অনলাইন ডেস্ক
জাতীয় প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে চিকিৎসা পেশায় বিশেষজ্ঞ তৈরি করা আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিএসএমএমইউতে উচ্চতর চিকিৎসা শিক্ষায় ডিগ্রি অর্জনের লক্ষ্যে অধ্যয়নরত নবাগত রেসিডেন্ট চিকিৎসক-শিক্ষার্থীদের শপথ অনুষ্ঠান রেসিডেন্সি ইনডাকশন প্রোগ্রাম ২০২৫-এ এ কথা বলেন তিনি।
নবাগত রেসিডেন্টদের উদ্দেশ্যে ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, চিকিৎসা শিক্ষায় জ্ঞান অর্জন ও চিকিৎসা সেবা দক্ষতা অর্জনের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের যেকোনো হাসপাতাল ও মেডিকেল প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধার মধ্যেই অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োগের সামর্থ্য অর্জন করতে হবে। চিকিৎসা পেশার নীতি নৈতিকতা ধারণ করতে হবে এবং রোগীদের অসন্তুষ্টি দূর করার দিকেও গুরুত্ব দিতে হবে।
অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান আরও বলেন, ‘যোগাযোগ বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি, লিডারশিপ ও টিম ম্যানেজমেন্টের গুণাবলি অর্জন করা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করা, নতুন নতুন টেকনোলজির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করা এখন সময়েরই দাবি, যা রেসিডেন্টদের শিখতে হবে, অর্জন করতে হবে। আমার ও আমিত্বকে ভুলে গিয়ে অর্জিত জ্ঞানকে নিজের মধ্যে না রেখে বিশ্বকল্যাণে ছড়িয়ে দিতে হবে।’
বিএসএমএমইউর শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত রেসিডেন্সি ইনডাকশন প্রোগ্রামে সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলম। তিনি বলেন, চিকিৎসা পেশায় এভিডেন্স বেইসড ট্রিটমেন্ট বা প্রমাণভিত্তিক চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে জ্ঞানের গভীরে প্রবেশ করে এভিডেন্স বেইসড চিকিৎসাবিদ্যা কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে হবে। থিসিস ও গবেষণায় যুক্ত হয়ে নতুন নতুন উদ্ভাবনী জ্ঞানের আলোর দুয়ার খুলে দিতে হবে। সুপ্ত জ্ঞান ও বিজ্ঞানের অফুরন্ত ভান্ডার কাজে লাগিয়ে গবেষণার মাধ্যমে চিকিৎসা বিষয়ে নোবেলের মতো বিশ্বখ্যাত পুরস্কার অর্জন করতে পারবেন রেসিডেন্টরা।
নবাগত রেসিডেন্টদের শপথ বাক্য পাঠ করান বিএসএমএমইউ উপাচার্য। শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নেন ১২৩৮ জন রেসিডেন্ট। এর মধ্যে রয়েছে সার্জারি অনুষদে ৫৩৭ জন, মেডিসিন অনুষদে ৩৭৫ জন, শিশু অনুষদে ১১৫ জন, বেসিক সায়েন্স ও প্যারাক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদে ১৩০ জন এবং ডেন্টাল অনুষদে ৮১ জন।
বিএসএমএমইউর রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন— উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ, উপউপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার, প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ।
নিজ নিজ অনুষদের নবাগত রেসিডেন্ট শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন, বেসিক সায়েন্স ও প্যারা ক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সী, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. শামীম আহমেদ, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমান এবং ডেন্টাল অনুষদের কোর্স ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. মাসুদুর রহমান।
এ ছাড়া মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সফি উদ্দিনসহ অধিভুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষরা এবং নবাগত রেসিডেন্টরা বক্তব্য রাখেন।
জাতীয় প্রয়োজনের দিকে লক্ষ্য রেখে চিকিৎসা পেশায় বিশেষজ্ঞ তৈরি করা আহ্বান জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী (প্রতিমন্ত্রী পদমর্যাদা) অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান। আজ বৃহস্পতিবার বিএসএমএমইউতে উচ্চতর চিকিৎসা শিক্ষায় ডিগ্রি অর্জনের লক্ষ্যে অধ্যয়নরত নবাগত রেসিডেন্ট চিকিৎসক-শিক্ষার্থীদের শপথ অনুষ্ঠান রেসিডেন্সি ইনডাকশন প্রোগ্রাম ২০২৫-এ এ কথা বলেন তিনি।
নবাগত রেসিডেন্টদের উদ্দেশ্যে ডা. সায়েদুর রহমান বলেন, চিকিৎসা শিক্ষায় জ্ঞান অর্জন ও চিকিৎসা সেবা দক্ষতা অর্জনের সঙ্গে সঙ্গে বাংলাদেশের যেকোনো হাসপাতাল ও মেডিকেল প্রতিষ্ঠানে বিদ্যমান সুযোগ-সুবিধার মধ্যেই অর্জিত জ্ঞান ও দক্ষতা প্রয়োগের সামর্থ্য অর্জন করতে হবে। চিকিৎসা পেশার নীতি নৈতিকতা ধারণ করতে হবে এবং রোগীদের অসন্তুষ্টি দূর করার দিকেও গুরুত্ব দিতে হবে।
