নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেও মাঠপর্যায়ে জনবল সংকট বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে। দেশের ৪৫ জেলায় এখনো টিকাদানকর্মী নিয়োগ সম্পন্ন হয়নি। একই সঙ্গে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) বরাদ্দ জনবলের প্রায় ৪০ শতাংশ পদ শূন্য। এর মধ্যে স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, ইপিআই টেকনিশিয়ান ও পর্যবেক্ষকের পদ রয়েছে। ইপিআই সদর দপ্তরেই শূন্যপদের হার ৪৩ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক ডা. নিজাম উদ্দিন আহমেদ।
ডা. নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচি বিশ্বে একটি উদাহরণ। এ কর্মসূচির মাধ্যমে শিশুমৃত্যু ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে, যা কেবল বাংলাদেশ, নেপাল, রুয়ান্ডা, ভিয়েতনাম, ইথিওপিয়া ও মালাউই—এই ছয়টি দেশে অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশ পোলিও ও মাতৃ–নবজাতক ধনুষ্টঙ্কার (এমএনটি) নির্মূল করেছে এবং হেপাটাইটিস নিয়ন্ত্রণে এনেছে। কিশোরী মেয়েদের মধ্যে ৯৩ শতাংশ এইচপিভি (এইচপিভি) টিকার কভারেজ হয়েছে, যা ভবিষ্যতে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক।’
স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আরও জানান, ‘গত দুই দশকে ৫ কোটিরও বেশি শিশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে; ফলে প্রতিবছর প্রায় ৯৪ হাজার শিশুর মৃত্যু প্রতিরোধ হচ্ছে। বিনিয়োগের দিক থেকেও টিকা অত্যন্ত লাভজনক—প্রতি ১ ডলারে ২৫ দশমিক ৪ ডলার সমমূল্যের সাশ্রয় হয়।’
তিনি আরও জানান, ইপিআইতে ইউনিসেফের প্রযুক্তিগত সহায়তায় ভ্যাক্সইপিআই, ই–ট্র্যাকার, জিআইএসভিত্তিক অনলাইন মাইক্রোপ্ল্যানিং ও ই–ভিএলএমআইএস চালু হয়েছে। ইউনিসেফের সহায়তায় ৬১ জেলায় এবং ইপিআই সদর দপ্তরে মোট ১২০টি উদ্ভাবনী ওয়াক–ইন কুলার রুম স্থাপন করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, টিকাদান কর্মসূচিতে মাঠপর্যায়ে একাধিক বাধা রয়ে গেছে। জেলা পর্যায়ের কোল্ড চেইন টেকনিশিয়ানের ৫৩ শতাংশ পদ শূন্য। বাজেট বরাদ্দ ও অনুমোদনে দেরি হওয়ায় টিকা ক্রয়, পরিবহন ও বণ্টন ব্যাহত হচ্ছে। সেপ্টেম্বরের শুরুর মধ্যে টিকা ক্রয়ের অর্থ ছাড়ে বিলম্ব হলে চলতি বছরের অক্টোবর থেকে কিছু টিকার মজুত ফুরিয়ে যেতে পারে। ভৌগোলিক বাস্তবতায় দুর্গম ও উচ্চঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় পর্যাপ্ত টিকাদানকেন্দ্র নেই। সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে নিজস্ব টিকাদানকর্মীর ঘাটতি রয়েছে। জনসংখ্যা নির্ভুলভাবে নির্ধারণ না হওয়ায় লক্ষ্য–নির্ধারণ ও টিকা বরাদ্দে অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। তদারকির ঘাটতিতে টিকার অপচয় ও ঝরে পড়া শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। গ্রামে আন্তব্যক্তিক যোগাযোগ সীমিত এবং শহরাঞ্চলেও এ ঘাটতি স্পষ্ট।