অস্ট্রেলিয়ায় বাড়ির আশপাশে সাপ দেখতে পাওয়া খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। কিন্তু তাই বলে ১০২টি বিষধর সাপ! সিডনির এক বাড়িতে এমন কাণ্ডই ঘটেছে। বাড়িটির মালিক ডেভিড স্টেইন সর্বপ্রথম এই সাপের অস্তিত্ব টের পান।
বৃহস্পতিবার সিএনএন জানিয়েছে, স্টেইন তাঁর বাড়ির পেছনের বাগানে গাছের চারপাশে স্তূপ করে রাখা কাঠের গুঁড়োর মধ্যে একাধিক সাপ দেখতে পান। পরে তিনি ‘র্যাপটাইল রিলোকেশন সিডনি’ নামে একটি প্রাণী সংরক্ষণ সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
সংস্থাটির সাপ উদ্ধারকারী সদস্য ডিলান কুপার যখন স্তূপ করে রাখা কাঠের গুঁড়ো খুঁড়ছিলেন, তখন একের পর এক সাপ বেরিয়ে আসতে থাকে! শেষ পর্যন্ত মোট ১০২টি সাপ উদ্ধার করেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ৫টি পূর্ণবয়স্ক এবং ৯৭টি নবজাতক সাপ।
সংস্থাটির মালিক কোরি কেরেওয়ারো জানিয়েছেন, উদ্ধার করা সাপগুলো ছিল রেড-বেলিড ব্ল্যাক স্নেক। বিষধর এই প্রজাতির স্ত্রী সাপেরা সাধারণত একত্র হয়ে সন্তান প্রসব করে। তবে একসঙ্গে এতগুলো সাপের জন্ম হতে কেউ স্বচক্ষে দেখেছে, এমন ঘটনা বিরল।
কেরেওয়ারো বলেন, ‘এটি সত্যিই অদ্ভুত।’
তিনি জানান, উদ্ধারের সময় একটি গর্ভবতী সাপকে ব্যাগের ভেতরে রাখার পরও এটি নতুন সাপের জন্ম দিয়েছে। সবগুলো সাপকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে সাপ উদ্ধারকারী ডিলান কুপারের প্রায় তিন ঘণ্টা সময় লেগেছে।
কেরেওয়ারো বলেন, ‘বাড়ির মালিক ডেভিড স্টেইন সঠিক সময়ে সাপ উদ্ধারের জন্য কল করেছিলেন। কারণ নবজাতক সাপগুলো ইতিমধ্যে আশপাশে ছড়িয়ে পড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তিনি একদম সঠিক সময়ে আমাদের খবর দিয়েছেন।’
ডেভিড স্টেইন সিডনি শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে হর্সলি পার্কে থাকেন। অস্ট্রেলিয়ান টেলিভিশন শো ‘সানরাইজকে’ তিনি জানান, গত সপ্তাহে তিনি বাগানের মধ্যে সাপগুলোর সন্ধান পান। তিনি বলেন, ‘আমি কাঠের গুঁড়োর স্তূপের ওপর সাপের একটি দল দেখতে পেয়ে আঁতকে উঠি। পরে ক্যামেরা নিয়ে আসতে আসতেই ওগুলো স্তূপের ভেতরে ঢুকে পড়ে।’
স্টেইন প্রথমে ভেবেছিলেন, মাত্র ছয়টি সাপ আছে। কিন্তু তাঁর স্ত্রী অনলাইনে খোঁজ করে জানতে পারেন, সন্তান প্রসবের সময় এই প্রজাতির একাধিক স্ত্রী সাপ একসঙ্গে জড়ো হয়। এ অবস্থায় স্টেইন আরও বেশি সংখ্যক সাপ রয়েছে বলে সন্দেহ করেন এবং র্যাপটাইল রিলোকেশন সিডনির সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
স্টেইন বলেন, ‘পুরো ঘটনাটা দেখা রোমাঞ্চকর ছিল। তবে এখন ওগুলো চলে যাওয়ায় আমি স্বস্তি অনুভব করছি।’
সাপ উদ্ধারকারী সংস্থাটির প্রধান কেরেওয়ারো জানিয়েছেন, স্টেইনের বাড়ি থেকে ধরা সাপগুলোকে এখন একটি জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়া হবে।
অস্ট্রেলিয়ায় বাড়ির আশপাশে সাপ দেখতে পাওয়া খুবই সাধারণ একটি ঘটনা। কিন্তু তাই বলে ১০২টি বিষধর সাপ! সিডনির এক বাড়িতে এমন কাণ্ডই ঘটেছে। বাড়িটির মালিক ডেভিড স্টেইন সর্বপ্রথম এই সাপের অস্তিত্ব টের পান।
বৃহস্পতিবার সিএনএন জানিয়েছে, স্টেইন তাঁর বাড়ির পেছনের বাগানে গাছের চারপাশে স্তূপ করে রাখা কাঠের গুঁড়োর মধ্যে একাধিক সাপ দেখতে পান। পরে তিনি ‘র্যাপটাইল রিলোকেশন সিডনি’ নামে একটি প্রাণী সংরক্ষণ সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
