বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রতিকৃতি হিসেবে বিবেচনা করা হয় লিওনার্দো দা ভিঞ্চির অমর চিত্রকর্ম মোনালিসাকে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থিত ল্যুভর জাদুঘরে শোভা পাচ্ছে ভিঞ্চির আঁকা এই চিত্রকর্ম। আজ সোমবার ল্যুভর মিউজিয়ামের প্রেসিডেন্ট লরা দে কার বলেছেন, জাদুঘরটিতে নিজস্ব কক্ষ পেতে পারে মোনালিসা। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এর মাধ্যমে দর্শনার্থীরা স্বচ্ছন্দে মোনালিসাকে দেখতে পারবে বলে ফরাসি সম্প্রচারমাধ্যম ফ্রান্স ইন্টার ব্রডকাস্টারকে বলেছেন ল্যুভরের প্রেসিডেন্ট। অনেক দর্শনার্থীই কেবল আইকনিক চিত্রকর্ম মোনালিসাকে দেখতে ল্যুভরে যান—এমনটি জানিয়ে লরা দে কার বলেন, ‘আপনি যখন দর্শকদের সম্ভাব্য সবচেয়ে ভালো অভ্যর্থনা দেবেন না তখন তা হতাশাজনক এবং মোনালিসার ক্ষেত্রে এটাই হয়।’
সে কারণে মোনালিসার জন্য নিজস্ব কক্ষের ব্যবস্থা করা হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি ভালো সমাধান আমার কাছে প্রয়োজনীয় বলে মনে হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ল্যুভর সম্ভাব্য সমাধান সম্পর্কে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় জাদুঘর দ্য ল্যুভরে ২০২৩ সালে প্রায় ৯০ লাখ দর্শনার্থী গিয়েছে।
লরা দে কার বলেন, ‘এই বিশাল সংখ্যক দর্শনার্থীর মধ্যে ৮০ শতাংশ, প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার মানুষ মোনালিসার চীর রহস্যময় হাসিকে এক ঝলক দেখার জন্য ভিড় করে। লিওনার্দো দা ভিঞ্চির এই অমর চিত্রকর্মের সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি তোলে তারা।’
মোনালিসা বর্তমানে ল্যুভরের সবচেয়ে বড় প্যাভিলিয়ন স্যালে দে এতাসে (স্টেট রুম) বড় একটি প্রতিরক্ষামূলক কাচের ভেতর শোভা পাচ্ছে। আর সেই প্যাভিলিয়নে দা ভিঞ্চির এই মাস্টারপিসের সঙ্গে রয়েছে আরও বেশ কিছু বিখ্যাত চিত্রকর্ম।
প্যাভিলিয়নটিতে মোনালিসার সঙ্গে রয়েছে ১৬ শতকের ভেনিশিয়ান যুগের শিল্পীদের চিত্রকর্ম। সে সঙ্গে রয়েছে ল্যুভরের সবচেয়ে বড় পেইন্টিং—পাওলো ভেরোনিসের ‘দ্য ওয়েডিং অ্যাট কানা’।
বিশ্বের সবচেয়ে বিখ্যাত প্রতিকৃতি হিসেবে বিবেচনা করা হয় লিওনার্দো দা ভিঞ্চির অমর চিত্রকর্ম মোনালিসাকে। ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে অবস্থিত ল্যুভর জাদুঘরে শোভা পাচ্ছে ভিঞ্চির আঁকা এই চিত্রকর্ম। আজ সোমবার ল্যুভর মিউজিয়ামের প্রেসিডেন্ট লরা দে কার বলেছেন, জাদুঘরটিতে নিজস্ব কক্ষ পেতে পারে মোনালিসা। বার্তা সংস্থা এএফপি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এর মাধ্যমে দর্শনার্থীরা স্বচ্ছন্দে মোনালিসাকে দেখতে পারবে বলে ফরাসি সম্প্রচারমাধ্যম ফ্রান্স ইন্টার ব্রডকাস্টারকে বলেছেন ল্যুভরের প্রেসিডেন্ট। অনেক দর্শনার্থীই কেবল আইকনিক চিত্রকর্ম মোনালিসাকে দেখতে ল্যুভরে যান—এমনটি জানিয়ে লরা দে কার বলেন, ‘আপনি যখন দর্শকদের সম্ভাব্য সবচেয়ে ভালো অভ্যর্থনা দেবেন না তখন তা হতাশাজনক এবং মোনালিসার ক্ষেত্রে এটাই হয়।’
