অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো রাজধানী নেপিডোতে আজ বৃহস্পতিবার জান্তা বাহিনীর দুটি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ড্রোন হামলা চালানোর দাবি করেছে। এ দাবি সত্যি হলে দেশ পরিচালনায় হিমশিম খাওয়া জান্তা সরকারের ভাবমূর্তির প্রতি এ ঘটনা হবে এক বড় আঘাত। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে জান্তা সরকার। এ পরিপ্রেক্ষিতে সামরিক শাসনের বিরোধিতা করে গঠিত হয় জান্তাবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর জোট দ্য ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি)। এই জোটই আজ মিয়ানমারের রাজধানীতে ড্রোন হামলার দাবি করেছে। তবে ব্যবহৃত ড্রোন, অস্ত্রের বা ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে বিস্তারিত জানায়নি এনইউজি।
এক বিবৃতিতে এনইউজি বলেছে, সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তর এবং বিমান ঘাঁটি উভয়কেই লক্ষ্য করে নেপিডোতে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
এনইউজি জোটের নেপিডো শাখার একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, জোটের প্রতিরক্ষা বিভাগের নির্দেশে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) এই হামলা চালিয়েছে। উল্লেখ্য, মিয়ানমারে বর্তমানে জান্তাবিরোধী সব সশস্ত্র গোষ্ঠীর জোট হচ্ছে পিডিএফ।
মিয়ানমারের সার্বভৌমত্বের একমাত্র রক্ষক হিসেবে নিজেদের দাবি করে এর সামরিক বাহিনী। বিদ্রোহীদের দাবি সত্যি হলে জান্তা বাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতাও নষ্ট হতে পারে। ১৯৬২ সালে ব্রিটিশদের শাসন অবসানের পর এবারই সবচেয়ে শক্ত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন জান্তা বাহিনী। জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর বিপক্ষে কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছে মিয়ানমার জান্তা।
সামরিক সরকারের ক্ষমতার কেন্দ্র হচ্ছে রাজধানী নেপিডো। জান্তার বেশির ভাগ প্রতিরক্ষা সরঞ্জামই এখানে রাখা।
মিয়ানমারের সামরিক সরকারের সমর্থক দুটি বেসরকারি গণমাধ্যম দাবি করেছে, ড্রোনগুলোকে সফলভাবে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
গত সপ্তাহে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন জেনারেল মিন অং হ্লাইং বলেছিলেন, সামরিক বাহিনী সাময়িকভাবে ক্ষমতায় আছে। সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করতে জনগণ ও সেনাবাহিনীর মধ্যে ঐক্যের আহ্বান জানান তিনি। জান্তাপ্রধান আরও বলেন, বিদ্রোহীদের পেছনে বিদেশি সমর্থন রয়েছে এবং তারা দেশটিকে ধ্বংস করতে চাইছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘাত প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর আক্রমণে জান্তা সদস্যরা একের পর এক ঘাঁটি হারিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। সরকারি বাহিনীর হাতছাড়া হয়েছে বেশ কয়েকটি শহর ও ঘাঁটি।
আরও পড়ুন:
মিয়ানমারের বিদ্রোহী সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো রাজধানী নেপিডোতে আজ বৃহস্পতিবার জান্তা বাহিনীর দুটি সামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ড্রোন হামলা চালানোর দাবি করেছে। এ দাবি সত্যি হলে দেশ পরিচালনায় হিমশিম খাওয়া জান্তা সরকারের ভাবমূর্তির প্রতি এ ঘটনা হবে এক বড় আঘাত। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
মিয়ানমারে ২০২১ সালের সামরিক অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসে জান্তা সরকার। এ পরিপ্রেক্ষিতে সামরিক শাসনের বিরোধিতা করে গঠিত হয় জান্তাবিরোধী গোষ্ঠীগুলোর জোট দ্য ন্যাশনাল ইউনিটি গভর্নমেন্ট (এনইউজি)। এই জোটই আজ মিয়ানমারের রাজধানীতে ড্রোন হামলার দাবি করেছে। তবে ব্যবহৃত ড্রোন, অস্ত্রের বা ক্ষয়ক্ষতির ব্যাপারে বিস্তারিত জানায়নি এনইউজি।
