২০২১-২২ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পাওয়া সিনেমাগুলোর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে নির্বাচিত ১৯টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা, ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ও ২টি প্রামাণ্যচিত্রের নাম প্রকাশ করেছে তথ্য মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে সিনেমা, প্রযোজক ও পরিচালকদের নাম। তাঁরা কত টাকা করে অনুদান পাবেন, সেটাও জানানো হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে এবার ১৯ জনকে ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। ১৯টি সিনেমার মধ্যে ১০টি সিনেমার প্রতিটি অনুদান হিসেবে পাচ্ছে ৬০ লাখ টাকা করে। ৪টি সিনেমা পেয়েছে ৬৫ লাখ টাকা করে। ৭০ লাখ করে পেয়েছে ৪টি সিনেমা এবং সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ পেয়েছে ১টি সিনেমা। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্যের প্রতিটি ২০ লাখ টাকা করে এবং দুটি প্রামাণ্যচিত্র ১৮ লাখ টাকা করে অনুদান পেয়েছে।
প্রযোজক হিসেবে প্রথমবারের মতো অনুদান পেয়েছেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ‘মায়া’ সিনেমার জন্য শাকিব ও ‘লাল শাড়ি’ সিনেমার জন্য অপু প্রত্যেকে পাবেন ৬৫ লাখ টাকা করে। ‘অন্তরখোলা’ সিনেমার প্রযোজক হিসেবে ৬০ লাখ টাকা অনুদান পাবেন সারা যাকের। গতবার অনুদানের অর্থ ফেরত দেওয়ার পর এবার আবারও অনুদানের তালিকায় এসেছে পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরীর নাম। তাঁর সিনেমার নাম ‘১৯৬৯’, ৭৫ লাখ টাকার সর্বোচ্চ অনুদান পাচ্ছেন তিনি। ‘বনলতা সেন’ সিনেমার জন্য অনুদান পাচ্ছেন মাসুদ হাসান উজ্জ্বল।
নির্বাচিত ৬ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্যচিত্র
একটি ভোরের অপেক্ষায়
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক দীপান্বিতা ইতি
লোকনাট্য প্রসঙ্গ ও ধামের গান
(প্রামাণ্যচিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক বিপ্লব কুমার পাল বিপু
জল তরঙ্গের গান
(প্রামাণ্যচিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক তাহরিমা খান
অ্যাথলেট সুলতানা কামাল
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক নেহরিন মোস্তফা
পরিচালক রিয়াজুল হক
বাকিটা ইতিহাস
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক শুভ কুমার পাল
পরিচালক উম্মে সালমা ঊষা
বামাদেশ
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক রাওয়ান সায়েমা
নির্বাচিত ১৯ পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা
জয় বাংলার ধ্বনি
প্রযোজক ও পরিচালক
খ ম খুরশীদ
(৬০ লাখ টাকা)
একাত্তর-করতলে ছিন্নমাথা
প্রযোজক ও পরিচালক রফিকুল আনোয়ার
(৬০ লাখ টাকা)
যুদ্ধজীবন
