অনলাইন ডেস্ক
নতুন বছরে অর্থনীতিতে মনোযোগ দেবে উত্তর কোরিয়া। দেশটির প্রধান নেতা কিম জং-উন নতুন বছরের শুরুতে এই লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ২০২২ সালে অর্থনৈতিক সমস্যা উত্তরণেই সর্বাধিক গুরুত্ব দেবে তাঁর সরকার।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে শনিবার বলা হয়েছে, দেশটির শাসক দলের সভা শেষে নতুন এই লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন কিম জং-উন। প্রায় ১০ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় আছেন কিম। করোনাভাইরাস মহামারি আকার নেওয়ার পর থেকেই উত্তর কোরিয়া নিজেদের বাকি বিশ্ব থেকে একরকম বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ কারণেই দেশটিতে খাদ্যসংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
কিম জং-উন সাধারণত তাঁর প্রতিটি বক্তব্যেই দক্ষিণ কোরিয়া বা যুক্তরাষ্ট্রের প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তবে এবার শাসক দলের সভায় দেওয়া বক্তব্যে এই দুই দেশের বিষয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি কিম। তিনি বলেছেন, উন্নয়নের গতিকে ত্বরান্বিত করা এবং জনমানুষের জীবনমানের উন্নতি করাই এখন তাঁর সরকারের মূল লক্ষ্য।
এদিকে গত বছরের শেষ দিকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, উত্তর কোরিয়ায় ২০২১ সালে ৮ লাখ ৬০ হাজার টন পরিমাণ খাদ্যের সংকট রয়েছে। করোনায় চীনের সঙ্গে দেশটির সীমান্ত বন্ধ থাকার কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত সীমান্ত বন্ধ থাকবে।
গত বছর এক সম্মেলনে খাদ্যসংকটের কারণে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন দলীয় কর্মীদের ‘আর্ডাস মার্চ’-এর প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ দিয়েছিলেন। উত্তর কোরিয়ার কর্মকর্তারা এই পরিভাষা ব্যবহার করে ১৯৯০-এর ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কথা বুঝিয়ে থাকেন। ভয়াবহ সেই দুর্ভিক্ষে ৩০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়।
গত বছরের এসব সমস্যার ইঙ্গিত উঠে এসেছে কিমের দেওয়া সর্বশেষ বক্তৃতাতেও। তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন যে, ২০২১ সালে ‘কঠিন পরিস্থিতি’ মোকাবিলা করতে হয়েছে উত্তর কোরিয়াকে। আর সেই অভিজ্ঞতা মাথায় রেখেই দেশের জনগণের খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের সমস্যা সমাধানের বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
কিম আরও বলেছেন, মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলা করা নতুন বছরের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর বিষয়টিকে তাঁর সরকার অগ্রাধিকারমূলক কাজ বলেই বিবেচনা করছে।
তবে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার বিষয়টি ভুলে যাননি কিম জং-উন। তিনি বলেছেন, জাতীয় প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে পিয়ংইয়ং নিজেদের সামর্থ্য বাড়াতে নিরলস কাজ করে যাবে। কোরীয় উপদ্বীপ অঞ্চলে বিদ্যমান অস্থিতিশীল অবস্থার কারণেই এটি প্রয়োজন বলে মনে করেন কিম।
নতুন বছরে অর্থনীতিতে মনোযোগ দেবে উত্তর কোরিয়া। দেশটির প্রধান নেতা কিম জং-উন নতুন বছরের শুরুতে এই লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ২০২২ সালে অর্থনৈতিক সমস্যা উত্তরণেই সর্বাধিক গুরুত্ব দেবে তাঁর সরকার।
উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত গণমাধ্যমের বরাত দিয়ে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির খবরে শনিবার বলা হয়েছে, দেশটির শাসক দলের সভা শেষে নতুন এই লক্ষ্যের কথা জানিয়েছেন কিম জং-উন। প্রায় ১০ বছর রাষ্ট্রক্ষমতায় আছেন কিম। করোনাভাইরাস মহামারি আকার নেওয়ার পর থেকেই উত্তর কোরিয়া নিজেদের বাকি বিশ্ব থেকে একরকম বিচ্ছিন্ন করে রেখেছে। সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ কারণেই দেশটিতে খাদ্যসংকটের সৃষ্টি হয়েছে।
