বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৩৫টি উচ্চ ও মধ্যম আয়ের দেশের অধিকাংশ জনগণই মনে করেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনের প্রভাব আছে। উচ্চ আয়ের দেশগুলোর তুলনায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোর বেশিসংখ্যক মানুষ মনে করেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনের প্রভাব ইতিবাচক। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৭৯ শতাংশ মানুষ এমনটি মনে করেন।
বিশ্বের ৬ মহাদেশের ৩৫টি দেশে পরিচালিত এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে জরিপ প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ।
জরিপটি ১৮টি উচ্চ আয়ের দেশ এবং ১৭টি মধ্যম আয়ের দেশে পরিচালিত হয়। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ৫ তারিখ থেকে শুরু করে মে মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত এই জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জরিপটিতে ৩৫টি দেশের মোট ৪৪ হাজার ১৬৬ জন তাঁদের মতামত দেন। পরে বিশ্লেষণ শেষে গত ৭ জুলাই জরিপের ফলাফল পিউ রিসার্চের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
জরিপে উঠে আসা তথ্যানুসারে, মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ৪৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক জনগণ মনে করেন, চীন তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষও রয়েছেন।
এর বিপরীতে জরিপে অংশ নেওয়া ২৯ শতাংশ মানুষ বলেছেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনা প্রভাব নেতিবাচক।
তবে, উচ্চ আয়ের ১৮টি দেশের ৫৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক জনগণ মনে করেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনা প্রভাব নেতিবাচক, ইতিবাচক মনে করেন ২৮ শতাংশ।
জরিপের দেশগুলোতে সামগ্রিকভাবে চীনকে কীভাবে বিবেচনা করা হয়—এমন এক প্রশ্নের উত্তরে দেখা গেছে, উচ্চ আয়ের দেশের ৭০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক চীনকে নেতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন। বিপরীতে মধ্যম আয়ের ৫৬ শতাংশ জনগণ চীনকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন।
চীন ২০১৩ সালে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ চালু করে। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের তথ্যানুসারে দেশটি, বিগত ১০ বছরের বেশি সময়ে এই উদ্যোগের আওতায় বিভিন্ন দেশে চীন ৩ লাখ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে। তবে এই বিনিয়োগের পর বিদেশে কাজ করা চীনা সংস্থাগুলোর পরিবেশগত প্রভাব, তাদের কর্মীদের আচরণ এবং চীনা বিনিয়োগ স্থানীয় অর্থনীতির জন্য উপকারী না ক্ষতিকর ইত্যাদি বিষয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
জরিপে অংশ নেওয়া বেশ কয়েকটি মধ্যম আয়ের দেশের মানুষের কাছে সেখানে কাজ করা চীনা কোম্পানিগুলোর ব্যাপারে ইতিবাচক ধারণা আছে। ৯টি দেশে জরিপে অংশ নেওয়াদের ৭২ শতাংশ বলেছেন, চীনা কোম্পানিগুলো তাদের দেশের অর্থনীতির জন্য ভালো। এ ক্ষেত্রে থাইল্যান্ড (৮১ শতাংশ), কেনিয়া (৮০ শতাংশ) এবং বাংলাদেশে (৭৯ শতাংশ) নিয়ে সবার শীর্ষে রয়েছে।
এ ছাড়া পিউ রিসার্চের জরিপে দেখা গেছে, দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বৈশ্বিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চীনের অবস্থান নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব আছে। থাইল্যান্ডের ৮০ শতাংশ জনগণ মনে করে চীন বিশ্ব শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে এই হার যথাক্রমে—৭৬, ৭৩, ৭২ ও ৬৪ শতাংশ।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের ৩৫টি উচ্চ ও মধ্যম আয়ের দেশের অধিকাংশ জনগণই মনে করেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনের প্রভাব আছে। উচ্চ আয়ের দেশগুলোর তুলনায় মধ্যম আয়ের দেশগুলোর বেশিসংখ্যক মানুষ মনে করেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনের প্রভাব ইতিবাচক। এর মধ্যে বাংলাদেশের ৭৯ শতাংশ মানুষ এমনটি মনে করেন।
বিশ্বের ৬ মহাদেশের ৩৫টি দেশে পরিচালিত এক জরিপের ভিত্তিতে এই তথ্য জানিয়েছে জরিপ প্রতিষ্ঠান পিউ রিসার্চ।
