জহুরুল হক, লোহাগড়া (নড়াইল)
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার চতুর্থ ধাপের আসন্ন ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন প্রচার কার্যক্রম জমে উঠেছে।
নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি নিয়ে প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন পরিচ্ছন্ন আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার। প্রত্যেকেই নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। আর ভোটাররা বলছেন, সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকেই বেছে নেবেন তাঁরা।
ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তাঘাট, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা এখন স্লোগানমুখর। পোস্টার, ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে ইউপির অলি গলি, বাসা বাড়ি, চায়ের দোকান ও বিভিন্ন স্থাপনা। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বসতবাড়িতেও এখন আলোচনার বিষয় শুধু নির্বাচন।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ, স্বতন্ত্র, জাতীয় পার্টির ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী অংশ নিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, লোহাগড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থীরা দল বেঁধে প্রচার প্রচারণায় নির্বাচনী এলাকা সরগরম করে তুলছেন। তাঁরা অটোরিকশা, ইজিবাইক, নসিমন ও রিকশায় মাইক বেঁধে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন।
১২টি ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা গণসংযোগ করে বেড়াচ্ছেন। প্রার্থীরা জানান, চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ইউনিয়ন পরিষদের সমস্যাগুলো পর্যায়ক্রমে সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে। প্রার্থীরা নিজ নিজ ইউনিয়ন পরিষদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং যানজট নিরসনসহ মৌলিক সমস্যাগুলো সমাধানের মাধ্যমে আধুনিক ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের প্রতিশ্রুতি দেন।
অন্যদিকে সমানভাবে প্রতিটি ঘরে ঘরে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। প্রার্থীরা বলেন, চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত রাখব এবং ইউনিয়নের জনগণের পাশে থেকে কাজ করে যাব। প্রার্থীরা সকলের নিকট দোয়া ও সমর্থন চাই এবং প্রত্যেক ভোটারকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা।
একইভাবে নিজ নিজ প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করে পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন পুরুষ মেম্বর প্রার্থীরাও। সবাই নিজ নিজ প্রতীকে ভোট দিতে ভোটারদের কাছে অনুরোধ জানান।
পিছিয়ে নেই নারী প্রার্থীরা। তাঁরাও মা-বোনদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। সংরক্ষিত নারী মেম্বর প্রার্থীরা বলেন, মানুষের জন্য সব সময় কাজ করি। মানুষের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়াই।
এদিকে নারী প্রার্থীদের সঙ্গে মাঠে নেমেছেন স্বামী সন্তানরাও। তেমনি পুরুষ প্রার্থীদের সঙ্গেও স্ত্রী সন্তানরা বসে নেই। সবার আশা ভোট যুদ্ধে জিততেই হবে। তবে সাধারণ ভোটাররা ভোট দেওয়ার ব্যাপারে কোনো প্রার্থীকেই নিরাশ করছেন না। প্রার্থীরা ব্যবসায়ী ভোটারদের দোকানে গিয়েও ভোট প্রার্থনা করছেন। শুধু তাই নয় মাঠে কর্মরত শ্রমিকদের কাছেও যাচ্ছেন ভোটের আশায়। দিচ্ছেন নানা ধরনের প্রতিশ্রুতি।
