ফিচার ডেস্ক
জ্বর, শরীরে ব্যথা এবং ক্লান্তি ফ্লুর সাধারণ লক্ষণ। এগুলো হলে বুঝতে হবে, আপনি ফ্লুতে আক্রান্ত। সাধারণত ফ্লু প্রাণঘাতী নয়। তবে কখনো কখনো বিশেষ কোনো কারণে এটি বেশি হয়ে গেলে হাসপাতালে যেতে হতে পারে। ফ্লুর সংক্রমণের সঙ্গে নিউমোনিয়া হলে সেটি আর সাধারণ থাকে না। তখন হাসপাতালে যেতে হয়।
সাধারণ ফ্লুর লক্ষণ
ফ্লুর সাধারণ লক্ষণগুলো হলো বেশি জ্বর, ঠান্ডা, ক্লান্তি, শরীর ও পেশিব্যথা, ক্ষুধা কমে যাওয়া, মাথাব্যথা, শুকনো কাশি, গলাব্যথা, সর্দি বা নাক বন্ধ থাকা। যদিও বেশির ভাগ লক্ষণ শুরু হওয়ার এক থেকে দুই সপ্তাহ পর এমনিতে কমে যায়। তবে শুকনো কাশি এবং সাধারণ ক্লান্তি আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। ফ্লুর অন্যান্য সম্ভাব্য উপসর্গগুলোর মধ্যে মাথা ঘোরা, হাঁচি এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত। বমি বমি ভাব এবং বমি বয়স্কদের মধ্যে সাধারণ উপসর্গ নয়। তবে এটি কখনো কখনো শিশুদের মধ্যে ঘটে।
গুরুতর ফ্লুর লক্ষণ
গুরুতর পর্যায়ের লক্ষণগুলো হলো শ্বাসকষ্ট, ত্বক নীলাভ হয়ে যাওয়া, মারাত্মকভাবে গলাব্যথা, উচ্চ জ্বর, চরম ক্লান্তি। ডায়াবেটিস বা সিওপিডির মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগীরা এ রোগের উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে।
তাদের মধ্যে ফ্লুর জটিলতার লক্ষণগুলো দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করতে হবে।
সূত্র: হেলথ লাইন
জ্বর, শরীরে ব্যথা এবং ক্লান্তি ফ্লুর সাধারণ লক্ষণ। এগুলো হলে বুঝতে হবে, আপনি ফ্লুতে আক্রান্ত। সাধারণত ফ্লু প্রাণঘাতী নয়। তবে কখনো কখনো বিশেষ কোনো কারণে এটি বেশি হয়ে গেলে হাসপাতালে যেতে হতে পারে। ফ্লুর সংক্রমণের সঙ্গে নিউমোনিয়া হলে সেটি আর সাধারণ থাকে না। তখন হাসপাতালে যেতে হয়।
সাধারণ ফ্লুর লক্ষণ
ফ্লুর সাধারণ লক্ষণগুলো হলো বেশি জ্বর, ঠান্ডা, ক্লান্তি, শরীর ও পেশিব্যথা, ক্ষুধা কমে যাওয়া, মাথাব্যথা, শুকনো কাশি, গলাব্যথা, সর্দি বা নাক বন্ধ থাকা। যদিও বেশির ভাগ লক্ষণ শুরু হওয়ার এক থেকে দুই সপ্তাহ পর এমনিতে কমে যায়। তবে শুকনো কাশি এবং সাধারণ ক্লান্তি আরও কয়েক সপ্তাহ স্থায়ী হতে পারে। ফ্লুর অন্যান্য সম্ভাব্য উপসর্গগুলোর মধ্যে মাথা ঘোরা, হাঁচি এবং শ্বাসকষ্ট অন্তর্ভুক্ত। বমি বমি ভাব এবং বমি বয়স্কদের মধ্যে সাধারণ উপসর্গ নয়। তবে এটি কখনো কখনো শিশুদের মধ্যে ঘটে।
গুরুতর ফ্লুর লক্ষণ
গুরুতর পর্যায়ের লক্ষণগুলো হলো শ্বাসকষ্ট, ত্বক নীলাভ হয়ে যাওয়া, মারাত্মকভাবে গলাব্যথা, উচ্চ জ্বর, চরম ক্লান্তি। ডায়াবেটিস বা সিওপিডির মতো দীর্ঘস্থায়ী রোগীরা এ রোগের উচ্চ ঝুঁকিতে থাকে।
তাদের মধ্যে ফ্লুর জটিলতার লক্ষণগুলো দেখা দিলে চিকিৎসকের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করতে হবে।
সূত্র: হেলথ লাইন
নানা কারণে ঘুম নেই, মেজাজ খিটখিটে, অতিরিক্ত রাগ আর কোনো কিছুতেই প্রশান্তি নেই। এসব কারণে ইদানীং মানসিক সমস্যার প্রকোপ দেখা যাচ্ছে। মানসিক সমস্যা মানুষেরই হয়। বিশেষ করে যুবসমাজ এ সমস্যায় ভুগছে মারাত্মকভাবে। যে কারণেই হোক না কেন, মানসিক সমস্যা রোগী নিজে বুঝতে পারে না। তাকে বলাও যায় না...
১ ঘণ্টা আগেঅফিসে বারবার ঘুম পেলে তা কাজের ওপর বড় প্রভাব ফেলে। ডেডলাইন মিস করা, কাজ জমে যাওয়া, এমনকি চাকরিও ঝুঁকিতে পড়তে পারে। ঘুমের সমস্যা থাকলে চিকিৎসা জরুরি। তবে কিছু বিষয় মেনে চললে কাজের সময় ঘুম পাওয়া থেকে রেহাই পেতে পারেন।
২ ঘণ্টা আগেবাতরোগ সাধারণত প্রাপ্তবয়স্কদের সমস্যা বলে বিবেচিত। কিন্তু শিশুরাও এতে আক্রান্ত হতে পারে। অনেক সময় অভিভাবকেরা ভাবেন, এই বয়সে এমন ব্যথা বা অস্বস্তি সাময়িক। কিন্তু বাস্তবতা হচ্ছে, অনেক শিশু দীর্ঘস্থায়ী বাতরোগে ভোগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায় এই রোগকে বলা হয় জুভেনাইল ইডিওপ্যাথিক আর্থ্রারাইটিস...
২ ঘণ্টা আগেশরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি হলে তাকে জ্বর বলা হয়। জ্বর আসলে কোনো রোগ নয়, রোগের উপসর্গ। ফলে জ্বর হওয়াকে শরীরের ভেতরের কোনো রোগের সতর্কবার্তা বলা যেতে পারে।
২ ঘণ্টা আগে