কিম জং-উন সাধারণত তাঁর প্রতিটি বক্তব্যেই দক্ষিণ কোরিয়া বা যুক্তরাষ্ট্রের প্রসঙ্গ টেনে আনেন। তবে এবার শাসক দলের সভায় দেওয়া বক্তব্যে এই দুই দেশের বিষয়ে সরাসরি কোনো মন্তব্য করেননি কিম। তিনি বলেছেন, উন্নয়নের গতিকে ত্বরান্বিত করা এবং জনমানুষের জীবনমানের উন্নতি করাই এখন তাঁর সরকারের মূল লক্ষ্য।
এদিকে গত বছরের শেষ দিকে জাতিসংঘের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, উত্তর কোরিয়ায় ২০২১ সালে ৮ লাখ ৬০ হাজার টন পরিমাণ খাদ্যের সংকট রয়েছে। করোনায় চীনের সঙ্গে দেশটির সীমান্ত বন্ধ থাকার কারণে এই পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, ২০২৫ সাল পর্যন্ত সীমান্ত বন্ধ থাকবে।
গত বছর এক সম্মেলনে খাদ্যসংকটের কারণে উত্তর কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম জং-উন দলীয় কর্মীদের ‘আর্ডাস মার্চ’-এর প্রস্তুতি নেওয়ার তাগিদ দিয়েছিলেন। উত্তর কোরিয়ার কর্মকর্তারা এই পরিভাষা ব্যবহার করে ১৯৯০-এর ভয়াবহ দুর্ভিক্ষের কথা বুঝিয়ে থাকেন। ভয়াবহ সেই দুর্ভিক্ষে ৩০ লাখ মানুষের মৃত্যু হয়েছিল বলে অনুমান করা হয়।
গত বছরের এসব সমস্যার ইঙ্গিত উঠে এসেছে কিমের দেওয়া সর্বশেষ বক্তৃতাতেও। তিনি স্বীকার করে নিয়েছেন যে, ২০২১ সালে ‘কঠিন পরিস্থিতি’ মোকাবিলা করতে হয়েছে উত্তর কোরিয়াকে। আর সেই অভিজ্ঞতা মাথায় রেখেই দেশের জনগণের খাদ্য, বস্ত্র ও বাসস্থানের সমস্যা সমাধানের বিষয়কে অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
কিম আরও বলেছেন, মহামারি পরিস্থিতি মোকাবিলা করা নতুন বছরের অন্যতম চ্যালেঞ্জ। করোনাভাইরাসের সংক্রমণ ঠেকানোর বিষয়টিকে তাঁর সরকার অগ্রাধিকারমূলক কাজ বলেই বিবেচনা করছে।
তবে দেশের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার বিষয়টি ভুলে যাননি কিম জং-উন। তিনি বলেছেন, জাতীয় প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রে পিয়ংইয়ং নিজেদের সামর্থ্য বাড়াতে নিরলস কাজ করে যাবে। কোরীয় উপদ্বীপ অঞ্চলে বিদ্যমান অস্থিতিশীল অবস্থার কারণেই এটি প্রয়োজন বলে মনে করেন কিম।
ছাত্র বিক্ষোভের সমর্থনে সার্বিয়ার পার্লামেন্টে স্মোক গ্রেনেড ও টিয়ার শেল নিক্ষেপ করেছেন বিরোধী আইনপ্রণেতারা। যা দেশটির চলমান সরকারবিরোধী বিক্ষোভের উত্তাপ আরও বাড়িয়ে তুলেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম সিএনএনের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, আজ মঙ্গলবার পার্লামেন্টে এ বিশৃঙ্খলার সৃষ্টি হয়। এতে একজন আইনপ্রণেতা
৩৭ মিনিট আগেচীনা পণ্যের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নতুন শুল্ক আরোপের প্রতিক্রিয়ায় পাল্টা ব্যবস্থা নিয়েছে চীনও। দেশটি এখন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আমদানি করা মুরগি, গরুর মাংস, শূকরের মাংস ও সয়াবিনের ওপর ১০-১৫ শতাংশ শুল্ক বসিয়েছে। বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ঘোষণা দিয়েছেন—চীন যে কোনো বাণিজ্য যুদ্ধে শেষ পর্যন্ত লড়া
২ ঘণ্টা আগেকাউকে ‘মিয়াঁ-টিয়াঁ’ বা ‘পাকিস্তানি’ সম্বোধন খারাপ, কিন্তু ভারতীয় দণ্ডবিধির (আইপিসি) ২৯৮ ধারায় ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার মতো অপরাধ নয়। একটি মামলার রায় শেষে এমন মন্তব্য করেছে দেশটির সুপ্রিম কোর্ট। আদালত জানিয়েছে, এই ধরনের মন্তব্য অনুচিত। তবে এটি কোনোভাবেই ফৌজদারি বিধির লঙ্ঘন নয়।
২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার এক ট্যাক্সিচালকের সঙ্গে ভারতীয় এক নারীর অদ্ভুত ও মজার কথোপকথনের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। কোরিয়ান চালকটি বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না, ‘ইন্ডিয়া’ নামে কোনো দেশ রয়েছে!
৩ ঘণ্টা আগে