আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ে উত্তর কোরিয়ার সেনারা সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে। সেনা সহায়তা দেওয়ায় উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনকে ধন্যবাদ দিতে গিয়ে এ কথা বলেছেন খোদ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির ৮০ বছর উপলক্ষে চীনের আয়োজিত সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নিতে গিয়ে আজ বুধবার সাইডলাইনে বৈঠক করেন দুই নেতা। সেখানেই এ কথা বলেন পুতিন।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুতিন বলেছেন, কুরস্ক অঞ্চলকে ইউক্রেনের সেনাদের কাছ থেকে মুক্ত করতে সহযোগিতা করেছে পিয়ংইয়ং। তার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে পুতিন কিমকে বলেন, ‘আপনার সৈন্যরা সাহসিকতা ও বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। আপনার সেনারা ও তাদের পরিবার যে ত্যাগ স্বীকার করেছে আমরা কখনো তা ভুলব না।’
পুতিনের এই স্বীকৃতির জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে কিম বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক ‘সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে যাচ্ছে’। এ সময় ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার ‘যৌথ সংগ্রাম’ বলে অভিহিত করে কিম বলেন, ‘রাশিয়াকে সাহায্য করার আমাদের ভ্রাতৃত্বসুলভ দায়িত্ব। কখনো এমন সুযোগ থাকলে তা আমরা নিশ্চয়ই করব।’
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সেনা সহায়তা দিচ্ছে রাশিয়া—বহুদিন ধরেই এমন অভিযোগ করে আসছিল দক্ষিণ কোরিয়া ও পশ্চিমা দেশগুলো। তবে, এ ইস্যুতে বরাবরই চুপই ছিল মস্কো ও পিয়ংইয়ং। চলতি বছরের এপ্রিলে প্রথমবারের মতো পিয়ংইয়ং প্রকাশ্যে স্বীকার করে যে তারা রাশিয়ায় সেনা পাঠিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি—ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা করতে রাশিয়ায় প্রায় ১৫ হাজার সেনা পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ও দূর পাল্লার অস্ত্রও পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব সহায়তার বিনিময়ে উত্তর কোরিয়া রাশিয়ার কাছ থেকে অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পেয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুতিন উত্তর কোরিয়ার সেনাদের সাহসিকতার প্রশংসা করলেও পশ্চিমা দেশগুলোর দাবি, কুরস্কে তেমন সুবিধা করতে পারেনি উত্তর কোরিয়ার সেনারা, বরং মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে তাদের। পশ্চিমা কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, শুধু তিন মাসে অন্তত এক হাজার উত্তর কোরীয় সেনা নিহত হয়েছে। এর দুই মাস পর সিউলের আইনপ্রণেতারা বলেন, উত্তর কোরিয়ার পাঠানো মোট ১৫ হাজার সেনার মধ্যে প্রায় ৪ হাজার ৭০০ জনই হতাহত হয়েছে, এর মধ্যে নিহত হয়েছে অন্তত ৬০০ জন। যুদ্ধের পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় এসব উত্তর কোরীয় সেনা প্রথম কয়েক সপ্তাহ রাশিয়ায় প্রশিক্ষণ নেয়, এরপর সহায়ক ভূমিকায় মাঠে নামে।
গত দুই বছরে এটি পুতিন ও কিমের তৃতীয় বৈঠক। গত জুনে দুই নেতা একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যাতে বলা হয় আক্রমণের শিকার হলে পরস্পরকে সাহায্য করবে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া। সে সময় এই চুক্তিকে ‘সর্বোচ্চ শক্তিশালী’ চুক্তি বলে আখ্যায়িত করেছিলেন কিম। কয়েক সপ্তাহ আগে কিম আবারও মস্কোর প্রতি তার সমর্থন জানিয়ে বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের রাশিয়াকে ‘শর্তহীন সমর্থন’ দেবে উত্তর কোরিয়া। গত জুনে মস্কোর নিরাপত্তা প্রধান জানান, সেনাদের পাশাপাশি রাশিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত কুরস্ক অঞ্চল পুনর্গঠনে হাজারো শ্রমিক পাঠানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে উত্তর কোরিয়া।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার দায়িত্ব নেওয়ার পর এবারই প্রথম বিশ্বনেতাদের সঙ্গে কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন কিম জং উন। সাধারণ উত্তর কোরিয়ার বাইরে তিনি খুব একটা যান না। গেলেও একক বৈঠকেই অংশ নেন। এবারই প্রথম কোনো বহুপক্ষীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন তিনি। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পাশে হেঁটে বেইজিংয়ের তিয়েনানমেন স্কয়ারে প্রবেশ করেন কিম জং উন। পরে তাদের পাশাপাশি বসে স্বাচ্ছন্দ্যে আলাপ করতে দেখা যায়।
