বিরামপুর (দিনাজপুর) প্রতিনিধি
ক’দিন বাদেই পুরোদমে শুরু হবে আমন মৌসুমের কাটা-মাড়াই। অপেক্ষায় আছেন কৃষি শ্রমিকেরা। বর্তমানে অনেকটা কর্মহীন দিন কাটছে শ্রমিকদের।
বিশেষত লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত কুলিরা সংসারে দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন। বেকার সময়ে সংসারের খরচ মেটাতে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন সুতার জাল বোনার কাজ।
বিরামপুর উপজেলা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে। কুলি নেতারা বলছেন, এ মুহূর্তে লোড-আনলোডের ব্যস্ততা না থাকায় তাঁদের অনেকেই জাল বোনার কাজকে আপৎকালীন পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজারে রয়েছে লোড-আনলোড শ্রমিক ইউনিয়নের শাখা অফিস। প্রায় ৫০০ শ্রমিক লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত। ধান কাটার মৌসুম শুরু ও ধান বাজারে আসতে আরও কিছুদিন সময় লাগায় আপাতত তাঁরা কাজের খোঁজে হন্যে হয়ে ছুটছেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার কাটলা বাজারের ধানহাটি এলাকায় দেখা হয় লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত পরিবহন কুলি আবুল কালামসহ এ পেশার বেশ কয়েকজনের সঙ্গে।
সবাই দল বেঁধে বসে সুতার জাল বুনছেন। কুলিদের হাতে বোনা সুতার জালগুলো স্থানীয়রা নানা নামে চেনেন। কেউ বলেন তৈড়া, কেউ খেয়া জাল, কেউ কেউ মেছ বা সুতার জাল।
আবুল কালাম নামের একজন বলেন, এখন ধান-চাল কেনাবেচা অনেকটাই কম। তাই সুতার জাল বুনে কিছু উপার্জন করছি।
কুলি রফিকুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে কাজ না থাকায় জাল বুনে সময় পার করছি। কিছু রোজগারও হচ্ছে। প্রতিটি জাল বোনায় হাজার টাকার মতো খরচ হলেও সেই জাল বাজারে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করা যায়। একটি জাল বুনতে প্রায় এক মাস সময় লাগে।
লোড-আনলোড সমিতি, কাটলা হাট শাখার সদস্যরা জানান, ধান কাটা শুরু না হওয়ায় বাজারে মৌসুমি ব্যবসায়ী নেই, ট্রাক নেই। উপার্জন না থাকলেও সংসারের ব্যয় থেমে নেই। দিন শেষে চাল-ডাল-নুন নিয়েই ঘরে ফিরতে হয়। এ কারণেই বিকল্প হিসেবে সুতার জাল বোনার কাজ করছেন তাঁরা।
লোড-আনলোড কাটলা ইউনিয়ন শ্রমিক ইউনিয়নের সহসাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম বলেন, প্রতি বছর এ সময়ে ব্যবসা মন্দা থাকায় কুলিরা অনেকটাই কর্মহীন হয়ে পড়েন। কিস্তির টাকা জোগাড় ও সংসারের খরচ মেটাতে তাঁদের অনেকেই জাল বোনার কাজে নামেন
বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার বলেন, করোনাকালীন সময়ে সরকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষদের আড়াই হাজার করে টাকা প্রণোদনা দিয়েছে। অনেকে ত্রাণসহায়তাও পেয়েছেন। কোনো শ্রমিক সুবিধাবঞ্চিত হলে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
ক’দিন বাদেই পুরোদমে শুরু হবে আমন মৌসুমের কাটা-মাড়াই। অপেক্ষায় আছেন কৃষি শ্রমিকেরা। বর্তমানে অনেকটা কর্মহীন দিন কাটছে শ্রমিকদের।
বিশেষত লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত কুলিরা সংসারে দু’বেলা দু’মুঠো খাবারের জোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছেন। বেকার সময়ে সংসারের খরচ মেটাতে অনেকেই বেছে নিচ্ছেন সুতার জাল বোনার কাজ।
বিরামপুর উপজেলা ঘুরে এমন চিত্রই দেখা গেছে। কুলি নেতারা বলছেন, এ মুহূর্তে লোড-আনলোডের ব্যস্ততা না থাকায় তাঁদের অনেকেই জাল বোনার কাজকে আপৎকালীন পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছেন।
উপজেলার বেশ কয়েকটি বাজারে রয়েছে লোড-আনলোড শ্রমিক ইউনিয়নের শাখা অফিস। প্রায় ৫০০ শ্রমিক লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত। ধান কাটার মৌসুম শুরু ও ধান বাজারে আসতে আরও কিছুদিন সময় লাগায় আপাতত তাঁরা কাজের খোঁজে হন্যে হয়ে ছুটছেন।
গতকাল শনিবার দুপুরে উপজেলার কাটলা বাজারের ধানহাটি এলাকায় দেখা হয় লোড-আনলোড কাজে নিয়োজিত পরিবহন কুলি আবুল কালামসহ এ পেশার বেশ কয়েকজনের সঙ্গে।
সবাই দল বেঁধে বসে সুতার জাল বুনছেন। কুলিদের হাতে বোনা সুতার জালগুলো স্থানীয়রা নানা নামে চেনেন। কেউ বলেন তৈড়া, কেউ খেয়া জাল, কেউ কেউ মেছ বা সুতার জাল।
আবুল কালাম নামের একজন বলেন, এখন ধান-চাল কেনাবেচা অনেকটাই কম। তাই সুতার জাল বুনে কিছু উপার্জন করছি।
কুলি রফিকুল ইসলাম বলেন, বর্তমানে কাজ না থাকায় জাল বুনে সময় পার করছি। কিছু রোজগারও হচ্ছে। প্রতিটি জাল বোনায় হাজার টাকার মতো খরচ হলেও সেই জাল বাজারে দুই থেকে আড়াই হাজার টাকায় বিক্রি করা যায়। একটি জাল বুনতে প্রায় এক মাস সময় লাগে।
লোড-আনলোড সমিতি, কাটলা হাট শাখার সদস্যরা জানান, ধান কাটা শুরু না হওয়ায় বাজারে মৌসুমি ব্যবসায়ী নেই, ট্রাক নেই। উপার্জন না থাকলেও সংসারের ব্যয় থেমে নেই। দিন শেষে চাল-ডাল-নুন নিয়েই ঘরে ফিরতে হয়। এ কারণেই বিকল্প হিসেবে সুতার জাল বোনার কাজ করছেন তাঁরা।
লোড-আনলোড কাটলা ইউনিয়ন শ্রমিক ইউনিয়নের সহসাধারণ সম্পাদক আব্দুর রহিম বলেন, প্রতি বছর এ সময়ে ব্যবসা মন্দা থাকায় কুলিরা অনেকটাই কর্মহীন হয়ে পড়েন। কিস্তির টাকা জোগাড় ও সংসারের খরচ মেটাতে তাঁদের অনেকেই জাল বোনার কাজে নামেন
বিরামপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) পরিমল কুমার সরকার বলেন, করোনাকালীন সময়ে সরকার বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষদের আড়াই হাজার করে টাকা প্রণোদনা দিয়েছে। অনেকে ত্রাণসহায়তাও পেয়েছেন। কোনো শ্রমিক সুবিধাবঞ্চিত হলে খোঁজ নিয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেব।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৭ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