নোয়াগ্রাম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নৌকার মাঝি মুনশি জোসেফ হোসেন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আমি নির্বাচিত হতে পারলে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করব। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করাসহ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব।’
৬ নম্বর জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আখতার হোসেন (আনারস প্রতীক) বলেন, ‘জনগণের ইচ্ছাতেই নির্বাচন করে চেয়ারম্যান হয়েছি। এবারও জনগণের ইচ্ছাতেই প্রার্থী হয়েছি। আশা করি জনগণ নির্বাচনে ভোট দিয়ে আমাকে জয় করবে।’
সাধারণ সদস্য (মেম্বর) প্রার্থী মো. বিল্লাল শরিফ (মোরগ প্রতীক) বলেন, ‘আমি আপনাদেরই সন্তান ছোট থেকে আপনাদের কাছে এ সমাজে বড় হয়েছি। আমার সম্পর্কে আপনারা ভালো জানেন। আমি জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড বাসীর খেদমত করার লক্ষ্যে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে মেম্বর প্রার্থী হয়েছি। যদি আপনাদের দোয়া ভালোবাসা ও সাহায্য সহযোগিতা পাই এবং পাশে থেকে আমাকে নির্বাচিত করেন তাহলে আমি এই ১ নম্বর ওয়ার্ডকে একটি আধুনিক ওয়ার্ড গড়ে তুলতে পারব। ’
উল্লেখ্য, আগামী ২৬ ডিসেম্বর রোববার লোহাগড়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোট গ্রহণ হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫৮ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৪০৮ জন এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৪৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
১২টি ইউপিতে মোট ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৯৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৫ হাজার ৯০৯ জন ও মহিলা ভোটার ৮৫ হাজার ৭৮৮ জন। ভোটকেন্দ্র ১১৬ টি, ভোটকক্ষ ৪৫৭ টি।
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলার চতুর্থ ধাপের আসন্ন ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) নির্বাচন প্রচার কার্যক্রম জমে উঠেছে।
নানা উন্নয়নের প্রতিশ্রুতির ফুলঝুরি নিয়ে প্রার্থীরা ছুটছেন ভোটারদের দ্বারে দ্বারে। প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন পরিচ্ছন্ন আধুনিক ইউনিয়ন গড়ার। প্রত্যেকেই নির্বাচনে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী। আর ভোটাররা বলছেন, সৎ ও যোগ্য প্রার্থীকেই বেছে নেবেন তাঁরা।
ইউনিয়ন পরিষদের রাস্তাঘাট, অলিগলি ও পাড়া-মহল্লা এখন স্লোগানমুখর। পোস্টার, ব্যানার-ফেস্টুনে ছেয়ে গেছে ইউপির অলি গলি, বাসা বাড়ি, চায়ের দোকান ও বিভিন্ন স্থাপনা। চায়ের দোকান থেকে শুরু করে বসতবাড়িতেও এখন আলোচনার বিষয় শুধু নির্বাচন।
নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে আওয়ামী লীগ, স্বতন্ত্র, জাতীয় পার্টির ও ইসলামি আন্দোলন বাংলাদেশ মনোনীত প্রার্থী অংশ নিয়েছেন।
সরেজমিনে দেখা গেছে, লোহাগড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান, সাধারণ সদস্য ও সংরক্ষিত নারী সদস্য প্রার্থীরা দল বেঁধে প্রচার প্রচারণায় নির্বাচনী এলাকা সরগরম করে তুলছেন। তাঁরা অটোরিকশা, ইজিবাইক, নসিমন ও রিকশায় মাইক বেঁধে নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন।
