অধ্যাপক ডা. শুভাগত চৌধুরী
জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ মাত্র। আমাদের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৫ থেকে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শরীরের তাপ বেড়ে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর চলে গেলেই সেটা জ্বর।
জরুরি কথা
জ্বরে দেহের তাপমাত্রা বেশি থাকবে—এটাই স্বাভাবিক। শিশু ও শারীরিকভাবে অক্ষম মানুষদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। এ ছাড়া যেসব উপসর্গ থাকতে পারে
সেগুলো হলো:
জ্বরের পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে জটিল অসুখ, তাই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। আজকাল সামান্য ঠান্ডা লাগলেও জ্বর হয়। আবার পেটে বা ফুসফুসে সংক্রমণ হলেও শরীরে জাঁকিয়ে বসে জ্বর। জ্বরের কারণ অনেক। তাই বলা হয় জ্বর আলাদা কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ।
জ্বর অনেক কারণেই হতে পারে
তবে জ্বর হলেই বলা যায় না কেন জ্বর হচ্ছে। এর অন্তর্গত কারণ আছে। আর সেটাই হয়তো মূল রোগ। যেসব কারণে জ্বর হওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে, সেগুলো হলো:
জ্বরের সঙ্গে যা থাকতে পারে
শরীরে কাঁপুনি, ক্ষুধাহীনতা, পানিশূন্যতা, বিষণ্নতা, অতি অল্পে শারীরিক যন্ত্রণা, অবসন্নতা, ঘুম ঘুম ভাব।
জ্বর বেশি হলে কেউ কেউ
প্রলাপও বকতে পারে। এসব দেখে অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলতে পারেন জ্বরের উৎস কী।
চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে
প্রতিরোধ
জ্বরের সাধারণ তথ্য
একজন প্রাপ্ত বয়স্কের জ্বরে তাপমাত্রা ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে এবং তিন মাসের কম শিশুদের মলাশয়ের তাপমাত্রা ১০০ দশমিক ৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
৩ থেকে ৬ মাসের শিশুদের মলাশয়ের তাপমাত্রা বেশি, খুব মেজাজ খারাপ বা ঘুম ঘুম ভাব হলে চিকিৎসক দেখাতে হবে।
৬ থেকে ২৪ মাসের শিশুদের তাপ ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি এবং সঙ্গে কফ, কাশি বা ডায়রিয়া হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
২ বছরের বেশি বয়সের শিশুদের জ্বর হলে এবং জ্বরের সঙ্গে র্যাশ, অস্বস্তি, খিটখিটে ভাব, উদাসীন, অবসন্ন, মাথা ধরা, গলা শক্ত, বারবার বমি বা ডায়রিয়া ও খিঁচুনি হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
জ্বর কমানোর ওষুধ খেয়েও জ্বর না কমলে চিকিৎসক দেখাতে হবে।
কোভিড রোগীর সংস্পর্শে থেকে জ্বর এলে চিকিৎসকের পরামর্শে চলতে হবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ মাত্র। আমাদের দেহের স্বাভাবিক তাপমাত্রা ৩৬ দশমিক ৫ থেকে ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস। শরীরের তাপ বেড়ে ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপর চলে গেলেই সেটা জ্বর।
জরুরি কথা
জ্বরে দেহের তাপমাত্রা বেশি থাকবে—এটাই স্বাভাবিক। শিশু ও শারীরিকভাবে অক্ষম মানুষদের ক্ষেত্রেও এটি প্রযোজ্য। এ ছাড়া যেসব উপসর্গ থাকতে পারে
সেগুলো হলো:
