বেশ কয়েকটি বিতর্কিত মন্তব্য করে জাপানের নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োকো কামিকাওয়াকে অপমান করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন এলডিপির ভাইস প্রেসিডেন্ট তারো আসো। সম্প্রতি ভাষণে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নাম কেবল কয়েকবার ভুলই বলেননি, ইয়োকো কামিকাওয়াকে বেশি বয়সী বলেও মন্তব্য করেছেন তারো। আরও বলেছেন, ‘তিনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেখতে তেমন ভালো নন।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। বলা হয়েছে, বিতর্কিত মন্তব্যের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তারো আসোর। জাপানের ইতিহাসে ইয়োকো কামিকাওয়ার অবস্থানও গুলিয়ে ফেলেছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বয়স ও চেহারা নিয়ে যৌন ইঙ্গিতমূলক মন্তব্যের অভিযোগ আনা হয়েছে তারো আসোর বিরুদ্ধে।
রাজনীতিবিদ হিসেবে ইয়োকো কামিকাওয়ার দক্ষতার ব্যাপারেও তিনি প্রশংসা করেছেন বিতর্কিত ইঙ্গিত দিয়ে। সম্প্রতি এক ভাষণে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘তিনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেখতে তেমন ভালো নন। তবে তিনি ভালোভাবে কথা বলতে পারেন। ইংরেজিতে তিনি ভালো। এ ছাড়া, কূটনীতিকদের সাহায্য ছাড়াই তিনি এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যাদের সঙ্গে দেখা করা তার ব্যক্তিগতভাবে প্রয়োজন।’
৮৩ বছর বয়সী আসো এ সময় ৭০ বছর বয়সী কামিকাওয়াকে ‘ওবাসান’ বলে উল্লেখ করেছেন। জাপানি ভাষার শব্দটি মধ্যবয়সী নারীদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। অনেকেই শব্দটিকে অবমাননাকর বলে মনে করেন।
তারো আসো পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদবি বলতেও দুইবার ভুল করেছেন। কামিকাওয়ার জায়গায় বলেছেন কামিমুরা। এ ছাড়া, ইয়োকো কামিকাওয়াকে জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও উল্লেখ করেন তারো আসো—যা ভুল। ইয়োকো কামিকাওয়া মূলত জাপানের তৃতীয় নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তার আগেই এই দায়িত্ব সামলেছেন দুই নারী—মাকিকো তানাকা এবং ইয়োরিকো কাওয়াগুচি।
ইয়োকো কামিকাওয়া অবশ্য তারো আসোর মন্তব্যকে পাত্তা দেননি। প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘ভিন্ন ভিন্ন মতামতের অস্তিত্ব সম্পর্কে আমি সচেতন এবং যে কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়াই আমি গ্রহণ করি।’ সাংবাদিকদের তিনি বলেন, জাপানের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক হিসেবে তার কাজ চালিয়ে যাওয়াই আসোর মন্তব্যের সবচেয়ে উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া।
বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তারো আসোর কুখ্যাতি সত্ত্বেও তার এবারের মন্তব্যকে ‘নিকৃষ্ট’ বলেছেন জাপানের কমিউনিস্ট পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি আকিরা কোইকে। এ ছাড়া, তারো আসোর পদত্যাগের দাবি তুলেছেন সামাজিক প্ল্যাটফর্মের অনেক ব্যবহারকারী।
টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের জেন্ডার স্টাডিজের অধ্যাপক কাকু সেচিয়ামা বলেছেন, ‘তিনি (তারো আসো) যদি একজন পুরুষ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কথা বলতেন, তবে কখনই তার চেহারার উল্লেখ করতেন না। শুধুমাত্র নারীদেরই তাদের চেহারা সম্পর্কে বাড়তি মূল্যায়নের শিকার হতে হয়।’
বেশ কয়েকটি বিতর্কিত মন্তব্য করে জাপানের নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়োকো কামিকাওয়াকে অপমান করেছেন দেশটির সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন এলডিপির ভাইস প্রেসিডেন্ট তারো আসো। সম্প্রতি ভাষণে তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর নাম কেবল কয়েকবার ভুলই বলেননি, ইয়োকো কামিকাওয়াকে বেশি বয়সী বলেও মন্তব্য করেছেন তারো। আরও বলেছেন, ‘তিনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেখতে তেমন ভালো নন।’
