যখন তারা ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে কাজ করেন। আমি তাদের পেশাদারিত্ব ও প্রতিশ্রুতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’
ছায়া প্রতিরক্ষা সচিব জেমস কার্টলিডজ বলেন, ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্যের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর শুনে আমি গভীরভাবে দুঃখিত। এই কঠিন সময়ে তার পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।’
তিন বছরেরও বেশি আগে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে লড়াই চলছে। যুদ্ধ শেষ করার জন্য আলোচনার প্রচেষ্টা সম্প্রতি গতি পেয়েছে, যার মধ্যে সোমবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ডাউনিং স্ট্রিট সফরও ছিল। সেখানে কিয়ার স্টারমার ’একটি ন্যায্য ও দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতি’ অর্জনে কিয়েভের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের অঙ্গীকার করেন।
এই বৈঠকটি ছিল জেলেনস্কির একটি প্রচেষ্টার অংশ, যাতে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের পক্ষ থেকে বড় ছাড়সহ একটি শান্তি চুক্তিতে সমর্থন না দেয়। মিত্ররা আশঙ্কা করছে, এই ধরনের চুক্তি ইউক্রেনকে ভবিষ্যতে আক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলে দেবে এবং ইউক্রেন বিকল্প প্রস্তাব হোয়াইট হাউসে পেশ করতে চলেছে।

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘ইউক্রেনীয় বাহিনী যখন ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে একটি নতুন প্রতিরক্ষা সক্ষমতার পরীক্ষা করছিল, তখন একটি মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় তিনি আহত হন।’ এতে আরও বলা হয়েছে, ওই ব্যক্তির পরিবারকে খবর দেওয়া হয়েছে এবং এই ঘটনার ফলে অন্য কোনো ব্রিটিশ হতাহতের ঘটনা ঘটেনি।
ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, তিনি ‘আমাদের সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য, যিনি আজ দুঃখজনকভাবে জীবন হারিয়েছেন, তাঁর পরিবারের প্রতি গভীরতম সমবেদনা ও শোক জানাচ্ছেন।’ এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘তাঁদের সেবা এবং আত্মত্যাগ কখনও ভুলে যাওয়া হবে না।’
প্রতিরক্ষা মন্ত্রী জন হিলি বলেছেন, তিনি ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের একজন সেনা সদস্যের মৃত্যুতে গভীরভাবে শোকাহত। প্রিয়জনকে হারানোর এই দুঃসময়ে আমার সমবেদনা তাদের পরিবার, বন্ধু এবং সহকর্মীদের সাথে রয়েছে।’
ওই ব্যক্তি কোন বাহিনীতে কর্মরত ছিলেন বা তাঁর ভূমিকা কী ছিল তা জানা যায়নি। বিবিসি জানতে পেরেছে, ঘটনাটি শত্রুপক্ষের গোলাগুলির কারণে ঘটেনি বলেই মনে করা হচ্ছে। ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এ বিষয়ে আর কোনো মন্তব্য করবে না বলে জানিয়েছে।
ইউক্রেনে কতজন ব্রিটিশ সেবা সদস্য আছে তা ব্রিটিশ সরকার কখনও নিশ্চিত করেনি। তবে এর আগে স্বীকার করেছে যে ইউক্রেনের সশস্ত্র বাহিনীকে সহায়তা করতে এবং কূটনৈতিক কর্মীদের নিরাপত্তা দিতে অল্প সংখ্যক সদস্য সেখানে রয়েছে।
২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের কোনো সার্ভিস সদস্যের এটিই প্রথম মৃত্যু। ব্রিটিশ পার্লামেন্টের প্রতিরক্ষা কমিটির চেয়ারম্যান, তানমনজিৎ সিং ধেসি বলেন, ‘এই মর্মান্তিক ঘটনাটি আমাদের দেশের সেবায় নিয়োজিতদের মুখোমুখি হওয়া ঝুঁকির একটি স্পষ্ট স্মারক, এমনকি যখন তারা ফ্রন্টলাইন থেকে দূরে কাজ করেন। আমি তাদের পেশাদারিত্ব ও প্রতিশ্রুতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাই।’
ছায়া প্রতিরক্ষা সচিব জেমস কার্টলিডজ বলেন, ‘ইউক্রেনে যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর একজন সদস্যের মর্মান্তিক মৃত্যুর খবর শুনে আমি গভীরভাবে দুঃখিত। এই কঠিন সময়ে তার পরিবার এবং বন্ধুদের প্রতি আমার আন্তরিক সমবেদনা।’
তিন বছরেরও বেশি আগে ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া পূর্ণমাত্রায় আক্রমণ শুরু করার পর থেকে ইউক্রেনে লড়াই চলছে। যুদ্ধ শেষ করার জন্য আলোচনার প্রচেষ্টা সম্প্রতি গতি পেয়েছে, যার মধ্যে সোমবার ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির ডাউনিং স্ট্রিট সফরও ছিল। সেখানে কিয়ার স্টারমার ’একটি ন্যায্য ও দীর্ঘস্থায়ী যুদ্ধবিরতি’ অর্জনে কিয়েভের প্রতি যুক্তরাজ্যের সমর্থনের অঙ্গীকার করেন।