প্রযোজক ও পরিচালক রিফাত মোস্তফা
(৬৫ লাখ টাকা)
যাপিত জীবন
প্রযোজক ও পরিচালক হাবিবুল ইসলাম হাবিব
(৬০ লাখ টাকা)
বনলতা সেন
প্রযোজক ও পরিচালক মাসুদ হাসান উজ্জ্বল
(৭০ লাখ টাকা)
অতঃপর রোকেয়া
প্রযোজক ও পরিচালক মিস শামীম আখতার
(৬০ লাখ টাকা)
১৯৬৯
প্রযোজক মাহজাবিন রেজা চৌধুরী, পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী
(৭৫ লাখ টাকা)
বঙ্গবন্ধুর রেণু
প্রযোজক ও পরিচালক মারুফা আক্তার পপি
(৭০ লাখ টাকা)
ডোডোর গল্প
প্রযোজক নাজমুল হক ভুঁইয়া, পরিচালক রেজা ঘটক (৬০ লাখ টাকা)
বকুল কথা
প্রযোজক সঞ্জিত কুমার সরকার, পরিচালক মাসুদ মহিউদ্দিন ও মাহমুদ হাসান শিকদার
(৭০ লাখ টাকা)
আর্জি
প্রযোজক ও পরিচালক কামাল মোহাম্মদ কিবরিয়া
(৬০ লাখ টাকা)
এই তো জীবন
প্রযোজক ও পরিচালক সৈয়দ আলী হায়দার রিজভী (৭০ লাখ টাকা)
আহারে জীবন
প্রযোজক ও পরিচালক ছটকু আহমেদ
(৬০ লাখ টাকা)
অন্তরখোলা
প্রযোজক সারা যাকের, পরিচালক রতন কুমার পাল (৬০ লাখ টাকা)
ভাষার জন্য মমতাজ
প্রযোজক ও পরিচালক সরোয়ার তমিজউদ্দিন
(৬০ লাখ টাকা)
লাল শাড়ি
প্রযোজক অপু বিশ্বাস
পরিচালক বন্ধন বিশ্বাস
(৬৫ লাখ টাকা)
বিচারালয়
প্রযোজক ও পরিচালক শরাফ আহমেদ জীবন
(৬৫ লাখ টাকা)
মায়া
প্রযোজক শাকিব খান রানা, পরিচালক হিমেল আশরাফ (৬৫ লাখ টাকা)
মুক্তির ছোট গল্প
প্রযোজক মো. দৌলত হোসাইন
পরিচালক মাসউদ যাকারিয়া চৌধুরী ও আব্দুস সামাদ খোকন
(৬০ লাখ টাকা)
২০২১-২২ অর্থবছরে সরকারি অনুদান পাওয়া সিনেমাগুলোর নাম ঘোষণা করা হয়েছে। গতকাল পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে নির্বাচিত ১৯টি পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা, ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্য সিনেমা ও ২টি প্রামাণ্যচিত্রের নাম প্রকাশ করেছে তথ্য মন্ত্রণালয়। প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জানানো হয়েছে সিনেমা, প্রযোজক ও পরিচালকদের নাম। তাঁরা কত টাকা করে অনুদান পাবেন, সেটাও জানানো হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্রে এবার ১৯ জনকে ১২ কোটি ১৫ লাখ টাকা অনুদান দেওয়া হয়েছে। ১৯টি সিনেমার মধ্যে ১০টি সিনেমার প্রতিটি অনুদান হিসেবে পাচ্ছে ৬০ লাখ টাকা করে। ৪টি সিনেমা পেয়েছে ৬৫ লাখ টাকা করে। ৭০ লাখ করে পেয়েছে ৪টি সিনেমা এবং সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ পেয়েছে ১টি সিনেমা। স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র বিভাগে ৪টি স্বল্পদৈর্ঘ্যের প্রতিটি ২০ লাখ টাকা করে এবং দুটি প্রামাণ্যচিত্র ১৮ লাখ টাকা করে অনুদান পেয়েছে।
