খানসামা (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
দিনাজপুরের খানসামায় সাদা সোনা খ্যাত রসুনের ভালো ফলন হলেও ভালো দাম নেই। গত বছরের তুলনায় উৎপাদন খরচ বাড়লেও, বাড়েনি রসুনের দাম। কাঙ্ক্ষিত দাম না থাকায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন রসুনচাষিরা।
উপজেলায় চলতি বছর রসুনের উৎপাদন বেশি হওয়ায় এলাকার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলায় সরবরাহ করা হয়।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে এই উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে প্রায় ২ হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরে ছিল ৩ হাজার ৭৫০ হেক্টর। গত মৌসুমেও রসুনের ভালো দাম না থাকায় এ বছর কমেছে রসুনের আবাদ।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার আগ্রা, গুলিয়ারা ও গোয়ালডিহিসহ প্রায় সব গ্রামেই রসুন চাষ হয়েছে। এখন কৃষকেরা রসুন তোলা, বাজারজাতকরণ ও সংরক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ রসুনের হাট কাচিনীয়া, পাকেরহাট ও ভুল্লারহাটে রসুন বিক্রি করতে এসে ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন চাষিরা। ভালো দাম না থাকায় চাষিদের চোখে-মুখে হতাশার ছাপ।
জানা গেছে, প্রতি বিঘা জমিতে রসুন চাষে বীজ, সার, সেচ, হাল ও পরিচর্যা বাবদ খরচ হয় প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৪৫-৬০ মণ। প্রতি মণের বর্তমান বাজার মূল্য ৯০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা। সে হিসাবে এখন লোকসানে আছেন লাভের আশায় থাকা রসুনচাষিরা।
গোয়ালডিহি গ্রামের কৃষক নুরুল ইসলাম বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে রসুনের দাম আর আগের মতো নেই। আগে আমরা রসুন পাইকারি বাজারে দুই থেকে তিন হাজার টাকা মণ বিক্রি করতাম। এখন মাত্র ৯০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা মণ বিক্রি করছি। এতে খরচের টাকা তোলা নিয়েই সন্দেহ।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বাসুদেব রায় বলেন, এই অঞ্চল রসুন উৎপাদনের জন্য উপযোগী। সেই জন্য কৃষকদের পাশে কৃষি বিভাগ সর্বদা মাঠে রয়েছে। তবে ন্যায্য দাম না পাওয়ায় গত বছরের তুলনায় এবার রসুনের আবাদ কমেছে প্রায় এক হাজার হেক্টর। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলন হয়েছে। আশা রাখি, সময়ের সঙ্গে রসুনের দাম বৃদ্ধি পাবে। এতে কৃষকেরা আর্থিক লাভবান হবেন।
দিনাজপুরের খানসামায় সাদা সোনা খ্যাত রসুনের ভালো ফলন হলেও ভালো দাম নেই। গত বছরের তুলনায় উৎপাদন খরচ বাড়লেও, বাড়েনি রসুনের দাম। কাঙ্ক্ষিত দাম না থাকায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন রসুনচাষিরা।
উপজেলায় চলতি বছর রসুনের উৎপাদন বেশি হওয়ায় এলাকার চাহিদা মিটিয়ে অন্য জেলায় সরবরাহ করা হয়।
উপজেলা কৃষি বিভাগ জানায়, চলতি মৌসুমে এই উপজেলার ছয়টি ইউনিয়নে প্রায় ২ হাজার ৯৫০ হেক্টর জমিতে রসুন চাষ করা হয়েছে, যা গত বছরে ছিল ৩ হাজার ৭৫০ হেক্টর। গত মৌসুমেও রসুনের ভালো দাম না থাকায় এ বছর কমেছে রসুনের আবাদ।
সরেজমিন দেখা যায়, উপজেলার আগ্রা, গুলিয়ারা ও গোয়ালডিহিসহ প্রায় সব গ্রামেই রসুন চাষ হয়েছে। এখন কৃষকেরা রসুন তোলা, বাজারজাতকরণ ও সংরক্ষণ নিয়ে ব্যস্ত সময় পার করছেন।
উত্তরবঙ্গের সর্ববৃহৎ রসুনের হাট কাচিনীয়া, পাকেরহাট ও ভুল্লারহাটে রসুন বিক্রি করতে এসে ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন চাষিরা। ভালো দাম না থাকায় চাষিদের চোখে-মুখে হতাশার ছাপ।
জানা গেছে, প্রতি বিঘা জমিতে রসুন চাষে বীজ, সার, সেচ, হাল ও পরিচর্যা বাবদ খরচ হয় প্রায় ৪০-৫০ হাজার টাকা। আর প্রতি বিঘায় ফলন হয় ৪৫-৬০ মণ। প্রতি মণের বর্তমান বাজার মূল্য ৯০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা। সে হিসাবে এখন লোকসানে আছেন লাভের আশায় থাকা রসুনচাষিরা।
গোয়ালডিহি গ্রামের কৃষক নুরুল ইসলাম বলেন, ‘গত দুই বছর ধরে রসুনের দাম আর আগের মতো নেই। আগে আমরা রসুন পাইকারি বাজারে দুই থেকে তিন হাজার টাকা মণ বিক্রি করতাম। এখন মাত্র ৯০০ থেকে এক হাজার ১০০ টাকা মণ বিক্রি করছি। এতে খরচের টাকা তোলা নিয়েই সন্দেহ।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বাসুদেব রায় বলেন, এই অঞ্চল রসুন উৎপাদনের জন্য উপযোগী। সেই জন্য কৃষকদের পাশে কৃষি বিভাগ সর্বদা মাঠে রয়েছে। তবে ন্যায্য দাম না পাওয়ায় গত বছরের তুলনায় এবার রসুনের আবাদ কমেছে প্রায় এক হাজার হেক্টর। চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভালো ফলন হয়েছে। আশা রাখি, সময়ের সঙ্গে রসুনের দাম বৃদ্ধি পাবে। এতে কৃষকেরা আর্থিক লাভবান হবেন।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৯ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