এই বৈঠকটি ছিল জেলেনস্কির একটি প্রচেষ্টার অংশ, যাতে যুক্তরাষ্ট্র কিয়েভের পক্ষ থেকে বড় ছাড়সহ একটি শান্তি চুক্তিতে সমর্থন না দেয়। মিত্ররা আশঙ্কা করছে, এই ধরনের চুক্তি ইউক্রেনকে ভবিষ্যতে আক্রমণের ঝুঁকিতে ফেলে দেবে এবং ইউক্রেন বিকল্প প্রস্তাব হোয়াইট হাউসে পেশ করতে চলেছে।

বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৩ ঘণ্টা আগে
বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ করা বা কোম্পানিগুলো থেকে ‘ভারতীয় নির্মূলের’ আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট ভাষ্যকার ও জরিপকারী মার্ক মিশেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি আরও জানান, এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে একটি নতুন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়তে চান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৬ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার নেতা নিকোলাস মাদুরোকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চাপ বাড়াতেই তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে রাশিয়া ও তাঁর ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশ। এতে মাদুরোর বিদেশে আশ্রয় নেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন আরও জোরালো হয়েছে।
একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, মাদুরো গত ২১ নভেম্বর ট্রাম্পকে ফোনে জানিয়েছিলেন, পরিবারসহ তাঁকে যদি পূর্ণ আইনি দায়মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে তিনি ভেনেজুয়েলা ছাড়তে প্রস্তুত।
এ প্রেক্ষাপটে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্দার লুকাশেঙ্কো গতকাল বৃহস্পতিবার মস্কোতে নিযুক্ত ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত হেসুস রাফায়েল সালাজার ভেলাজকুয়েজের সঙ্গে গত ১৭ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বৈঠক করেন।
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
লুকাশেঙ্কোর উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল বেলটা জানায়, তিনি ভেলাজকুয়েজকে মনে করিয়ে দেন, প্রথম বৈঠকে তাঁরা মাদুরোর সঙ্গে ‘কিছু বিষয় সমন্বয় করার’ ব্যাপারে একমত হয়েছিলেন।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমরা একমত হয়েছিলাম যে কিছু বিষয় সমাধানের পর আপনি (রাষ্ট্রদূত) আবারও আমার সঙ্গে দেখা করবেন, যাতে আমরা আমাদের সক্ষমতার মধ্যে থেকে একটি যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে পারি। প্রয়োজনে আমরা তখন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টকেও এর সঙ্গে যুক্ত করব।’
রয়টার্স লুকাশেঙ্কোর দপ্তরের কাছে এসব বৈঠকের তাৎপর্য এবং মাদুরো পদত্যাগ করলে বেলারুশ তাঁকে আশ্রয় দিতে আগ্রহী হবে কি না—এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়েছিল। তবে কোনো সাড়া পায়নি বার্তা সংস্থাটি।
এ বিষয়ে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল মাদুরোকে ফোন করে ভেনেজুয়েলার ওপর বাড়তে থাকা বহিরাগত চাপের মুখে ‘জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মাদুরো সরকারের নীতিকে’ পুনরায় সমর্থন জানিয়েছেন।

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ভেনেজুয়েলার নেতা নিকোলাস মাদুরোকে ক্ষমতা থেকে সরানোর চাপ বাড়াতেই তাঁর পাশে দাঁড়িয়েছে রাশিয়া ও তাঁর ঘনিষ্ঠ মিত্র বেলারুশ। এতে মাদুরোর বিদেশে আশ্রয় নেওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে গুঞ্জন আরও জোরালো হয়েছে।
একাধিক সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, মাদুরো গত ২১ নভেম্বর ট্রাম্পকে ফোনে জানিয়েছিলেন, পরিবারসহ তাঁকে যদি পূর্ণ আইনি দায়মুক্তি দেওয়া হয়, তাহলে তিনি ভেনেজুয়েলা ছাড়তে প্রস্তুত।
এ প্রেক্ষাপটে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেকজান্দার লুকাশেঙ্কো গতকাল বৃহস্পতিবার মস্কোতে নিযুক্ত ভেনেজুয়েলার রাষ্ট্রদূত হেসুস রাফায়েল সালাজার ভেলাজকুয়েজের সঙ্গে গত ১৭ দিনের মধ্যে দ্বিতীয়বারের মতো বৈঠক করেন।
