ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো রাশিয়ার কাছ থেকে আবারও গ্যাস কেনার কথা ভাবছে। মূলত ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাপ্তির জন্য সমঝোতার অংশ হিসেবে রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস কেনা আবারও শুরু করা উচিত কি না কি না তা নিয়ে আলোচনা করেছেন ইউরোপীয় কর্মকর্তারা। আলোচনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বেশ কয়েকটি সূত্র ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, আলোচকেরা মনে করেন—রাশিয়ার গ্যাস কেনা হলে তা ইউরোপের উচ্চ জ্বালানি মূল্য হ্রাস করবে, মস্কোকে আলোচনার টেবিলে আনতে উৎসাহিত করবে এবং উভয় পক্ষের জন্য একটি অস্ত্রবিরতি বাস্তবায়ন ও বজায় রাখার যৌক্তিক কারণ সৃষ্টি করবে। তবে ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ পুনরায় চালুর বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা উঠতেই এটি ইউক্রেনের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
আলোচনার বিষয়ে অবগত তিন ইউরোপীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জার্মানি ও হাঙ্গেরির কিছু কর্মকর্তা এই ধারণাকে সমর্থন করেছেন। পাশাপাশি অন্যান্য কিছু দেশও এতে আগ্রহী। এসব দেশগুলো ইউরোপের জ্বালানি ব্যয় কমানোর একটি উপায় হিসেবে দেখছে। এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কিছু বড় সদস্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জ্বালানি মূল্যের ওপর চাপ রয়েছে এবং এটি তা কমানোর একটি উপায় হতে পারে নিঃসন্দেহে।’
ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানি পুনরায় শুরু হলে মস্কোর রাজস্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। যুদ্ধের আগে রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস ইউরোপীয় ইউনিয়নের মোট জ্বালানি সরবরাহের প্রায় ৪০ শতাংশ নিশ্চিত করত এবং জার্মানি ছিল সর্ববৃহৎ আমদানিকারক।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্রুত যুদ্ধের সমাপ্তি চেয়েছেন। মূলত তাঁর অবস্থানের কারণেই পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে মস্কোর সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সমঝোতার উপাদানগুলো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরও বেশি মার্কিন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনার জন্য চাপ দিয়েছেন। কিন্তু এটি রাশিয়ার পাইপলাইনের গ্যাসের তুলনায় অনেক ব্যয়বহুল।
রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস পুনরায় চালুর ধারণা সামনে আসতেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তারা এবং পূর্ব ইউরোপের কিছু দেশের কূটনীতিকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। কারণ, তারা গত তিন বছর ধরে রাশিয়ার জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে এক কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এটি পুরোপুরি পাগলামি। এমন ধারণা ভাবাটাও বোকামি।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বুধবার বলেছেন, ‘যুদ্ধের উত্তপ্ত পর্যায়ের অবসান গুরুত্বপূর্ণ...কূটনৈতিক সমাধান সব সময়ই ভালো। যাতে, কম প্রাণহানি, কম ক্ষতি হয়।’ তবে তাঁর দপ্তর রাশিয়ার গ্যাস কেনার আলোচনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গ্যাস বিক্রির বিষয়টি ফের আলোচনায় আসায় ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহ চুক্তি করতে আগ্রহী কিছু মার্কিন এলএনজি রপ্তানিকারকের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, ইউক্রেনীয় ট্রানজিট পুনরায় শুরু হলে তাদের পণ্য প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে।
ইউরোপীয় কমিশনের জ্বালানি বিষয়ক শীর্ষ কর্মকর্তা দিত্তে ইউল ইয়র্গেনসেন যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। সেখানে তিনি এলএনজি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে বৈঠক করছেন এবং দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাব্য সরবরাহ নিয়ে আলোচনা করবেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২৭ সালের মধ্যে রাশিয়ার সব জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার বাতিলের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ইইউর জ্বালানি কমিশনার ড্যান ইয়র্গেনসেন আগামী মার্চে এই লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা উপস্থাপন করবেন।
তবে ইউরোপের ভারী শিল্প খাতের সংকট গভীর হওয়ায় সস্তায় জ্বালানি সংগ্রহের প্রয়োজন বেড়েছে। ইউরোপে গ্যাসের দাম সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় তিন থেকে চার গুণ বেশি। ২০২৪ সালে রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস মোট সরবরাহের প্রায় ১০ শতাংশ ছিল। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউক্রেনের মাধ্যমে ইইউতে গ্যাস প্রবাহের অনুমতি দেওয়া একটি চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে তা অর্ধেক কমে গেছে।
রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহকারী একমাত্র পাইপলাইন এখন তুরস্কের মধ্য দিয়ে চলা ‘তুর্কস্ট্রিম’। এই পাইপলাইন হয়ে হাঙ্গেরিতে বছরে প্রায় সাড়ে ৭ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করা হয়। বুদাপেস্ট ও রাশিয়াপন্থী স্লোভাক সরকার ইউক্রেনকে গ্যাস ট্রানজিট পুনরায় চালু করতে ইইউর ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এই বিষয়ে এক শীর্ষ ইইউ কর্মকর্তা বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত, সবাই চায় জ্বালানি খরচ কমুক।’
স্লোভাকিয়ার ওপর দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস পাইপলাইন গিয়েছে। এই পাইপলাইন রাশিয়া থেকে ইউক্রেন হয়ে স্লোভাকিয়ায় প্রবেশ করেছে। কিন্তু ইউক্রেনের সঙ্গে মস্কোর চুক্তি শেষ হওয়ায় পাইপলাইনটি হয়ে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় প্রতিবছর স্লোভাকিয়া ৫০০ মিলিয়ন ইউরো ট্রানজিট রাজস্ব হারাতে পারে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দেশটি বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
স্লোভাকিয়ার পাইপলাইন পরিচালনাকারী কোম্পানি ইপি ইনফ্রাস্ট্রাকচারের প্রধান নির্বাহী গ্যারি মাজ্জোত্তি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, ট্রাম্প ও রাশিয়ার মধ্যে একটি শান্তিচুক্তি হলে ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরুর বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। তিনি বলেন, ‘যেদিন শান্তি আসবে, সেদিন ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের সঠিক মাত্রা ও উৎস নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হবে, তা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) দেশগুলো রাশিয়ার কাছ থেকে আবারও গ্যাস কেনার কথা ভাবছে। মূলত ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধের সম্ভাব্য সমাপ্তির জন্য সমঝোতার অংশ হিসেবে রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস কেনা আবারও শুরু করা উচিত কি না কি না তা নিয়ে আলোচনা করেছেন ইউরোপীয় কর্মকর্তারা। আলোচনার সঙ্গে সম্পৃক্ত বেশ কয়েকটি সূত্র ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