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, কর্মসূচিকে শক্তিশালী করতে শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ, সিটি করপোরেশনে নিজস্ব টিকাদানকর্মী নিয়োগ, বাজেট বরাদ্দ ও অর্থ ছাড় সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিশ্চিত, ভ্যাকসিন সরবরাহ ও কোল্ড চেইন ব্যবস্থাপনায় সরকারি বাজেট বৃদ্ধি, লক্ষ্যভিত্তিক জনসচেতনতা প্রচারণা এবং দুর্গম এলাকায় বিশেষ উদ্যোগ জরুরি। ই–ট্র্যাকার, ভ্যাক্সইপিআই, ই–ভিএলএমআইএস ও জিআইএসভিত্তিক অনলাইন মাইক্রোপ্ল্যান—এসব ডিজিটাল উদ্ভাবনের সম্প্রসারণ ও স্থায়ীকরণে বাজেট বরাদ্দ এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণ–মনিটরিং জোরদারের সুপারিশ করা হয়।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন আরও জানায়, সরকার ১২ অক্টোবর ২০২৫ থেকে সারা দেশে টাইফয়েড প্রতিরোধে টিসিভি—টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (টিসিভি) ক্যাম্পেইন চালু করছে। এ কর্মসূচির আওতায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী প্রায় ৫ কোটি শিশু বিনামূল্যে টিকা পাবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধরে (প্রাথমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসা, ইংরেজি মাধ্যম) এবং কমিউনিটি পর্যায়ে টিকাদান চলবে। টিকা পেতে জন্মনিবন্ধনের ১৭ অঙ্কের নম্বর দিয়ে অনলাইনে (vaxepi.gov.bd/registration/tcv) নিবন্ধন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সরকার, বেসরকারি সংস্থা ও সাধারণ জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন—স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআইয়ের উপপ্রকল্প ব্যবস্থাপক (প্রোকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই) ডা. মো. শফিকুল ইসলাম রাজিব, রাড্ডা এমসিএইচ–এফপি সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক ও বাংলাদেশ সিএসও কোয়ালিশন ফর হেলথ অ্যান্ড ইমিউনাইজেশনের (বিএসসিসিএইচআই) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. নাসরিন আক্তার।
বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচি আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেলেও মাঠপর্যায়ে জনবল সংকট বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে আছে। দেশের ৪৫ জেলায় এখনো টিকাদানকর্মী নিয়োগ সম্পন্ন হয়নি। একই সঙ্গে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচির (ইপিআই) বরাদ্দ জনবলের প্রায় ৪০ শতাংশ পদ শূন্য। এর মধ্যে স্বাস্থ্য সহকারী, সহকারী স্বাস্থ্য পরিদর্শক, স্বাস্থ্য পরিদর্শক, ইপিআই টেকনিশিয়ান ও পর্যবেক্ষকের পদ রয়েছে। ইপিআই সদর দপ্তরেই শূন্যপদের হার ৪৩ শতাংশ।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় প্রেসক্লাবের তফাজ্জল হোসেন মানিক মিয়া হলে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানানো হয়। স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন আয়োজিত এই সংবাদ সম্মেলনে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সংগঠনের নির্বাহী পরিচালক ডা. নিজাম উদ্দিন আহমেদ।
ডা. নিজাম উদ্দিন বলেন, ‘বাংলাদেশের টিকাদান কর্মসূচি বিশ্বে একটি উদাহরণ। এ কর্মসূচির মাধ্যমে শিশুমৃত্যু ৮১ দশমিক ৫ শতাংশ কমেছে, যা কেবল বাংলাদেশ, নেপাল, রুয়ান্ডা, ভিয়েতনাম, ইথিওপিয়া ও মালাউই—এই ছয়টি দেশে অর্জিত হয়েছে। বাংলাদেশ পোলিও ও মাতৃ–নবজাতক ধনুষ্টঙ্কার (এমএনটি) নির্মূল করেছে এবং হেপাটাইটিস নিয়ন্ত্রণে এনেছে। কিশোরী মেয়েদের মধ্যে ৯৩ শতাংশ এইচপিভি (এইচপিভি) টিকার কভারেজ হয়েছে, যা ভবিষ্যতে জরায়ুমুখ ক্যানসার প্রতিরোধে সহায়ক।’
স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক আরও জানান, ‘গত দুই দশকে ৫ কোটিরও বেশি শিশুকে টিকা দেওয়া হয়েছে; ফলে প্রতিবছর প্রায় ৯৪ হাজার শিশুর মৃত্যু প্রতিরোধ হচ্ছে। বিনিয়োগের দিক থেকেও টিকা অত্যন্ত লাভজনক—প্রতি ১ ডলারে ২৫ দশমিক ৪ ডলার সমমূল্যের সাশ্রয় হয়।’
তিনি আরও জানান, ইপিআইতে ইউনিসেফের প্রযুক্তিগত সহায়তায় ভ্যাক্সইপিআই, ই–ট্র্যাকার, জিআইএসভিত্তিক অনলাইন মাইক্রোপ্ল্যানিং ও ই–ভিএলএমআইএস চালু হয়েছে। ইউনিসেফের সহায়তায় ৬১ জেলায় এবং ইপিআই সদর দপ্তরে মোট ১২০টি উদ্ভাবনী ওয়াক–ইন কুলার রুম স্থাপন করা হয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে বলা হয়, টিকাদান কর্মসূচিতে মাঠপর্যায়ে একাধিক বাধা রয়ে গেছে। জেলা পর্যায়ের কোল্ড চেইন টেকনিশিয়ানের ৫৩ শতাংশ পদ শূন্য। বাজেট বরাদ্দ ও অনুমোদনে দেরি হওয়ায় টিকা ক্রয়, পরিবহন ও বণ্টন ব্যাহত হচ্ছে। সেপ্টেম্বরের শুরুর মধ্যে টিকা ক্রয়ের অর্থ ছাড়ে বিলম্ব হলে চলতি বছরের অক্টোবর থেকে কিছু টিকার মজুত ফুরিয়ে যেতে পারে। ভৌগোলিক বাস্তবতায় দুর্গম ও উচ্চঝুঁকিপূর্ণ এলাকায় পর্যাপ্ত টিকাদানকেন্দ্র নেই। সিটি করপোরেশন ও পৌরসভাগুলোতে নিজস্ব টিকাদানকর্মীর ঘাটতি রয়েছে। জনসংখ্যা নির্ভুলভাবে নির্ধারণ না হওয়ায় লক্ষ্য–নির্ধারণ ও টিকা বরাদ্দে অসামঞ্জস্য দেখা দেয়। তদারকির ঘাটতিতে টিকার অপচয় ও ঝরে পড়া শিশুর সংখ্যা বাড়ছে। গ্রামে আন্তব্যক্তিক যোগাযোগ সীমিত এবং শহরাঞ্চলেও এ ঘাটতি স্পষ্ট।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, কর্মসূচিকে শক্তিশালী করতে শূন্যপদে দ্রুত নিয়োগ, সিটি করপোরেশনে নিজস্ব টিকাদানকর্মী নিয়োগ, বাজেট বরাদ্দ ও অর্থ ছাড় সেপ্টেম্বরের মধ্যে নিশ্চিত, ভ্যাকসিন সরবরাহ ও কোল্ড চেইন ব্যবস্থাপনায় সরকারি বাজেট বৃদ্ধি, লক্ষ্যভিত্তিক জনসচেতনতা প্রচারণা এবং দুর্গম এলাকায় বিশেষ উদ্যোগ জরুরি। ই–ট্র্যাকার, ভ্যাক্সইপিআই, ই–ভিএলএমআইএস ও জিআইএসভিত্তিক অনলাইন মাইক্রোপ্ল্যান—এসব ডিজিটাল উদ্ভাবনের সম্প্রসারণ ও স্থায়ীকরণে বাজেট বরাদ্দ এবং নিয়মিত প্রশিক্ষণ–মনিটরিং জোরদারের সুপারিশ করা হয়।