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
লুকাশেঙ্কোর উদ্ধৃতি দিয়ে গতকাল বেলটা জানায়, তিনি ভেলাজকুয়েজকে মনে করিয়ে দেন, প্রথম বৈঠকে তাঁরা মাদুরোর সঙ্গে ‘কিছু বিষয় সমন্বয় করার’ ব্যাপারে একমত হয়েছিলেন।
লুকাশেঙ্কো বলেন, ‘আমরা একমত হয়েছিলাম যে কিছু বিষয় সমাধানের পর আপনি (রাষ্ট্রদূত) আবারও আমার সঙ্গে দেখা করবেন, যাতে আমরা আমাদের সক্ষমতার মধ্যে থেকে একটি যথাযথ সিদ্ধান্ত নিতে পারি। প্রয়োজনে আমরা তখন ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্টকেও এর সঙ্গে যুক্ত করব।’
রয়টার্স লুকাশেঙ্কোর দপ্তরের কাছে এসব বৈঠকের তাৎপর্য এবং মাদুরো পদত্যাগ করলে বেলারুশ তাঁকে আশ্রয় দিতে আগ্রহী হবে কি না—এ বিষয়ে মন্তব্য চেয়েছিল। তবে কোনো সাড়া পায়নি বার্তা সংস্থাটি।
এ বিষয়ে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে বলা হয়, প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন গতকাল মাদুরোকে ফোন করে ভেনেজুয়েলার ওপর বাড়তে থাকা বহিরাগত চাপের মুখে ‘জাতীয় স্বার্থ ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় মাদুরো সরকারের নীতিকে’ পুনরায় সমর্থন জানিয়েছেন।

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ দিন আগে
বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ করা বা কোম্পানিগুলো থেকে ‘ভারতীয় নির্মূলের’ আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট ভাষ্যকার ও জরিপকারী মার্ক মিশেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি আরও জানান, এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে একটি নতুন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়তে চান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৬ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ করা বা কোম্পানিগুলো থেকে ‘ভারতীয় নির্মূলের’ আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট ভাষ্যকার ও জরিপকারী মার্ক মিশেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি আরও জানান, এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে একটি নতুন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়তে চান তিনি। এ মন্তব্যে মার্কিন প্রযুক্তি খাতে ভারতীয় পেশাজীবীদের ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনা তৈরি হয়েছে এবং ভারতীয়দের মধ্যে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
মিশেল লিখেছেন, ‘আমার জীবনে কখনো কিছু এভাবে চাইনি। বড় বড় করপোরেশনকে ডি-ইন্ডিয়ানাইজ করতে সাহায্য করার জন্য নতুন করপোরেট পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাই আমি।’
কয়েক দিন আগে একটি পডকাস্টে যুক্তরাষ্ট্রে এইচ–১বি ভিসা কর্মসূচির আওতায় ভারতীয় পেশাজীবীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন রর্যাসমুসেন রিপোর্টসের প্রধান জরিপকারী মিশেল।
৮ ডিসেম্বর প্রচারিত ‘দ্য ওয়্যার রুম’ নামে ওই পডকাস্টে স্টিফেন ব্যাননের সঙ্গে আলোচনায় মিশেল এইচ-১বি ভিসা কর্মসূচিতে ভারতীয়দের প্রাধান্য নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি দাবি করেন, অ্যাপলের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে কর্মরত একজন সিনিয়র এইচ-১বি ডেভেলপারকে দেশে ফেরানো অর্থনৈতিকভাবে ১০ জন বেআইনি অভিবাসীকে বহিষ্কারের সমান।
মিশেল বলেন, ‘অ্যাপলে থাকা প্রতিটি এইচ-১বি সিনিয়র ডেভেলপারকে যদি আমরা ফেরত পাঠাই, সেটি অর্থনৈতিক দিক থেকে সম্ভবত ১০ জন বেআইনি অভিবাসীকে দেশছাড়া করার সমান হবে। তাই এটা আমরা এখনো কেন করিনি, বুঝতে পারছি না। আর হ্যাঁ, অনেকেই এন্ট্রি লেভেলের, কিন্তু অনেকে বিপুল পরিমাণ অর্থও আয় করছে।’
এসব কারণে ১ কোটি ২০ লাখ মার্কিন প্রযুক্তিকর্মী বেকার হয়ে পড়েছেন বলে দাবি এই মার্কিন জরিপকারীর। তিনি মনে করেন, ‘বিদেশি শ্রমশক্তি’ সিলিকন ভ্যালিকে ‘ইন্ডিফাই’ বা ‘ভারতীয়করণ’ করেছে।
মিশেল আরও বলেন, সিলিকন ভ্যালিতে দেশের সবচেয়ে দামি রিয়েল এস্টেট রয়েছে। আর সেখানে কর্মশক্তির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই বিদেশে জন্ম নেওয়া। ওয়ালমার্টের ভবনগুলোতে ৮৫ থেকে ৯৫ শতাংশ ছিলেন ভারতীয় নাগরিক। তাঁরা এসব স্বর্ণসুযোগের পথ ধরে এসে চাকরিগুলো দখল করে নিচ্ছেন।