প্রযোজক হিসেবে প্রথমবারের মতো অনুদান পেয়েছেন শাকিব খান ও অপু বিশ্বাস। ‘মায়া’ সিনেমার জন্য শাকিব ও ‘লাল শাড়ি’ সিনেমার জন্য অপু প্রত্যেকে পাবেন ৬৫ লাখ টাকা করে। ‘অন্তরখোলা’ সিনেমার প্রযোজক হিসেবে ৬০ লাখ টাকা অনুদান পাবেন সারা যাকের। গতবার অনুদানের অর্থ ফেরত দেওয়ার পর এবার আবারও অনুদানের তালিকায় এসেছে পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরীর নাম। তাঁর সিনেমার নাম ‘১৯৬৯’, ৭৫ লাখ টাকার সর্বোচ্চ অনুদান পাচ্ছেন তিনি। ‘বনলতা সেন’ সিনেমার জন্য অনুদান পাচ্ছেন মাসুদ হাসান উজ্জ্বল।
নির্বাচিত ৬ স্বল্পদৈর্ঘ্য ও প্রামাণ্যচিত্র
একটি ভোরের অপেক্ষায়
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক দীপান্বিতা ইতি
লোকনাট্য প্রসঙ্গ ও ধামের গান
(প্রামাণ্যচিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক বিপ্লব কুমার পাল বিপু
জল তরঙ্গের গান
(প্রামাণ্যচিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক তাহরিমা খান
অ্যাথলেট সুলতানা কামাল
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক নেহরিন মোস্তফা
পরিচালক রিয়াজুল হক
বাকিটা ইতিহাস
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক শুভ কুমার পাল
পরিচালক উম্মে সালমা ঊষা
বামাদেশ
(স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র)
প্রযোজক ও পরিচালক রাওয়ান সায়েমা
নির্বাচিত ১৯ পূর্ণদৈর্ঘ্য সিনেমা
জয় বাংলার ধ্বনি
প্রযোজক ও পরিচালক
খ ম খুরশীদ
(৬০ লাখ টাকা)
একাত্তর-করতলে ছিন্নমাথা
প্রযোজক ও পরিচালক রফিকুল আনোয়ার
(৬০ লাখ টাকা)
যুদ্ধজীবন
প্রযোজক ও পরিচালক রিফাত মোস্তফা
(৬৫ লাখ টাকা)
যাপিত জীবন
প্রযোজক ও পরিচালক হাবিবুল ইসলাম হাবিব
(৬০ লাখ টাকা)
বনলতা সেন
প্রযোজক ও পরিচালক মাসুদ হাসান উজ্জ্বল
(৭০ লাখ টাকা)
অতঃপর রোকেয়া
প্রযোজক ও পরিচালক মিস শামীম আখতার
(৬০ লাখ টাকা)
১৯৬৯
প্রযোজক মাহজাবিন রেজা চৌধুরী, পরিচালক অমিতাভ রেজা চৌধুরী
(৭৫ লাখ টাকা)
বঙ্গবন্ধুর রেণু
প্রযোজক ও পরিচালক মারুফা আক্তার পপি
(৭০ লাখ টাকা)
ডোডোর গল্প
প্রযোজক নাজমুল হক ভুঁইয়া, পরিচালক রেজা ঘটক (৬০ লাখ টাকা)
বকুল কথা
প্রযোজক সঞ্জিত কুমার সরকার, পরিচালক মাসুদ মহিউদ্দিন ও মাহমুদ হাসান শিকদার
(৭০ লাখ টাকা)
আর্জি
প্রযোজক ও পরিচালক কামাল মোহাম্মদ কিবরিয়া
(৬০ লাখ টাকা)
এই তো জীবন
প্রযোজক ও পরিচালক সৈয়দ আলী হায়দার রিজভী (৭০ লাখ টাকা)
আহারে জীবন
প্রযোজক ও পরিচালক ছটকু আহমেদ
(৬০ লাখ টাকা)
অন্তরখোলা
প্রযোজক সারা যাকের, পরিচালক রতন কুমার পাল (৬০ লাখ টাকা)
ভাষার জন্য মমতাজ
প্রযোজক ও পরিচালক সরোয়ার তমিজউদ্দিন
(৬০ লাখ টাকা)
লাল শাড়ি
প্রযোজক অপু বিশ্বাস
পরিচালক বন্ধন বিশ্বাস
(৬৫ লাখ টাকা)
বিচারালয়
প্রযোজক ও পরিচালক শরাফ আহমেদ জীবন
(৬৫ লাখ টাকা)
মায়া
প্রযোজক শাকিব খান রানা, পরিচালক হিমেল আশরাফ (৬৫ লাখ টাকা)
মুক্তির ছোট গল্প
প্রযোজক মো. দৌলত হোসাইন
পরিচালক মাসউদ যাকারিয়া চৌধুরী ও আব্দুস সামাদ খোকন
(৬০ লাখ টাকা)
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