অস্ট্রেলিয়ায় গুপ্তচরবৃত্তি ও গোপন তথ্য চুরির অভিযোগে ২০২০ সালে দুই ভারতীয়কে বহিষ্কার করেছিল ক্যানবেরা। অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন (এবিসি) ও সিডনি মর্নিং হেরাল্ড গত মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। ওই দুই ভারতীয়র বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা দুজন অস্ট্রেলিয়ার স্পর্শকাতর নিরাপত্তা প্রকল্প ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তাসংক্রান্ত তথ্য চুরি করেছিলেন।
এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পর্শকাতর প্রতিরক্ষা প্রকল্প ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এবং অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য সম্পর্কিত গোপনীয় তথ্য চুরি করার চেষ্টা করে ধরা পড়ার পরে ভারতীয় গুপ্তচরদের অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। তবে এই প্রতিবেদনে গুপ্তচরের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়নি। দুজনের কথা উঠে এসেছে সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের প্রতিবেদনে।
এবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স অর্গানাইজেশন (এএসআইও) বিদেশি ‘গুপ্তচরদের আড্ডা’ ভেঙে দিয়েছে। মূলত অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয়দের ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করার মাধ্যমে এটি করা হয়েছিল। এসব ভারতীয় বর্তমান ও প্রাক্তন বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিল বলেও অভিযোগ আছে।
অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যমে এই প্রতিবেদন এমন এক সময়ে এল, যার এক দিন আগেই মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট গত বছর আমেরিকার মাটিতে শিখ নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র-এর (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং) কর্মকর্তার নাম প্রকাশ করেছে।
অবশ্য ভারত বলেছে, ভারত বলেছে যে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন একটি গুরুতর বিষয়ে ‘অযৌক্তিক ও অপ্রমাণিত’ অভিযোগ করেছে। ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়া থেকে দুই ‘র’ কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
এবিসি বলেছে, এএসআইওর মহাপরিচালক মাইক বার্গেস ২০২১ সালেও দেওয়া তাঁর বার্ষিক মূল্যায়নে গুপ্তচর আড্ডার ব্যাপারে ইঙ্গিত করেছিলেন। তবে তিনি এই কার্যকলাপের পেছনে কোন দেশ ছিল তা প্রকাশ করেননি।
অস্ট্রেলিয়ায় গুপ্তচরবৃত্তি ও গোপন তথ্য চুরির অভিযোগে ২০২০ সালে দুই ভারতীয়কে বহিষ্কার করেছিল ক্যানবেরা। অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যম অস্ট্রেলিয়ান ব্রডকাস্টিং করপোরেশন (এবিসি) ও সিডনি মর্নিং হেরাল্ড গত মঙ্গলবার প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। ওই দুই ভারতীয়র বিরুদ্ধে অভিযোগ, তাঁরা দুজন অস্ট্রেলিয়ার স্পর্শকাতর নিরাপত্তা প্রকল্প ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তাসংক্রান্ত তথ্য চুরি করেছিলেন।
এবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, স্পর্শকাতর প্রতিরক্ষা প্রকল্প ও বিমানবন্দরের নিরাপত্তা এবং অস্ট্রেলিয়ার বাণিজ্য সম্পর্কিত গোপনীয় তথ্য চুরি করার চেষ্টা করে ধরা পড়ার পরে ভারতীয় গুপ্তচরদের অস্ট্রেলিয়া থেকে বের করে দেওয়া হয়েছিল। তবে এই প্রতিবেদনে গুপ্তচরের সংখ্যা উল্লেখ করা হয়নি। দুজনের কথা উঠে এসেছে সিডনি মর্নিং হেরাল্ডের প্রতিবেদনে।
এবিসির প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়ায় সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স অর্গানাইজেশন (এএসআইও) বিদেশি ‘গুপ্তচরদের আড্ডা’ ভেঙে দিয়েছে। মূলত অস্ট্রেলিয়ায় বসবাসকারী ভারতীয়দের ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ করার মাধ্যমে এটি করা হয়েছিল। এসব ভারতীয় বর্তমান ও প্রাক্তন বেশ কয়েকজন রাজনীতিবিদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক গড়ে তুলেছিল বলেও অভিযোগ আছে।
অস্ট্রেলীয় সংবাদমাধ্যমে এই প্রতিবেদন এমন এক সময়ে এল, যার এক দিন আগেই মার্কিন সংবাদমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট গত বছর আমেরিকার মাটিতে শিখ নেতা গুরপতবন্ত সিং পান্নুনকে হত্যার ষড়যন্ত্রে জড়িত ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা র-এর (রিসার্চ অ্যান্ড অ্যানালাইসিস উইং) কর্মকর্তার নাম প্রকাশ করেছে।
অবশ্য ভারত বলেছে, ভারত বলেছে যে ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদন একটি গুরুতর বিষয়ে ‘অযৌক্তিক ও অপ্রমাণিত’ অভিযোগ করেছে। ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ২০২০ সালে অস্ট্রেলিয়া থেকে দুই ‘র’ কর্মকর্তাকে বহিষ্কার করা হয়েছিল।
এবিসি বলেছে, এএসআইওর মহাপরিচালক মাইক বার্গেস ২০২১ সালেও দেওয়া তাঁর বার্ষিক মূল্যায়নে গুপ্তচর আড্ডার ব্যাপারে ইঙ্গিত করেছিলেন। তবে তিনি এই কার্যকলাপের পেছনে কোন দেশ ছিল তা প্রকাশ করেননি।
যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয়ের রিপাবলিকান প্রতিনিধি মেরি মিলার শুক্রবার হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভসে এক অতিথি ধর্মীয় নেতার প্রার্থনা নিয়ে মন্তব্য করে তীব্র সমালোচনার মুখে পড়েছেন। তিনি ভুল করে শিখ ধর্মীয় ওই নেতাকে মুসলিম ভেবে এক্স প্ল্যাটফর্মে লেখেন, ‘আজ সকালে হাউসে একজন মুসলমানকে প্রার্থনা করার সুযোগ দেওয়া হয়েছ
১১ মিনিট আগেমেঘালয়ে মধুচন্দ্রিমা উদ্যাপনে গিয়েছিলেন নবদম্পতি মধ্যপ্রদেশের রাজা রাজবংশী ও সোনম রাজবংশী। কিন্তু তাঁদের মধুচন্দ্রিমা পরিণত হয়েছে এক মর্মান্তিক ঘটনায়। স্ত্রী সোনম নিখোঁজ আর স্বামী রাজা খুন হয়েছেন। রাজ্যজুড়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি করা এই ঘটনায় তদন্তে নেমেছে একাধিক নিরাপত্তা ও উদ্ধারকারী সংস্থা।
৩১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্কের মধ্যে চলমান দ্বন্দ্ব রাশিয়ার ক্ষমতাসীন মহলে আলোচনা, ঠাট্টা ও হাস্যরসের জন্ম দিয়েছে। কেউ শান্তি আলোচনা আয়োজনের প্রস্তাব দিয়েছেন, আবার কেউ মাস্ককে রাশিয়ায় ব্যবসা স্থানান্তরের আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেইলন মাস্ক ও ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যে দ্বন্দ্ব এখন প্রকাশ্য। এই নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতি ও প্রযুক্তি মহল যখন উত্তাল, তখন এক অপ্রত্যাশিত প্রতিক্রিয়া এসেছে মাস্কের বিচ্ছিন্ন মেয়ে ভিভিয়ান জেনা উইলসনের পক্ষ থেকে।
১ ঘণ্টা আগে