সে কারণে মোনালিসার জন্য নিজস্ব কক্ষের ব্যবস্থা করা হতে পারে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘এ ব্যাপারে একটি ভালো সমাধান আমার কাছে প্রয়োজনীয় বলে মনে হচ্ছে।’ তিনি বলেন, ল্যুভর সম্ভাব্য সমাধান সম্পর্কে সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ করেছিল।
বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় জাদুঘর দ্য ল্যুভরে ২০২৩ সালে প্রায় ৯০ লাখ দর্শনার্থী গিয়েছে।
লরা দে কার বলেন, ‘এই বিশাল সংখ্যক দর্শনার্থীর মধ্যে ৮০ শতাংশ, প্রতিদিন প্রায় ২০ হাজার মানুষ মোনালিসার চীর রহস্যময় হাসিকে এক ঝলক দেখার জন্য ভিড় করে। লিওনার্দো দা ভিঞ্চির এই অমর চিত্রকর্মের সামনে দাঁড়িয়ে সেলফি তোলে তারা।’
মোনালিসা বর্তমানে ল্যুভরের সবচেয়ে বড় প্যাভিলিয়ন স্যালে দে এতাসে (স্টেট রুম) বড় একটি প্রতিরক্ষামূলক কাচের ভেতর শোভা পাচ্ছে। আর সেই প্যাভিলিয়নে দা ভিঞ্চির এই মাস্টারপিসের সঙ্গে রয়েছে আরও বেশ কিছু বিখ্যাত চিত্রকর্ম।
প্যাভিলিয়নটিতে মোনালিসার সঙ্গে রয়েছে ১৬ শতকের ভেনিশিয়ান যুগের শিল্পীদের চিত্রকর্ম। সে সঙ্গে রয়েছে ল্যুভরের সবচেয়ে বড় পেইন্টিং—পাওলো ভেরোনিসের ‘দ্য ওয়েডিং অ্যাট কানা’।
রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল আমদানি অব্যাহত রাখায় ভারতের কঠোর সমালোচনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ উপদেষ্টা স্টিফেন মিলার। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, গতকাল রোববার ফক্স নিউজের ‘সানডে মর্নিং ফিউটার্স’ অনুষ্ঠানে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, রুশ জ্বালানি কেনার...
১৯ মিনিট আগেবাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং ভারতের ভিসা বন্ধের কারণে কলকাতার ‘মিনি বাংলাদেশ’ খ্যাত এলাকার অর্থনৈতিক ক্ষতি দাঁড়িয়েছে ১ হাজার কোটি রুপির বেশি। একসময় বাংলাদেশি পর্যটকদের জন্য জমজমাট এই কেন্দ্রটি এখন পর্যটকশূন্য হয়ে পড়েছে।
২৭ মিনিট আগেনানা অজুহাতে নিজে দেশের নাগরিকদেরই বাংলাদেশে ঠেলে পাঠাচ্ছে ভারতের বিজেপি সরকার। পশ্চিমবঙ্গ, আসামসহ বাঙালি অধ্যুষিত বিভিন্ন রাজ্যে এখন বাংলাদেশে ফেরত পাঠানোর আতঙ্কে আছেন বহু মানুষ। এই ভয়ে কলকাতায় এক ব্যক্তি আত্মহত্যা করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেশাখা কাসেম ব্রিগেডের মুখপাত্র আবু ওবেইদা এক বিবৃতিতে জানিয়েছেন, হামাস যোদ্ধা এবং গাজার বেসামরিক নাগরিকেরা যা খায়, জিম্মিরাও তা-ই খায়। রেড ক্রসের আহ্বানকে স্বাগত জানালেও তিনি সাফ জানিয়ে দিয়েছেন, গাজার সব মানুষ যেমন আছে জিম্মিরা তেমনই থাকবে। কোনো বিশেষ সুবিধা তাদের দেওয়া হবে না।
১ ঘণ্টা আগে