স্বাস্থ্য সুরক্ষা ফাউন্ডেশন আরও জানায়, সরকার ১২ অক্টোবর ২০২৫ থেকে সারা দেশে টাইফয়েড প্রতিরোধে টিসিভি—টাইফয়েড কনজুগেট ভ্যাকসিন (টিসিভি) ক্যাম্পেইন চালু করছে। এ কর্মসূচির আওতায় ৯ মাস থেকে ১৫ বছরের কম বয়সী প্রায় ৫ কোটি শিশু বিনামূল্যে টিকা পাবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ধরে (প্রাথমিক, মাধ্যমিক, মাদ্রাসা, ইংরেজি মাধ্যম) এবং কমিউনিটি পর্যায়ে টিকাদান চলবে। টিকা পেতে জন্মনিবন্ধনের ১৭ অঙ্কের নম্বর দিয়ে অনলাইনে (vaxepi.gov.bd/registration/tcv) নিবন্ধন করতে হবে।
সংবাদ সম্মেলনে বক্তারা টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন সফল করতে সরকার, বেসরকারি সংস্থা ও সাধারণ জনগণকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান।
সংবাদ সম্মেলনে ছিলেন—স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ইপিআইয়ের উপপ্রকল্প ব্যবস্থাপক (প্রোকিউরমেন্ট অ্যান্ড সাপ্লাই) ডা. মো. শফিকুল ইসলাম রাজিব, রাড্ডা এমসিএইচ–এফপি সেন্টারের নির্বাহী পরিচালক ও বাংলাদেশ সিএসও কোয়ালিশন ফর হেলথ অ্যান্ড ইমিউনাইজেশনের (বিএসসিসিএইচআই) কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ডা. নাসরিন আক্তার।
পোলট্রি শিল্পে ব্যবহৃত পানিতে মাত্রাতিরিক্ত ভারী ধাতু (হেভিমেটাল) শনাক্ত হয়েছে। যা জনস্বাস্থ্যের জন্য হুমকি স্বরূপ। তবে পোলট্রি মাংসে অ্যান্টিবায়োটিকের উপস্থিতি থাকলেও তা নির্ধারিত মাত্রার চেয়ে কম রয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বাংলাদেশ নিরাপদ খাদ্য কর্তৃপক্ষ (বিএফএসএ) আয়োজিত গবেষণার ফলাফল অবহিতকরণ শীর্ষক সে
৫ ঘণ্টা আগেদেশে ডেঙ্গুর প্রকোপ অব্যাহত রয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় নতুন করে ৪৩০ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। তবে এ সময়ে কারও মৃত্যুর খবর পাওয়া যায়নি। আজ বুধবার (২৭ আগস্ট) স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হেলথ ইমার্জেন্সি অপারেশন সেন্টার ও কন্ট্রোল রুমের পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
১ দিন আগেমাংস খাওয়া সম্পর্কে চমকপ্রদ তথ্য জানালেন কানাডার ম্যাকমাস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকেরা। গবেষণায় দেখা গেছে, প্রাণিজ উৎসের খাদ্য গ্রহণ মৃত্যুর ঝুঁকি বাড়ায় না, বরং ক্যান্সারজনিত মৃত্যুর বিরুদ্ধে সুরক্ষামূলক ভূমিকা রাখতে পারে।
২ দিন আগেবিশ্বে প্রথমবারের মতো টাইপ-১ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত একজন পুরুষ রোগী নিজের শরীরে স্বাভাবিকভাবে ইনসুলিন উৎপাদনে সক্ষম হয়েছেন। জিন এডিট (জিন সম্পাদন) করা কোষ প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে এই সফলতা এসেছে। এমন জিন প্রতিস্থাপনের পর সাধারণত যেসব রোগীকে সারা জীবন রোগ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা রোধে ওষুধ সেবন করতে হয়,
৩ দিন আগে