এক বিবৃতিতে এনইউজি বলেছে, সামরিক বাহিনীর সদর দপ্তর এবং বিমান ঘাঁটি উভয়কেই লক্ষ্য করে নেপিডোতে ড্রোন হামলা চালানো হয়েছিল। প্রাথমিকভাবে হতাহতের ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
এনইউজি জোটের নেপিডো শাখার একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, জোটের প্রতিরক্ষা বিভাগের নির্দেশে পিপলস ডিফেন্স ফোর্স (পিডিএফ) এই হামলা চালিয়েছে। উল্লেখ্য, মিয়ানমারে বর্তমানে জান্তাবিরোধী সব সশস্ত্র গোষ্ঠীর জোট হচ্ছে পিডিএফ।
মিয়ানমারের সার্বভৌমত্বের একমাত্র রক্ষক হিসেবে নিজেদের দাবি করে এর সামরিক বাহিনী। বিদ্রোহীদের দাবি সত্যি হলে জান্তা বাহিনীর বিশ্বাসযোগ্যতাও নষ্ট হতে পারে। ১৯৬২ সালে ব্রিটিশদের শাসন অবসানের পর এবারই সবচেয়ে শক্ত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন জান্তা বাহিনী। জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর বিপক্ষে কোণঠাসা অবস্থায় রয়েছে মিয়ানমার জান্তা।
সামরিক সরকারের ক্ষমতার কেন্দ্র হচ্ছে রাজধানী নেপিডো। জান্তার বেশির ভাগ প্রতিরক্ষা সরঞ্জামই এখানে রাখা।
মিয়ানমারের সামরিক সরকারের সমর্থক দুটি বেসরকারি গণমাধ্যম দাবি করেছে, ড্রোনগুলোকে সফলভাবে গুলি করে ভূপাতিত করা হয়েছে। এতে হতাহতের কোনো ঘটনা ঘটেনি।
গত সপ্তাহে জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে মিয়ানমারের ক্ষমতাসীন জেনারেল মিন অং হ্লাইং বলেছিলেন, সামরিক বাহিনী সাময়িকভাবে ক্ষমতায় আছে। সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর বিরুদ্ধে লড়াই করতে জনগণ ও সেনাবাহিনীর মধ্যে ঐক্যের আহ্বান জানান তিনি। জান্তাপ্রধান আরও বলেন, বিদ্রোহীদের পেছনে বিদেশি সমর্থন রয়েছে এবং তারা দেশটিকে ধ্বংস করতে চাইছে।
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারের জান্তা সরকার ও বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘাত প্রকট আকার ধারণ করেছে। বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর আক্রমণে জান্তা সদস্যরা একের পর এক ঘাঁটি হারিয়ে প্রতিবেশী দেশগুলোতে আশ্রয় নিচ্ছেন। সরকারি বাহিনীর হাতছাড়া হয়েছে বেশ কয়েকটি শহর ও ঘাঁটি।
আরও পড়ুন:
আফ্রিকার দেশ দক্ষিণ সুদানের একটি পশুর খামারে সশস্ত্র লুটেরাদের হামলায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন আরও অন্তত ১১ জন। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার সকালে পূর্ব ইকুয়াতোরিয়া রাজ্যের মাগুই কাউন্টির নিয়োলো বোমায় দিনকা বোর এলাকায় পশুপালকদের তিনটি ক্যাম্পে লুটেরারা হামলা চালালে...
৬ মিনিট আগেভারতের বৈদেশিক বাণিজ্য অধিদপ্তর (ডিজিএফটি) ওষুধ রপ্তানির জন্য নির্ধারিত ‘ট্র্যাক অ্যান্ড ট্রেস’ ব্যবস্থা বাতিলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আজ ১ ফেব্রুয়ারি থেকেই এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এই ব্যবস্থা প্রত্যাহারের মূল লক্ষ্য হলো—ভারতের ওষুধ রপ্তানিকে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোর নীতির সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ করা...
৩১ মিনিট আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়া টুডে গ্লোবাল ভারতের ২০২৫ সালের ফেডারেল বাজেট এবং পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ওপর এর প্রভাব নিয়ে কনস্টান্টিনো জেভিয়ারের সঙ্গে কথা বলেছে। সাক্ষাৎকারে ভারতের কূটনৈতিক সক্ষমতা এবং এর ক্রমবর্ধমান বৈশ্বিক উচ্চাকাঙ্ক্ষাকে এগিয়ে নেওয়ার জন্য উল্লেখযোগ্য সংস্কারের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়া অঙ্গরাজ্যের ফিলাডেলফিয়ায় এবার একটি এয়ার অ্যাম্বুলেন্স বিধ্বস্ত হয়েছে। এই দুর্ঘটনায় অন্তত ৬ জন নিহত হয়েছেন বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাতে উত্তর-পূর্ব ফিলাডেলফিয়ার এক আবাসিক এলাকায় টুইন-ইঞ্জিন মেডেভাক বা রোগী বহনকারী বিমান বিধ্বস্ত...
২ ঘণ্টা আগে