জ্বরের পেছনে লুকিয়ে থাকতে পারে জটিল অসুখ, তাই সতর্ক থাকা প্রয়োজন। আজকাল সামান্য ঠান্ডা লাগলেও জ্বর হয়। আবার পেটে বা ফুসফুসে সংক্রমণ হলেও শরীরে জাঁকিয়ে বসে জ্বর। জ্বরের কারণ অনেক। তাই বলা হয় জ্বর আলাদা কোনো রোগ নয়, রোগের লক্ষণ।
জ্বর অনেক কারণেই হতে পারে
তবে জ্বর হলেই বলা যায় না কেন জ্বর হচ্ছে। এর অন্তর্গত কারণ আছে। আর সেটাই হয়তো মূল রোগ। যেসব কারণে জ্বর হওয়ার আশঙ্কা থাকতে পারে, সেগুলো হলো:
জ্বরের সঙ্গে যা থাকতে পারে
শরীরে কাঁপুনি, ক্ষুধাহীনতা, পানিশূন্যতা, বিষণ্নতা, অতি অল্পে শারীরিক যন্ত্রণা, অবসন্নতা, ঘুম ঘুম ভাব।
জ্বর বেশি হলে কেউ কেউ
প্রলাপও বকতে পারে। এসব দেখে অভিজ্ঞ চিকিৎসকেরা বলতে পারেন জ্বরের উৎস কী।
চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার আগে
প্রতিরোধ
জ্বরের সাধারণ তথ্য
একজন প্রাপ্ত বয়স্কের জ্বরে তাপমাত্রা ১০৩ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে এবং তিন মাসের কম শিশুদের মলাশয়ের তাপমাত্রা ১০০ দশমিক ৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট বা তার বেশি হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
৩ থেকে ৬ মাসের শিশুদের মলাশয়ের তাপমাত্রা বেশি, খুব মেজাজ খারাপ বা ঘুম ঘুম ভাব হলে চিকিৎসক দেখাতে হবে।
৬ থেকে ২৪ মাসের শিশুদের তাপ ১০২ ডিগ্রি ফারেনহাইটের বেশি এবং সঙ্গে কফ, কাশি বা ডায়রিয়া হলে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
২ বছরের বেশি বয়সের শিশুদের জ্বর হলে এবং জ্বরের সঙ্গে র্যাশ, অস্বস্তি, খিটখিটে ভাব, উদাসীন, অবসন্ন, মাথা ধরা, গলা শক্ত, বারবার বমি বা ডায়রিয়া ও খিঁচুনি হলে দ্রুত চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে।
জ্বর কমানোর ওষুধ খেয়েও জ্বর না কমলে চিকিৎসক দেখাতে হবে।
কোভিড রোগীর সংস্পর্শে থেকে জ্বর এলে চিকিৎসকের পরামর্শে চলতে হবে।
লেখক: সাবেক অধ্যক্ষ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ
দেশের ৪১ জেলায় নতুন সিভিল সার্জন নিয়োগ দিয়েছে সরকার। বদলি/পদায়নকৃত কর্মকর্তাগণ আগামী বৃহস্পতিবারের মধ্যে বদলিকৃত কর্মস্থলে যোগাদান করবেন। অন্যথায় আগামী রোববার থেকে বর্তমান কর্মস্থল থেকে তাৎক্ষণিক অবমুক্ত মর্মে গণ্য হবেন।
২ ঘণ্টা আগেবিগত কয়েক দশক ধরেই বিশ্বে অন্যতম স্বাস্থ্য সমস্যা মুটিয়ে যাওয়া ও স্থূলতা। আগামী কয়েক দশকে এই সমস্যা আরও বাড়বে বলেই আশঙ্কা করছেন গবেষকেরা। তাঁরা বলছেন, বিশ্বব্যাপী ২০৫০ সালের মধ্যে অর্ধেকের বেশি প্রাপ্তবয়স্ক এবং এক-তৃতীয়াংশ শিশু ও কিশোর-কিশোরী অতিরিক্ত ওজন বা স্থূলতার শিকার হবে। এই বিষয়টি
৮ ঘণ্টা আগে২০২৫ সালে এসেও এই চিত্র খুব একটা বদলায়নি। এখনো স্বাস্থ্যের জন্য জরুরি ৪টি উপাদান লৌহ, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি ১২, জিংকের ঘাটতিতে ভুগছে প্রায় ২৫ শতাংশ কিশোরী এবং স্থূলতায় আক্রান্ত কমপক্ষে ১০ শতাংশ।
৯ ঘণ্টা আগেআত্মহত্যা একটি বৈশ্বিক স্বাস্থ্য সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। তবে বাংলাদেশে আত্মহত্যার প্রবণতা বিশেষভাবে উদ্বেগজনক। বিশ্বব্যাপী আত্মহত্যা প্রতিরোধের উদ্যোগ নেওয়া হলেও বাংলাদেশে এখনো আত্মহত্যা সংক্রান্ত পর্যাপ্ত গবেষণা ও কার্যকর নীতিমালা তৈরি হয়নি
১০ ঘণ্টা আগে