বিশ্লেষকদের মতে, এর মধ্যে দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিচ্ছিন্ন, উপেক্ষিত এবং প্রায়ই উপহাসের শিকার উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবার এক ভিন্ন চিত্রে সামনে এলেন। চীনের সামরিক কুচকাওয়াজে তার অংশ নেওয়া প্রমাণ করে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংকে সঙ্গে একই কাতারে অবস্থান করেন। বিশ্লেষকেরা আরও বলেন, ঐতিহ্য ভেঙে কিমের এই প্যারেডে অংশ নেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল পুতিন ও শির পাশে সমান উচ্চতায় নিজেকে তুলে ধরার সুযোগ তৈরি করা।
বেইজিংয়ের তিয়েনানমেন স্কয়ারে পাশাপাশি বসা ও ঘনিষ্ঠ আলাপচারিতার মাধ্যমে তিন নেতা পশ্চিমা বিশ্বকে—বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন বলে মনে করেন অনেকে। আর তা হলো— মস্কো, পিয়ংইয়ং ও বেইজিং এখন ঘনিষ্ঠ জোট। এদিকে, এই বৈঠকের জেরে নিজ মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিযোগ করেন—পুতিন, সি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এর জবাবে এক বিবৃতিতে ক্রেমলিন বলছে, তারা আশা করে ট্রাম্প ‘রসিকতা’ করে এই পোস্ট দিয়েছেন।
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার হয়ে লড়াইয়ে উত্তর কোরিয়ার সেনারা সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছে। সেনা সহায়তা দেওয়ায় উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতা কিম জং উনকে ধন্যবাদ দিতে গিয়ে এ কথা বলেছেন খোদ রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির জেলেনস্কি। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ সমাপ্তির ৮০ বছর উপলক্ষে চীনের আয়োজিত সামরিক কুচকাওয়াজে অংশ নিতে গিয়ে আজ বুধবার সাইডলাইনে বৈঠক করেন দুই নেতা। সেখানেই এ কথা বলেন পুতিন।
বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পুতিন বলেছেন, কুরস্ক অঞ্চলকে ইউক্রেনের সেনাদের কাছ থেকে মুক্ত করতে সহযোগিতা করেছে পিয়ংইয়ং। তার জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে পুতিন কিমকে বলেন, ‘আপনার সৈন্যরা সাহসিকতা ও বীরত্বের সঙ্গে যুদ্ধ করেছে। আপনার সেনারা ও তাদের পরিবার যে ত্যাগ স্বীকার করেছে আমরা কখনো তা ভুলব না।’
পুতিনের এই স্বীকৃতির জন্য কৃতজ্ঞতা জানিয়ে কিম বলেন, দুই দেশের সম্পর্ক ‘সব ক্ষেত্রেই এগিয়ে যাচ্ছে’। এ সময় ইউক্রেন যুদ্ধকে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়ার ‘যৌথ সংগ্রাম’ বলে অভিহিত করে কিম বলেন, ‘রাশিয়াকে সাহায্য করার আমাদের ভ্রাতৃত্বসুলভ দায়িত্ব। কখনো এমন সুযোগ থাকলে তা আমরা নিশ্চয়ই করব।’
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে সেনা সহায়তা দিচ্ছে রাশিয়া—বহুদিন ধরেই এমন অভিযোগ করে আসছিল দক্ষিণ কোরিয়া ও পশ্চিমা দেশগুলো। তবে, এ ইস্যুতে বরাবরই চুপই ছিল মস্কো ও পিয়ংইয়ং। চলতি বছরের এপ্রিলে প্রথমবারের মতো পিয়ংইয়ং প্রকাশ্যে স্বীকার করে যে তারা রাশিয়ায় সেনা পাঠিয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার দাবি—ইউক্রেন যুদ্ধে সহায়তা করতে রাশিয়ায় প্রায় ১৫ হাজার সেনা পাঠিয়েছে উত্তর কোরিয়া। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন ধরনের ক্ষেপণাস্ত্র ও দূর পাল্লার অস্ত্রও পাঠিয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে। এসব সহায়তার বিনিময়ে উত্তর কোরিয়া রাশিয়ার কাছ থেকে অর্থ ও প্রযুক্তিগত সহায়তা পেয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
পুতিন উত্তর কোরিয়ার সেনাদের সাহসিকতার প্রশংসা করলেও পশ্চিমা দেশগুলোর দাবি, কুরস্কে তেমন সুবিধা করতে পারেনি উত্তর কোরিয়ার সেনারা, বরং মারাত্মক ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে তাদের। পশ্চিমা কর্মকর্তাদের তথ্য অনুযায়ী, শুধু তিন মাসে অন্তত এক হাজার উত্তর কোরীয় সেনা নিহত হয়েছে। এর দুই মাস পর সিউলের আইনপ্রণেতারা বলেন, উত্তর কোরিয়ার পাঠানো মোট ১৫ হাজার সেনার মধ্যে প্রায় ৪ হাজার ৭০০ জনই হতাহত হয়েছে, এর মধ্যে নিহত হয়েছে অন্তত ৬০০ জন। যুদ্ধের পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকায় এসব উত্তর কোরীয় সেনা প্রথম কয়েক সপ্তাহ রাশিয়ায় প্রশিক্ষণ নেয়, এরপর সহায়ক ভূমিকায় মাঠে নামে।