মিশেল আরও অভিযোগ করেন, শীর্ষ মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো কম খরচের অভিবাসী শ্রমশক্তির ওপর নির্ভর করছে। তাঁর দাবি, কোম্পানিগুলো সিনিয়র মার্কিন ইঞ্জিনিয়ারদের এড়িয়ে যাচ্ছে, কারণ তাঁদের হাতে রয়েছে ‘তৃতীয় বিশ্বের তরুণ ইঞ্জিনিয়ারদের এক অন্তহীন ভান্ডার’।
মিশেল আরও বলেন, ‘আমার মতো যাদের পরিবার আছে, যাদের কিছুটা বেশি বেতন দিতে হয়, তাদের হয়তো দু-একবার বেতন বেড়েছে। আমার স্বাস্থ্যবিমার খরচও একটু বেশি। আমাদের খুব সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় আর আমাকে দিয়েই আমার বিকল্পজনকে প্রশিক্ষণ করানো যায়।’
মিশেল বলেন, ‘একজন এইচ-১বি ডেভেলপার, যিনি ৯০ হাজার ডলার আয় করেন, তাঁকে আনা মানে ঘণ্টায় ৯ ডলার করে আয় করা ১০জন আনডকুমেন্টেড শ্রমিককে আমদানি করার সমান।’
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মার্কিন প্রযুক্তি খাতের প্রায় ৬৬ শতাংশ কর্মী বিদেশি। এর মধ্যে ২৩ শতাংশ ভারতীয় এবং ১৮ শতাংশ চীনা। এই প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় মিশেল এ মন্তব্য করেন।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে মিশেলের ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ মন্তব্য। তিনি ‘বর্ণবাদী’ মন্তব্য করেছেন বলে অনেকে অভিযোগ তোলেন।
এক্সে এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আপনি যদি বলতেন, বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে “ডি-জিউ” করতে চান, তবে আপনার কোনো ক্যারিয়ারই থাকত না। কিন্তু মার্কিন রক্ষণশীল মহলে একটি “মডেল মাইনরিটি”র বিরুদ্ধে সরাসরি বর্ণবাদী হওয়া যেন স্বাভাবিক।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘খেয়াল করুন, এই মানুষটি এইচ–১বি থেকে সরাসরি “ইন্ডিয়ানস”-এ চলে গেছেন। মানে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া দ্বিতীয় প্রজন্মের ভারতীয়–আমেরিকানদেরও তিনি বঞ্চিত করতে চান।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভাবুন তো, অন্য কোনো জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে কেউ এমন কথা বললে কী হতো। তাই হয়তো আপনার চাকরির সুযোগ এত সীমিত।’

বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ করা বা কোম্পানিগুলো থেকে ‘ভারতীয় নির্মূলের’ আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট ভাষ্যকার ও জরিপকারী মার্ক মিশেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি আরও জানান, এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে একটি নতুন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়তে চান তিনি। এ মন্তব্যে মার্কিন প্রযুক্তি খাতে ভারতীয় পেশাজীবীদের ভূমিকা নিয়ে নতুন আলোচনা তৈরি হয়েছে এবং ভারতীয়দের মধ্যে সমালোচনার ঝড় উঠেছে।
মিশেল লিখেছেন, ‘আমার জীবনে কখনো কিছু এভাবে চাইনি। বড় বড় করপোরেশনকে ডি-ইন্ডিয়ানাইজ করতে সাহায্য করার জন্য নতুন করপোরেট পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলতে চাই আমি।’
কয়েক দিন আগে একটি পডকাস্টে যুক্তরাষ্ট্রে এইচ–১বি ভিসা কর্মসূচির আওতায় ভারতীয় পেশাজীবীদের ক্রমবর্ধমান উপস্থিতি নিয়ে সমালোচনা করেছিলেন রর্যাসমুসেন রিপোর্টসের প্রধান জরিপকারী মিশেল।
৮ ডিসেম্বর প্রচারিত ‘দ্য ওয়্যার রুম’ নামে ওই পডকাস্টে স্টিফেন ব্যাননের সঙ্গে আলোচনায় মিশেল এইচ-১বি ভিসা কর্মসূচিতে ভারতীয়দের প্রাধান্য নিয়ে তীব্র সমালোচনা করেন। তিনি দাবি করেন, অ্যাপলের মতো বড় প্রতিষ্ঠানে কর্মরত একজন সিনিয়র এইচ-১বি ডেভেলপারকে দেশে ফেরানো অর্থনৈতিকভাবে ১০ জন বেআইনি অভিবাসীকে বহিষ্কারের সমান।
মিশেল বলেন, ‘অ্যাপলে থাকা প্রতিটি এইচ-১বি সিনিয়র ডেভেলপারকে যদি আমরা ফেরত পাঠাই, সেটি অর্থনৈতিক দিক থেকে সম্ভবত ১০ জন বেআইনি অভিবাসীকে দেশছাড়া করার সমান হবে। তাই এটা আমরা এখনো কেন করিনি, বুঝতে পারছি না। আর হ্যাঁ, অনেকেই এন্ট্রি লেভেলের, কিন্তু অনেকে বিপুল পরিমাণ অর্থও আয় করছে।’
এসব কারণে ১ কোটি ২০ লাখ মার্কিন প্রযুক্তিকর্মী বেকার হয়ে পড়েছেন বলে দাবি এই মার্কিন জরিপকারীর। তিনি মনে করেন, ‘বিদেশি শ্রমশক্তি’ সিলিকন ভ্যালিকে ‘ইন্ডিফাই’ বা ‘ভারতীয়করণ’ করেছে।