১২টি ইউনিয়ন পরিষদের আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান প্রার্থীরা গণসংযোগ করে বেড়াচ্ছেন। প্রার্থীরা জানান, চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে ইউনিয়ন পরিষদের সমস্যাগুলো পর্যায়ক্রমে সমাধানের ব্যবস্থা করা হবে। প্রার্থীরা নিজ নিজ ইউনিয়ন পরিষদের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা এবং যানজট নিরসনসহ মৌলিক সমস্যাগুলো সমাধানের মাধ্যমে আধুনিক ইউনিয়ন পরিষদ গঠনের প্রতিশ্রুতি দেন।
অন্যদিকে সমানভাবে প্রতিটি ঘরে ঘরে গণসংযোগ চালিয়ে যাচ্ছেন স্বতন্ত্র চেয়ারম্যান প্রার্থীরা। প্রার্থীরা বলেন, চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে এলাকার উন্নয়নে নিজেকে নিয়োজিত রাখব এবং ইউনিয়নের জনগণের পাশে থেকে কাজ করে যাব। প্রার্থীরা সকলের নিকট দোয়া ও সমর্থন চাই এবং প্রত্যেক ভোটারকে ভোটকেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেওয়ার আহ্বান জানান তাঁরা।
একইভাবে নিজ নিজ প্রতীকে ভোট প্রার্থনা করে পাড়া-মহল্লা চষে বেড়াচ্ছেন পুরুষ মেম্বর প্রার্থীরাও। সবাই নিজ নিজ প্রতীকে ভোট দিতে ভোটারদের কাছে অনুরোধ জানান।
পিছিয়ে নেই নারী প্রার্থীরা। তাঁরাও মা-বোনদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা করছেন। সংরক্ষিত নারী মেম্বর প্রার্থীরা বলেন, মানুষের জন্য সব সময় কাজ করি। মানুষের বিপদে-আপদে পাশে দাঁড়াই।
এদিকে নারী প্রার্থীদের সঙ্গে মাঠে নেমেছেন স্বামী সন্তানরাও। তেমনি পুরুষ প্রার্থীদের সঙ্গেও স্ত্রী সন্তানরা বসে নেই। সবার আশা ভোট যুদ্ধে জিততেই হবে। তবে সাধারণ ভোটাররা ভোট দেওয়ার ব্যাপারে কোনো প্রার্থীকেই নিরাশ করছেন না। প্রার্থীরা ব্যবসায়ী ভোটারদের দোকানে গিয়েও ভোট প্রার্থনা করছেন। শুধু তাই নয় মাঠে কর্মরত শ্রমিকদের কাছেও যাচ্ছেন ভোটের আশায়। দিচ্ছেন নানা ধরনের প্রতিশ্রুতি।
নোয়াগ্রাম ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী নৌকার মাঝি মুনশি জোসেফ হোসেন বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে নৌকা প্রতীক দিয়েছেন। আমি নির্বাচিত হতে পারলে প্রধানমন্ত্রীর হাতকে শক্তিশালী করব। ইউনিয়ন আওয়ামী লীগকে সংগঠিত করাসহ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখব।’
৬ নম্বর জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান ও স্বতন্ত্র প্রার্থী মো. আখতার হোসেন (আনারস প্রতীক) বলেন, ‘জনগণের ইচ্ছাতেই নির্বাচন করে চেয়ারম্যান হয়েছি। এবারও জনগণের ইচ্ছাতেই প্রার্থী হয়েছি। আশা করি জনগণ নির্বাচনে ভোট দিয়ে আমাকে জয় করবে।’
সাধারণ সদস্য (মেম্বর) প্রার্থী মো. বিল্লাল শরিফ (মোরগ প্রতীক) বলেন, ‘আমি আপনাদেরই সন্তান ছোট থেকে আপনাদের কাছে এ সমাজে বড় হয়েছি। আমার সম্পর্কে আপনারা ভালো জানেন। আমি জয়পুর ইউনিয়ন পরিষদের ১ নম্বর ওয়ার্ড বাসীর খেদমত করার লক্ষ্যে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে মেম্বর প্রার্থী হয়েছি। যদি আপনাদের দোয়া ভালোবাসা ও সাহায্য সহযোগিতা পাই এবং পাশে থেকে আমাকে নির্বাচিত করেন তাহলে আমি এই ১ নম্বর ওয়ার্ডকে একটি আধুনিক ওয়ার্ড গড়ে তুলতে পারব। ’
উল্লেখ্য, আগামী ২৬ ডিসেম্বর রোববার লোহাগড়া উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন পরিষদের ভোট গ্রহণ হবে। নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫৮ জন, সাধারণ সদস্য পদে ৪০৮ জন এবং সংরক্ষিত নারী সদস্য পদে ১৪৩ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
১২টি ইউপিতে মোট ভোটার সংখ্যা ১ লাখ ৭১ হাজার ৬৯৭ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ৮৫ হাজার ৯০৯ জন ও মহিলা ভোটার ৮৫ হাজার ৭৮৮ জন। ভোটকেন্দ্র ১১৬ টি, ভোটকক্ষ ৪৫৭ টি।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