স্ত্রীর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে খুঁজছিল যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ। তবে ঘটনার পর ৩০ বছরের বেশি সময় পালিয়ে ছিলেন ওই ব্যক্তি। অবশেষে তিনি গ্রেপ্তার হন কোস্টারিকায়।
ওই ব্যক্তির নাম হোসে লাজারো ক্রুজ। ১৯৯১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হন তাঁর স্ত্রী। সম্ভাব্য হত্যাকারী হিসেবে লজারোকে খুঁজছিল পুলিশ। কোস্টারিকায় গ্রেপ্তার করার পর এ মাসের গোড়ার দিকে তাকে বিচারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের যে শহরে হত্যাকাণ্ডটি হয় অর্থাৎ ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় পুলিশ।
পুলিশ বলেছে, জোসে লাজারো ক্রুজ কোস্টারিকায় গ্রেপ্তার হন ২০২২ সালে। আর এ বছরের অর্থাৎ ২০২৪ সালের জানুয়ারির গোড়ার দিকে ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টিতে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়, ৩২ বছরেরও বেশি আগের এক হত্যাকাণ্ডের বিচারের মুখোমুখি করতে। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি পুলিশের তদন্ত শাখার উপপ্রধান এলি কোরি জানান, ১৯৯১ সালের ৩০ এপ্রিল ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির পুলিশ কর্মকর্তারা ছুরিকাঘাতের এক ঘটনার সংবাদ পেয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে রাস্তায় মৃত অবস্থায় আবিষ্কার করেন ২৪ বছর বয়স্ক অ্যানা জুরাডোকে। এর আগেই স্বামী লাজারো ক্রুজের সঙ্গে জুরাডোর বিচ্ছেদ হয়। পুলিশ লাজারোকে সম্ভাব্য খুনি হিসেবে চিহ্নিত করে।
কোরি জানান, লাজারো ক্রুজ প্রথম কানাডা যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে জাল কাগজপত্র ব্যবহারের কারণে দেশটিতে প্রবেশ করতে পারেননি। সীমান্ত দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা ওই সময় তাঁর হাতে একটি তাজা ক্ষতও দেখতে পান।
কানাডায় প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর লাজারো ক্রুজ টেক্সাসের হিউস্টনে চলে যান। ধারণা করা হয় দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য একজন চোরাকারবারির সাহায্য নেন এবং অবশেষে এল সালভাদরে পৌঁছান।
এল সালভাদরের সংবিধান অনুসারে তখন দেশটির কোনো নাগরিককে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফেরত পাঠানোর কোনো নিয়ম ছিল না। লাজারো ক্রুজ এল সালভাদরের নাগরিক ছিলেন। দেশটি অবশেষে ২০০০ সালে তার সংবিধান সংশোধন করে। এতে এল সালভেদরের নাগরিকদেরও বিচারের জন্য অন্য দেশে পাঠানোর অনুমতি দেওয়া হয়।
জুরাডো তিন বাচ্চার মা ছিলেন। তিন বছর বয়সী এবং সাত মাস বয়সী দুই মেয়ে তাঁর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকত। আর চার বছরের ছেলে তাঁর মৃত্যুর সময় এল সালভাদরে বাস করত।
২০২২ সালের ২৯ জুলাই কোস্টারিকাতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় লাজারো ক্রুজকে গ্রেপ্তার করা হয়। কোরি জানান, লাজারো ক্রুজ পুনরায় বিয়ে করেছিলেন এবং ১৯৯১ সালের হত্যাকাণ্ডের পর কয়েকটি সন্তান হয় তাঁর। এল সালভাদরে সম্পূর্ণ নতুন জীবন শুরু করেছিলেন তিনি।
তিনি বর্তমানে ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি সংশোধন কেন্দ্রে বিচারের অপেক্ষায় রয়েছেন লাজারো।
স্ত্রীর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে তাকে খুঁজছিল যুক্তরাষ্ট্রের পুলিশ। তবে ঘটনার পর ৩০ বছরের বেশি সময় পালিয়ে ছিলেন ওই ব্যক্তি। অবশেষে তিনি গ্রেপ্তার হন কোস্টারিকায়।
ওই ব্যক্তির নাম হোসে লাজারো ক্রুজ। ১৯৯১ সালে যুক্তরাষ্ট্রে হত্যাকাণ্ডের স্বীকার হন তাঁর স্ত্রী। সম্ভাব্য হত্যাকারী হিসেবে লজারোকে খুঁজছিল পুলিশ। কোস্টারিকায় গ্রেপ্তার করার পর এ মাসের গোড়ার দিকে তাকে বিচারের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের যে শহরে হত্যাকাণ্ডটি হয় অর্থাৎ ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। গতকাল সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানায় পুলিশ।