মিশেল আরও বলেন, সিলিকন ভ্যালিতে দেশের সবচেয়ে দামি রিয়েল এস্টেট রয়েছে। আর সেখানে কর্মশক্তির প্রায় দুই-তৃতীয়াংশই বিদেশে জন্ম নেওয়া। ওয়ালমার্টের ভবনগুলোতে ৮৫ থেকে ৯৫ শতাংশ ছিলেন ভারতীয় নাগরিক। তাঁরা এসব স্বর্ণসুযোগের পথ ধরে এসে চাকরিগুলো দখল করে নিচ্ছেন।
মিশেল আরও অভিযোগ করেন, শীর্ষ মার্কিন প্রযুক্তি কোম্পানিগুলো কম খরচের অভিবাসী শ্রমশক্তির ওপর নির্ভর করছে। তাঁর দাবি, কোম্পানিগুলো সিনিয়র মার্কিন ইঞ্জিনিয়ারদের এড়িয়ে যাচ্ছে, কারণ তাঁদের হাতে রয়েছে ‘তৃতীয় বিশ্বের তরুণ ইঞ্জিনিয়ারদের এক অন্তহীন ভান্ডার’।
মিশেল আরও বলেন, ‘আমার মতো যাদের পরিবার আছে, যাদের কিছুটা বেশি বেতন দিতে হয়, তাদের হয়তো দু-একবার বেতন বেড়েছে। আমার স্বাস্থ্যবিমার খরচও একটু বেশি। আমাদের খুব সহজেই প্রতিস্থাপন করা যায় আর আমাকে দিয়েই আমার বিকল্পজনকে প্রশিক্ষণ করানো যায়।’
মিশেল বলেন, ‘একজন এইচ-১বি ডেভেলপার, যিনি ৯০ হাজার ডলার আয় করেন, তাঁকে আনা মানে ঘণ্টায় ৯ ডলার করে আয় করা ১০জন আনডকুমেন্টেড শ্রমিককে আমদানি করার সমান।’
সম্প্রতি প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে দেখা গেছে, মার্কিন প্রযুক্তি খাতের প্রায় ৬৬ শতাংশ কর্মী বিদেশি। এর মধ্যে ২৩ শতাংশ ভারতীয় এবং ১৮ শতাংশ চীনা। এই প্রতিবেদনের প্রতিক্রিয়ায় মিশেল এ মন্তব্য করেন।
এদিকে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছে মিশেলের ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ মন্তব্য। তিনি ‘বর্ণবাদী’ মন্তব্য করেছেন বলে অনেকে অভিযোগ তোলেন।
এক্সে এক ব্যবহারকারী লেখেন, ‘আপনি যদি বলতেন, বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে “ডি-জিউ” করতে চান, তবে আপনার কোনো ক্যারিয়ারই থাকত না। কিন্তু মার্কিন রক্ষণশীল মহলে একটি “মডেল মাইনরিটি”র বিরুদ্ধে সরাসরি বর্ণবাদী হওয়া যেন স্বাভাবিক।’
অন্য একজন লিখেছেন, ‘খেয়াল করুন, এই মানুষটি এইচ–১বি থেকে সরাসরি “ইন্ডিয়ানস”-এ চলে গেছেন। মানে যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম নেওয়া দ্বিতীয় প্রজন্মের ভারতীয়–আমেরিকানদেরও তিনি বঞ্চিত করতে চান।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন, ‘ভাবুন তো, অন্য কোনো জাতিগোষ্ঠীকে নিয়ে কেউ এমন কথা বললে কী হতো। তাই হয়তো আপনার চাকরির সুযোগ এত সীমিত।’

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ দিন আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৩ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৬ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
নতুন এই আইনে বলা হয়েছে, ১৪ বছরের কম বয়সী মেয়েরা ‘ঐতিহ্যবাহী মুসলিম’ মাথা ঢেকে রাখে এমন পোশাক, যেমন হিজাব বা বোরকা পরে স্কুলে যেতে পারবে না।
আইনে বলা হয়েছে, হিজাব নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও আইনগত অভিভাবকদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনায় বসতে হবে। বারবার নিয়ম ভাঙা হলে শিশু ও যুবকল্যাণ সংস্থাকে বিষয়টি জানাতে হবে। শেষপর্যন্ত প্রয়োজন হলে পরিবার বা অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ৮০০ ইউরো (১ লাখ ১৪ হাজার ৪০০ টাকা) পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে।
এর আগে ২০২০ সালে ১০ বছরের কম বয়সী মেয়েশিশুদের জন্য হিজাব নিষিদ্ধের একটি আইন সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির সাংবিধানিক আদালত বাতিল করে দেন। কারণ, আইনটি সরাসরি মুসলমানদের লক্ষ্য করে করা হয়েছিল।
অস্ট্রিয়ার তিনটি মধ্যপন্থী দল—ওইভিপি (ÖVP), এসপিও (SPÖ) ও নিওস (Neos)-এর নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট বলছে, এই আইন ‘লিঙ্গ সমতার প্রতি সুস্পষ্ট অঙ্গীকার’।
সরকারের সদস্যরা বলছেন, এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো কন্যাশিশুদের ক্ষমতায়ন করা। তাঁদের দাবি, এটি মেয়েদের ‘বঞ্চনা বা দমন-পীড়ন’ থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্যই নেওয়া হয়েছে।
লিবারেল নিওস দলের সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, এটি কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয়। এ দেশের মেয়েদের স্বাধীনতা রক্ষার জন্যই এই পদক্ষেপ।
