গাইবান্ধা প্রতিনিধি
গাইবান্ধায় জেঁকে বসেছে শীত। এর মধ্যেও গ্রামাঞ্চলের কৃষকেরা বসে নেই। শীত উপেক্ষা করে হাঁটুপানিতে নেমে পড়েছেন তাঁরা। শুরু করেছেন বোরো ধানের চারা রোপণ।
গতকাল শনিবার জেলার বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের মাঠে দেখা যায় কৃষক-শ্রমিকের ব্যস্ততা। এ সময় ধানের চারা রোপণের আগে কেউ কেউ প্রস্তুত করছিলেন জমি। কেউবা বীজতলা থেকে সংগ্রহ করছিলেন চারা। অনেকে আবার ধানের চারা রোপণে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন জমিতে।
কথা হলে কৃষক খাদেমুল ইসলাম বলেন, ‘গেল আমন মৌসুমে ধানের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ বছর তিন একর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। শীতের মধ্যেও দুই বিঘা জমিতে রোপণ করেছি।’
এনামুল হক নামে আরেক কৃষক বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং সার-কীটনাশকের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকলে এবার ভালো ফলনের আশা করছি।’
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে জেলার সাতটি উপজেলায় এক লাখ ২৭ হাজার ৮৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৩৬৩ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। উৎপাদিত ধান থেকে প্রায় ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৯০৯ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যেতে পারে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া জানান, চারা রোপণের কয়েক দিনের মধ্যে জমিতে পার্চিং বসানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে অধিক ফলনের কলা-কৌশলও শেখানো হচ্ছে কৃষকদের।
গাইবান্ধা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কৃষকেরা যাতে ভালো ফলন পান, সে লক্ষ্যে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতায় মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।’
গাইবান্ধায় জেঁকে বসেছে শীত। এর মধ্যেও গ্রামাঞ্চলের কৃষকেরা বসে নেই। শীত উপেক্ষা করে হাঁটুপানিতে নেমে পড়েছেন তাঁরা। শুরু করেছেন বোরো ধানের চারা রোপণ।
গতকাল শনিবার জেলার বিভিন্ন গ্রামাঞ্চলের মাঠে দেখা যায় কৃষক-শ্রমিকের ব্যস্ততা। এ সময় ধানের চারা রোপণের আগে কেউ কেউ প্রস্তুত করছিলেন জমি। কেউবা বীজতলা থেকে সংগ্রহ করছিলেন চারা। অনেকে আবার ধানের চারা রোপণে কোমর বেঁধে নেমে পড়েছেন জমিতে।
কথা হলে কৃষক খাদেমুল ইসলাম বলেন, ‘গেল আমন মৌসুমে ধানের কিছুটা ক্ষতি হয়েছে। ক্ষতি পুষিয়ে নিতে এ বছর তিন একর জমিতে ইরি-বোরো ধান আবাদের প্রস্তুতি নিচ্ছি। শীতের মধ্যেও দুই বিঘা জমিতে রোপণ করেছি।’
এনামুল হক নামে আরেক কৃষক বলেন, ‘আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে এবং সার-কীটনাশকের দাম নিয়ন্ত্রণে থাকলে এবার ভালো ফলনের আশা করছি।’
জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে জেলার সাতটি উপজেলায় এক লাখ ২৭ হাজার ৮৪৫ হেক্টর জমিতে বোরো চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। এতে প্রায় ৮ লাখ ৩৫ হাজার ৩৬৩ মেট্রিক টন ধান উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। উৎপাদিত ধান থেকে প্রায় ৫ লাখ ৫৬ হাজার ৯০৯ মেট্রিক টন চাল পাওয়া যেতে পারে।
উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা আবু তাহের মিয়া জানান, চারা রোপণের কয়েক দিনের মধ্যে জমিতে পার্চিং বসানোর পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। সেই সঙ্গে অধিক ফলনের কলা-কৌশলও শেখানো হচ্ছে কৃষকদের।
গাইবান্ধা জেলা কৃষি সম্প্রসারণ বিভাগের উপপরিচালক বেলাল উদ্দিন বলেন, ‘কৃষকেরা যাতে ভালো ফলন পান, সে লক্ষ্যে কৃষকদের সার্বিক সহযোগিতায় মাঠপর্যায়ে কাজ করছেন কৃষি বিভাগের কর্মকর্তারা।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৪ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