পুলিশ বলেছে, জোসে লাজারো ক্রুজ কোস্টারিকায় গ্রেপ্তার হন ২০২২ সালে। আর এ বছরের অর্থাৎ ২০২৪ সালের জানুয়ারির গোড়ার দিকে ভার্জিনিয়া অঙ্গরাজ্যের ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টিতে তাকে ফিরিয়ে আনা হয়, ৩২ বছরেরও বেশি আগের এক হত্যাকাণ্ডের বিচারের মুখোমুখি করতে। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের এক প্রতিবেদনে।
ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি পুলিশের তদন্ত শাখার উপপ্রধান এলি কোরি জানান, ১৯৯১ সালের ৩০ এপ্রিল ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টির পুলিশ কর্মকর্তারা ছুরিকাঘাতের এক ঘটনার সংবাদ পেয়ে নির্দিষ্ট জায়গায় গিয়ে রাস্তায় মৃত অবস্থায় আবিষ্কার করেন ২৪ বছর বয়স্ক অ্যানা জুরাডোকে। এর আগেই স্বামী লাজারো ক্রুজের সঙ্গে জুরাডোর বিচ্ছেদ হয়। পুলিশ লাজারোকে সম্ভাব্য খুনি হিসেবে চিহ্নিত করে।
কোরি জানান, লাজারো ক্রুজ প্রথম কানাডা যাওয়ার চেষ্টা করেন। তবে জাল কাগজপত্র ব্যবহারের কারণে দেশটিতে প্রবেশ করতে পারেননি। সীমান্ত দায়িত্বে থাকা কর্মকর্তারা ওই সময় তাঁর হাতে একটি তাজা ক্ষতও দেখতে পান।
কানাডায় প্রবেশে ব্যর্থ হওয়ার পর লাজারো ক্রুজ টেক্সাসের হিউস্টনে চলে যান। ধারণা করা হয় দেশ থেকে বেরিয়ে যাওয়ার জন্য একজন চোরাকারবারির সাহায্য নেন এবং অবশেষে এল সালভাদরে পৌঁছান।
এল সালভাদরের সংবিধান অনুসারে তখন দেশটির কোনো নাগরিককে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে ফেরত পাঠানোর কোনো নিয়ম ছিল না। লাজারো ক্রুজ এল সালভাদরের নাগরিক ছিলেন। দেশটি অবশেষে ২০০০ সালে তার সংবিধান সংশোধন করে। এতে এল সালভেদরের নাগরিকদেরও বিচারের জন্য অন্য দেশে পাঠানোর অনুমতি দেওয়া হয়।
জুরাডো তিন বাচ্চার মা ছিলেন। তিন বছর বয়সী এবং সাত মাস বয়সী দুই মেয়ে তাঁর সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে থাকত। আর চার বছরের ছেলে তাঁর মৃত্যুর সময় এল সালভাদরে বাস করত।
২০২২ সালের ২৯ জুলাই কোস্টারিকাতে প্রবেশের চেষ্টা করার সময় লাজারো ক্রুজকে গ্রেপ্তার করা হয়। কোরি জানান, লাজারো ক্রুজ পুনরায় বিয়ে করেছিলেন এবং ১৯৯১ সালের হত্যাকাণ্ডের পর কয়েকটি সন্তান হয় তাঁর। এল সালভাদরে সম্পূর্ণ নতুন জীবন শুরু করেছিলেন তিনি।
তিনি বর্তমানে ফেয়ারফ্যাক্স কাউন্টি সংশোধন কেন্দ্রে বিচারের অপেক্ষায় রয়েছেন লাজারো।
আনোয়ার ইব্রাহিম একটি সংস্কারবাদী স্লোগান নিয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন এবং দেশের ভঙ্গুর রাজনৈতিক ব্যবস্থায় দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি মোকাবিলার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তবে অনেকের দাবি, তিনি এসব প্রতিশ্রুতির কোনোটাও পূরণ করতে পারেননি।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বর্তমানে চার দিনের ব্যক্তিগত সফরে স্কটল্যান্ডে অবস্থান করছেন। গতকাল শুক্রবার স্থানীয় সময় রাতে প্রেসউইক বিমানবন্দরে পৌঁছানোর পর থেকে তাঁকে ঘিরে দেশটিতে নিরাপত্তাব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেঅঞ্জলী শীল জানিয়েছেন, তাঁর বাবা, ভাই, মামা—সবাই আসামে বাস করেন এবং তাঁরা সেখানকার ভূমিপুত্র। তাঁদের কাছে কোনো চিঠি না এসে একমাত্র তাঁর কাছেই কেন চিঠি এল, তা নিয়েও উঠেছে প্রশ্ন।
৩ ঘণ্টা আগেভারতের অন্যতম ধনী ব্যবসায়ী সোনা কমস্টারের প্রয়াত নির্বাহী সঞ্জয় কাপুর মারা যাওয়ার পর তাঁর মা রানী কাপুর অভিযোগ করেছেন, তাঁকে একঘরে আটকে রেখে জোর করে কাগজপত্রে স্বাক্ষর নেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেছেন, তাঁর পুত্রবধূ প্রিয়া সাচদেব কাপুরসহ কিছু ব্যক্তি সোনা গ্রুপের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য এসব করেছেন। তিনি
৪ ঘণ্টা আগে