সংস্থাটির সাপ উদ্ধারকারী সদস্য ডিলান কুপার যখন স্তূপ করে রাখা কাঠের গুঁড়ো খুঁড়ছিলেন, তখন একের পর এক সাপ বেরিয়ে আসতে থাকে! শেষ পর্যন্ত মোট ১০২টি সাপ উদ্ধার করেন তিনি। এর মধ্যে রয়েছে ৫টি পূর্ণবয়স্ক এবং ৯৭টি নবজাতক সাপ।
সংস্থাটির মালিক কোরি কেরেওয়ারো জানিয়েছেন, উদ্ধার করা সাপগুলো ছিল রেড-বেলিড ব্ল্যাক স্নেক। বিষধর এই প্রজাতির স্ত্রী সাপেরা সাধারণত একত্র হয়ে সন্তান প্রসব করে। তবে একসঙ্গে এতগুলো সাপের জন্ম হতে কেউ স্বচক্ষে দেখেছে, এমন ঘটনা বিরল।
কেরেওয়ারো বলেন, ‘এটি সত্যিই অদ্ভুত।’
তিনি জানান, উদ্ধারের সময় একটি গর্ভবতী সাপকে ব্যাগের ভেতরে রাখার পরও এটি নতুন সাপের জন্ম দিয়েছে। সবগুলো সাপকে নিরাপদে সরিয়ে নিতে সাপ উদ্ধারকারী ডিলান কুপারের প্রায় তিন ঘণ্টা সময় লেগেছে।
কেরেওয়ারো বলেন, ‘বাড়ির মালিক ডেভিড স্টেইন সঠিক সময়ে সাপ উদ্ধারের জন্য কল করেছিলেন। কারণ নবজাতক সাপগুলো ইতিমধ্যে আশপাশে ছড়িয়ে পড়ার প্রস্তুতি নিচ্ছিল। তিনি একদম সঠিক সময়ে আমাদের খবর দিয়েছেন।’
ডেভিড স্টেইন সিডনি শহরের কেন্দ্র থেকে প্রায় ২০ মাইল দূরে হর্সলি পার্কে থাকেন। অস্ট্রেলিয়ান টেলিভিশন শো ‘সানরাইজকে’ তিনি জানান, গত সপ্তাহে তিনি বাগানের মধ্যে সাপগুলোর সন্ধান পান। তিনি বলেন, ‘আমি কাঠের গুঁড়োর স্তূপের ওপর সাপের একটি দল দেখতে পেয়ে আঁতকে উঠি। পরে ক্যামেরা নিয়ে আসতে আসতেই ওগুলো স্তূপের ভেতরে ঢুকে পড়ে।’
স্টেইন প্রথমে ভেবেছিলেন, মাত্র ছয়টি সাপ আছে। কিন্তু তাঁর স্ত্রী অনলাইনে খোঁজ করে জানতে পারেন, সন্তান প্রসবের সময় এই প্রজাতির একাধিক স্ত্রী সাপ একসঙ্গে জড়ো হয়। এ অবস্থায় স্টেইন আরও বেশি সংখ্যক সাপ রয়েছে বলে সন্দেহ করেন এবং র্যাপটাইল রিলোকেশন সিডনির সঙ্গে যোগাযোগ করেন।
স্টেইন বলেন, ‘পুরো ঘটনাটা দেখা রোমাঞ্চকর ছিল। তবে এখন ওগুলো চলে যাওয়ায় আমি স্বস্তি অনুভব করছি।’
সাপ উদ্ধারকারী সংস্থাটির প্রধান কেরেওয়ারো জানিয়েছেন, স্টেইনের বাড়ি থেকে ধরা সাপগুলোকে এখন একটি জাতীয় উদ্যানে ছেড়ে দেওয়া হবে।
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে কোনো পক্ষই নতি স্বীকার না করে লড়াই চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানকে ‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’ করার যে হুমকি দিয়েছিলেন, তা উড়িয়ে দিয়েছেন দেশটির সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি। তিনি উল্টো হুমকি দিয়েছেন, যুদ্ধ মাত্র শুরু হলো। এদিকে ইসরায়ে
৪ ঘণ্টা আগেএকের পর এক মার্কিন রণতরী ইরানের ভুখণ্ডের দিকে রওনা দিচ্ছে। সর্বশেষ যুক্তরাষ্ট্রের নৌবাহিনীর বিমানবাহীর রণতরী ইউএসএস জেরাল্ড আর ফোর্ড নেওয়া হচ্ছে ভূমধ্যসাগরে।
৪ ঘণ্টা আগেআজ বুধবার মধ্যরাতে তেহরান থেকে তিনটি উড়োজাহাজ ওমানে গেছে। এর মধ্যে ইরান সরকারের ব্যবহৃত দুটি এবং একটি বেসরকারি উড়োজাহাজ রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেইরানের ‘পটকা ফাঁদে’ পড়েছে ইসরায়েল। এই পটকা ফাঁদ বা ডিকয় ক্ষেপণাস্ত্রের কৌশলে ধরা খেয়ে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা দুর্বল হয়ে গেছে। ফলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র আটকানোর ক্ষমতা কমে আসছে নেতানিয়াহুর সামরিক বাহিনীর। ক্ষেপণাস্ত্র আটকানোর ক্ষমতা কমার এই তথ্য প্রকাশিত হয়েছে খোদ মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়া
৫ ঘণ্টা আগে