সূত্রগুলো জানিয়েছে, আলোচকেরা মনে করেন—রাশিয়ার গ্যাস কেনা হলে তা ইউরোপের উচ্চ জ্বালানি মূল্য হ্রাস করবে, মস্কোকে আলোচনার টেবিলে আনতে উৎসাহিত করবে এবং উভয় পক্ষের জন্য একটি অস্ত্রবিরতি বাস্তবায়ন ও বজায় রাখার যৌক্তিক কারণ সৃষ্টি করবে। তবে ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ পুনরায় চালুর বিষয়ে প্রাথমিক আলোচনা উঠতেই এটি ইউক্রেনের ঘনিষ্ঠ মিত্রদের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
আলোচনার বিষয়ে অবগত তিন ইউরোপীয় কর্মকর্তা জানিয়েছেন, জার্মানি ও হাঙ্গেরির কিছু কর্মকর্তা এই ধারণাকে সমর্থন করেছেন। পাশাপাশি অন্যান্য কিছু দেশও এতে আগ্রহী। এসব দেশগুলো ইউরোপের জ্বালানি ব্যয় কমানোর একটি উপায় হিসেবে দেখছে। এক কর্মকর্তা বলেন, ‘কিছু বড় সদস্য রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে জ্বালানি মূল্যের ওপর চাপ রয়েছে এবং এটি তা কমানোর একটি উপায় হতে পারে নিঃসন্দেহে।’
ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস রপ্তানি পুনরায় শুরু হলে মস্কোর রাজস্ব উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পাবে। যুদ্ধের আগে রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস ইউরোপীয় ইউনিয়নের মোট জ্বালানি সরবরাহের প্রায় ৪০ শতাংশ নিশ্চিত করত এবং জার্মানি ছিল সর্ববৃহৎ আমদানিকারক।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হয়ে দ্বিতীয় মেয়াদে হোয়াইট হাউসে ফেরা ডোনাল্ড ট্রাম্প দ্রুত যুদ্ধের সমাপ্তি চেয়েছেন। মূলত তাঁর অবস্থানের কারণেই পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে মস্কোর সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সমঝোতার উপাদানগুলো নিয়ে আলোচনা শুরু হয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ইউরোপীয় ইউনিয়নকে আরও বেশি মার্কিন তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) কেনার জন্য চাপ দিয়েছেন। কিন্তু এটি রাশিয়ার পাইপলাইনের গ্যাসের তুলনায় অনেক ব্যয়বহুল।
রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস পুনরায় চালুর ধারণা সামনে আসতেই ইউরোপীয় ইউনিয়নের কর্মকর্তারা এবং পূর্ব ইউরোপের কিছু দেশের কূটনীতিকেরা ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। কারণ, তারা গত তিন বছর ধরে রাশিয়ার জ্বালানির ওপর নির্ভরতা কমানোর জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এ বিষয়ে এক কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘এটি পুরোপুরি পাগলামি। এমন ধারণা ভাবাটাও বোকামি।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি বুধবার বলেছেন, ‘যুদ্ধের উত্তপ্ত পর্যায়ের অবসান গুরুত্বপূর্ণ...কূটনৈতিক সমাধান সব সময়ই ভালো। যাতে, কম প্রাণহানি, কম ক্ষতি হয়।’ তবে তাঁর দপ্তর রাশিয়ার গ্যাস কেনার আলোচনা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
গ্যাস বিক্রির বিষয়টি ফের আলোচনায় আসায় ইউরোপীয় কোম্পানিগুলোর সঙ্গে দীর্ঘমেয়াদি সরবরাহ চুক্তি করতে আগ্রহী কিছু মার্কিন এলএনজি রপ্তানিকারকের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। তারা আশঙ্কা করছেন, ইউক্রেনীয় ট্রানজিট পুনরায় শুরু হলে তাদের পণ্য প্রতিযোগিতায় পিছিয়ে পড়বে।
ইউরোপীয় কমিশনের জ্বালানি বিষয়ক শীর্ষ কর্মকর্তা দিত্তে ইউল ইয়র্গেনসেন যুক্তরাষ্ট্র সফর করছেন। সেখানে তিনি এলএনজি রপ্তানিকারকদের সঙ্গে বৈঠক করছেন এবং দীর্ঘমেয়াদি সম্ভাব্য সরবরাহ নিয়ে আলোচনা করবেন। ইউরোপীয় ইউনিয়ন আনুষ্ঠানিকভাবে ২০২৭ সালের মধ্যে রাশিয়ার সব জীবাশ্ম জ্বালানি ব্যবহার বাতিলের লক্ষ্য নির্ধারণ করেছে। ইইউর জ্বালানি কমিশনার ড্যান ইয়র্গেনসেন আগামী মার্চে এই লক্ষ্য অর্জনের পরিকল্পনা উপস্থাপন করবেন।