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে। বলা হয়েছে, বিতর্কিত মন্তব্যের দীর্ঘ ইতিহাস রয়েছে তারো আসোর। জাপানের ইতিহাসে ইয়োকো কামিকাওয়ার অবস্থানও গুলিয়ে ফেলেছেন সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী। তবে পররাষ্ট্রমন্ত্রীর বয়স ও চেহারা নিয়ে যৌন ইঙ্গিতমূলক মন্তব্যের অভিযোগ আনা হয়েছে তারো আসোর বিরুদ্ধে।
রাজনীতিবিদ হিসেবে ইয়োকো কামিকাওয়ার দক্ষতার ব্যাপারেও তিনি প্রশংসা করেছেন বিতর্কিত ইঙ্গিত দিয়ে। সম্প্রতি এক ভাষণে সাবেক এই প্রধানমন্ত্রী বলেছেন, ‘তিনি (পররাষ্ট্রমন্ত্রী) দেখতে তেমন ভালো নন। তবে তিনি ভালোভাবে কথা বলতে পারেন। ইংরেজিতে তিনি ভালো। এ ছাড়া, কূটনীতিকদের সাহায্য ছাড়াই তিনি এমন ব্যক্তিদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন যাদের সঙ্গে দেখা করা তার ব্যক্তিগতভাবে প্রয়োজন।’
৮৩ বছর বয়সী আসো এ সময় ৭০ বছর বয়সী কামিকাওয়াকে ‘ওবাসান’ বলে উল্লেখ করেছেন। জাপানি ভাষার শব্দটি মধ্যবয়সী নারীদের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়। অনেকেই শব্দটিকে অবমাননাকর বলে মনে করেন।
তারো আসো পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদবি বলতেও দুইবার ভুল করেছেন। কামিকাওয়ার জায়গায় বলেছেন কামিমুরা। এ ছাড়া, ইয়োকো কামিকাওয়াকে জাপানের ইতিহাসে প্রথম নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবেও উল্লেখ করেন তারো আসো—যা ভুল। ইয়োকো কামিকাওয়া মূলত জাপানের তৃতীয় নারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তার আগেই এই দায়িত্ব সামলেছেন দুই নারী—মাকিকো তানাকা এবং ইয়োরিকো কাওয়াগুচি।
ইয়োকো কামিকাওয়া অবশ্য তারো আসোর মন্তব্যকে পাত্তা দেননি। প্রতিক্রিয়ায় তিনি বলেন, ‘ভিন্ন ভিন্ন মতামতের অস্তিত্ব সম্পর্কে আমি সচেতন এবং যে কোনো ধরনের প্রতিক্রিয়াই আমি গ্রহণ করি।’ সাংবাদিকদের তিনি বলেন, জাপানের সবচেয়ে জ্যেষ্ঠ কূটনীতিক হিসেবে তার কাজ চালিয়ে যাওয়াই আসোর মন্তব্যের সবচেয়ে উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া।
বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য তারো আসোর কুখ্যাতি সত্ত্বেও তার এবারের মন্তব্যকে ‘নিকৃষ্ট’ বলেছেন জাপানের কমিউনিস্ট পার্টির জেনারেল সেক্রেটারি আকিরা কোইকে। এ ছাড়া, তারো আসোর পদত্যাগের দাবি তুলেছেন সামাজিক প্ল্যাটফর্মের অনেক ব্যবহারকারী।
টোকিও বিশ্ববিদ্যালয়ের জেন্ডার স্টাডিজের অধ্যাপক কাকু সেচিয়ামা বলেছেন, ‘তিনি (তারো আসো) যদি একজন পুরুষ পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কথা বলতেন, তবে কখনই তার চেহারার উল্লেখ করতেন না। শুধুমাত্র নারীদেরই তাদের চেহারা সম্পর্কে বাড়তি মূল্যায়নের শিকার হতে হয়।’
ধুলোমাখা মেঝেতে বসে চিৎকার করে কাঁদছে ছোট্ট একটি মেয়ে, বিসান কুয়াইদার। ছোট ছোট হাতে বুকে জড়িয়ে ধরা তাঁর বাবার এক জোড়া জুতো। বিসানকে কিছুতেই শান্ত করা যাচ্ছে না। বাবাকে হারিয়েছে সে। বিসান ও তার ১০ ক্ষুধার্ত ভাইবোনের জন্য খাবার জোগাড় করতে গিয়ে প্রাণ হারিয়েছেন বাবা, শাদি কুয়াইদার।
৭ মিনিট আগেবিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ভূ-স্তরভেদী বোমার মালিক যুক্তরাষ্ট্র। এই বোমাটির নাম জিবিইউ-৫৭ /বি। এই বোমাটি দিয়ে মাটির প্রায় ২০০ ফুট পর্যন্ত গভীরের যেকোনো স্থাপনা ধ্বংস করা যায়। কিন্তু এই শক্তিশালী বোমাটিও ইরানের ফোরদো পারমাণবিক গবেষণা কেন্দ্র ধ্বংস করতে পারবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে বিশ্লেষকদের।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গতকাল সোমবার ইঙ্গিত দিয়েছেন, ইসরায়েল-ইরানের মধ্যকার চলমান সংঘাত দ্রুত তীব্র হচ্ছে। এরই মধ্যে তিনি জি-৭ শীর্ষ সম্মেলন থেকে তড়িঘড়ি ওয়াশিংটনে ফিরেছেন। এর আগে, তিনি ইরানিদের তাদের রাজধানী তেহরান ‘অবিলম্বে খালি করার’ এক আশঙ্কাজনক সতর্কবার্তা জারি করেন।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের পক্ষে ইরানের ভূগর্ভস্থ পরমাণু স্থাপনা ধ্বংস করা সম্ভব নয়। এটি করতে পারে একমাত্র যুক্তরাষ্ট্রে। গতকাল সোমবার মেরিট টিভিতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে যুক্তরাষ্ট্রে ইসরায়েলের রাষ্ট্রদূত ইয়েচিয়েল লিটার বলেছেন, ইরানের ভূগর্ভস্থ ফোর্দো পারমাণবিক স্থাপনায় আঘাত হানার জন্য প্রয়োজনীয় বোমা কেবল মার্কিন যুক
২ ঘণ্টা আগে