ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তাই কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে মূল দুই প্রার্থী এখন ঋষি সুনাক এবং পেনি মরডন্ট। দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ দুপুর দুইটা (বাংলাদেশ সময় রাত ৮ টা) নাগাদ দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম জানা যেতে পারে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজই কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান এবং ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত না হলে আগামী শুক্রবার অবধি অপেক্ষা করতে হবে। স্থানীয় সময় আজ দুপুর ২টা নাগাদ যারা দলীয় প্রধান হতে চান তাদের পক্ষে দলীয় অন্তত ১০০ জন এমপির সমর্থনসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক এরই মধ্যে প্রায় ১৬০ জন এমপির সমর্থন লাভ করেছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী পেনি মরডন্ট অনেক পিছিয়ে থেকে মাত্র ৩০ জন এমপির সমর্থন লাভ করেছেন। তবে বরিস জনসন দলীয় প্রধান হওয়ার তালিকা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তাঁর অনুকূলে থাকা এমপিরা পেনি মরডন্টকে সমর্থন দিতে পারেন। বরিস জনসনের শাসনামলে দলের মধ্যে জনসনের কড়া সমালোচক ছিলেন পেনি। তারপরও বরিসের অনুকূলে থাকা এমপিরা পেনিকেই সমর্থন দিতে পারেন কারণ, তাদের অনেকেই মনে করেন সুনাকই বরিসের পতনের অন্যতম মূল কুশীলব।
পেনি মরডন্ট যদি ১০০ জন এমপির সমর্থন লাভে ব্যর্থ হন এবং ঋষি সুনাকের পক্ষে যদি ১৬০ জন এমপির সমর্থন বজায় থাকে তবে আজই ঘোষিত হতে পারে কনজারভেটিভ পার্টির নতুন দলীয় প্রধান এবং পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর নাম। তবে বিষয়টি নিশ্চিত করবেন দলটির ১৯২২ সদস্যের কমিটির প্রধান স্যার গ্রাহাম ব্র্যাডি। এই কমিটিই দলটির সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে।
পেনি মরডন্ট যদি কোনোভাবে ১০০ জন এমপির সমর্থন লাভ করেন তবে দলীয় প্রধান নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপে গড়াবে। এই ধাপে দুই প্রার্থী দলীয় এমপিদের কাছে ভোট প্রার্থনা করবেন। আজ স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে এই ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হবে। তবে এই পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
যাই হোক, দলীয় এমপিদের ভোটের (সমর্থনের) ব্যবধান যতই বেশি হোক না কেন তা সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে দলীয় প্রধান নির্বাচনে কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না। তবে, ব্যবধান যদি বিশাল হয় তবে কম সমর্থন পাওয়া প্রার্থীর জন্য তা অবশ্যই চাপ সৃষ্টি করবে। সে ক্ষেত্রে কম সমর্থন পাওয়া প্রার্থী যদি নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন তবে আজই নতুন দলীয় প্রধান নির্বাচিত হয়ে যাবেন। এর অন্যথা হলে দলীয় সদস্যদের ভোটই হবে চূড়ান্ত ধাপ। সে ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী হওয়ার দৌড় থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নিয়েছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসন। তাই কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান ও প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনের ক্ষেত্রে মূল দুই প্রার্থী এখন ঋষি সুনাক এবং পেনি মরডন্ট। দেশটির সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় আজ দুপুর দুইটা (বাংলাদেশ সময় রাত ৮ টা) নাগাদ দেশটির নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম জানা যেতে পারে।
দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়, আজই কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় প্রধান এবং ব্রিটেনের পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত না হলে আগামী শুক্রবার অবধি অপেক্ষা করতে হবে। স্থানীয় সময় আজ দুপুর ২টা নাগাদ যারা দলীয় প্রধান হতে চান তাদের পক্ষে দলীয় অন্তত ১০০ জন এমপির সমর্থনসহ আবেদন দাখিল করতে হবে।
সাবেক অর্থমন্ত্রী ঋষি সুনাক এরই মধ্যে প্রায় ১৬০ জন এমপির সমর্থন লাভ করেছেন। তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী পেনি মরডন্ট অনেক পিছিয়ে থেকে মাত্র ৩০ জন এমপির সমর্থন লাভ করেছেন। তবে বরিস জনসন দলীয় প্রধান হওয়ার তালিকা থেকে নিজেকে প্রত্যাহার করে নেওয়ায় তাঁর অনুকূলে থাকা এমপিরা পেনি মরডন্টকে সমর্থন দিতে পারেন। বরিস জনসনের শাসনামলে দলের মধ্যে জনসনের কড়া সমালোচক ছিলেন পেনি। তারপরও বরিসের অনুকূলে থাকা এমপিরা পেনিকেই সমর্থন দিতে পারেন কারণ, তাদের অনেকেই মনে করেন সুনাকই বরিসের পতনের অন্যতম মূল কুশীলব।
পেনি মরডন্ট যদি ১০০ জন এমপির সমর্থন লাভে ব্যর্থ হন এবং ঋষি সুনাকের পক্ষে যদি ১৬০ জন এমপির সমর্থন বজায় থাকে তবে আজই ঘোষিত হতে পারে কনজারভেটিভ পার্টির নতুন দলীয় প্রধান এবং পরবর্তী প্রধানমন্ত্রীর নাম। তবে বিষয়টি নিশ্চিত করবেন দলটির ১৯২২ সদস্যের কমিটির প্রধান স্যার গ্রাহাম ব্র্যাডি। এই কমিটিই দলটির সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে মূল ভূমিকা পালন করে থাকে।
পেনি মরডন্ট যদি কোনোভাবে ১০০ জন এমপির সমর্থন লাভ করেন তবে দলীয় প্রধান নির্বাচন দ্বিতীয় ধাপে গড়াবে। এই ধাপে দুই প্রার্থী দলীয় এমপিদের কাছে ভোট প্রার্থনা করবেন। আজ স্থানীয় সময় দুপুর আড়াইটার দিকে এই ভোটাভুটি অনুষ্ঠিত হবে। তবে এই পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
যাই হোক, দলীয় এমপিদের ভোটের (সমর্থনের) ব্যবধান যতই বেশি হোক না কেন তা সারা দেশের কনজারভেটিভ পার্টির দলীয় সদস্যদের ভোটের মাধ্যমে দলীয় প্রধান নির্বাচনে কোনো বাধা সৃষ্টি করবে না। তবে, ব্যবধান যদি বিশাল হয় তবে কম সমর্থন পাওয়া প্রার্থীর জন্য তা অবশ্যই চাপ সৃষ্টি করবে। সে ক্ষেত্রে কম সমর্থন পাওয়া প্রার্থী যদি নিজেকে প্রত্যাহার করে নেন তবে আজই নতুন দলীয় প্রধান নির্বাচিত হয়ে যাবেন। এর অন্যথা হলে দলীয় সদস্যদের ভোটই হবে চূড়ান্ত ধাপ। সে ক্ষেত্রে যুক্তরাজ্যের নতুন প্রধানমন্ত্রীর নাম জানার জন্য অপেক্ষা করতে হবে আগামী শুক্রবার পর্যন্ত।
ইসরায়েল গত শুক্রবার ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাসহ বিভিন্ন স্থানে হামলা চালিয়েছিল। সেই হামলার সূত্র ধরে দুই দেশের মধ্যে ব্যাপক সংঘাত শুরু হয়েছে। উভয় দেশই যুদ্ধংদেহী মনোভাব নিয়ে একে অপরের ওপর হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। তবে ইরানে ইসরায়েলি হামলার তুলনায় ইসরায়েলি হামলার তীব্রতা বেশি।
৯ মিনিট আগেইরানে গত শুক্রবার ইসরায়েলি হামলার জেরে দুই দেশ পূর্ণাঙ্গ যুদ্ধে জড়িয়ে পড়েছে। এই যুদ্ধ শুরুর পেছনে ইসরায়েলের অভিযোগ, তাদের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হলো পারমাণবিক শক্তিধর ইরান। আর তাই তারা ইরান যাতে পরমাণু অস্ত্র অর্জন করতে না পারে তা নিশ্চিত করতেই আগেভাগেই এই হামলা চালিয়েছে। যদিও আজ সোমবার ইরানের...
২৮ মিনিট আগেযুদ্ধ কৌশল লক্ষ্য নির্দিষ্ট হওয়া এবং রাজনৈতিক সমাপ্তির পথ নির্ধারণ ছাড়া আন্তর্জাতিক সমর্থন পাওয়া ক্রমেই কঠিন হয়ে উঠবে। ফলে সংঘাত যত দীর্ঘায়িত হবে, ততই ইসরায়েলের কৌশলগত চাপ বাড়বে বলে ধারণা করছেন অনেকে।
৩০ মিনিট আগেজাতিসংঘসহ অন্য আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে জায়নবাদী শক্তির বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে ইরান। আজ সোমবার তেহরানে এক সংবাদ সম্মেলনে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই এ আহ্বান জানান।
৪২ মিনিট আগে