তবে ইউরোপের ভারী শিল্প খাতের সংকট গভীর হওয়ায় সস্তায় জ্বালানি সংগ্রহের প্রয়োজন বেড়েছে। ইউরোপে গ্যাসের দাম সাধারণত যুক্তরাষ্ট্রের তুলনায় তিন থেকে চার গুণ বেশি। ২০২৪ সালে রাশিয়ার পাইপলাইন গ্যাস মোট সরবরাহের প্রায় ১০ শতাংশ ছিল। তবে চলতি বছরের জানুয়ারিতে ইউক্রেনের মাধ্যমে ইইউতে গ্যাস প্রবাহের অনুমতি দেওয়া একটি চুক্তির মেয়াদ শেষ হওয়ার পর থেকে তা অর্ধেক কমে গেছে।
রাশিয়া থেকে ইউরোপে গ্যাস সরবরাহকারী একমাত্র পাইপলাইন এখন তুরস্কের মধ্য দিয়ে চলা ‘তুর্কস্ট্রিম’। এই পাইপলাইন হয়ে হাঙ্গেরিতে বছরে প্রায় সাড়ে ৭ বিলিয়ন ঘনমিটার গ্যাস সরবরাহ করা হয়। বুদাপেস্ট ও রাশিয়াপন্থী স্লোভাক সরকার ইউক্রেনকে গ্যাস ট্রানজিট পুনরায় চালু করতে ইইউর ওপর চাপ সৃষ্টি করার চেষ্টা করছে। এই বিষয়ে এক শীর্ষ ইইউ কর্মকর্তা বলেন, ‘শেষ পর্যন্ত, সবাই চায় জ্বালানি খরচ কমুক।’
স্লোভাকিয়ার ওপর দিয়ে রাশিয়ার গ্যাস পাইপলাইন গিয়েছে। এই পাইপলাইন রাশিয়া থেকে ইউক্রেন হয়ে স্লোভাকিয়ায় প্রবেশ করেছে। কিন্তু ইউক্রেনের সঙ্গে মস্কোর চুক্তি শেষ হওয়ায় পাইপলাইনটি হয়ে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ বন্ধ হওয়ায় প্রতিবছর স্লোভাকিয়া ৫০০ মিলিয়ন ইউরো ট্রানজিট রাজস্ব হারাতে পারে বলে আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। দেশটি বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন।
স্লোভাকিয়ার পাইপলাইন পরিচালনাকারী কোম্পানি ইপি ইনফ্রাস্ট্রাকচারের প্রধান নির্বাহী গ্যারি মাজ্জোত্তি ফিন্যান্সিয়াল টাইমসকে বলেছেন, ট্রাম্প ও রাশিয়ার মধ্যে একটি শান্তিচুক্তি হলে ইউরোপে রাশিয়ার গ্যাস সরবরাহ পুনরায় শুরুর বিষয়ে আলোচনার সম্ভাবনা উজ্জ্বল হবে। তিনি বলেন, ‘যেদিন শান্তি আসবে, সেদিন ইউরোপে গ্যাস সরবরাহের সঠিক মাত্রা ও উৎস নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হবে, তা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়।’
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের উত্তর চব্বিশ পরগনায় তিন বাংলাদেশি নাগরিককে সম্প্রতি আটক করে পরে ছেড়ে দিয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের মধ্যে দুইজন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতা এবং অপরজন বাংলাদেশ পুলিশের এসপি পদমর্যাদার একজন কর্মকর্তা বলে নিশ্চিত হওয়া গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেচীনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ট্রাম্পের অনুরোধেই এই আলোচনা হয়েছে। তবে এর বেশি বিস্তারিত তথ্য জানায়নি তারা। হোয়াইট হাউস তাৎক্ষণিকভাবে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।
৬ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সংসদ সদস্য মহুয়া মৈত্র এবং সাবেক বিজেডি সাংসদ ও সুপ্রিম কোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী পিনাকী মিশ্র জার্মানিতে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছেন। আজ বৃহস্পতিবার এনডিটিভি সহ ভারতীয় একাধিক সংবাদমাধ্যমের বরাতে এই খবর জানা গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেসিমলা চুক্তি প্রসঙ্গে পাকিস্তানের পররাষ্ট্র দপ্তর (এফও) জানিয়েছে, ভারতের সঙ্গে কোনো দ্বিপক্ষীয় চুক্তি বাতিলের বিষয়ে কোনো আনুষ্ঠানিক সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগে