আজকের পত্রিকা ডেস্ক
উত্তর চীনের বন্দরনগরী তিয়ানজিনে শুরু হয়েছে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ সম্মেলন। আজ সোমবার উদ্বোধনী অধিবেশনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং নতুন এক বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাকাঠামো গড়ার আহ্বান জানান। তাঁর এই রূপরেখা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
সি বলেন, ‘এসসিও নতুন ধরনের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। আমাদের বিশ্বকে সমান ও সুশৃঙ্খল বহু মেরু বিশ্বের পথে নিতে হবে, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক বিশ্বায়নকে এগিয়ে নিতে হবে এবং আরও ন্যায়সংগত ও সুষম বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।’
চীন এই লক্ষ্যে এ বছর সদস্যদেশগুলোকে ২০০ কোটি ইউয়ান (প্রায় ২৮০ মিলিয়ন ডলার) বিনা মূল্যে সহায়তা এবং এসসিও ব্যাংকিং কনসোর্টিয়ামকে আরও ১ হাজার কোটি ইউয়ান ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সি জ্বালানি, অবকাঠামো, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরও অনেক নেতা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, এটি গ্লোবাল সাউথের ঐক্যের বড় প্রদর্শনী হয়ে উঠেছে।
প্রথমে ছয়টি দেশ নিয়ে গঠিত এসসিও এখন ১০টি স্থায়ী সদস্য ও ১৬টি সংলাপ ও পর্যবেক্ষক দেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সি তাঁর বক্তব্যে ‘স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা’ ও ‘ব্লক রাজনীতি’র বিরোধিতা করেন এবং বহুপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যবস্থাকে সমর্থনের আহ্বান জানান।
তিনি সরাসরি নাম না নিলেও তাঁর বক্তব্য মূলত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক শুল্কযুদ্ধকে ইঙ্গিত করে, যা ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে কঠোরভাবে আঘাত করেছে। গত সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও সম্মেলনে বলেন, বহুপক্ষীয় বিশ্বব্যবস্থা রক্ষায় চীন মৌলিক ভূমিকা পালন করছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এসসিওর এই সম্মেলন বেইজিংয়ের জন্য একটি সুযোগ, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের একপক্ষীয় নীতির বিপরীতে বিকল্প বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার মডেল তুলে ধরা হচ্ছে। একই সঙ্গে এই সম্মেলনকে ভারত-চীন সম্পর্ক মেরামতের ক্ষেত্র হিসেবেও ব্যবহার করছে বেইজিং।
সাত বছর পর চীন সফরে যাওয়া নরেন্দ্র মোদি রোববার সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তাঁরা একমত হন যে ভারত ও চীন প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং উন্নয়ন-অংশীদার। বৈশ্বিক শুল্ক-অনিশ্চয়তার মধ্যে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নের পথ নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
উত্তর চীনের বন্দরনগরী তিয়ানজিনে শুরু হয়েছে সাংহাই সহযোগিতা সংস্থার (এসসিও) ইতিহাসের অন্যতম বৃহৎ সম্মেলন। আজ সোমবার উদ্বোধনী অধিবেশনে চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং নতুন এক বৈশ্বিক অর্থনৈতিক ও নিরাপত্তাকাঠামো গড়ার আহ্বান জানান। তাঁর এই রূপরেখা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাবকে চ্যালেঞ্জ করবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা।
সি বলেন, ‘এসসিও নতুন ধরনের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের এক দৃষ্টান্ত তৈরি করেছে। আমাদের বিশ্বকে সমান ও সুশৃঙ্খল বহু মেরু বিশ্বের পথে নিতে হবে, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক বিশ্বায়নকে এগিয়ে নিতে হবে এবং আরও ন্যায়সংগত ও সুষম বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে।’
চীন এই লক্ষ্যে এ বছর সদস্যদেশগুলোকে ২০০ কোটি ইউয়ান (প্রায় ২৮০ মিলিয়ন ডলার) বিনা মূল্যে সহায়তা এবং এসসিও ব্যাংকিং কনসোর্টিয়ামকে আরও ১ হাজার কোটি ইউয়ান ঋণ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। সি জ্বালানি, অবকাঠামো, বিজ্ঞান, প্রযুক্তি, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাসহ বিভিন্ন খাতে সহযোগিতা জোরদারের ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
উদ্বোধনী অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন, ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং মধ্য এশিয়া, দক্ষিণ এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আরও অনেক নেতা। পর্যবেক্ষকেরা বলছেন, এটি গ্লোবাল সাউথের ঐক্যের বড় প্রদর্শনী হয়ে উঠেছে।
প্রথমে ছয়টি দেশ নিয়ে গঠিত এসসিও এখন ১০টি স্থায়ী সদস্য ও ১৬টি সংলাপ ও পর্যবেক্ষক দেশকে অন্তর্ভুক্ত করেছে। সি তাঁর বক্তব্যে ‘স্নায়ুযুদ্ধের মানসিকতা’ ও ‘ব্লক রাজনীতি’র বিরোধিতা করেন এবং বহুপক্ষীয় বাণিজ্য ব্যবস্থাকে সমর্থনের আহ্বান জানান।
তিনি সরাসরি নাম না নিলেও তাঁর বক্তব্য মূলত যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সাম্প্রতিক শুল্কযুদ্ধকে ইঙ্গিত করে, যা ভারতের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোকে কঠোরভাবে আঘাত করেছে। গত সপ্তাহেই যুক্তরাষ্ট্র ভারতের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৫০ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেছে।
জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও সম্মেলনে বলেন, বহুপক্ষীয় বিশ্বব্যবস্থা রক্ষায় চীন মৌলিক ভূমিকা পালন করছে।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, এসসিওর এই সম্মেলন বেইজিংয়ের জন্য একটি সুযোগ, যেখানে যুক্তরাষ্ট্রের একপক্ষীয় নীতির বিপরীতে বিকল্প বৈশ্বিক শাসনব্যবস্থার মডেল তুলে ধরা হচ্ছে। একই সঙ্গে এই সম্মেলনকে ভারত-চীন সম্পর্ক মেরামতের ক্ষেত্র হিসেবেও ব্যবহার করছে বেইজিং।
সাত বছর পর চীন সফরে যাওয়া নরেন্দ্র মোদি রোববার সি চিন পিংয়ের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে তাঁরা একমত হন যে ভারত ও চীন প্রতিদ্বন্দ্বী নয়, বরং উন্নয়ন-অংশীদার। বৈশ্বিক শুল্ক-অনিশ্চয়তার মধ্যে দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য সম্পর্ক উন্নয়নের পথ নিয়েও আলোচনা হয়েছে।
বিশ্বের শীর্ষ গণহত্যা গবেষকদের সংগঠন ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব জেনোসাইড স্কলার্স (আইএজিএস) ঘোষণা করেছে, গাজায় ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে। জাতিসংঘের ১৯৪৮ সালের গণহত্যা কনভেনশনের সংজ্ঞা অনুযায়ী ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডকে গণহত্যা হিসেবে চিহ্নিত করে তারা একটি প্রস্তাব পাস করেছে।
৬ ঘণ্টা আগেআফগানিস্তানে গত রোববার মধ্যরাতে ভূমিকম্প যখন আঘাত হানে, তখন ফরিদুল্লাহ ফাজলি কুনার নদীর তীরে আসাদাবাদে নিজের বাড়িতে গভীর ঘুমে ছিলেন। কম্পনে তাঁর ঘুম ভেঙে যায়। তিনি বলেন, ‘খুব শক্তিশালী ভূমিকম্প হয়েছিল, সঙ্গে খুব ভয়ংকর শব্দও হচ্ছিল। আমরা সকাল পর্যন্ত ঘুমাতে পারিনি।
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে এক অভূতপূর্ব হিরা কেলেঙ্কারির নায়ক ভাশি ডোমিঙ্গেজ। বিবিসি প্যানোরামার অনুসন্ধানে উঠে এসেছে, গহনার দোকানে কর্মচারীদেরই মিথ্যা ক্রেতা সাজিয়ে বিনিয়োগকারীদের বিভ্রান্ত করতেন ভাশি। এই কৌশলে নতুন বিনিয়োগ টেনে আনা সম্ভব হলেও ব্যবসা ধসে পড়ে ২০২৩ সালে, ১৭ কোটি পাউন্ড (২ হাজার ৭৯৫ কোটি টাকারও বেশি
৭ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ায় একজনের পরিবার বা একা বসবাসকারী মানুষের সংখ্যা প্রথমবারের মতো এক কোটির সীমা অতিক্রম করেছে। দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সাম্প্রতিক তথ্য অনুযায়ী, মোট ২ কোটি ৪১ লাখ পরিবারের মধ্যে প্রায় ১ কোটি ১২ লাখই একজনের পরিবার।
৯ ঘণ্টা আগে