নিষেধাজ্ঞাটি প্রায় ১২ হাজার শিশুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে জানান তিনি।
অন্য দিকে নিষেধাজ্ঞার পক্ষে ভোট দেওয়া ডানপন্থী বিরোধী দল অস্ট্রিয়ার ফ্রিডম পার্টি (এফপিও) বলেছে, আইনটি যথেষ্ট দূর পর্যন্ত যায়নি। এটি ‘প্রথম ধাপ’, যা সম্প্রসারিত করে সব শিক্ষার্থী ও স্কুলকর্মীর জন্য প্রযোজ্য করা উচিত।
এফপিওর পরিবারের বিষয়ে দলের মুখপাত্র রিকার্ডা বার্গার বলেন, স্কুলে হিজাবের ওপর সামগ্রিক নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের রাজনীতিকীকরণের কোনো স্থান এখানে নেই।
তবে সমালোচকেরা বলছেন, এই আইন দেশে ইসলামবিদ্বেষ আরও উসকে দিতে পারে এবং এটি সংবিধানবিরোধীও হতে পারে।
বিরোধী দল গ্রিনসের সিগরিড মাউরার নতুন আইনটিকে ‘স্পষ্টভাবেই অসাংবিধানিক’ বলে মন্তব্য করেছেন।
অস্ট্রিয়ার সরকারি ইসলামিক কমিউনিটি (আইজিজিও) জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করবে। তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, শিশুদের ক্ষমতায়নের বদলে তাদের কলঙ্কিত ও প্রান্তিক করে দেওয়া হবে। তারা আইনটির সাংবিধানিকতা পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে।
আইজিজিও আরও বলেছে, সাংবিধানিক আদালত ইতিমধ্যে ২০২০ সালেই স্পষ্টভাবে রায় দিয়েছেন, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা অসাংবিধানিক, কারণ এটি একটি ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে লক্ষ্য করে এবং সমতার নীতি লঙ্ঘন করে।
এ নিয়ে সরকার বলছে, তারা এমন পরিস্থিতি এড়ানোর চেষ্টা করেছে। সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, ‘এটি সাংবিধানিক আদালতের পরীক্ষায় টিকবে কি না, আমি জানি না। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু করেছি।’
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই আইনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হবে। এরপর আগামী সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে নিষেধাজ্ঞা পুরোপুরি কার্যকর হবে।

১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
নতুন এই আইনে বলা হয়েছে, ১৪ বছরের কম বয়সী মেয়েরা ‘ঐতিহ্যবাহী মুসলিম’ মাথা ঢেকে রাখে এমন পোশাক, যেমন হিজাব বা বোরকা পরে স্কুলে যেতে পারবে না।
আইনে বলা হয়েছে, হিজাব নিষেধাজ্ঞা ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট শিক্ষার্থীকে স্কুল কর্তৃপক্ষ ও আইনগত অভিভাবকদের সঙ্গে একাধিকবার আলোচনায় বসতে হবে। বারবার নিয়ম ভাঙা হলে শিশু ও যুবকল্যাণ সংস্থাকে বিষয়টি জানাতে হবে। শেষপর্যন্ত প্রয়োজন হলে পরিবার বা অভিভাবকদের সর্বোচ্চ ৮০০ ইউরো (১ লাখ ১৪ হাজার ৪০০ টাকা) পর্যন্ত জরিমানা করা যেতে পারে।
এর আগে ২০২০ সালে ১০ বছরের কম বয়সী মেয়েশিশুদের জন্য হিজাব নিষিদ্ধের একটি আইন সংবিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে দেশটির সাংবিধানিক আদালত বাতিল করে দেন। কারণ, আইনটি সরাসরি মুসলমানদের লক্ষ্য করে করা হয়েছিল।
অস্ট্রিয়ার তিনটি মধ্যপন্থী দল—ওইভিপি (ÖVP), এসপিও (SPÖ) ও নিওস (Neos)-এর নেতৃত্বাধীন রক্ষণশীল জোট বলছে, এই আইন ‘লিঙ্গ সমতার প্রতি সুস্পষ্ট অঙ্গীকার’।
সরকারের সদস্যরা বলছেন, এই উদ্যোগের উদ্দেশ্য হলো কন্যাশিশুদের ক্ষমতায়ন করা। তাঁদের দাবি, এটি মেয়েদের ‘বঞ্চনা বা দমন-পীড়ন’ থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্যই নেওয়া হয়েছে।
লিবারেল নিওস দলের সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, এটি কোনো ধর্মের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নয়। এ দেশের মেয়েদের স্বাধীনতা রক্ষার জন্যই এই পদক্ষেপ।
নিষেধাজ্ঞাটি প্রায় ১২ হাজার শিশুর ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে বলে জানান তিনি।
অন্য দিকে নিষেধাজ্ঞার পক্ষে ভোট দেওয়া ডানপন্থী বিরোধী দল অস্ট্রিয়ার ফ্রিডম পার্টি (এফপিও) বলেছে, আইনটি যথেষ্ট দূর পর্যন্ত যায়নি। এটি ‘প্রথম ধাপ’, যা সম্প্রসারিত করে সব শিক্ষার্থী ও স্কুলকর্মীর জন্য প্রযোজ্য করা উচিত।
এফপিওর পরিবারের বিষয়ে দলের মুখপাত্র রিকার্ডা বার্গার বলেন, স্কুলে হিজাবের ওপর সামগ্রিক নিষেধাজ্ঞা প্রয়োজন। ইসলাম ধর্মের রাজনীতিকীকরণের কোনো স্থান এখানে নেই।
তবে সমালোচকেরা বলছেন, এই আইন দেশে ইসলামবিদ্বেষ আরও উসকে দিতে পারে এবং এটি সংবিধানবিরোধীও হতে পারে।
বিরোধী দল গ্রিনসের সিগরিড মাউরার নতুন আইনটিকে ‘স্পষ্টভাবেই অসাংবিধানিক’ বলে মন্তব্য করেছেন।
অস্ট্রিয়ার সরকারি ইসলামিক কমিউনিটি (আইজিজিও) জানিয়েছে, এই নিষেধাজ্ঞা মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন করে এবং সমাজে বিভাজন সৃষ্টি করবে। তাদের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে বলা হয়, শিশুদের ক্ষমতায়নের বদলে তাদের কলঙ্কিত ও প্রান্তিক করে দেওয়া হবে। তারা আইনটির সাংবিধানিকতা পর্যালোচনা করবে এবং প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ নেবে বলে জানিয়েছে।
আইজিজিও আরও বলেছে, সাংবিধানিক আদালত ইতিমধ্যে ২০২০ সালেই স্পষ্টভাবে রায় দিয়েছেন, এ ধরনের নিষেধাজ্ঞা অসাংবিধানিক, কারণ এটি একটি ধর্মীয় সংখ্যালঘুকে লক্ষ্য করে এবং সমতার নীতি লঙ্ঘন করে।
এ নিয়ে সরকার বলছে, তারা এমন পরিস্থিতি এড়ানোর চেষ্টা করেছে। সংসদীয় নেতা ইয়ানিক শেটি বলেন, ‘এটি সাংবিধানিক আদালতের পরীক্ষায় টিকবে কি না, আমি জানি না। আমরা আমাদের সর্বোচ্চটুকু করেছি।’
২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে এই আইনের পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শুরু হবে। এরপর আগামী সেপ্টেম্বরে নতুন শিক্ষাবর্ষের শুরু থেকে নিষেধাজ্ঞা পুরোপুরি কার্যকর হবে।

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ দিন আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৩ ঘণ্টা আগে
বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ করা বা কোম্পানিগুলো থেকে ‘ভারতীয় নির্মূলের’ আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট ভাষ্যকার ও জরিপকারী মার্ক মিশেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি আরও জানান, এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে একটি নতুন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়তে চান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে।
৭ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নিদর্শন ভারতসহ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সংগৃহীত।
পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে চারজন অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ব্রিস্টলের কিউম্বারল্যান্ড রোড এলাকার একটি গুদামে প্রবেশ করে, যেখানে জাদুঘরের ‘ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড কমনওয়েলথ’ সংগ্রহশালার সামগ্রী সংরক্ষিত ছিল। মূল জাদুঘর নয়, বরং গুদাম থেকে এই বিশাল সংখ্যক প্রত্নবস্তু চুরি যাওয়ায় সংগ্রহশালাটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তার কোমরের বেল্টের বাকল, হাতির দাঁতের খোদাই করা একটি বুদ্ধমূর্তি, সামরিক পদক, ব্যাজ, গয়না, রুপার বাসন, ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং ভূতাত্ত্বিক নমুনা। প্রতিটি সামগ্রীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য অনেক।
ঘটনাটি সেপ্টেম্বরে ঘটলেও, দু’মাসেরও বেশি সময় পর পুলিশ চলতি মাসে সন্দেহভাজন চার ব্যক্তির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে জনগণের সহায়তা চেয়েছে। প্রকাশিত ঝাপসা ফুটেজে দেখা গেছে, চারজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ওই এলাকায় ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।
এই বিলম্ব প্রসঙ্গে পুলিশ কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না দিলেও, অ্যাভন ও সমারসেট পুলিশের গোয়েন্দা কনস্টেবল ড্যান বার্গান এক বিবৃতিতে চুরির ঘটনাকে শহরের জন্য ‘এক বিশাল সাংস্কৃতিক ক্ষতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গোয়েন্দা কনস্টেবল বার্গান আরও বলেন, ‘চুরি হওয়া এই জিনিসগুলোর অনেকগুলোই ব্যক্তিগত দান, যা ব্রিটিশ ইতিহাসের একটি বহু-স্তরীয় দিক সম্পর্কে গভীর ধারণা দেয়। এই সংগ্রহশালাটি ঔপনিবেশিক ইতিহাস, সাম্রাজ্যের কাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিরল দলিল।’
পুলিশ আশা করছে, এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সম্পদগুলো উদ্ধার এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবেন। গোয়েন্দা দল বর্তমানে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, ফরেনসিক তদন্ত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।