জরিপটি ১৮টি উচ্চ আয়ের দেশ এবং ১৭টি মধ্যম আয়ের দেশে পরিচালিত হয়। ২০২৪ সালের জানুয়ারি মাসের ৫ তারিখ থেকে শুরু করে মে মাসের ২১ তারিখ পর্যন্ত এই জরিপের তথ্য সংগ্রহ করা হয়। জরিপটিতে ৩৫টি দেশের মোট ৪৪ হাজার ১৬৬ জন তাঁদের মতামত দেন। পরে বিশ্লেষণ শেষে গত ৭ জুলাই জরিপের ফলাফল পিউ রিসার্চের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হয়।
জরিপে উঠে আসা তথ্যানুসারে, মধ্যম আয়ের দেশগুলোর ৪৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক জনগণ মনে করেন, চীন তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। এর মধ্যে বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষও রয়েছেন।
এর বিপরীতে জরিপে অংশ নেওয়া ২৯ শতাংশ মানুষ বলেছেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনা প্রভাব নেতিবাচক।
তবে, উচ্চ আয়ের ১৮টি দেশের ৫৭ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক জনগণ মনে করেন, তাঁদের দেশের অর্থনীতিতে চীনা প্রভাব নেতিবাচক, ইতিবাচক মনে করেন ২৮ শতাংশ।
জরিপের দেশগুলোতে সামগ্রিকভাবে চীনকে কীভাবে বিবেচনা করা হয়—এমন এক প্রশ্নের উত্তরে দেখা গেছে, উচ্চ আয়ের দেশের ৭০ শতাংশ প্রাপ্তবয়স্ক চীনকে নেতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন। বিপরীতে মধ্যম আয়ের ৫৬ শতাংশ জনগণ চীনকে ইতিবাচকভাবে বিবেচনা করেন।
চীন ২০১৩ সালে বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ চালু করে। চীনের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের তথ্যানুসারে দেশটি, বিগত ১০ বছরের বেশি সময়ে এই উদ্যোগের আওতায় বিভিন্ন দেশে চীন ৩ লাখ কোটি ডলারের বেশি বিনিয়োগ করেছে। তবে এই বিনিয়োগের পর বিদেশে কাজ করা চীনা সংস্থাগুলোর পরিবেশগত প্রভাব, তাদের কর্মীদের আচরণ এবং চীনা বিনিয়োগ স্থানীয় অর্থনীতির জন্য উপকারী না ক্ষতিকর ইত্যাদি বিষয়ে বিতর্ক তৈরি হয়েছে।
জরিপে অংশ নেওয়া বেশ কয়েকটি মধ্যম আয়ের দেশের মানুষের কাছে সেখানে কাজ করা চীনা কোম্পানিগুলোর ব্যাপারে ইতিবাচক ধারণা আছে। ৯টি দেশে জরিপে অংশ নেওয়াদের ৭২ শতাংশ বলেছেন, চীনা কোম্পানিগুলো তাদের দেশের অর্থনীতির জন্য ভালো। এ ক্ষেত্রে থাইল্যান্ড (৮১ শতাংশ), কেনিয়া (৮০ শতাংশ) এবং বাংলাদেশে (৭৯ শতাংশ) নিয়ে সবার শীর্ষে রয়েছে।
এ ছাড়া পিউ রিসার্চের জরিপে দেখা গেছে, দক্ষিণ–পূর্ব এশিয়ার দেশগুলোতে বৈশ্বিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে চীনের অবস্থান নিয়ে ইতিবাচক মনোভাব আছে। থাইল্যান্ডের ৮০ শতাংশ জনগণ মনে করে চীন বিশ্ব শান্তি ও স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে। মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশে এই হার যথাক্রমে—৭৬, ৭৩, ৭২ ও ৬৪ শতাংশ।
ইউক্রেনের পক্ষে যুদ্ধ জেতা সম্ভব নয়, বরং তাদের এখন শান্তিচুক্তির পথে এগোনো উচিত বলে মন্তব্য করেছেন ব্রিটিশ সেনাবাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা ফিল্ড মার্শাল লর্ড রিচার্ডস। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য ইনডিপেনডেন্টের পডকাস্ট ‘ওয়ার্ল্ড অব ট্রাবল’-এ দেওয়া সাক্ষাৎকারে রিচার্ডস বলেছেন, ইউক্রেনকে লড়াই করতে
১১ ঘণ্টা আগেফ্রান্সের প্যারিসে বিশ্ববিখ্যাত ল্যুভর মিউজিয়ামে দুর্ধর্ষ চুরির ঘটনা ঘটেছে মাত্র সাত মিনিটে। অবিশ্বাস্য এই অভিযানে চোরেরা ব্যবহার করেছে ‘চেরি পিকার’ (ট্রাকের ওপর বসানো একধরনের হাইড্রোলিক মই) ও ‘অ্যাঙ্গেল গ্রাইন্ডার’।
১২ ঘণ্টা আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্টের বিরুদ্ধে জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানা বাতিলের আবেদন খারিজ করে দিয়েছেন। চলতি বছরের মে মাসে ইসরায়েল আইসিসির কাছে পরোয়ানা বাতিলের আবেদন করেছিল। একই সময়ে আদালতের এখতিয়ার
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে অন্যায়ের শিকার হয়ে টানা ৪৩ বছর কারাভোগের পর অবশেষে নির্দোষ প্রমাণিত হয়েছেন সুব্রহ্মণ্যম সুবু বেদাম। কিন্তু মুক্তির আনন্দ উপভোগ করার আগেই নতুন এক সংকটে পড়েছেন তিনি। রোববার (১৯ অক্টোবর) বিবিসি জানিয়েছে, মার্কিন অভিবাসন কর্তৃপক্ষ (আইসিই) এখন বেদামকে ভারতে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগে