নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ১৩৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই সময়ে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি।
আজ শুক্রবার (১১ জুলাই) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশাল অঞ্চলে। বিভাগটিতে ৬০ জন রোগী হাসপাতালে এসেছে।
এ ছাড়া ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ২৫ জন, ঢাকা বিভাগে ১৯, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৮, খুলনা বিভাগে তিন এবং রাজশাহী বিভাগের তিনজন। ডেঙ্গু নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ১ হাজার ২৭১ জন রোগী। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৬১ জন। আর রাজধানীর বাইরে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ৯১০ জন।
সরকারের তথ্য বলছে, চলতি বছরের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সারা দেশে ১৪ হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর মারা গেছে ৫৪ জন। সর্বশেষ এক দিনে চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে ১৫৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এ বছর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে গত মাসে। ওই মাসে ১৯ জন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়। আর জুলাইয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ১২ জন ডেঙ্গু রোগী। গত জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪, মার্চে ৩৩৬, এপ্রিলে ৭০১, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ ও জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭ এবং মে মাসে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে সারা দেশে আরও ১৩৮ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এই সময়ে কোনো রোগীর মৃত্যু হয়নি।
আজ শুক্রবার (১১ জুলাই) বিকেলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর জানিয়েছে, শুক্রবার সকাল ৮টা পর্যন্ত ২৪ ঘণ্টায় ভর্তি রোগীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি বরিশাল অঞ্চলে। বিভাগটিতে ৬০ জন রোগী হাসপাতালে এসেছে।
এ ছাড়া ঢাকার দুই সিটি করপোরেশন এলাকায় ২৫ জন, ঢাকা বিভাগে ১৯, চট্টগ্রাম বিভাগে ২৮, খুলনা বিভাগে তিন এবং রাজশাহী বিভাগের তিনজন। ডেঙ্গু নিয়ে বর্তমানে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন আছে ১ হাজার ২৭১ জন রোগী। তাদের মধ্যে রাজধানীর বিভিন্ন হাসপাতালে ৩৬১ জন। আর রাজধানীর বাইরে সারা দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি ৯১০ জন।
সরকারের তথ্য বলছে, চলতি বছরের শুরু থেকে আজ পর্যন্ত সারা দেশে ১৪ হাজার ৬৯ জন ডেঙ্গু রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। আর মারা গেছে ৫৪ জন। সর্বশেষ এক দিনে চিকিৎসা শেষে হাসপাতাল থেকে ছাড়পত্র পেয়েছে ১৫৩ জন।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তর বলছে, এ বছর সবচেয়ে বেশি মৃত্যু হয়েছে গত মাসে। ওই মাসে ১৯ জন চিকিৎসাধীন রোগীর মৃত্যু হয়। আর জুলাইয়ে এখন পর্যন্ত মারা গেছে ১২ জন ডেঙ্গু রোগী। গত জানুয়ারিতে ১ হাজার ১৬১ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩৭৪, মার্চে ৩৩৬, এপ্রিলে ৭০১, মে মাসে ১ হাজার ৭৭৩ ও জুন মাসে ৫ হাজার ৯৫১ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এর মধ্যে জানুয়ারিতে ১০ জন, ফেব্রুয়ারিতে ৩, এপ্রিলে ৭ এবং মে মাসে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে।
বেশ কয়েক বছর ধরে দেশে ডেঙ্গুসহ মশাবাহিত রোগ জনস্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে। এতে স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনায় অতিরিক্ত চাপ সৃষ্টি হয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলে আসছেন, মশা নির্মূল ও মশাবাহিত রোগ নিয়ন্ত্রণের জন্য অন্যান্য ব্যবস্থা ও কৌশলের পাশাপাশি মশা পরীক্ষা এবং গবেষণাগারও প্রয়োজন।
৯ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় আরও আটজনের শরীরে করোনাভাইরাস শনাক্ত হয়েছে। একই সময়ে কারও মৃত্যু হয়নি। আজ সোমবার এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশে গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আরও দুই রোগীর মৃত্যু হয়েছে। তারা দুজনই পুরুষ। একই সময়ে ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে আরও ৩৩০ জন ভর্তি হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেদেশে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও একজনের মৃত্যু হয়েছে। আজ রোববার (১৩ জুলাই) সন্ধ্যায় এ তথ্য জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।
১ দিন আগে