যুক্তরাজ্যের ব্রিস্টলে ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কিত ৬০০ টিরও বেশি ‘অতি মূল্যবান’ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন চুরির ঘটনা সামনে এসেছে। অ্যাভন এবং সমারসেট পুলিশ এই ঘটনাকে ‘হাই-ভ্যালু বার্গলারি’ বা ‘অতি মূল্যবান বস্তু চুরি’ বলে চিহ্নিত করেছে। চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক নিদর্শন ভারতসহ ব্রিটিশ সাম্রাজ্যের বিভিন্ন উপনিবেশ থেকে সংগৃহীত।
পুলিশ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, গত ২৫ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে এই চুরির ঘটনা ঘটে। রাত ১টা থেকে ২টার মধ্যে চারজন অজ্ঞাতপরিচয় শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ব্রিস্টলের কিউম্বারল্যান্ড রোড এলাকার একটি গুদামে প্রবেশ করে, যেখানে জাদুঘরের ‘ব্রিটিশ এম্পায়ার অ্যান্ড কমনওয়েলথ’ সংগ্রহশালার সামগ্রী সংরক্ষিত ছিল। মূল জাদুঘর নয়, বরং গুদাম থেকে এই বিশাল সংখ্যক প্রত্নবস্তু চুরি যাওয়ায় সংগ্রহশালাটির নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে।
ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই-এর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চুরি যাওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির এক কর্মকর্তার কোমরের বেল্টের বাকল, হাতির দাঁতের খোদাই করা একটি বুদ্ধমূর্তি, সামরিক পদক, ব্যাজ, গয়না, রুপার বাসন, ব্রোঞ্জের মূর্তি এবং ভূতাত্ত্বিক নমুনা। প্রতিটি সামগ্রীর সাংস্কৃতিক ও ঐতিহাসিক মূল্য অনেক।
ঘটনাটি সেপ্টেম্বরে ঘটলেও, দু’মাসেরও বেশি সময় পর পুলিশ চলতি মাসে সন্দেহভাজন চার ব্যক্তির সিসিটিভি ফুটেজ প্রকাশ করে জনগণের সহায়তা চেয়েছে। প্রকাশিত ঝাপসা ফুটেজে দেখা গেছে, চারজন শ্বেতাঙ্গ পুরুষ ওই এলাকায় ব্যাগ নিয়ে ঘুরছে।
এই বিলম্ব প্রসঙ্গে পুলিশ কোনো স্পষ্ট ব্যাখ্যা না দিলেও, অ্যাভন ও সমারসেট পুলিশের গোয়েন্দা কনস্টেবল ড্যান বার্গান এক বিবৃতিতে চুরির ঘটনাকে শহরের জন্য ‘এক বিশাল সাংস্কৃতিক ক্ষতি’ বলে উল্লেখ করেছেন।
গোয়েন্দা কনস্টেবল বার্গান আরও বলেন, ‘চুরি হওয়া এই জিনিসগুলোর অনেকগুলোই ব্যক্তিগত দান, যা ব্রিটিশ ইতিহাসের একটি বহু-স্তরীয় দিক সম্পর্কে গভীর ধারণা দেয়। এই সংগ্রহশালাটি ঔপনিবেশিক ইতিহাস, সাম্রাজ্যের কাঠামো এবং সংশ্লিষ্ট অঞ্চলের মানুষের জীবনযাত্রার বিরল দলিল।’
পুলিশ আশা করছে, এই গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক সম্পদগুলো উদ্ধার এবং অপরাধীদের বিচারের আওতায় আনতে সাধারণ মানুষ এগিয়ে আসবেন। গোয়েন্দা দল বর্তমানে সিসিটিভি ফুটেজ বিশ্লেষণ, ফরেনসিক তদন্ত এবং ক্ষতিগ্রস্তদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে অনুসন্ধান চালিয়ে যাচ্ছে।

ইউক্রেনে একটি নতুন প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার পরীক্ষা পর্যবেক্ষণ করার সময় যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীর এক সদস্য মারা গেছেন। গত মঙ্গলবার ব্রিটিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় এই ঘোষণা দিয়েছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ দিন আগে
বেলারুশের রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থা বেলটা জানিয়েছে, গত ২৫ নভেম্বর লুকাশেঙ্কো সেই রাষ্ট্রদূতকে বলেছিলেন, মাদুরো বেলারুশে সব সময় স্বাগত এবং এখন তাঁর সফরের উপযুক্ত সময়।
৩ ঘণ্টা আগে
বড় মার্কিন কোম্পানিগুলোকে ‘ডি-ইন্ডিয়ানাইজ’ করা বা কোম্পানিগুলো থেকে ‘ভারতীয় নির্মূলের’ আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের বিশিষ্ট ভাষ্যকার ও জরিপকারী মার্ক মিশেল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে তিনি আরও জানান, এ প্রক্রিয়ায় সহায়তা করতে একটি নতুন পরামর্শক প্রতিষ্ঠান গড়তে চান তিনি।
৫ ঘণ্টা আগে
১৪ বছরের কম বয়সী স্কুলছাত্রীদের জন্য হিজাব বা বোরকার মতো মাথা ঢেকে পরে এমন পোশাক নিষিদ্ধ করেছে অস্ট্রিয়া। এই নিষেধাজ্ঞা সরকারি ও বেসরকারি দুই ধরনের স্কুলের ছাত্রীদের জন্যই প্রযোজ্য হবে। এ-সংক্রান্ত একটি আইন পাস করেছে দেশটি।
৬ ঘণ্টা আগে