অধ্যাপক ডা. সায়েদুর রহমান আরও বলেন, ‘যোগাযোগ বিষয়ে দক্ষতা বৃদ্ধি, লিডারশিপ ও টিম ম্যানেজমেন্টের গুণাবলি অর্জন করা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) সম্পর্কে দক্ষতা অর্জন করা, নতুন নতুন টেকনোলজির সঙ্গে নিজেকে যুক্ত করা এখন সময়েরই দাবি, যা রেসিডেন্টদের শিখতে হবে, অর্জন করতে হবে। আমার ও আমিত্বকে ভুলে গিয়ে অর্জিত জ্ঞানকে নিজের মধ্যে না রেখে বিশ্বকল্যাণে ছড়িয়ে দিতে হবে।’
বিএসএমএমইউর শহীদ আবু সাঈদ ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন সেন্টারে আয়োজিত রেসিডেন্সি ইনডাকশন প্রোগ্রামে সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শাহিনুল আলম। তিনি বলেন, চিকিৎসা পেশায় এভিডেন্স বেইসড ট্রিটমেন্ট বা প্রমাণভিত্তিক চিকিৎসাবিদ্যা বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে জ্ঞানের গভীরে প্রবেশ করে এভিডেন্স বেইসড চিকিৎসাবিদ্যা কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে হবে। থিসিস ও গবেষণায় যুক্ত হয়ে নতুন নতুন উদ্ভাবনী জ্ঞানের আলোর দুয়ার খুলে দিতে হবে। সুপ্ত জ্ঞান ও বিজ্ঞানের অফুরন্ত ভান্ডার কাজে লাগিয়ে গবেষণার মাধ্যমে চিকিৎসা বিষয়ে নোবেলের মতো বিশ্বখ্যাত পুরস্কার অর্জন করতে পারবেন রেসিডেন্টরা।
নবাগত রেসিডেন্টদের শপথ বাক্য পাঠ করান বিএসএমএমইউ উপাচার্য। শপথ অনুষ্ঠানে অংশ নেন ১২৩৮ জন রেসিডেন্ট। এর মধ্যে রয়েছে সার্জারি অনুষদে ৫৩৭ জন, মেডিসিন অনুষদে ৩৭৫ জন, শিশু অনুষদে ১১৫ জন, বেসিক সায়েন্স ও প্যারাক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদে ১৩০ জন এবং ডেন্টাল অনুষদে ৮১ জন।
বিএসএমএমইউর রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ডা. মো. নজরুল ইসলামের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন— উপউপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক ডা. মো. আবুল কালাম আজাদ, উপউপাচার্য (গবেষণা ও উন্নয়ন) অধ্যাপক ডা. মো. মুজিবুর রহমান হাওলাদার, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. নাহরীন আখতার, প্রক্টর ডা. শেখ ফরহাদ।
নিজ নিজ অনুষদের নবাগত রেসিডেন্ট শিক্ষার্থীদের পরিচয় করিয়ে দেন সার্জারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. রুহুল আমিন, বেসিক সায়েন্স ও প্যারা ক্লিনিক্যাল সায়েন্স অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. সাইফ উল্লাহ মুন্সী, মেডিসিন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. শামীম আহমেদ, শিশু অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মো. আতিয়ার রহমান এবং ডেন্টাল অনুষদের কোর্স ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. মো. মাসুদুর রহমান।
এ ছাড়া মেডিকেল টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সফি উদ্দিনসহ অধিভুক্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষরা এবং নবাগত রেসিডেন্টরা বক্তব্য রাখেন।
রোজায় শরীরের সুস্থতা ও পুষ্টি চাহিদার কথা বিবেচনা করলে স্বাস্থ্যকর সেহরি ও ইফতার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এবার গরমের শুরুতে প্রায় ১৩ ঘণ্টা রোজা রেখে শরীরের পুষ্টির চাহিদা মিটিয়ে শরীর সতেজ রাখাটাই হবে বেশ চ্যালেঞ্জিং। তবে ডায়াবেটিস রোগীদের জন্য এই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা একটু বেশিই কঠিন।
১৩ ঘণ্টা আগেরোজা রাখার রয়েছে অসংখ্য উপকারিতা। এটি শারীরিক, মানসিক ও আত্মিক দিক থেকে আমাদের জীবন সমৃদ্ধ করে।
১৩ ঘণ্টা আগেকফি অনেকে নিয়ম করে পান করেন। কিন্তু কতটুকু পরিমাণ কফি শরীরের জন্য ভালো। সিএনএনের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. লীনা ওয়েন কফির স্বাস্থ্য উপকারিতা, আদর্শ পরিমাণ এবং কফি খাওয়ার সময় সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন।
১৩ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে ডায়াবেটিস একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা; বিশেষ করে, আমাদের দেশে খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এবং জীবনযাত্রার অস্বাস্থ্যকর রীতির কারণে ডায়াবেটিস বাড়ছে। এমন অবস্থায় রোজার সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু ভুল ধারণা সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। এগুলো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য...
১৩ ঘণ্টা আগে