গত দুই বছরে এটি পুতিন ও কিমের তৃতীয় বৈঠক। গত জুনে দুই নেতা একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেন, যাতে বলা হয় আক্রমণের শিকার হলে পরস্পরকে সাহায্য করবে রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া। সে সময় এই চুক্তিকে ‘সর্বোচ্চ শক্তিশালী’ চুক্তি বলে আখ্যায়িত করেছিলেন কিম। কয়েক সপ্তাহ আগে কিম আবারও মস্কোর প্রতি তার সমর্থন জানিয়ে বলেন, ইউক্রেন যুদ্ধের রাশিয়াকে ‘শর্তহীন সমর্থন’ দেবে উত্তর কোরিয়া। গত জুনে মস্কোর নিরাপত্তা প্রধান জানান, সেনাদের পাশাপাশি রাশিয়ার যুদ্ধবিধ্বস্ত কুরস্ক অঞ্চল পুনর্গঠনে হাজারো শ্রমিক পাঠানোর প্রতিশ্রুতিও দিয়েছে উত্তর কোরিয়া।
উল্লেখ্য, ২০১১ সালে উত্তর কোরিয়ার সর্বোচ্চ নেতার দায়িত্ব নেওয়ার পর এবারই প্রথম বিশ্বনেতাদের সঙ্গে কোনো অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন কিম জং উন। সাধারণ উত্তর কোরিয়ার বাইরে তিনি খুব একটা যান না। গেলেও একক বৈঠকেই অংশ নেন। এবারই প্রথম কোনো বহুপক্ষীয় অনুষ্ঠানে অংশ নিলেন তিনি। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিং ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পাশে হেঁটে বেইজিংয়ের তিয়েনানমেন স্কয়ারে প্রবেশ করেন কিম জং উন। পরে তাদের পাশাপাশি বসে স্বাচ্ছন্দ্যে আলাপ করতে দেখা যায়।
বিশ্লেষকদের মতে, এর মধ্যে দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে বিচ্ছিন্ন, উপেক্ষিত এবং প্রায়ই উপহাসের শিকার উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং উন এবার এক ভিন্ন চিত্রে সামনে এলেন। চীনের সামরিক কুচকাওয়াজে তার অংশ নেওয়া প্রমাণ করে তিনি রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ও চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংকে সঙ্গে একই কাতারে অবস্থান করেন। বিশ্লেষকেরা আরও বলেন, ঐতিহ্য ভেঙে কিমের এই প্যারেডে অংশ নেওয়ার অন্যতম কারণ ছিল পুতিন ও শির পাশে সমান উচ্চতায় নিজেকে তুলে ধরার সুযোগ তৈরি করা।
বেইজিংয়ের তিয়েনানমেন স্কয়ারে পাশাপাশি বসা ও ঘনিষ্ঠ আলাপচারিতার মাধ্যমে তিন নেতা পশ্চিমা বিশ্বকে—বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রকে একটি স্পষ্ট বার্তা দিয়েছেন বলে মনে করেন অনেকে। আর তা হলো— মস্কো, পিয়ংইয়ং ও বেইজিং এখন ঘনিষ্ঠ জোট। এদিকে, এই বৈঠকের জেরে নিজ মালিকানাধীন ট্রুথ সোশ্যালে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প অভিযোগ করেন—পুতিন, সি ও কিম যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে। এর জবাবে এক বিবৃতিতে ক্রেমলিন বলছে, তারা আশা করে ট্রাম্প ‘রসিকতা’ করে এই পোস্ট দিয়েছেন।
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর কোটেশ্বরে ভয়াবহ সহিংসতায় তিন পুলিশ কর্মকর্তা প্রাণ হারিয়েছেন। প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাতে জানা গেছে, আত্মসমর্পণের পরও আন্দোলনকারীরা তাঁদের নৃশংসভাবে হত্যা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেদোহায় ইসরায়েলি হামলায় কোনো ক্ষতি হয়নি হামাস নেতাদের। হামাসের রাজনৈতিক ব্যুরোর সদস্য সুহাইল আল-হিন্দি আল জাজিরাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৩ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভ ও সহিংস পরিস্থিতির মধ্যে সেনাবাহিনী কঠোর অবস্থান নিয়েছে। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) রাতে সেনাবাহিনী এক বিবৃতিতে জানায়—যদি সহিংস কর্মকাণ্ড, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ অব্যাহত থাকে, তবে রাত ১০টা (স্থানীয় সময়) থেকে সেনাসহ সব নিরাপত্তা সংস্থা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে বাধ্য হবে।
৩ ঘণ্টা আগেনেপালে চলমান বিক্ষোভে আরও একজন নিহত হয়েছেন। এতে মোট নিহতের সংখ্যা দাঁড়াল ২২-এ। এর মধ্যে গতকাল সোমবারের বিক্ষোভেই প্রাণ হারায় অন্তত ১৯ জন।
৩ ঘণ্টা আগে